নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ কুরআনের প্রথম যে আয়াতটি নাজিল করেছিলেন সেটা ছিল সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত , যার প্রথম শব্দটিই ছিলো পড় !
আব্রাহামিক তথা ইহুদি খ্রিস্টান মুসলিম এই তিন ধর্ম অনুযায়ী প্রথম মানুষ হলেন আদম আ.
আদম আ. কে বানানোর পর ফেরেশতা ইভেন তৎকালীন সবচেয়ে ধর্মপ্রাণ আল্লাহওয়ালা জীব জীন আজাজিলকেও(পরবর্তীতে কালে শয়তান) আদেশ দেয়া হয়েছিল আদমকে সিজদাহ করার জন্য !
এই ঘটনা সমূহ যদি আমি হুবুহু কোরআন থেকে উদ্ধৃত করি তবে, সূরা আল বাকারার ৩১-৩৪ তম আয়াত আমাদেরকে পড়তে হবে । যেখানে আল্লাহ আদম আ. জ্ঞান শিক্ষা দেয়া , সেই জ্ঞানকে অসম্মান ও আল্লাহর আদেশকে অমান্য করায় পুণ্যবান থেকে আজাজিলের শয়তান হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে বর্ণনা করেছেন । আরো পড়া যেতে পারে কুরআনের সূরা আল আরাফের ১১ ও ১২ নাম্বার আয়াত ।
কেন এই সম্মান ????
উত্তর হলো জ্ঞান !
আদম আ. কে আল্লাহ জ্ঞান দিয়েছেন যেটা মানুষকে করেছে সৃষ্টির সেরা ।
আল্লাহ কুরআনে অজস্রবার পড়াশোনার কথা বলেছেন, যেমন আমি যদি উল্লেখ করি, কুরআনের ৩৯ নাম্বার সূরা অর্থ্যাৎ সূরা আল যুমারের ৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন , "যারা জানে আর যারা জানে না তারা সমান নয় । জ্ঞানীরাই পড়াশোনা ও অনুসন্ধান করে । "
অর্থ্যাৎ স্পষ্ট আল্লাহ পড়াশোনার প্রতি উৎসাহ দিয়েছেন।
আরো আয়াত যদি আমি বলি, যেমন কুরআনের ২০ নাম্বার সূরার ১১৪ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ রাসূল স. কে শিখিয়ে দিয়েছেন একটি দোয়া "রাব্বি জিদনি ইলম" অর্থাৎ হে আল্লাহ আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দাও !!!
এরকম আরো অসংখ্য প্রমাণ আছে কুরআন থেকে পড়াশোনাও জ্ঞান অর্জনের ব্যাপারে ।
কিন্তু বর্তমানে মুসলিমদের ভিতর এই পড়াশোনা ও গবেষণায় আগ্রহ কাজ করছে না । তারা সব ছেড়ে দিয়ে এখন কেবল মরলে কি পাবে আর না পাবে ওই হিসাব করছে । বর্তমানে কমন কথা খালি মাদ্রাসা বানাও টাকা দান করো আর বেহেশতের টিকেট কনফার্ম করো । পড়াশোনা করার বা জানার কোন দরকার নেই !!!
এই যুগটা হলো বিজ্ঞান ও গবেষণার যুগ ।এই যুগে মানুষকে আকৃষ্ট করতে হলে সেটা পড়াশোনা বা বিজ্ঞান চর্চা দিয়েই করতে হবে । কুরআনে আল্লাহ বার বার পড়াশোনা ও গবেষণার কথা বললেও এখন মুসলিমদের তাতে অনীহা । অনীহা বলাটা ঠিক হবে না, আমি বলবো অজ্ঞানতা !
