নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মো: মুন্না খান এর বাংলা ব্লগ

মোঃ মুন্না খান

আমি একজন গ্রফিক্স ডিজাইনার ,ওয়েব ডিজাইনার, এর পাশাপামি আমি ব্লগে লেখা লেখি করি।

মোঃ মুন্না খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু ধর্মের গোপন তথ্য । হিন্দুগ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পরিচয় ও হিন্দু সম্প্রদায়কে ইসলাম গ্রহনের নির্দেশ ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

হিন্দু ধর্মের গোপন তথ্য । হিন্দুগ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ
(সাঃ) এর পরিচয় ও হিন্দু
সম্প্রদায়কে ইসলাম গ্রহনের নির্দেশ ।
যে জন্য যুগে যুগে বহু সত্য সন্ধানী শিক্ষিত হিন্দু , ইসলাম
গ্রহন করেন ।
কল্কি অবতারের (শেষ নবীর) নামঃ নরাশংস।
পিতার নামঃ বিষ্ণুযশ ।
মাতার নামঃ সুমতি ।
জন্মস্থলঃ সম্ভল ।
জন্মতারিখঃ মাধব মাসের শুক্ল
পক্ষের দ্বাদশ তারিখ । এবারউপরের পরিচয়টা যে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সেটা
দেখুন । নাম-
সংস্কৃতেঃ নরাসংশ =
অর্থঃ প্রশংসিত (বেদঋগ্ বেদ ১-১৮-৯)
আরবীতেঃ মুহাম্মদ=
অর্থঃ প্রশংসিত । (কুরঅন ৪৮-২৯,
৩৩-৪০) এবং আহমদ শব্দ
বেদঋগ্বেদে ৮-৬-১০ , ও কুরআনে ৬১-৬
। পিতার নামঃ
সংস্কৃতেঃ বিষ্ণুযশ=অর্থঃ প্রভুর
দাশ , (শ্রীমদ্ভাগবত
মহাপুরান ১-৩-২৫)
আরবীতেঃ আবদুল্লাহ= অর্থঃ প্রভুর
দাশ
মাতার
নামঃ সংস্কৃতেঃ সুমতি= অর্থঃ শান্তি (কল্কি পুরান ১-৪),
আরবীতেঃ আমিনা=অর্থঃ শান্তি ।
জন্মস্থানঃ সংস্কৃতেঃ সম্ভল=অর্থ
শান্তির ঘর (শ্রীমদ্ভগবত
মহাপুরান
১২-২-১৮) আরবীতেঃ দারুল আমান=
অর্থঃ শান্তির ঘর । মক্কাকে বালাদুল
আমিন অর্থ
শান্তির শহরও বলা হয় ।
জন্ম তারিখঃ মাধব
মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখ জন্ম
গ্রহণ করবেন । অর্থাত বৈশাখ মাসের
(শুক্লপক্ষ)
প্রথম অংশে ১২
তারিখে জন্ম
গ্রহণ করবেন ।
কল্কিপুরান ১-২-১৫
বিক্রমী ক্যালেন্ডারে বৈশাখ
মাসকে বসন্ত
কাল বলে । আরবীতেঃ রবি অর্থ=
বসন্ত ,আওয়াল অর্থ= প্রথম অংশ
। একত্রে রবিউল আওয়াল
অর্থঃ বসন্তের
প্রথম অংশ । দ্বাদশ অর্থ ১২ ।
প্রশিদ্ধ
মতানুযায়ী ১২ রবিউল
আওয়ালে হযরত মুহাম্মদ সাঃ জন্ম
গ্রহন করেছেন ।
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤¤¤ এবার
দেখুন
ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশঃ কল্কি অবতারের
২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে,
"লা ইলাহা হরতি পাপম্
ইলইলাহা পরম
পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ
ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ
এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির
কোন
উপায় নেই ।
আল্লাহর আশ্রয়
প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ
এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ
সাঃ কেই
মানতে হবে ।
বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার
আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য
মুহাম্মদ সাঃ এর
প্রদর্শিত
পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য ।
(মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে । )
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤ ¤¤¤ এবার দেখুন হিন্দু
শাস্ত্রে আল্লাহ , মুহাম্মদ , রসূল
শব্দ যোগে শ্লোক ।
"হোতার
মিন্দ্রো হোতার
মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রবোঃ , অল্লো, জ্যেষ্টং ,
পরমং , পূর্ণং ,
ব্রক্ষণং অল্লাম

