![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দদায়ক কাজগুলোর একটি হল নিজের সম্বন্ধে লেখা।কাজেই বোঝা যায় মিথ্যা আর তোষামোদে ভরপুর।অনেক দিন অপেক্ষা করেছি এই অংশটা লেখার জন্য। কিন্তু লিখি নাই কারণ আমাদের আশেপাশের লোকজন খুবই যন্ত্রণাদায়ক।একটা মানুষকে তারা ভালবাসবে সেটা যে কারণেই হোক কিন্তু কোনদিন বুঝতে দেবে না।খালি এখানেই শেষ না, যেই কারণে ভালবাসা আবার সেই কারণকেই সবার সামনে নিজের কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ হিসেবে প্রচার করে।
ঘুম থেকে উঠেই আজ সকালে জানতে পারলাম জনপ্রিয়
টকশো ব্যক্তিত্ব ড. পিয়াস করিম পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন
( ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গত কয়েক বছর
ধরে যে সকল সাহসী কন্ঠ শুনার জন্যে হলেও কিছু দর্শক বাংলা চ্যানেলগুলোতে মাঝে মধ্যে সফর দিতেন পিয়াস করিম যে তাদের মধ্যে অন্যতম একজন সে ব্যাপারে কেউ দ্বিমত পোষন করবে না। তার ভক্তদের অনেকে হয়ত টকশো দেখার মধ্যে আর আগের মত আকর্ষণ বোধ করবে না। একে একে আমাদের প্রিয় ব্যক্তিগন ইহজগত ত্যাগ করছেন। এইতো ক'দিন আগেই আমাদের ভাষা সৈনিক আবদুল মতিন বিদায় নিলেন। আবার খবরে দেখলাম কবি নির্মলেন্দু গুণ মুমূর্ষূ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আমাদের ছেড়ে বুদ্ধিজীবী গোছের ব্যক্তিরা যে হারে বিদায় নিচ্ছেন, সে হারে নতুন বুদ্ধীজীবী গড়ে উঠছে না। অবশ্য চাটুজীবী (চাটুকারী করে জীবিকা আয় করে যারা) আর
দালালজীবীর সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলছে। এ আর আশ্চর্যের কী? যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যায় সে দেশে জ্ঞানী লোকের সংখ্যাতো কমবেই, আর সেই সুবাদে বেড়ে যাবে মূর্খদের দৌরাত্য। আমরা এক অর্থে অনেক এ্যাডভান্স হয়েছি, নিজেদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্যে এ্যাডভান্স কবর খুঁড়ে যাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: সমানে সমালোচনা না করে আমরা নিজেরাই কিন্তু নিজেদের বিভিন্ন বিষয়ের ওপর পড়াশুনা করে বুদ্ধিজীবি হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।