একজন মুসলিম জানেই না কোরআনে কি বলা আছে আর না আছে । বর্তমানে এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, ইসলামি জ্ঞান অর্জন আর কোরআন বুঝে পড়ার দায়দায়িত্ব কেবল মাদ্রাসায় যারা পড়বে তাদের আর বাকিরা টুকটাক নামাজ রোজা , মাঝে মধ্যে দান খয়রাত আর শেষ বয়সে সৌদিতে হজ্বে যেয়ে নিজের ইসলামি দায়িত্ব পালন করে ফেলবে !!!
কি এক ভয়াবহ অবস্থা ! যেখানে প্রত্যেকটি মুসলিমের দায়িত্ব কুরআন পাঠ করে এর জ্ঞান অর্জন ও গবেষণা করা সেখানে আমরা নিজেরা এর থেকে অব্যাহতি নিয়ে দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছি কেবল হুজুরদের উপর। এতে করে হুজুররা ভালো খারাপ মনগড়া কিংবা সঠিক যাই বলুক আমাদের সেটাই মেনে নিতে হচ্ছে । কেননা আমরা তো জানিই না কোনটা সঠিক কোনটা ভুল । যদি নিজেরা কোরআন হাদীস পড়তাম তবেই না জানতে সক্ষম হতাম আসলে সঠিক কোনটা । এক বাংলাদেশেই কতগুলো ইসলামি আকিদা। যেমন, আটরশি , চরমোনাই , মাইজভাণ্ডারী হাবিজাবি !!!
কারণটা কি ??
কারণ হচ্ছে কেউ আমরা নিজেরা কোরআন হাদীস পড়ে কিছু না জানায় এই সুযোগে কিছু ধুরন্ধর ব্যক্তি নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ইসলামকে ব্যবহার করছে । নয়তো এত বিভাজন হবে কেন !!!
এতো গেল ধর্মীয় জ্ঞানের কথা ,এরপর যদি আসি বিজ্ঞানের দিকে তবে মুসলিমদের অবস্থা আরো শোচনীয় । আশাকরি প্রত্যেকের বাসায় সাধারণজ্ঞানের বই আছে । আর না থাকলে এটিলিস্ট ইন্টারনেটতো আছে । তো ওই বইয়ের বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যদি একটু খুঁজে দেখেন যে আপনার চারপাশের যে জিনিসগুলো দেখছেন যেমন ধরেন টিভি , ফ্রিজ ,এসি , বিমান , সফটওয়্যার , কম্পিউটার , বীজ , কৃষিপ্রযুক্তি , ওষুধ শিল্প , প্রতিষেধক , রোগজীবাণু , মেডিকেল সাইন্সের ইকুইপমেন্ট ইত্যাদি তাহলে তার প্রায় সবই অমুসলিমদের আবিস্কার করা ।
বর্তমান যুগে প্রযুক্তির ও মৌলিকবিজ্ঞান গবেষণার পুরোটাই চলেগেছে অমুসলিমদের হাতে । মুসলিমরা জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক পিছিয়ে পড়েছে । আসলে বিজ্ঞান প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করার সময় কই । এখনতো আমরা ব্যস্ত শিয়া ভালো না সুন্নি ভালো , আটরশি সহীহ নাকি মাইজভাণ্ডারী সহীহ এসব নিয়ে । আগেকার যুগে মুসলিমরা যেখানে ধর্ম চর্চার সাথে সাথে বিজ্ঞান চর্চায় সময় দিয়েছেন ,জন্ম নিয়েছেন রসায়নের জনক জাবির ইবনে হাইয়ান , আলোক পদার্থ বিজ্ঞানের পথিকৃত আল হাসান , মানুষের রক্ত সঞ্চালন পদ্ধতির প্রথম বর্ণনাকারী ও ফুসফুসের কার্যপ্রণালী আবিষ্কারক ইবনুন নাফিস , বীজ গণিতের জনক মুসা আর আল খেয়ারিজমি প্রমুখ বিজ্ঞানীরা আর আমরা এযুগে এসে বিজ্ঞান চর্চা ছেড়ে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছি।
কারণ একটাই, আমরা নিজেরা কোরআন হাদীস পড়ি না তাই আমরা জানিই না কোনটা সঠিক । তাই এক হুজুরের অনুসারী আর আরেক হুজুরের অনুসারীর গ্যাঞ্জাম করতে করতেই আমাদের সময় শেষ।