অল্লো রসূল মুহাম্মদ রকং বরস্য
অল্লো- অল্লাম ।
আদাল্লং বুক
মেকং অল্লা বুকংল্লান
লিখাতকম ।"
অর্থঃ অল্লোপণিষদ দেবতাদের
রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু ।
আল্লাহ পূর্ণ
ব্রহ্ম , মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল ।
পরম বরণীয়
আল্লাহই । তাঁর অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর
কেউ নেই । আল্লাহ অক্ষয় , অব্যয় , স্বয়ম্ভু ।
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤¤¤
এছাড়া আরো তথ্য
আছে যা সত্য
সন্ধানীদেরকে ইসলাম গ্রহনের জন্য
আহ্বান করে । পরিতাপের
বিষয় হল , হিন্দু
সম্প্রদায়ের
ধর্মগুরুরা এগুলো সতর্কতার
সাথে লুকিয়ে রাখেন । এমন কি পাঠ
করা শ্রবণ করা পর্যন্ত অনেক
ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ
করেছেন ।
যদি এগুলো সবার হাতের
নাগালে হত অবিশ্যম্ভাবী ভাবে হিন্দু
জাতি শুধু ইতিহাসে থাকত ।
তথ্য গুলো সংগ্রহ
করেছি শ্রী রমন কুমার রায় ।
পিতাঃ শ্রী পরেশ কুমার রায় । বর্তমান
নাম
মাহফুজূর রহমান এর বই থেকে যিনি ইতিপূর্বে এক
ঠাকুরের ছেলে হয়েও ঠাকুরের
পদ
পদতলে পিষ্ট করে কঠিন
ঈমানী পরিক্ষায় উত্তীর্ণ
হয়ে এখন একজন গর্বিত মুসলিম ।
নিশ্চয়
আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত
দ্বীন হচ্ছে ইসলাম ।
(সূরা বাকারা)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

ভ্যাম্পায়ার রনি বলেছেন: সহমত

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

নতুন বলেছেন: হিন্দু ধর্মের গোপন তথ্য । হিন্দুগ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ
(সাঃ) এর পরিচয় ও হিন্দু
সম্প্রদায়কে ইসলাম গ্রহনের নির্দেশ ।



যদি এটা সত্যি হয় তবে তো হিন্দুগ্রন্হ সত্য তাইনা???

হিন্দুগ্রন্হ সত্য হলে<< হিন্দু দেব দেবীর কাহিনিও সত্য হবে তাই না?

এমনটাতো হতে পারেনা যে শুধু মোহাম্মাদ সা: সম্পকে যেটুকু বলা আছে সেই টুকুই সত্য আর বাকি সবটুকুই মিথ্যা???

হিন্দুগ্রন্হের ১% ( মোহাম্মাদ সা: এরং অংশটাকু) সত্য আর বাকি ৯৯% ( দেব দেবীর কাহিনি) মিথ্যা কি করে হয়?

এটা শুধু মাত্র প্যাচাল বাড়ানোর একটা উছিলা মাত্র।

আর ভবিশ্যত কেউই বলতে পারেনা। তাই এটা বিশ্বাস করার কোন কারন নাই।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

মোঃ মুন্না খান বলেছেন: নতুন ..... আপনাকে বলছি............... আমি সুধু আমার ইসলামের দায়িত্ব পালন করলাম.....
আপনি মনে কিছু নিবেন না।
আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন...... আমার কথা সঠিক।

আপনি মন্তব্য করার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

নতুন বলেছেন: কল্কিপুরান ১-২-১৫
বিক্রমী ক্যালেন্ডারে বৈশাখ
মাসকে বসন্ত
কাল বলে । আরবীতেঃ রবি অর্থ=
বসন্ত ,আওয়াল অর্থ= প্রথম অংশ
। একত্রে রবিউল আওয়াল
অর্থঃ বসন্তের


আরবি হিজরি সাল চাদের উপরে বানানো আর তাই প্রতিবছর এটা ১০ দিন করে সরে যায়। তার কারনে রমজান মাস এখন যেমন পযন্ড গরমে হচ্ছে কয়েক বছর পরে পুরো ঠন্ডায় মাঘ মাসে রমজান আসবে।

