![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি : মানুষটা বোকা..ভাল লাগে : নীরব কান্না ..প্রিয় ছিকনামা : ভাত দে .. দহনপ্রিয় বই : নহন্যতে... (মৈত্রেয়ী দেবী)প্রিয় মানুষ : ঐ তাবলিগ ওয়ালাপ্রিয় কবিতার লাইন : ধরনী বিলাসকুঞ্জ নহে নহে কারো .. অভাব বিরহ আছে . আছে ...খারাপ লাগে : লাজনীতি.. প্রিয় গান : তুমি কি সেই আগের মত আছ..প্রিয় প্রাণী : মিঁউ.. (আছে দুইটা)ঘৃণা করি : সেই সব মিথ্যাবাদী..প্রিয় খাবার : শিমের ডাল, লইট্টার শুটকী ..স্বরনীয় : নাই .. ফুক্কু.. : সতের বছর ব্রেক অব ষ্টাডি অত:পর সেকন্ড ক্লাস...
একসময় সাইকোলজীর একটা বিষয় পড়েছিলাম : যে ব্যক্তি নিজের বক্তব্যকে প্রকাশ করার সময় অতিরিক্ত জোর দিয়ে প্রকাশ করে অথবা বিভিন্ন প্রকার অঙ্গভঙ্গির সাহায্যে তার বক্তব্য সত্য-সঠিক বলে প্রকাশ করতে চায় "তিনি অবশ্যই অহঙ্কারী"।
জনৈক লেখক সামুতে ২টা পোষ্ট দিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন- তাবলীগের মধ্যে শিরক আছে মর্মে পবিত্র কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন। তাছাড়া তাবলীগওয়ালারা সব মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। তাবলীগের কাজগুলোর মধ্যে শিরক, ও সুফীবাদ বা পীর ইজম বিদ্যমান- ইত্যাদি ইত্যাদি বিদ্যমান বলার চেষ্টা করেছেন। পোষ্ট দুটির লিঙ্কগুলো হলো-
০১. প্রচলিত তাবলীগ জামাত বনাম আমাদের ইসলাম (১ম পর্ব)
০২. বহুল প্রতীক্ষিত: প্রচলিত তাবলীগ জামাত বনাম আমাদের ইসলাম (২য় পর্ব)
জনাব লেখক কোন কোন মন্তব্যের জবাবে বার বলছেন- যদি বাপের বেটা হয়ে থাকেন আমার পরে পোষ্টে আমন্ত্রন। তাছাড়া আরো বলেছেন "কিছুক্ষনের মধ্যেই আসতেছে আমার চরম পোষ্ট"
স্ক্রিনসট দিলাম-
সুধী পাঠক: আপনাদের সবাইকে সবিনয়ে বলতে চাই- তাবলীগের সমালোচনাকারী আর কোরআন হাদিসের অনুবাদ নিয়ে গবেষনাকারী একজন পোষ্ট লেখকের ভাষার ব্যবহার আর তার কমেন্টের জবাব দেওয়ার তরিকায় সুস্পষ্টভাবে অনুমান করা যায়- পোষ্ট লেখকের বয়স ত্রিশের নিচে- আর জ্ঞানের অহন্কার বিদ্যমান। (অবশ্য আমার পড়া সাইকোলজির সুত্রটা যদি ভুল না হয়ে থাকে) যে ভাষায় যে জ্ঞানের দ্বারা দ্বীন, ইসলাম-আর ইসলামের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হয় সে জ্ঞান আর প্রজ্ঞা প্রয়োজন সেটা তার মধ্যে এখনও আসেনি। যদি আসত তাহলে তার ভাষার ব্যবহার এমন হত না। উদাহরনঃ জনৈক কমেন্টকারীর শেষ লাইনে যখন বললেন- স্কীন সটটি গভীর দৃষ্টিতে দেখে নেবার অনুরোধ করছি অনুসণ্ধিৎসু পাঠকের জন্য।
পোষ্ট লেখক অপ্রাসঙ্গিক এই বিষয়ে নীরবতা কি প্রমাণ করে সে ভার পাঠকের কাছে ছেড়ে দিলাম- তাবলীগ নিয়ে আলোচনায় এই অপ্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গ আনার বিষয়টিকে পোষ্ট লেখক কোন সমালেচনা/জবাব দেননি।
