নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

DEATH IS BETTER THAN DISGRACE

রসায়ন

রসায়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম কি বলে আর আমরা করি কি ! ইসলাম সিরিজ । পোস্ট ১

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০২

যারা ঈমান আনে আর সৎকাজ করে তাদের জন্য রয়েছে নেয়ামতে ভরা জান্নাত। [ সুরা লুকমান ৩১:৮ ]

জান্নাতে যেতে হলে সৎকর্ম করতে হবে। সৎকর্মের লিস্ট কুরআনে দেয়া আছে। জান্নাতের মালিক আল্লাহ। আল্লাহ জান্নাতে যেতে হলে কি করতে হবে তা কুরআনে বলে দিয়েছেন।

পোস্টের আয়াতটি পড়ে দেখা যায় স্বচ্ছল বা অভাবী উভয় অবস্থায় আল্লাহ দান খয়রাত করতে বলেছেন। হ্যাঁ, এটাই ইসলামের শিক্ষা। একইসাথে রাগ সংবরন এবং ক্ষমা করতে বলা হয়েছে। তার মানে যেখানে আপনার রাগ করা যৌক্তিক এবং আপনি চাইলেই শাস্তি দিতে পারেন তা ক্ষমা করাতেই মহত্ব। এখন এমন জায়গায় রাগ করলেন না যেখানে রাগ করলে গুলি খাবেন, চাকরি নট হয়ে যাবে ঐখানে রাগ না করাতে কিছু আসে যায় না

যারা স্বচ্ছলতায় ও অভাবের সময় ব্যয় করে, যারা নিজেদের রাগকে সংবরণ করে আর মানুষের প্রতি ক্ষমা প্রদর্শন করে, বস্তুতঃ আল্লাহ সৎকর্মশীলদিগকেই ভালবাসেন। [ সুরা ইমরান ৩:১৩৪ ]


এক মুঠো দাঁড়ি রাখা খুব সহজ, না কাটলেই হলো কিন্তু অভাবী অবস্থায়ও দান করা, রাগ করা যৌক্তিক এমন মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশ মেনে রাগ গিলে ফেলা, ক্ষমা করা খুব কঠিন। আমরা সহজ জিনিসটা বেছে নিয়ে জান্নাতের চাবি পেয়ে গেট খুলে ফেলছি, চাবিতে শানও দিচ্ছি নিয়মিতভাবে কিন্তু এইসব ব্যাপার এড়িয়েই যাচ্ছি। কেউ দাঁড়ি রাখুক বা না রাখুক এতে আমার আপনার তেমন কিছু যায় আসে না কিন্তু সবাই যদি এমন দানশীল হয় যে অভাব বা স্বচ্ছল সবসময়ই সাধ্যমতো দান করে এছাড়া চরম ক্ষিপ্ত হওয়ার কারণ থাকা সত্বেও কেউ যদি রাগ না করে কিংবা ক্ষমা করে তাহলে সমাজের অনেক পরিবর্তন আসবে। মানুষের মানবিক উন্নয়ন ঘটবে। আপনার আমার আচরণ ও মানবিকতা যদি হয় আল্লাহর নির্দেশনা মোতাবেক তাহলে কি অবস্থায় পৌঁছবে আমাদের সমাজ, ভাবুন একটু।

আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুক।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: ভালো বক্তব্য। কিন্তু তাই বলে দাড়ি রাখার যে আদেশ, সেটাকে এমন তুচ্ছ করে ফেলারও কোনো সুযোগ নেই। যদি আমি মুসলিম হিসেবে নিজেকে দাবি করি, তাহলে চটি সেলাই থেকে চণ্ডিপাঠ, সব নির্দেশই মানতে হবে।

সমস্যা হলো- আমরা নিজেদেরকে মুসলিম হিসেবে দাবি করি এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য যখন প্রয়োজন হয় তখনই ইসলামের বাহ্যিক রূপটা গ্রহণ করে ফেলি। যেহেতু দাড়ি রাখা বা জুম্মাবারে আয়োজন করে মসজিদে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে জনমানসে ব্যক্তি সম্পর্কে একটা ইতিবাচক ধারণা জন্মাতে সাহায্য করে, সে ধারণায় প্রভাবিত হয়ে ব্যক্তি নিজের অকাজগুলোকে জায়েজ করার প্রয়াস পায়।

অথচ আল্লাহ বলছেন- "হে মুমিনগণ !! তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণরুপে প্রবেশ করো এবং তোমরা শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।" (সূরা বাকারা-২০৮)

এ আয়াতে পরিষ্কারভাবেই বলা হচ্ছে যে, ইসলাম গ্রহণ করতে হলে পরিপূর্ণভাবেই গ্রহণ করতে হবে কোন কিছু বাদ দেয়া যাবে না। এছাড়া সূরা বাকারর ৮৫ নম্বর আয়াতে বলা হচ্ছে- "তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ইমান রাখো আর কিছু অংশ অস্বীকার করো ?? তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কি প্রতিদান হতে পারে ?? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন।"