কি লজ্জার বিষয়, ১৮০ কোটি মুসলিম পৃথিবীতে থাকলেও বিজ্ঞানে নোবেল জয়ী ও আমাদের চারপাশের জিনিস আবিস্কার করা বিজ্ঞানী সমূহের ভিতর মুসলিম নেই বললেই চলে ।
হায়রে, আরব বিশ্ব কোটি কোটি টাকা শালারা বিনোদন করতে উড়ালেও একটা ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তারা বানাতে পারে না । আমেরিকা ইউরোপে কেমব্রিজ , অক্সফোর্ড , এমআইটি , ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি , হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তারা বানাতে পারে না । গুগল , মাইক্রোসফট , কোয়ালকম , ব্রডকম , সান মাইক্রোসিস্টেমস , এডোবি ইনকর্পোরেট , এটমেল, ইন্টেল, এএমডি , এআরএম, টেক্সাস ইন্সট্রুমেন্টস এর মতো ভালো কোনো টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান আমাদের নেই !
বোয়িং এয়ারক্রাফট করপোরেশন , মিতসুবিসি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ , রোলস রয়েস, স্পেস এক্স , সিমেন্স এজি , তোশিবা সেমিকন্ডাক্টর করপোরেশন , বোস্টন ডাইনামিক্স , গ্ল্যাক্সস্মিথক্লিন , জেনারেল ড্রাগস লিমিটেড এসবের মতো একটিও বড় প্রযুক্তি ও মৌলিক মেডিকেল পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আমাদের নেই ।
কুরআন পড়লে এই জানা যায় যে, আগের প্রতিটি যুগে তৎকালীন বহুল চর্চিত বিষয়ের উপরে নবী রাসূলদের এক্সপার্ট ও ক্ষমতা দিয়ে পাঠানো হতো যাতে মানুষকে ইমপ্রেস করা যায় । যেমন মুসা আ. সময়ে জাদুবিদ্যা ছিল মূল আকর্ষণ তাই মুসা আ. কে আল্লাহ আসা নামের জাদুর লাঠি দিয়ে পাঠিয়েছিলেন । তেমনি রাসূল স. সময়ে আরবে কবিতা ও কবির কদর ছিল তাই আল্লাহ কোরআনকে কাব্যিক ভাবে অবতীর্ণ করেছিলেন ।
বর্তমান যুগটা হলো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির । এই যুগে মানুষকে ইমপ্রেস করতে হলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদান না রেখে উপায় নেই । তাই প্রকৃত মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিৎ কোরআন হাদিস নিজেরা অধ্যয়ন করার চেষ্টা করা ও বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে হাত লাগানো ।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫১
রসায়ন বলেছেন: উনি নিজে কেন পড়াশোনা শিখেন নি সেটার উত্তর আমার জানা নেই তবে উনি নিজে স্বাক্ষর না হলেও তার নিকট আধ্যাত্মিক বিদ্যা ছিল বলেই ইসলাম ধর্মমতে বিশ্বাস । তার স্বাক্ষর জ্ঞানের চেয়ে মানুষের আধ্যাত্মিক ও চারিত্রিক উন্নতি করার জ্ঞানের বিশালতা ছিল। এছাড়া তিনি নিজে পড়াশোনার পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন । বুখারী শরীফের একটি হাদিস হলো ত'লাবুল ইলম ফরিদাতুন আলা কুল্লি মুসলিমিন অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজ । এছাড়া তিনি কাফের যুদ্ধ বন্দিদের ভিতরে শিক্ষিতদের মুসলিমদের পড়াশোনা করার বিনিময়ে মুক্তি দিতেন ।
২| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: যাতে চাদ্গাজী এই প্রশ্ন করতে পারে !