যাক- এবার আসা যাক তাবলীগ সম্পর্কে আমার জানা বক্তব্যে- তাবলীগ এর মুল কথার মধ্যে সর্বপ্রথম যে কথাটি বলতে আর আমল করতে শেখানো হয়- তা হলো আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই- মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল- তার ব্যক্ষায় তাবলীগে আসা একজন মুর্খকেও এই কথাটি মুখে উচ্চারন করতে শেখানো হয় যে- আমরা চোখের সামনে যা কিছু দেখি বা অনুভব করি সবই মাখ্লুক (সৃষ্টি)। আর মাখলুক (সৃষ্টি) কোন কিছুই করতে পারেনা আল্লাহ্ বা খালিক (স্রষ্টা)ছাড়া। আর খালিক বা স্রষ্টা সব বিকছুই করতে পারে সৃষ্টি ছাড়া। কোন কিছুর দ্বারা কোন কিছুই হয়না- যা কিছু হয় সবই আল্লাহর পক্ষ হইতে হয়। সবার আগে শিক্ষা করতে হবে ঈমান- আর আল্লাহর একত্ববাদের ঈমান ছাড়া কোন প্রকার এবাদতের মূল্য নাই।
আলোচনা আরো দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে... তাই প্রসঙ্গক্রমে বলতে চাই- তাবলীগ শিরক শিখাচ্ছে কথাটি তিনি কিভাবে বুঝলেন? পাঠক সহ সকলের কাছে প্রশ্ন রাখলাম।
আর একটা অত্যন্ত জরুরী কথা: একজন তাবলীগী ভাই এর কাছ থেকে জেনেছি- যে উদ্যেশ্ব্যে তাবলীগের উৎপত্তি এবং পথচলা- তা হলো- তাবলীগ মনে করে মুসলিম জাতি শিরক আর ইমানের কলেরা বা ডিহাইড্রেশন দ্বারা অসুস্থ মৃত্যুপথ যাত্রী একটা রোগীর মত। আর এই রোগীকে বাঁচানোর জন্য সবার আগে প্রয়োজন- "খাবার স্যালাইন" এখানে শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলে হিতে বীপরীত ফল হতে পারে। অতএব আগে একজন মুসলমানকে ঈমানের কলেরা থেকে মুক্তির জন্য যে জিনিসটা প্রয়োজন- সেই স্যালাইনের দায়িত্বটাই তাবলীগ পালন করছে। আর একটি স্যালাইন যেমন ছেলে বুড়ো সকল বায়সীদের জন্য উপযোগী- তেমনি তাবলীগের কাজটিও মুর্খ-বা উচ্চ শিক্ষিত সকলের জন্য উপযোগী হিসাবে কাজ করছে। রোগী শক্ত হয়ে গেলে যেমন কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করুক সমস্যা নাই। যে কোন লাইনে জ্ঞানী হোক কোরআন হাদিস অধ্যয়ন করুক কোন সমস্যা নাই। তাবলীগ শুধু শিরক আর কবরপুজা/ বাতেল মুক্ত একত্ববাদের পথে-স্যালাইনের কাজটিই করছে। আর এই পথে তাবলীগ কতটুকু সফল সেটা বিচারের ভার পাঠকের হাতে। আর এই তাবলীগই যে শয়তানের প্রধান শক্র হবে এটা সন্দেহ করাটাও অমুলক নয়। এখন উল্লিখিত পোষ্ট লেখক কার প্রেরনায় এসব লিখছেন- আল্লাহ্ ভাল জানেন।
বাংলা প্রবাদ "বেশী বাছলে কম্বল মিছা হয়ে যায়" আবার জ্ঞানের অহকার এর কারনে আজাজীল ফেরেস্তা আজ অভিশপ্ত শয়তান" সে ভাবে সব কিছুতেই দোষ খুজতে গিয়ে আমি আবার কোন বিভ্রান্তিতে পড়ছিনাতো? এই বিষয়টিও খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
আল্লাহ সবাইকে সত্য পথ চেনার তৌফিক দান করুন। আমিন।
তাবলীগ নিয়ে বিভ্রান্তি : আমার কিছু কথা- পর্ব- ০২
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫৩
মুসাফির... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই- যে পোষ্ট প্রসঙ্গে আমার এই আলোচনা- সেখানে নিচের কমেন্টটি পোষ্ট করতে গিয়ে আবিস্কার করলাম আমি মন্তব্য মডারেশনের গ্যারাকলে আক্রান্ত তার মানে কি দাড়াল? দু:খে প্রাণ যায়..
এই পোষ্টে কমেন্টকারী সবাইকে আমার বক্তব্য পড়ার অনুরোধ-
তাবলীগ নিয়ে বিভ্রান্তি - আমার কিছু কথা...