তাই আওয়াল মাস সমসময় এক ভাবে থাকেনা। আর শত শত বছরে আরবি মাস অনেক বার ঘুরবে।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

ডিজাস্টার বলেছেন: সকল ধর্মই একসময় সত্য ছিল - কালক্রমে বিকৃত হয়ে গেছে । সবচে বড় প্রমাণ, - "ইসলাম" ছাড়া আর কোন ধর্মের নাম নেই!!
হিন্দু কোন ধর্ম না, একটা ভৌগলিক অবস্থান সূচক শব্দ । এই ধর্মের নাম বলা হয় সনাতন ধর্ম - অর্থ প্রাচীন ধর্ম - কোন নাম নয় ।

খ্রিস্টান বলতে বুঝায় খ্রিস্ট এর অনুসারী, যেমন মুহাম্মাদের অনুসারীদের বলে মোহামেডান । আরবীতে বলে নাসারা -- বাইবেল অনুযায়ী নাজারীন, অর্থ "নাজারাত এর অধিবাসী" - ঈসা নাজারাত শহরে থাকতেন বলে তাকে নাজারীন আর তার অনুসারীদের নাসারা বলা হয় । বনী ইস্রাইল ও তাই - ইস্রাইল এর বংশধর । ইয়াহুদী অর্থ এহুদ এর বংশধর । হিব্রু তাদের ভাষার নাম । বুদ্ধের অনুসারীদের বলে বৌদ্ধ ।
একমাত্র, মুহাম্মাদের অনুসারীদের বলে মুহাম্মাদী / মোহামেডান, তাদের ভাষার ( পবিত্র / ধর্ম গ্রন্থের ) নাম আরবী, এবং ধর্মের নাম ইসলাম যার অর্থ আত্মসমর্পণ - এটি কোন ভৌগলিক পরিচিতিবাচক শব্দ নয় ।

সকল নবীর আনীত ধর্ম একটাই ছিল - ইসলাম ( অনুসারীদের দ্বারা বিকৃত হয়ে যাবার আগ পর্যন্ত ), তাই আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ'র নিকট গ্রহনযোগ্য ধর্ম একমাত্র ইসলাম ।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

রিপন বর্মণ বলেছেন: নতুন : আপনার সাথে একমত
.
মো: মুন্না খান এর ব্লগ
এসব আবালদের জন্যই ধর্মের আজ এই অবস্হা । তোদের জন্যই ইসলাম বিদ্বেষী হতে মন চায় ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

মোঃ মুন্না খান বলেছেন: না ভাই ............ আপনি এমন করে বলবেন না। (আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ'র নিকট গ্রহনযোগ্য ধর্ম একমাত্র ইসলাম ।)

আপনি মন্তব্য করার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নতুন ..... আপনাকে বলছি............... আমি সুধু আমার ইসলামের দায়িত্ব পালন করলাম.....
আপনি মনে কিছু নিবেন না।


ভাই আমি ধান্ধতার পক্ষে না। ধামিক হলেই যে সবকিছু বিশ্বাস করতে হবে আর যৌক্তিক কিছু চিন্তা করা যাবেনা এটা ঠিক না।

আমি যৌক্তিক দৃস্টিকোন থেকে এই বিষয়টা দেখিয়েছি। কোন গ্রন্হের ১% সত্যি আর ৯৯% মিথ্যা হতে পারে কি?

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

আলী আকবার লিটন বলেছেন: লেখকের এই কথা গুলো ডা জাকির নায়েকের একটা লেকচারের অংশ বিশেষ । যে লেকচারের বিষয় বস্তু ছিল হিন্দু এবং মুসলিম ধর্মের মধ্যে সাদৃশ্য । যেখানে ডা জাকির নায়েক গিতা, পুরান আর বেদের উদ্ধৃতি উনুসারে কল্কি অবতারের ভবিষ্যৎ বানীর কথা উল্লেখ করেন । যে ভবিষ্যৎ বানী গুলো আমাদের মহা নবী হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সাথে পুরো পুরি মিলে যায় ।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

রিপন বর্মণ বলেছেন: Click This Link

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হানিফঢাকা বলেছেন: @নতুন: you said "কোন গ্রন্হের ১% সত্যি আর ৯৯% মিথ্যা হতে পারে কি? ". Why Not? Look at the Old and New Testament, your hadith book. All of them mixed with truth and false. A book that contain truth can be changed in the course of time because of human interruption, even then few things may remain intact. Or may be totally corrupted.