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫২
রসায়ন বলেছেন:
৩| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বৈশ্বিক রাজনীতির কারণে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য কম। তবে জ্ঞান বিজ্ঞানে তারা পিছিয়ে আছে বলা যাবে না। সব কিছু প্রথমে নন মুসলিমরা করাতে এখন স্বাভাবিকভাবেই মুসলমানদের অবদান চোখে পড়বে না...
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
রসায়ন বলেছেন: দুই চারটা বলার মতো বলেন দেখি ওই আদি যুগের গুলো ছাড়া । মুসলিম দেশে ভালো দশটা বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নাম বলুন , বিশ্বের বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের কয়েকটির নাম বলুন যেগুলো মুসলিমদের বানানো ও অধীনস্ত ।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২১
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব_____
তৎকালীন আরবের শিক্ষা কি এমন আহামরি ছিলো যাতে হজরত সা: এর লস হয়েছে? ঐতিহাসিকগণের কথাতেই, আরবেরা ছিলো বর্বর। ঐ ভূখন্ডে ইসলামই যথার্থ জ্ঞানের সূচনা করেছিলো, ও আরবগণকে অন্যান্য জ্ঞানচর্চায় আগ্রহী করেছিলো।
আর যদি হজরত মুহাম্মদ পড়ালেখা না শিখে অশিক্ষিত হয়ে থাকতেন, তাহলে তার প্রচার করা ধর্ম দর্শন পুরো পৃথিবীতে টিকে থাকতো না। ধর্মীয় দিকথেকে আমি মনে করি আল্লাহই ওনাকে শিখিয়েছেন ও শিক্ষা দিয়েছেন, সময় উপযোগী আসল শিক্ষা।
আর "পড়ালেখা শিখলো না" বলে কোন পড়ালেখার কথা বলছেন, বুঝি নাই।
ওঁনার অক্ষর জ্ঞান ছিলো না, কিন্তু ঐ সময়ের অনেক অক্ষরজ্ঞানীর কথা টিকে নাই, ওনার কথা টিকে আছে, টিকে থাকবে।
ধন্যবাদ।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
রসায়ন বলেছেন: আসলে শিক্ষিত আর স্বাক্ষর ব্যাপারটা সম্পুর্ন আলাদা । যারা এডুকেশন এর শিক্ষার্থী অর্থাৎ বিএড এ পড়ে তারা এটা ভালো ব্যাখ্যা করতে পারবে । পড়াশোনা জানা অর্থাৎ লিখতে পড়তে জানলে বলা হয় স্বাক্ষর তবে আচরণের সমাজ স্বীকৃত ও স্থায়ী পরিবর্তনই হলো শিক্ষা । যেমন কেউ যদি অনার্স পাশ করেও চুরি করে তবে সে শিক্ষিত না কিন্তু কেউ রিকশা চালায় কিন্তু সৎ তবে সেইই শিক্ষিত। রিকশা চালাতে জানাটাও একটা জ্ঞান । আরো ডিটেইলস বুঝতে হলে বিএড এর শিক্ষার্থীদের সাহায্য নেয়া যায় ।
৫| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: বর্তমানে হুজুরদের মধ্যে এই প্রবণতা দেখা যায়ঃ আল্লাহ মানুষকে পৃথিবীতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা স্বরূপ পাঠিয়েছে, সো কোন ভাবে কষ্ট করে জীবন পার করতে পারলেই পরীক্ষায় পাস। আরে এটলিশট সুদ ঘোষ খাইয়া তো জীবন পার করে নাই। কিন্তু সমাজে সুদ-ঘোষ খাওয়ার প্রবণতা কমাতে হলে যে ভালো মানের (ইসলাম ধরমের দৃষ্টিকোণ থেকে) মানুষকে অর্থ বৈভবে বিত্তশালী হতে হবে সেটা সুধু হুজুররা না আমরা সবায় ই ভুলে যাই।
আর একটা ব্যাপারঃ আমরা ভাবি যে কোরআন মুখস্থ করতে পারলেই আমাদের দায়িত্ব শেষ। অথচ কোরআন মুখস্থ করার চেয়ে যদি আমরা কোরআন নিয়ে গবেষণায় বেশি সময় দেই তাহলে মুসলমান জাতীদের এই দুরাবস্থায় পড়তে হত না। কোরআনে কিন্তু অনেক ভবিষ্যতে আবিষ্কার হওয়ার মত বিষয়ের ব্যাপারে হিন্টস দেওয়া আছে, যেখান থেকে তথ্য নিয়ে আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচিত বিধর্মীরা উন্নয়নের চরম শিখরে এখন অবস্থান করছে।