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫৫
বড় ভাই ৯৫ বলেছেন:
আমি ওনাকে প্রশ্ন করে দেখি মোডারেট করে রাখছেন। ওর মনের মধ্যেই চুরি।
তাবলীগে সবসময় বলাহয় আল্লাহ খাওয়ায় আল্লাহ পালে।মানে যা কিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকেই হয়। আর এই লোক নিয়া আসছে তাব্লিগ ওয়ালারা শিরক করে।
আরেক বালছাল আজকে পোস্ট দিছে সকল ঈদ এর শ্রেষ্ঠ ঈদ,ঈদ এ মিলাদুন্নবি। উনি ও দেখি কমেন্ট মোডারেট করা।
ধন্যবাদ আপনাকে বিসয়টি তুলে আনার জন্য।
ভালো থাকবেন
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:০৪
মুসাফির... বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোষ্টে আসার জন্য.. আমি ভাই একটু কঠিন রাগী প্রকৃতির মানুষ দেখুন না.. রাগের মাথায় নাস্তিক্যবাদকে কি কি বলেছি..
ব্লগের নাস্তিক্য- ইসলাম এবং আমরা...
কমেন্ট করার জন্য আবারো ধন্যবাদ জানাই.. শুভ কামনা আপনার জন্য।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫৮
মুসাফির... বলেছেন: ঘুমাতে গেলাম...
সকালে সকল পাঠকের মন্তব্যে আলোচনা করার ইচ্ছা রইল ইনশা আল্লাহ।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, সময়োপযোগী একটা পোস্ট দিয়েছেন। ওনার পোস্টে আমিও কিছু মন্তব্য করেছি। এই ব্যাপারগুলো বলেছি যে, আপনি যে ভাষায় কথা বলছেন সেটা দ্বীনের কোন দায়ীর ভাষা হতে পারে না !
তার সবচেয়ে বেশী ভন্ডামী যেটা মনে হয়েছে, সেটা হলে কমেন্ট মডারেশনে রাখা ! তার যে মন্তব্য পছন্দ হচ্ছে সেটা প্রকাশ করছে আর পছন্দ না হলে প্রকাশ করছে না। কেউ যখন এমন করে তখন তার উপর আর বিশ্বাস বা শ্রদ্ধা থাকে না ! এই ধরণের ব্লগিং দিয়ে ইসলামের কোন খেদমতই হবে না। আল্লাহই সবচেয়ে ভাল জানেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৭
মুসাফির... বলেছেন: উনার পোষ্ট সহ সহ আমার পোষ্টে আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ.. ফেৎনা ছড়ানোর লোকের অভাব নাই। তবে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে সত্য সন্ধানী লোকের বড় অভাব। দ্বীন আর ইসলাম আজ কোন পর্যায়ে পৌছেছে... ঐ পোষ্ট দাতাকে প্রশ্ন করতে চাই এর চেয়ে ভাল একটা রাস্তা তিনি তৈরি করুন না যার দ্বারা দলে দলে তার দেখানো পথে মানুষ ইসলাম মানবে। কিন্তু সবই সুদুর পরাহত- কত জ্ঞানী যে ধরা খেয়ে মুশরিক হয়ে মরেছে.. তার কি কোন সীমা পরিসীমা আছে?
দু:খিত আমি বেশী কথা বলে ফেলেছি।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১৯
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম@ আপনার সব মন্তব্যই কিন্ত আমি প্রকাশ করছি। একটা বাতিল করি নাই। আমার দ্বিতীয় পোষ্টে শিরকের যেই ব্যাপারগুলো তুলে ধরেছি পারলে কেউ তার উত্তর দেন।
বড় ভাই ৯৫@ আগের পোষ্টে এত ফাল পাড়লেন। আমার পরের পর্বে চুপ খাইয়া গেলেন কে? তাও আবার আমার অবর্তমানে অন্য ব্লগে এসে আমার গীবত করতেছেন। আসলে এজন্যই বলছি যে, যদি বাপের বেটা হইয়া থাকেন তো নেক্সট পোষ্টে মন্তব্য করতে।
কিন্তু আপনে সেটা পারেন নাই। আমার ২য় পোষ্টে মন্তব্য করার মত মুখ আপনাদের নাই। কারণ ২য় পর্বে মানুষকে কোরআনের দিকে ডাকা হইছে। কারণ আল্লাহই বলেছেন,
