![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“ধর্ষকের কি শাস্তি হওয়া উচিত ” এমন প্রশ্ন করেছিলেন একজন ভদ্র লোক। আমি আবশ্য তাকে ছাগলই মনে করি। কারণ ধর্ষন বা ধর্ষকের যে শাস্তি আইনে রয়েছে তাও যদি ঠিকঠাকভাবে কার্যকর হয়, তাহলে সমস্যাটি অনেক ক্ষেত্রে কমে যেতে বাধ্য। ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড এটা কে না জানে। তারপরও মতামত চাওয়াটা বোকামী ছাড়া আর কি। বিভিন্ন কারণে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করা যায় না। তার মধ্যে অন্যতম কারন হচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ অপরাধ প্রমাণ করতে সক্ষম না হওয়ায়। সাক্ষীরা সময়মতো আদালতে সাক্ষী দিতে না আসলে, ভিকটিমপক্ষ আসামীদের সাথে আপোষ করলে কিভাবে অপরাধ প্রমাণিত হবে বলুন। ভিকটিম যদি রাষ্ট্র থেকে নিরাপত্তা না পায়, সাক্ষীরা যদি নিরাপত্তা না পায়, সরকারী সাক্ষীরা বিশেষ করে তদন্তকারী কর্মকর্তা ও তার টিমের সদস্যরা, মেডিকেল টেস্টকারী ডাক্তার নাসরা যদি সময় মতো আদালতে সাক্ষী দিতে না আসেন তাহলে দোষ প্রমাণ হবে কিভাবে, আইনে যে শাস্তি রয়েছে তা কার্যকর হবে কিভাবে। চাকুরীর সুবাধে আমি দেখেছি ৫ বছরের শিশু পর্যন্ত ধর্ষনের শিকার হয়েছে, আদালতে এসে ২২ ধারায় জবানবন্দী দিয়েছে। বড়ই খারাব লাগে, নিজের বাচ্চাদের কথা মনে পড়ে যায়। ইদানিং এ সমস্যাটি প্রকট আকার ধারন করেছে। নিজেদের সচেতন হওয়া ছাড়া এ সমস্যাটি হ্রাস করা সম্ভব নয়। সন্তানদের নজরে নজরে রাখা, ধর্মীয় বোধ শিক্ষা দেয়া, যার তার সাথে মিশতে না দেয়া হয়তো কিছুটা কমাবে বলে মনে করি। সব সন্তান আমার সন্তান এমন বোধটুকু মনে ধারন এবং লালন করা দরকার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ধর্মীয় নীতি নৈতিকতায় বিশ্বাস করে তদানুরুপ আমল করলে সামাজিক সমস্যগুলো দূরীভুত হতে বাধ্য।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মীয় বোধ আগের থেকে হাজার গুণ বেড়েছে; এটা ধর্মীয় সমস্যা নয়; এটা সামাজিক সমস্যা, সমাজ বিশৃংখল।