মাদ্রাসার ছাত্র মানেই কি জঙ্গি? আমাদের ধ্যানধারণা ও অ্যামেরিকার ইতিহাস (ফিচার) ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগ থেকে ঘুরে আসলে সাথে উপরিউক্ত লেখাটা পড়ে সমালোচনা করলে কৃতজ্ঞ থাকব।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
রসায়ন বলেছেন: কমেন্ট ভালো লিখেছেন । দেখি পোস্ট পড়ে মতামত জানাবো । ব্লগে স্বাগতম
৬| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
@প্রান্তর পাতা ,
পোষ্টের লেখক জবাব দেবেন, আশাকরি; আপনার উত্তর লজিক্যাল হয়নি।
আপনি লেখাপড়া না জানলে, আজকে ব্লগে পোষ্ট দিতে পারতেন না; আপনার সম বয়স্ক লোকজন হয়তো আপনার থেকেও বুদ্ধিমান আছ্বেন; কিন্ত পড়ালেখা জানেন না, উনারা ব্লগে আসেন না। ততকালীন সময়ে, নবী( স: ) পড়ালেখা না জানায় নিশ্চয় অনেক অসুবিধায় ভোগেছেন।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০১
রসায়ন বলেছেন: স্বাক্ষর না হলে কিছু অসুবিধা যে মোকাবিলা করতেই হবে বা হয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই ।
৭| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
@প্রান্তর পাতা ,
পোষ্টের লেখক জবাব দেবেন, আশাকরি; আপনার উত্তর লজিক্যাল হয়নি।
ধন্যবাদ।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০১
রসায়ন বলেছেন: জবাব দিয়েছি ।
৮| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আজ সকালে উঠেই ধর্মীয় পড়েছি-
সূরা আল- কাদরের অর্থ -
র্নিঃসন্দেহে আমি কোরআন নাযিল করেছি কদরের রাতে। কদরের রাত সম্বন্ধে আপনি কি জানেন? কদরের রাত এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ।
এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতারা ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। এটা নিরাপত্তা, যা ফজর উদয় হওয়া পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০২
রসায়ন বলেছেন: ব্যাপক
৯| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৩
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: মনে হয় আমার আরেকটু পড়াশোনা করা দরকার। লজিক্যাল উত্তর দেয়াটা ভালো বিষয়। ধন্যবাদ।
২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১০
রসায়ন বলেছেন:
১০| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
শিখণ্ডী বলেছেন: ইসলাম বৃহৎ ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক। আর এই অহঙ্কারে মুসলিমরা দুনিয়া সম্পর্কে জানতে চায় না, অন্যদের অবমূল্যায়ন করে, কথা-কাজে বুঝিয়ে দেয় আমাদের ধর্মগ্রন্থে সব আছে, আমরাই সেরা। এভাবেই সেই কচ্ছপ খরগোশের গল্পের মত মুসলমানেরা ঘুমিয়ে থাকায় সবার থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে।
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৯
রসায়ন বলেছেন: সহমত ।
১১| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১২
আবু তালেব শেখ বলেছেন: পোস্টের সাথে একমত, সুন্দর পরিপাটী।
তবে আগের পোস্ট ছিল রীতিমত আক্রমনাত্মক।
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২০
রসায়ন বলেছেন: চেষ্টা করি ভালোভাবে লিখার ।
১২| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: জনাব গাজি সাহেব
রাসুল স) ছিলেন দুনিয়ার শ্রেষ্ট শিক্ষক। আমরা /আপনি নিঃসন্দেহে উনার ছাত্র।
তিরিশ পারা কোরআন উনার মাধ্যমে অবতীর্ণ। হাজার হাজার হাদিস উনার পাক জবানে উচ্চারিত।
একজন অশিক্ষিত মানুষের পক্ষে এটা সম্ভব?