সূরা নিসা-৪:৬১> আর যখন আপনি তাদেরকে বলবেন, আল্লাহর নির্দেশের দিকে এসো-যা তিনি রসূলের প্রতি নাযিল করেছেন, তখন আপনি মুনাফেকদিগকে দেখবেন, ওরা আপনার কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভাবে সরে যাচ্ছে।
আর মুসাফির ভাইকে দ্বীনি ভাই হিসেবেই জানতাম। আর আমি একটা কথা সব সময় বলি যে, আপনার সাথে যদি আমার দ্বিমত হয়, তো সেটা হবে আল্লাহর জন্য। আর যদি একমতও হই, সেটা হবে আল্লাহর জন্য।
কারো সাথে আমার সম্পর্ক হবে আল্লাহর জন্য। কারো সাথে আমার বিরোধ হবে আল্লাহর জন্য। মুমিনদের দ্বিবিভক্ত হয় আক্বিদার কারণে। যেমন একজন বলে নবী নুরের তৈরী অন্যজন বলে মাটির। একজন বলে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান, অন্যজন বলে আল্লাহ আরশে। সত্য দুইটা না। সত্য একটা। মুমিনদের মধ্যে কোন বিষয় এ ঝামেলা হলে আমরা কি করব। আল্লাহ বলে দিয়েছেন-
সূরা নিসা৪:৫৯> যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের (কোরআন ও সহীহ হাদিসের) প্রতি ফিরিয়ে দাও-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।
আমি সেই কাজই করেছি একটা সমস্যা তুলে ধরেছি। ব্লগের ১৭জন আমার বিপক্ষে। আমি এই বিবাদটা কোরআন ও সহীহ হাদিসের দিকে ফিরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু কেউই দালিল দিয়ে আমার কথা খন্ডন করতে পারে নাই। অনেকে মেনে নিয়েছে।
আর আপনি মুসাফির ভাই আজ ভিন্ন পোষ্ট দিয়ে প্রমাণ করলেন যে আপনি কেমন মুসলিম। আমার পোষ্টে মন্তব্য না দিয়ে গীবত করার জন্য পরনিন্দা করার জন্য আলাদা ভাবে পোষ্ট দিয়ে মানুষকে ডাকছেন আপনার দিকে। হ্যা আপনার পোষ্টে মানুষ আসবে। তবে ওই সমস্ত মানুষ, যারা ১ম পর্বে আমার বিরোধীতা করেছিল কিন্তু পরবর্তী পোষ্টে চুপ হয়ে গেছে।
যাক পেইজ খুলছেন, ষড়যন্ত্র করেন, মানুষ ডাকেন। কোরআন ও হাদিস বাদ দিয়া পীরপন্থীদের লেখা বই, শিরকের বই এর দিকে ডাকেন মানুষকে।
আপনি যদি সত্য হয়ে থাকেন, ত আল্লাহ আপনার বিচার করবেন। আর আমি যদি সত্য হয়ে থাকি তো আল্লাহ আমার বিচার করবেন। ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৪
মুসাফির... বলেছেন: আমার পোষ্টে মন্তব্য না দিয়ে গীবত করার জন্য পরনিন্দা করার জন্য আলাদা ভাবে পোষ্ট দিয়ে মানুষকে ডাকছেন আপনার দিকে।
------------------------------------------------------------------------
উপরের অংশটুকু আপনার মন্তব্যের কপিপেষ্ট : আপনাকে তার জবাবে বলছি.. আগে নিজে ভালকরে গীবতের সংজ্ঞা জানার চেষ্টা করুন। আমি মানুষকে আমার দিকে ডাকছিনা। আপনি আমাকে বাধ্য করেছেন: এক বছর একমাস ব্লগিং সময়ে একশটি পোষ্ট প্রসব করেছেন। পৃথিবীর সবচেয়ে সফল একটা দাওয়াত কর্মকে নিয়ে সমালোচনা করে মন্তব্য মডারেশন করেন। অপরদিকে আমার প্রোফাইলে দেখে নিবেন- তিন বছর হতে চলেছে আমার ব্লগিং সময় কখনও মন্তব্য মডারেশনের চিন্তাও মাথায় আনি নাই। আমি সাহসের সাথে আপনার পোষ্টের লিংক দিয়ে কথা বলেছি। আপনার সাহস হয় নাই আমার বক্তব্যের লিংক আপনার পোষ্টে রাখার। আপনার বক্তব্যের বিপরীতে আমার অনেক কথা থাকতে পারে যেমন: এই পোষ্ট। এতবড় একটা লেখা লিখে আপনার দয়ার বশবর্তী হয়ে বসে থাকব .. আপনি কখন অনুমতি দিবেন আমার লেখা মন্তব্য আপনার পোষ্টে প্রকাশ পাবে- সেই সময়ের জন্য" এতবড় বোকা আমি নই। তাছাড়া আপনিতো আমার লেখার লিংক মুছে দিয়েছেন। বুকে হাত দিয়ে বলুন- অন্তত এই বিষয়ে আপনি ভুল পথে আছেন- না সঠিক পথে আছেন?