ভালো থাকবেন, শুভ ব্লগিং।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রসায়ন বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: ভালো কথা, আপনার ড. শমসের আলীর একটা আলোচনা সিরিজ ছিলো আপনার শিরোনােমের একই নামে। পরে সেটা বই আকারে বের হয়েছে খুব সম্ভবত।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

রসায়ন বলেছেন: ওহহহ, তাহলে তো বইটা খুঁজে বের করে পড়তে হবে । ধন্যবাদ বিষয়টা জানানোর জন্য ।

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ সুন্দর পোস্ট

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামান্য বস্তিতে থাকার মতো যাদের সামর্থ নেই, সেইসব টোকাইরা বেহেশতে থাকবে? বেহেশত পরিস্কার রাখবে কাহারা, আপনি সেই দায়িত্বে থাকবেন?

এখনো বাচ্চারা সামান্য খাাবারের অভাবে মরছে ইয়েমেনে, তাদের মালিকের বেহেশতের মতো ঘর আছে? একরু বেকুবী ধারণা নাকি? এসব বাচ্চারা বেহেশতে যাবার জন্য মারা যাচ্ছে?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রসায়ন বলেছেন: জান্নাতের মালিক আল্লাহ । তিনি কাকে জান্নাতে দিবেন সে ব্যাপারে কোরআনেই বলে দিয়েছেন । আর আল্লাহর কাছে ঈমান ও সৎকর্ম গুরুত্বপূর্ণ । ধনসম্পদের আলোকে তিনি কাউকে বিচার করেন না ।

৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

জিকোব্লগ বলেছেন:


চাঁদগাজী ওরফে আমেরিকান জঙ্গী আলমের ইসলামিক
পোস্ট দেখলেই চুলকানি, খোস পাঁচড়া, এলার্জি শুরু হয়।
পরিণামে সে পোস্টে অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্যে অগ্রসর হয়। তসলিমা
নাসরিনের সাথে এর বুইড়া জাহাঙ্গীর আলমের বিয়ে দিলে
হয়তো এর চুলকানি, খোস পাঁচড়া, এলার্জি থেকে ঘা হয়ে
পটল তুলতে পারে অথবা জিং জিং করে ঠান্ডা হতে পারে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

রসায়ন বলেছেন: হুম উনি নেগেটিভ ভাবে নেন ।

৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সৎকাজটা কি?সামর্থ থাকলে চারটা বিয়ে করা।নয়টা স্ত্রী থাকতে দাসীর সাথে মিলত হওয়া।বিধর্মীদের হত্যা করা।অন্যের ধর্মকে ঘৃনা করা।অন্যের সম্পদ লুট করা।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯

রসায়ন বলেছেন: দাসী সহ আপনার সকল অভিযোগ কোরআনের আলোকে ভিত্তিহীন

প্রথম কথা দাসী

তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ। [ সুরা নুর ২৪:৩২ ]
দাসদাসীদেরকে বিয়ে দেওয়ার কথা বলা ।

যাদের বিয়ে করার সামর্থ নেই, আল্লাহতালা তাদের নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে; তোমাদের অধিকারভূক্ত দাস দাসীদের ভেতর যারা (মুক্তির কোন অগ্রিম লিখিত) চুক্তি লিখিয়ে নিতে চায় তোমরা তাদের তা লিখে দাও যদি তোমরা তাদের মধ্যে কোন ভাল (সম্ভাবনা) বুঝতে পারো, (তাহলে) আল্লাহতালা তোমাদের যে সম্পদ দান করেছেন তা থেকে তাদের মুক্তির সময় (মুক্তহস্তে) দান করবে; তোমাদের দাসীদের যারা সতী সাধ্বি থাকতে চায় নিছক পার্থিব ধন সম্পদের আশায় কখনো তাদের ব্যভিচারের জন্যে বাধ্য করো না; যদি তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের (এ ব্যাপারে) বাধ্য করে তারা যেন আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। [২৪: ৩৩]

দাস দাসীদেরকে কোনধরণের সেক্স স্লেভে পরিণত করা যাবে না ।

এবারে বিয়ে,


আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের শপথের অধিকারভুক্তদের; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা। [ সুরা নিসা ৪:৩ ]

সুতরাং সবাই চার বিয়ে করবে এমন না । এতিম মেয়েদেরকে হেল্প করার উদ্দেশ্যে করা যাবে তাও যদি সামর্থ্যবান ও ইনসাফ করতে পারবে এইটা নিশ্চিত থাকে ।

এবারে যুদ্ধ

আর লড়াই কর আল্লাহর ওয়াস্তে তাদের সাথে, যারা লড়াই করে তোমাদের সাথে। অবশ্য কারো প্রতি বাড়াবাড়ি করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না। [ সুরা বাকারা ২:১৯০ ]