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্য একসময় প্রকাশীত হবেই!

সনাতন ধর্মেও সত্য ছিল আছে। আবার মিশ্রনও আছে। এখন যেমন ইসলামেও মিশ্রন আছে!!!

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

নতুন বলেছেন: @ হানিফঢাকা বলেছেন: Look at the Old and New Testament, your hadith book. All of them mixed with truth and false.

বাইবেল লেখা হয়েছিলো যীষু খৃস্টের মৃত্যের অনেক পরে। বতমানের বাইবেল যীষুখৃস্ট মারাযাবার ২০০ পযন্ত সংশোধীত ভাসন।

আর আমি বিশ্বাস করি ভবিষ্যত কেউই বলতে পারেনা।

১২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

হানিফঢাকা বলেছেন: @নতুন : I fully agree with you that nobody can tell future, even the prophet can't. The Quran also testify it. But, Allah/God can tell the future. In the bible, I am referring to those statement where God directly utter future, for example coming up a new prophet. It was God who says in Bible, not the prophet. For example:)
"I will raise up for them a prophet like you from among their fellow Israeli:tes, and I will put my words in his mouth. He will tell them everything I command him." (Deutronomy 18:18)

Here the first person "I/Me" is God. God directly is saying it. Even bible is compiled after 200 years of Jesus, few word of God still exist there, though lots of serious human interruption has occurred. If you read bible, you can easily identify them- Who says what.

In Quran, there are also future telling/prophecy exist. Those all are saying by Allah. Not the prophet, not anyone.

So, we must understand who says it. if it God, then he can tell the future. if any man, not possible.

১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০২

নতুন বলেছেন: হানিফঢাকা বলেছেন: Here the first person "I/Me" is God. God directly is saying it. Even bible is compiled after 200 years of Jesus, few word of God still exist there, though lots of serious human interruption has occurred. If you read bible, you can easily identify them- Who says what.

ভাই যীষুখৃস্ট মারা যাবার অনেক পরেই বাইবেল রচনা শুরু হয়। ২০০ বছর যাবত চলে কাটাছেড়া। সেখানে খোদার বানী আপনি কিভাবে পাবেন??

আর এমনকি যীষুখৃস্ট কিন্তু একজন ঐতিহাসিক চরিত্রও নন!!! ততকালিন কোন ইতিহাসবিদ কিন্তু যীষুখৃস্টের সম্পকে কিছুই লিখেননাই। << যীষূখৃস্ট সম্পকে যেইটুকু ইতিহাসে পাবেন তার পুরাটুকই কিন্তু বাইবেলের থেকে বা তার পরের ইতিহাস।


খৃস্টধম সৃস্টিই হয়েছিলো ততকালীন রোমান সম্রাজ্যর বিরুদ্ধে জনগনকে একত্র করতে।

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

প্রামানিক বলেছেন: কেউ যদি আল্লাহর পথে চলে সে যে ধর্মেরই হোক সে বেহেস্তে যাবে। হোক সে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রীষ্টান রাম সাম যদু মধু মহব্বত আলী। নামের উপরে এবং ধর্মের উপরে কেউ বেহেস্তে যাবে না, আল্লাহর উপরে যার ঈমান থাকবে সেই বেহেস্তে যেতে পারবে ঈমান যার থাকবে না সে যে ধর্মেরই হোক তার জন্যে বেহেস্তে যাওয়া কঠিন হবে।

১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

নীল সাগড় বলেছেন: মোঃ মুন্না খান, দয়া করে রিপন বর্মণ এর লিংক দেখুন...........।

১৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: পবিত্র মহা গ্রন্থ কোরআন নাজিল হবার পূর্বে যুগে যুগে অনেক ধর্মীয় গ্রন্থ নাজিল হয়েছে,
তবে পবিত্র কোরআন নাজিল হবার পরে তা বাতিল করা হয় এবং কোরআনকে সত্যমেনে
মেনে চলতে বলা হয় যার ই্ঙ্গীত পূবোক্ত ধর্ম গ্রন্থে উল্লেখ আছে। তবে সেই সকল গ্রন্থ
সঠিকভাবে সংরক্ষিত হয় নাই বিধা'য় তা যুগে যুগে বিকৃত করা হয়েছে। কারন সৃষ্টিকর্তা
মহান আল্লাহ তা সংরক্ষনের দ্বায়িত্ব নেননি। তবে আল কোরআনের রক্ষাকর্তা মহান আল্লাহ
রব্বুল আলামীন। সুতরাং এই গ্রন্থের পরিবর্তন করা কারো সাধ্য নাই।