আমার কয়েকটা পোষ্ট এর লিংক দিলাম- সময় থাকলে পড়ে নিবেন ১০০ এর ও বেশী মন্তব্যের পোষ্ট আছে- এর এক-একটা মন্তব্য বা মন্তব্যের জবাবই এক একটা পোষ্টের মত বড়- কই কারো মন্তব্যতো আমি মডারেশন করিনী। ব্লগিং সময়টাও তো আপনার থেকে অনেক বেশী।
---------------------------------------------------------------------------------
যাক পেইজ খুলছেন, ষড়যন্ত্র করেন, মানুষ ডাকেন। কোরআন ও হাদিস বাদ দিয়া পীরপন্থীদের লেখা বই, শিরকের বই এর দিকে ডাকেন মানুষকে।
---------------------------------------------------------------------------------
আপনার মন্তব্যের এই উপরের অংশটুকু পাগলের প্রলাপের মত। কারন আপনার জানা উচিৎ - ব্লগে পেইজ খোলা বা ব্লগ লেখাটা আমার অধিকার। যেমন আপনার অধিকার হলো মন্তব্য মডোরেশন করা। আমি লেখার অধিকার আমি আপনার অনেক আগে পেয়েছি- কিন্তু কোন লেখায় পীরপন্থী আর শিরকের দিকে মানুষকে ডেকেছি এমন প্রমাণ দিতে পারার সাহস এবং শক্তি আপনার নাই। চ্যালেঞ্জ করলাম।
-------------------------------------------------------------------------------
আপনি যদি সত্য হয়ে থাকনে, ত আল্লাহ আপনার বচিার করবনে। আর আমি যদি সত্য হয়ে থাকি তো আল্লাহ আমার বচিার করবনে। ধন্যবাদ।
------------------------------------------------------------------------------
হ্যাঁ মন্তব্যের এই অংশটুকু আমার ভাল লেগেছে: কারন এখানে নম্র এবং ভদ্রতার একটা আভাষ এই বক্তব্যে পাওয়া যায়। আপনি উপরের এই কথাটা তাবলীগেকে নিয়ে চিন্তা করলেই-ত- ফেৎনা সৃষ্টিকারী নামক একটা অপবাদ থেকে মুক্তি পেয়ে যেতেন। আপনি এভাবে কেন চিন্তা করতে পারলেন না যে- তাবলীগ যা করছে তা যদি খারাপ হয়ে থাকে তাহলে তার বিচার আল্লাহ্ করবেন। আর আপনি যদি মহাজ্ঞানী অলি হয়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ্ আপনাকে তার উত্তম প্রতিদান দিবেন।
আপনার এই মন্তব্যের জবাবে প্রাসঙ্গিক : একটা কথা না বললেই নয়- তাবলীগের ছয়টা মুলনীতির মধ্যে একটা হলো “একরামুল মুসলিমিন”- আর এর ব্যাক্ষায় এই কথাটাও বলা হয় যে- কোন মুসলমানের দোষ অনুসন্ধান করা যাবেনা। শুধু আল্লাহর একত্ববাদের দিকে ডাকা ছাড়া। অপর মুসলমান দ্বীনের কোন আমল না করলেও তাকে ঈমানের কারনে ইজ্জতের নজরে দেখতে হবে। কারন আমার আজকের এই পরহেজগারী আমার কোন অহঙ্কার বা অন্য কোন কারনে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর যাকে আমি যাকে বে-ইজ্জতীর নজরে দেখলাম সে হয়ত আল্লাহর প্রিয় বান্দা হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে পারে। এইমাত্র বর্নিত বিষয়ে আপনার অবস্থানটি যাচাই করে নেবার অনুরোধ করছি জনাব। আজ আর নয়। ধন্যবাদ।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০৮
হলুদ হিমু বলেছেন: আপনি সাইকোলজীর কি বিষয় পড়েছেন তার যথাযথ source ব্যবহার করুন। আপনি নিশ্চয় জানেন আসমানি কিতাবও মানুষের মুখ থেকে মুখে পরিবার্তন হয়েছে । শুধু পবিত্র কুরআন আল্লাহ্ নিজে সংরক্ষন করেছেন । আপনার সাইকোলজী বই তো আর সেরকম কিছু না। source উল্লেখ করুন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১১
মুসাফির... বলেছেন: আপনি যে সোর্স এর কথা বলছেন সেটা কি আলোচনা করা প্রাসঙ্গিক? আলোচ্য বিষয়ে এটা একটা উদাহরন মাত্র। আপনি নিজে এ বিষয়টা নিয়ে গবেষনা করুন। সত্যতা পেয়ে যাবেন। আপনার আশে পাশের মানুষগুলোকে আমার বলা সুত্র অনুসারে পর্যবেদক্ষন করে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৩
হলুদ হিমু বলেছেন: আপনার কথায় হাসব না কাদব বুঝতে পারছি না।
আপনি কোটেশন ব্যবহার করেছেন । "তিনি অবশ্যই অহঙ্কারী"। আর বলছেন "আপনি যে সোর্স এর কথা বলছেন সেটা কি আলোচনা করা প্রাসঙ্গিক? আলোচ্য বিষয়ে এটা একটা উদাহরন মাত্র।" উদাহরনে কেও কোটেশন ব্যবহার করে জানা ছিল না। আমাকে না বলে আপনি নিজে বিষয়টা নিয়ে গবেষনা করুন। আপনার জানায় ভুল আছে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
মুসাফির... বলেছেন: আপনি নিজে কি- বিভিন্ন প্রকার অঙ্গভঙ্গির সাহায্যে আপনার বক্তব্য সত্য-সঠিক বলে প্রকাশ করতে চান? তাহলে ঠিক আছে মেনে নিলাম আমার জানায় ভুল আছে- এবার খুশী হলেনতো?