অর্থাৎ আগে আক্রমণের কোন অর্ডার নাই, কেবলমাত্র সেলফ ডিফেন্স হিসেবে যুদ্ধ ।
আর তারা যদি বিরত থাকে, তাহলে আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু। [ সুরা বাকারা ২:১৯২ ] আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অতঃপর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা)। [ সুরা বাকারা ২:১৯৩ ]

তার মানে যুদ্ধ বিরতি চাইলে সাথে সাথে সব বন্ধ

ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন। [ সুরা মুমতাহিনা ৬০:৮ ]

তার মানে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে আল্লাহ শিখিয়ে দিচ্ছেন । কেউ আগ বাড়িয়ে হামলা না করলে মিলেমিশে থাকতেই আল্লাহর নির্দেশ ।

এবারে হিংসা পোষণ

তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত। [ সুরা আন’য়াম ৬:১০৮ ]

সুতরাং বিধর্মীদেরকে কোনমতেই গালাগালি করা যাবে না ।

অর্থাৎ আপনার সকল বক্তব্য ইসলামের সাথে সম্পর্কিতই না । ভালো থাকবেন ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১০

রসায়ন বলেছেন: আপনি জানতে চেয়েছেন সৎকর্ম কি, এই হলো উত্তর

সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণে র উপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্ব জন, এতীম-মিসকীন , মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। আর যারা সালাত প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার। [ সুরা বাকারা ২:১৭৭ ]

ইমান এনে মানুষের উপকার করা, দান সদকা করা হলো সৎকর্ম ।

তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে, কি তারা ব্যয় করবে? বলে দাও-যে বস্তুই তোমরা ব্যয় কর, তা হবে পিতা-মাতার জন্যে, আত্নীয়-আপন জনের জন্যে, এতীম-অনাথদের জন্যে, অসহায়দের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে। আর তোমরা যে কোন সৎকাজ করবে, নিঃসন্দেহে তা অত্যন্ত ভালভাবেই আল্লাহর জানা রয়েছে। [ সুরা বাকারা ২:২১৫ ]

দান খয়রাত করা হলো সৎকর্ম

যারা স্বীয় ধন-সম্পদ ব্যয় করে, রাত্রে ও দিনে, গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাদের জন্যে তাদের সওয়াব রয়েছে তাদের পালনকর্তার কাছে। তাদের কোন আশংঙ্কা নেই এবং তারা চিন্তিত ও হবে না। [ সুরা বাকারা ২:২৭৪ ]

যারা স্বীয় ধন সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে, এরপর ব্যয় করার পর সে অনুগ্রহের কথা প্রকাশ করে না এবং কষ্টও দেয় না, তাদেরই জন্যে তাদের পালনকর্তার কাছে রয়েছে পুরস্কার এবং তাদের কোন আশংকা নেই, তারা চিন্তিতও হবে না। [ সুরা বাকারা ২:২৬২ ]

৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সকলকে বেশী বেশী দান- সাদকা করার,ইসলামের সকল বিধিবিধান মেনে চলার এবং বেশী বেশী নেক আমল করার তাওফিক দান করুন।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০১

রসায়ন বলেছেন: আমিন । তবে দানবাক্স নিয়ে কেউ এগিয়ে এলেই দান করা যাবে না । কাদের দান করবেন সেই লিস্টও আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন ।

তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে, কি তারা ব্যয় করবে? বলে দাও-যে বস্তুই তোমরা ব্যয় কর, তা হবে পিতা-মাতার জন্যে, আত্নীয়-আপন জনের জন্যে, এতীম-অনাথদে র জন্যে, অসহায়দের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে। আর তোমরা যে কোন সৎকাজ করবে, নিঃসন্দেহে তা অত্যন্ত ভালভাবেই আল্লাহর জানা রয়েছে। [ সুরা বাকারা ২:২১৫ ]

৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৮

মাহিরাহি বলেছেন: Surah Imran

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ । তবে আরবি তিলাওয়াত শোনার জন্য আল্লাহ কোরআন প্রেরণ করেননি । এটা পড়ে উপদেশ নেওয়ার জন্য । সুরেলা গলায় গাওয়ার জন্য না ।

এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, [ সুরা বাকারা ২:২ ]

৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৩

মাহিরাহি বলেছেন: Sheikh Mansour As-Salimi এর সুমধুর কন্ঠে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ । তবে আরবি তিলাওয়াত শোনার জন্য আল্লাহ কোরআন প্রেরণ করেননি । এটা পড়ে উপদেশ নেওয়ার জন্য । সুরেলা গলায় গাওয়ার জন্য না ।

এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, [ সুরা বাকারা ২:২ ]

১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের নিয়ম কানুন কেউ মানছে না।
সবাই ইসলাম জানে। কিন্তু কেউ মানে না। আসলেই কেউ মানছে না। চারিদিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখুন।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

রসায়ন বলেছেন: জ্বি, ঠিক বলেছেন । মানুষ ইসলামের নামে শিয়া সুন্নী ইত্যাদি ধর্ম পালন করেছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.