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: from the link of রিপন বর্মণ পবিত্র বেদে কোন মুহাম্মদের উল্লেখ নেই
পবিত্র বেদ হিন্দুদের সর্ব্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ এবং অলঙ্ঘনীয়।কোন কিছু বেদে থাকলেই যে কোন হিন্দু তা মেনে নেবে আর এই সুযোগটাই কিছু দিন ধরে নিচ্ছে কতিপয় ইসলামিক মিথ্যাবাজ বিশেষত জাকির নায়েকের মত ভন্ডরা যারা প্রচার করছে পবিত্র বেদে মুহম্মদ এর কথা উল্লেখিত আছে এবং তাকে ঋষি ও স্বর্গীয় বার্তাবাহক বলা হয়েছে।জাকির নায়েক এর ওয়েবসাইট এ তাদের এহেন দাবীকৃত মন্ত্র ও সেগুলোর অর্থ বিকৃত করে তার দাবীসমূহের পর্যালোচনা করে দেখা যাক-
জাকির নায়েক এর দাবী-
অথর্ববেদ ২০/১২৭/১
তিনি নরসংশ যার অর্থ প্রশংসিত,তিনি কৈরামা অর্থাত্‍ শান্তির রাজপুত্র,যিনি ৬০০৯৯ জন শত্রুর মধ্যেও নিরাপদ ছিলেন-যেহেতু মুহম্মদ শব্দের অর্থও প্রশংসিত আর তখনকার সময়ে মক্কার অধিবাসী সংখ্যাও ছিল প্রায় ৬০০০০ সেহেতু এটা মুহম্মদ কেই ইঙ্গিত করা হয়েছে
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
নরসংশ শব্দের অর্থ কোনভাবেই 'প্রশংসিত' নয় বরং প্রশংসাকারী,তাই এটার অর্থ মুহম্মদ এর সমার্থক নয়।আর যদি হতও তারপরও নামের অর্থ মিল দিয়ে এরুপ বলাটা হাস্যকর।যেমন ধরুন 'বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম' এর অর্থ পরম করুনাময় এর নামে শুরু করছি।অপরদিকে সংস্কৃত তে 'দয়ানন্দ নমো নমোঃ' এর Literal অর্থ হচ্ছে পরম দয়াময় এর নামে শুরু করছি।তার মানে কি এই যে কোরান মহর্ষি দয়ানন্দ স্বরস্বতী এর ভবিষ্যত্‍বানী করছে? কৈরামা শব্দের অর্থ আসলে হচ্ছে যিনি শান্তির সাথে পৃথিবী তে বসবাস করে।সারাজীবন অসংখ্য রক্তহ্ময়ী যুদ্ধে লিপ্ত থাকা(হোক তার কারন Positive or Negative) মুহম্মদ তাই ছিলেন কি?পরন্তু মক্কার অধিবাসী কত ছিল তা কোন জায়গায় ই লিপিবদ্ধ নেই।জাকির নায়েক এর এই জনসংখ্যা সম্পুর্ন মনগড়া কল্পনা।
জাকির নায়েকের দাবী
২০.১২৭.২-তিনি উট আরোহনকারী ঋষি যার রথ স্বর্গ স্পর্শ করে-যেহেতু উটের কথা বলা হয়েছে সেহেতু এটা মরুভুমির কথা।এছাড়া মনুসংহিতা(১১.২০২)মতে একজন ব্রাক্ষ্মন এর উটে চরা নিষিদ্ধ সেহেতু এখানে কোন ভারতীয় এর কথা বলা হয়নি
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
মনুসংহিতা ১১.২০২ এ বলা হয়েছে ব্রাক্ষ্মন এর উট আরোহন নিষিদ্ধ কিন্তু বেদের এই সুক্তটি একজন রাজর্ষি বা ক্ষত্রিয় ঋষির জন্য।অপরদিকে মরুভুমি শুধু আরবে নেই ভারতেও আছে(রাজস্থান)।
জাকির নায়েকের দাবী ২০.১২৭.৩