এবার নাস্তিকদের মত বলুন- "আপনার সমস্ত পোষ্টটাই ভুল আছে" তাইনা?
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১
ভারসাম্য বলেছেন: তাবলীগ এর ভেতরকার বেশ কিছু ব্যাপার নিয়ে আমার আপত্তি থাকলেও উক্ত লেখকের আচরণ আমার কাছে সব সময়েই অতিরিক্ত আক্রমনাত্বক মনে হয়েছে। তাই তাঁর লেখা পড়বার বা মন্তব্য করার আগ্রহবোধ করিনা।
আমার এই মন্তব্য যদি তাঁর চোখে পড়ে আশাকরি এটাকে তিনি গীবত না ভেবে ইতিবাচক ভাবে দেখবেন। আমার মনে হয় এটা তাঁর ওখানে গিয়েও বলে আসা উচিৎ। তবে ইচ্ছে করে ঝগড়ায় যেতে চাইনা বলে এখানেই বলে গেলাম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
মুসাফির... বলেছেন: তার ব্লগে তো কমেন্ট মডারেশনের গ্যারাকল দিয়ে রেখেছে..
কিভাবে কমেন্ট করবেন?
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৪
হলুদ হিমু বলেছেন: সোর্স এর কথায় আপনার এত ভয় কেনো?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
মুসাফির... বলেছেন: যে কারনে পাগলের হাতে মানুষ খন্তি দিতে ভয় পায়।
তাছাড়া উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর ইচ্ছে আপাতত আমার নাই।
এবার আপনি হাসতেও পারেন ... ইচ্ছে হলে কাঁদতেও পারেন।
যেমনটি ৭নং কমেন্টে আপনি বলেছেন।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৫
হলুদ হিমু বলেছেন: ভাইজানের পড়ালেখা কতদুর? কি করেন? সাইকোলজীতে আপনার জ্ঞান কতটুকু জানতে ইচ্ছা করছে।
আমারে পাগল বানিয়ে দিলেন।
যুক্তিতে না পারলে মানুষকে পাগল বলা তাবলীগের সবার একটা কমন স্বভাব। যে লেখকের লেখা নিয়ে মন্তব্য করেছেন তার পরের লেখাগুলো পড়েন।
আর citation কি এবং কেন ব্যবহার করে জানেন?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৯
মুসাফির... বলেছেন: লেখকের পরের এবং আগের দুইটা পোষ্টের লিঙ্ক সহ এবং তার সমস্ত (আমার পোষ্ট দেওয়ার তারিখ পর্যন্ত) কমেন্ট পড়ে তাহার মর্ম সম্মক বুঝে, গবেষনা করে, এবং কমেন্টের স্ক্রিনসট সহ আমি পোষ্ট দিয়েছি... যার উকালতী আপনি করছেন- তার ভাষার ব্যবহার নিয়ে শুধু আমি না ইতিমধ্যে অনেক পাঠক, সমালোচনা করেছেন।
তাছাড়া আবারো এই মহুর্তে তার পোষ্ট পর্যবেক্ষন করে দেখলাম সেই দুইটা পোষ্টের-ই- চর্বিত চর্বন- সেটা না বুঝে, না পড়ে আপনি নাস্তিকদের মত পোষ্টের মুল বিষয় বাদে তেনা পেচাচ্ছেন। পোষ্টের লেখক : একজনের কমেন্টের জবাবে অপ্রাস্গিকভাবে বলেছেন- কিছুক্ষন পর আসতেছে আমার চরম পোষ্ট: নিজের লেখাকে নিজেই চরম বললেন? আপনার কি হাসি আসেনা এই রকম জবাব দেখে? তাহলে আপনাকে এই কবিতাটা স্বরন করতে বলি- "আপনারে বড় বলে বড় সে নয়" ... যাক কবিতাটারও কি সোর্স দিতে হবে? আমার পোষ্টের মুল বক্তব্য এটাই আর আপনি যা নিয়ে লেগেছেন- সেটাকে ব্লগের ভাষায় তেনা প্যাচানী বলে।