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২১
রসায়ন বলেছেন: শিক্ষিত আর স্বাক্ষর বিষয় দুটো বুঝতে হবে । উপরের একটা রিপ্লাইতে অল্প বিস্তর ব্যাখ্যা দিয়েছি ।
১৩| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৪১
খোদেজা বলেছেন: ভাল পোস্ট।
তবে কুরআন নিয়ে বেশি গবেষণা না করাই ভাল, তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। অনুসন্ধিৎসু মনে এমন অনেক প্রশ্নের ঊদয় হবে যেগুলো বিজ্ঞানের সাথে সামন্জস্যপূর্ণ নয়। তারচেয়ে এই ভাল এটি অলৌকিক গ্রন্থ হিসেবে সবার মনের সর্বোচ্চ স্থানেই থাকুক।
ধণ্যবাদ।
২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪০
রসায়ন বলেছেন: বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্য পূর্ন না হলে কোরআনকে বিজ্ঞানময় বলে কেন !
১৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০০
খোদেজা বলেছেন: আমার ধারণা এবং ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, ৯০% লোক না পড়ে, অন্যের মুখে শুনে শুনে বলে আর বাকী ১০% লোক যারা পড়েছে কিন্তু এই দাবী মেনে নিতে কষ্ট পায় তারা নিজেদের অজ্ঞানতাকে দায়ী করে কিংবা গোজামিলের আশ্রয় নেয়।
২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
রসায়ন বলেছেন: হতে পারে
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
কানিজ রিনা বলেছেন: বেটা অসাধারন পোষ্ট মাশাল্লাহ্, আসা করি
সবাই কোরআনের জ্ঞান অর্জন করতে সমর্থ
হবে।
আরব বিশ্ব শালারা কোটি কোটি টাকা
বিনোদনে খরচ করে হা হা হা। ধন্যবাদ।
২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬
রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: হুজুররা আবার আপনার কি করিল ? ইংরেজের দুইশ বছর তারপরবর্তী ৭০ বছরতো মানুষ হুজুরদের কথা শোনে নাই, মুষ্টিমেয় কিছু বাদে ! বাকি সবতো ইংরেজ /পশ্চিমাদের কথাই শুনিয়াছে ! তো বাকিরা কি কি আবিষ্কার করিয়াছে বলুনতো ?
নিজেদের ব্যার্থতার দায় হুজুরদের ঘাড়ে কেন ? তাছাড়া দুনিয়াবী লেখাপড়া করিতে কোন হুজুর কি কখনো নিষেধ করিয়াছে ? ইতিহাস ভাল করিয়া জানুন , উপমহাদেশে হুজুররা এখন যে পর্যায়ে আসিয়াছে সেই পর্যায়ে আসিতেই কি পরিমান সংগ্রাম করিতে হইয়াছে !
১২ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
রসায়ন বলেছেন: হুজুররাই তো বলে দুনিয়ার চিন্তা করা মুসলিমদের কাজ না ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আল্লাহ যখন পড়ালেখার উপর এত জোর দিলেন, হযরত মোহাম্মদ নবুয়ত প্রাপ্তির পর, কেন লেখাপড়া শিখলেন না?