তিনি একজন 'MAMAH' ঋষি যাকে দেয়া হয়েছে ১০০ টি স্বর্নমুদ্রা,১০ টি হার,৩০০টা অশ্ব,১০০০০ গাভী-এখানে MAMAH অর্থ উচ্চ শ্রদ্ধাযুক্ত,১০০ টি স্বর্নমুদ্রা দিয়ে মুহম্মদ এর ১০০ জন অনুসারী এবং ১০ টি হার দিয়ে ১০ জন সাহাবীকে বোঝানো হয়েছে।এছাড়া গো অর্থ গরু ছাড়াও GAW or Go to war এবং এর মাধ্যমে যুদ্ধে যাওয়া ১০০০০ সাহাবী কে বোঝানো হয়েছে।তাছাড়া গরু খুবই দয়াশীল ও শান্ত প্রানী,ঠিক যেমন ছিলেন মুহম্মদ এর ওই সৈন্যরা
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
প্রথমেই বলে নেই যে এই দাবীটি ছিল সবগুলো দাবীর মধ্যে সবচেয়ে হাস্যকর।এখানে শব্দটি MAMAH(মমহ) নয় বরং MAMAHE(মম-আমি ,অহে-দেই),কোনভাবেই যার অর্থ উচ্চ শ্রদ্ধাশীল নয়। এছাড়া কোনখানেই পাওয়া যায়না যে গো অর্থ GO TO WAR হতে পারে।গোপথ ব্রাক্ষ্মন এ গো অর্থ দেয়া হয়েছে-গরু,পৃথিবী।কিন্তু যখনই কোন উপহার অথবা দানের কথা(যেটা এখানে বলা হচ্ছে) বলা হয় তখন গরু অর্থটা প্রযোজ্য।তখনকার দিনে গাভীদান অত্যন্ত প্রচলিত একটা রীতি ছিল।আর গরু অর্থ দয়াশীল এবং শান্তই হয়ে থাকে তবে মুসলমানরা গরু হত্যা করে কেন?এখন আবার ১০টি হার ১০ জন সাহাবী হয়ে গেছে।হাহাহা।মুসা এরও তো ১০ টি Commandment ছিল।তাহলে এখন ইহুদিরা যদি দাবী করে এটা MOSES এর কথা বলেছে?
জাকির নায়েকের দাবী
ঋগবেদ ১/৫৩/ ৯ এ ঋষিকে বলা হয়েছে সুশ্রম যার অর্থ প্রশংসিত,আরবীতে মুহম্মদ শব্দের অর্থও একই
আবার ও শব্দের বিকৃতি।এখানে শব্দটি হচ্ছে সুশ্রবস যার অর্থ বিশ্বাশযোগ্য সহচর।
জাকির নায়েকের দাবী-
অথর্ববেদ ২০/২১/৬ এখানে একটি শব্দ আছে Karo যার অর্থ Praying one আরবীতে যার অর্থ আহমদ,মুহম্মদ এর অপর নাম
কিন্তু আশ্চর্য বিষয় হল মন্ত্রটিতে KARO বলতে কোন শব্দই নেই!এখানে শব্দটি হচ্ছে KARAVE যার অর্থ 'কর্মদক্ষ'।
জাকির নায়েক এর দাবী-
সামবেদ ২.৬.৮ এ একটি অংশ আছে Ahm At Hi যেটা আসলে পন্ডিতগন ভূল বুঝেছেন!এটা আসলে হবে Ahmed!
প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষন-
আসলেই বুঝতে পারছিনা যে এটা কি ইসলামের ভাষায় তথাকথিত কাফেরদের হাসাতে হাসাতে মেরে ফেলার নতুন জিহাদ কিনা।কেননা সামবেদের আগাপাস্তালা খুঁজেও ২.৬.৮ বলে কোন মন্ত্র পেলাম না!জাকির নায়েক এভাবে আরো একবার বেদ এ হিজাব খুঁজতে গিয়ে ঋগবেদ ১০.৮৫.৩০ এর রেফারেন্স দিয়েছিলেন যা আসলে বেদ এ নেই ই!বেদ জীবনে চোখে না দেখেই কাদিয়ানীদের বই থেকে কপি পেস্ট করার ফলাফল এটা।
অপরদিকে জাকির এর নূন্যতম সংস্কৃত জ্ঞান না থাকার প্রমান হল অহম(Ahm) শব্দটি না বোঝা।বৈদিক ধর্মের অত্যন্ত বিখ্যাত একটি মন্ত্র 'অহম ব্রহ্মাস্মি' অর্থাত্‍ আমার(এই) আত্মা ই ব্রহ্মের স্বরুপ।অহম অর্থ আমি নিজে,এই সামান্য অর্থটাও জানেনা যে সে এসেছে বেদ নিয়ে ভন্ডামী করতে!
সাধারন হিন্দুদের অজ্ঞানতার সুযোগ নিয়ে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা।তাই আমাদের সকলের ই বেদ শিক্ষা অত্যন্তজরুরি।

১৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২১

হানিফঢাকা বলেছেন: @নতুন : You said ভাই যীষুখৃস্ট মারা যাবার অনেক পরেই বাইবেল রচনা শুরু হয়। ২০০ বছর যাবত চলে কাটাছেড়া। সেখানে খোদার বানী আপনি কিভাবে পাবেন?? - I think the correct word should be "compilation" not writing. From the death of Jesus till the compilation of bible, there were several scattered manuscripts on Bible, though there were lots of human intervention there, and therefore the authenticity as a whole of those manuscripts are always in question. Much of the original message was lost on those manuscripts, and contain saying of third person, prophets, historians and so on. However, the point of misconception to remove is people actually did not start writing a brand new bible after 200 years of Jesus, but combine and compile the available manuscripts found on that time, and in 325 AD in the declaration in NICEA it becomes finalized. Thus the protestant rejected 6 books. You can check this info.

আর এমনকি যীষুখৃস্ট কিন্তু একজন ঐতিহাসিক চরিত্রও নন!!! ততকালিন কোন ইতিহাসবিদ কিন্তু যীষুখৃস্টের সম্পকে কিছুই লিখেননাই।

১৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৭

কালের সময় বলেছেন: বুঝি না কে সত্য বলছেন কে মিথ্যা বলছেন । তবে কুরআন সত্য আল্লাহু সত্য তার পেরিত রাসুল মুহাম্মদ (সঃ) সত্য
এইটুকই বুঝি । ধন্যবাদ ।

২০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩৮

নতুন বলেছেন: @ হানিফ ভাই: --- I think the correct word should be "compilation" not writing. From the death of Jesus till the compilation of bible, there were several scattered manuscripts on Bible,

হজরত ঈসা আ: এর জীবনী সম্পকে কোরআনে খুবই কম বলা আছে। তার কাছে কিতাব এসেছিলো, কিভাবে, এই সব নিয়ে বিস্তারিত সত্য ইতিহাস কোথায় পাবেন?

একজন ধমপ্রচারকে তার শহরের মানুষ ক্রুসে ঝুলিয়ে হত্যা করে। তার ১৩ জন সঙ্গীর ১ জন তাকে ধরিয়ে দেয়। ১ জন দিনের মাঝে ৩ বার অস্বীকার করে। ( বাইবেলের কাহিনি অনুযায়ী)
তার ১৩ জন সঙ্গীর মধ্যে বেশির ভাগকেই হত্যা করা হয়।

তাই বাইবেলে সৃস্টিকতার বানী খোজার যৌক্তিকতা নাই।

২১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৩০

নতুন বলেছেন: @ বিশু :- ব্লগের নিয়ম মেনে কমেন্ট করুন। কাউকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করা ঠিক না।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

মোঃ মুন্না খান বলেছেন: বিশু আমাকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করায় আমি লজ্জিত্ব। তাই আমি বিশুর কমেন্ট মুছে ফেললাম।
নতুন ... আপনি বিশুর বিরুেদ্ধ কমেন্ট করার জন্য ... আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
বিশু ভাই আপনি আমাকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করবেন না।
বিশু ভাই আপনি ব্লগের নিয়ম মেনে কমেন্ট করুন। কাউকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করা ঠিক না।
শুভ হোক ব্লগিং নিরাপদ হোক জীবন............
ধন্যবাদ ।

২২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৭

এজজিলারেটেড উইন্ড বলেছেন: @বিদ্রোহী ভৃগু:
ইসলামেও মিশ্রন আছে বলতে কি বোঝালেন?পরিস্কারভাবে বুঝাইয়ে বলেন।

২৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

হানিফঢাকা বলেছেন: @নতুন: একজন ধমপ্রচারকে তার শহরের মানুষ ক্রুসে ঝুলিয়ে হত্যা করে। তার ১৩ জন সঙ্গীর ১ জন তাকে ধরিয়ে দেয়। ১ জন দিনের মাঝে ৩ বার অস্বীকার করে। ( বাইবেলের কাহিনি অনুযায়ী)
তার ১৩ জন সঙ্গীর মধ্যে বেশির ভাগকেই হত্যা করা হয়। - This has nothing to do with the compilation. These are irrelevant with the topic we discussed.

My last comment was not fully posted, only partially posted. maybe net problem. However, We don't not to seek God's word in Bible as we do have Quran. But, of course Bible contains some Gods word. Read Bible, you will find some.

The example that I posted was from the Book of Deuteronomy, that is part of Old Testament. So, it has nothing to do with Jesus death. The Jew had their book even in the time of Jesus. I think you understand.

Let me give you another example from all the three books.

1. "From Old Testament: “Hear, O Israel: The LORD our God is one LORD". (Deu 6:4) (Uttered by the prophet Moses)

2. New Testament: 'Hear, O Israel: The Lord our God, the Lord is one. (Mark 12:29)- uttered by Jesus

3. The Quran: "Say, "He is Allah , (who is) One" (Quran 112:1) (Uttered by Muhammad)

So, not everything was found its original form as these were not preserved, but not all messages were lost, a very small part still there.

২৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

নতুন বলেছেন: This has nothing to do with the compilation. These are irrelevant with the topic we discussed.

যীষু ও তার সঙ্গীরা প্রায় সবাইকেই হত্যা করা হলো তবে খোদার বানী আমাদের পযন্ত কিভাবে এলো? যারা বাইবেল লিখলো তারা কত সময় যীষুর সাথে ছিলো?

এই কারনেই আমার কাছে বাইবেল সৃস্টকতার বানী বলে বিশ্বাস হয় না।

আর কোন বই ই ১০০% মিথ্যা হতে পারেনা। আমি সেটা বলিনাইও। আমি বলেছি এই সব বই এর কথা বিশ্বাস যোগ্য না। কারন এই গুলি ঠিক মতন সংরক্ষন করা হয়নাই।

But, of course Bible contains some Gods word. Read Bible, you will find some.
বাইবেল পড়েই বোঝা যাবে যে লাইন গুলি খোদার বলা?

আপনি কি একটু বেশিই বিশ্বাস করছেন না?

কতা হিসেবে কিছু বললেই তা সৃস্টিকতার কথা কেন হবে?

২৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

হানিফঢাকা বলেছেন: @নতুন: When you say bible, it comprises of two religious scripture. Old testament and New testament. The old testament is for Jew that existed before Jesus, on the time of Jesus and after Jesus. The new testament was compiled after 200-250 years AD. Christians combined two books and called Bible. They believe both, but Jews believe only Old testament. The first example I gave is from Old testament.

বাইবেল পড়েই বোঝা যাবে যে লাইন গুলি খোদার বলা?- If you have knowledge on Quran, you must know that Quran says that the same message was given to previous scripture. Therefore, you will see some message are same in both. Though, the sentence of those same message in Bible is not preserved as it was, still the message remain same. So, by Quran you can testify which are actually from God. You don't have to believe blindly. The criterion is very clear. Look at the second example I gave from all three books on this criteria.

you said, কোন গ্রন্হের ১% সত্যি আর ৯৯% মিথ্যা হতে পারে কি? That was the beginning of such large discussion. Now you commented আর কোন বই ই ১০০% মিথ্যা হতে পারেনা। আমি সেটা বলিনাইও। . I think I also wanted to prove it by saying all those things. So, there are some elements of truth, regardless how insignificant portion it is, still it is there.

আমি বলেছি এই সব বই এর কথা বিশ্বাস যোগ্য না। কারন এই গুলি ঠিক মতন সংরক্ষন করা হয়নাই। -You are right. We do not believe this book as a whole. We do not search God's word in those book. We simply don't need to.
Lets end it here. Nice to talk with you.

২৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

মোঃইমরুল কায়েস বলেছেন: আপনার সাথে একমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.