আপনার সাথে যেহেতু আমার কথা মিলছেনা- অতএব সার্টিফিকেটের বড়াই আর করলাম না। তাছাড়া সার্টিফিকেট দ্বারা জ্ঞান মূল্যায়নে বিশ্বাসী আমি নই। কারন কোন এক বিষয়ে পড়ানোর কারনে এদেশে ফাজিল-কামিল এর পাশাপাশি ইসলামিক ষ্টাডিজে অনার্স মাষ্টার্সে ও ফার্ষ্ট ক্লাস ছাত্রদেরকেও বিভিন্ন ভাবে মুখমুখী বসে মাসের পর মাস যাচাই করার সুযোগ হয়েছে- ফলাফল আশাব্যাঞ্জক নয়। অপরদিকে সার্টিফিকেট কম হলেও অনেককে দেখেছি ইসলাম ছাড়াও অন্যান্য বিষয়ে জ্ঞানের দৌড়াত্ব আশাব্যঞ্জক।
আমি একজন মানুষের জ্ঞান মূল্যায়নে- প্রথমেই দেখব- প্রাসঙ্গিক পয়েন্ট ধরে সেই লোকটি সুস্পস্ট কথা বলার মত যোগ্যতা রাখেন কিনা। দ্বিতীয়ত- তার পড়ালেখা ক্লাসের জ্ঞানের বাইরে কতদূর। প্রাসঙ্গিক বিষয়ের সাথে তার জ্ঞান তুলনা করে সমসাময়িক বিশ্ব-ব্যবস্থার সাথে মিলিয়ে সহজ সিদ্ধান্ত নিতে জানে কিনা। কোন একটা বিষয়ে লোকটি কক্টরপন্থী কিনা। আর আমি কি করি? যাই করি: শুধু এই টুকুই জেনে রাখুন- সার্টিফিকেট ওয়ালা সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারীদের সাথে উঠাবসা আলোচনা করতে হয়।
১৪ বছরের মত হয় আমি তাবলীগ এ সময় দেইনা। আমার আগের বক্তব্যে আপনাকে পাগল বানানো হয়েছে কিনা সেটা আবার ভেবে দেখার জন্য বলছি। আমি সেখানে ২টা উদাহরন দিয়েছি মাত্র।
আপনি বলেছেন: যুক্তিতে না পারলে মানুষকে পাগল বলা তাবলীগের সবার একটা কমন স্বভাব।
আমার আচরন দ্বারা সমস্ত তাবলীগের লোকের সভাব মুল্যায়ন করাটা আপনার বাড়াবাড়ি না পাগলামী সেটাও একবার নতুন করে ভেবে দেখার অনুরোধ করছি।
citation কি জন্য ব্যবহার হয় সেটা আমি জানি কিনা? অনুমান করে নিবেন। তবে আপনাকে বলছি: যুক্তিতে না পারলে মানুষকে পাগল বলা তাবলীগের সবার একটা কমন স্বভাব- এই কথাটার সোর্স দেন দেখি।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৮
হলুদ হিমু বলেছেন: ভাই আমি হাসব না কাদব বুঝতে পারছি না। আপনি নিজেই তেনা প্যাচানী করতেছেন আর বলতেছেন আমি কারছি। আমি সোর্স কেন চেয়েছি সেটা আমার প্রথম কমেন্টে ভালো করেই বলে দিয়েছি । আমি তো আপনাকে ইন্ডিয়ান টিভি সিরিয়াল দেখাচ্ছি না যে, সবকিছু খুটিয়ে খুটিয়ে বলতে হবে। আপনি সোর্স দিতে পারছেন না অথচ আপনার কথা বিশ্বাস করতে বলছেন?
আমি আপনার ব্লগে আর আসব না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪
মুসাফির... বলেছেন: আপনি আমার ব্লগে আসবেন না ভালকথা.. কথাটা আগেই আপনার চিন্তা করা উচিৎ ছিল.. কারন : আমার ব্লগের প্রথমেই রেখা আছে..
"তার্কিক দুই প্রকার-সু-তার্কিক, আর কু-তার্কিক, সু-তার্কিক যারা তাদেরকে স্বাগতম"
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল পোষ্ট দিয়েছেন।
যারা তবলিগ সম্পর্কে বলে তাদের বোঝ উচিত মানুযকে দ্বিনের দাওয়াত দেওয়া এত সহজ নয়, নিজের খেয়ে বনের মহিয তাড়াবার সময় করোরই নেই, কিন্তু তারা নিজের খেয়ে, মানুযের বেশি কথা শুনে নিজকে সঠিক ভাবে আল্লাহর পথে পরিচালনা ও অন্যকে আল্লাহর পথে আহব্বান করছে।
তবলিগ সম্পর্কে যারা সমালোচনা করেন, তাদেরকে অনুরোধ করব আপনারা তবলিগের ভিতর ভাল ভাবে দেখে ও মিশে তারপর এর সমালোচনা করুন। আরতা না হলে এমন হবে.............
''সহজ কথা শালিস মানি বিচার মানি তাল গাছ আমার''
আর জেগে জেগে ঘুমালে কারো ঘুম ভাঙ্গান যাবেনা।
আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে সহি ও সঠিক বুঝ দান করেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১২
মুসাফির... বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই.. এসব লেখাকে ইগনোর করা উচিৎ .. কারন সকল কাজেই দোষ খোঁজা শয়তানের কাজ... আল্লাহ্ সকলকে বুঝ দান করুন।
১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
ই এইচ মািনক বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সত্য পথ চেনার তৌফিক দান করু।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৬
মুসাফির... বলেছেন: আমিন ... ধন্যবাদ আপনাকে .. শুভ কামনা আপনার জন্য..
১৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
সোহানের রোজনামচা বলেছেন: তাবলীগ জামাতের মূল সমস্যা হলো, তারা গুরুত্ত দেয় ফাজায়েল আমল এবং মুনতাখাব হাদিস কে। ফাজায়েল আমল এর লেখক মাওলানা যাকারিয়া (রঃ) তার বইতে এমন কিছু উতসবিহীন কাহিনীর উল্লেখ করেছেন, যেগুলি মূলতঃ কোরআন ও সহীহ হাদিসের সাথে কন্ট্রাডিক্ট করে। খুব বড় করে লিখছি না। নেট এ এই সংক্রান্ত বহু লেখা পাবেন। তাছাড়া নিজেও কোরআন ও সহীহ হাদিস পড়ুন। আশা করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথ দেখাবেন ইনশাল্লাহ।
১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৫৬
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: তাবলীগ জামাতের মূল সমস্যা হলো, তারা গুরুত্ত দেয় ফাজায়েল আমল এবং মুনতাখাব হাদিস কে। ফাজায়েল আমল এর লেখক মাওলানা যাকারিয়া (রঃ) তার বইতে এমন কিছু উতসবিহীন কাহিনীর উল্লেখ করেছেন, যেগুলি মূলতঃ কোরআন ও সহীহ হাদিসের সাথে কন্ট্রাডিক্ট করে। খুব বড় করে লিখছি না। নেট এ এই সংক্রান্ত বহু লেখা পাবেন। তাছাড়া নিজেও কোরআন ও সহীহ হাদিস পড়ুন। আশা করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথ দেখাবেন ইনশাল্লাহ। ------------সহমত ।
আপনি যুক্তি থাকলে হাইলাইট করে দেখান , এত পড়ার সময় নেই, আরেকজন কী ভুল করল এটা আপনার ব্লগ থেকে পড়তে চাই না ।
১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:০২
সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: আপনি সাইকোলজীর কি বিষয় পড়েছেন তার যথাযথ source ব্যবহার করুন। আপনি নিশ্চয় জানেন আসমানি কিতাবও মানুষের মুখ থেকে মুখে পরিবার্তন হয়েছে । শুধু পবিত্র কুরআন আল্লাহ্ নিজে সংরক্ষন করেছেন । আপনার সাইকোলজী বই তো আর সেরকম কিছু না। source উল্লেখ করুন। --------সহমত সাইকোলজী তো আর গল্পের বই না যে ইচ্ছা হলো দু পাচটা পড়ে ফেললাম । আমি মেডিকেলে পড়ি সাইকোলজী সম্পর্কে অল্প সল্প জানি ----এটা দাবি করতে পারি ।
যে ব্যক্তি নিজের বক্তব্যকে প্রকাশ করার সময় অতিরিক্ত জোর দিয়ে প্রকাশ করে অথবা বিভিন্ন প্রকার অঙ্গভঙ্গির সাহায্যে তার বক্তব্য সত্য-সঠিক বলে প্রকাশ করতে চায় "তিনি অবশ্যই অহঙ্কারী"। -----------আমার তো আপনাকে অহঙ্কারী মনে হচ্ছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪৫
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সত্য পথ চেনার তৌফিক দান করুন