নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
নতুন কোন স্থান খুঁজেছেন আসুন চরফ্যাশন
ভোলার, জ্যাকব টাওয়ার অথবা ওয়াচ টাওয়ার এর কথা শুনেছেন কখনো পত্রিকা পাতায় পড়ছেন আলোড়ন সৃষ্টি কারি বৈচিত্র্য মুগ্ধ হয়েছেন। জ্যাকব টাওয়ার ১৮ তলা উচ্চতা বিশিষ্ট (২১৫ ফুট) টাওয়ার টিতে লিফট আছে, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বাইনোকুলার আছে যা দিয়ে ১০০ বর্গ কিমি এলাকা দেখা যাবে প্রকৃতির দৃশ্য
জ্যাকব টাওয়ার রাতের দৃশ্য
জ্যাকব টাওয়ার দিনের দৃশ্য
বড় পর্দায় বিনোদন মুলক, অনুষ্ঠান
চায়ের কাপে আড্ডা
পাশের আছে শেখ রাসেল শিশু পার্ক
শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্ক। ওই স্থানগুলোতেও সবসময়ই থাকে পর্যটকদের ভিড়। দিনের পাশাপাশি রাতেও নান্দনিক আলোতে মন জুড়িয়ে যায় সব বয়সী মানুষের। অন্যদিকে ফ্যাশন স্কয়ারের জেলা পরিষদ চত্বরের পুকুর পাড়ের নান্দনিক ফোয়ারাও মন জুড়ায় দর্শনার্থীদের। চত্বরে বাহারি রঙের মিতালির পাশাপাশি রয়েছে এলইডি টিভি।
যুগান্তর
প্রথম আলো
বাংলা ট্রিবিউন
বাংলাদেশ প্রতিদিন
বিডি নিউজ
সমকাল ভোলার চরফ্যাশনে জ্যাকব টাওয়ার, শেখ রাসেল শিশু পার্ক, ফ্যাশন স্কয়ার দ্বীপ 'কুকরি-মুকরিসহ পর্যটন স্থানগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। সুউচ্চ জ্যাকব টাওয়ার ছিল দর্শনার্থীর প্রধান আকর্ষণ। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে সংযোজন করা হয়েছে নতুন রাইডস। বিনোদন কেন্দ্রগুলোকে সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। উপজেলার কুকরি-মুকরির ম্যানগ্রোভ অরণ্য এবং বন্যপ্রাণীর অভয়াশ্রম এর আগে পর্যটকদের দৃষ্টি আকৃষ্ট করেছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য কুকরি-মুকরি পর্যটন দ্বীপে ব্যাপক প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন কুকরি-মুকরির চেয়ারম্যান হাসেম মহাজন। ভোলা জেলা সদর থেকে ১২০ কিলোমিটার গভীরে বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীর মোহনায় গড়ে ওঠা এই কুকরি-মুকরিতে রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সর্পিল লেক, বালুকাময় সমুদ্র তীর, সমুদ্র সৈকত, সামুদ্রিক নির্মল হাওয়া, তরঙ্গ গর্জন, সব মিলিয়ে কুকরি-মুকরির বালুর ধুমে হরিণসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে এখানে।
ভোলার এখন দৈনিক যাতায়াত করার ব্যবস্থা
আছে, গ্রীণ লাইন ২ সদর ঘাট থেকে দৈনিক ভোলার ঢাকা যাতায়াতের এখন সুযোগ
গ্রীণ লাইন টু টিকিটের মুল্য ৭০০টাকা এবং ১০০০ টাকা সরাসরি চরফ্যাশন আসার জন্য
ঢাকার সদরঘাট থেকে এমভি তাসরিফ এবং ফারহান নামক লঞ্চ গিয়ে থাকে। তাসরিফ রাত সাড়ে ৮টা এবং ফারহান সাড়ে ৭টায় ছেড়ে থাকে। ডেকের ভাড়া জন প্রতি ১৫০ টাকা। সাড়ে ৮টায় লঞ্চ ছাড়লে সকাল ৭টায় চরফ্যাসন ঘাটে পৌছাবে। সেখান থেকে ই-বাইক পাওয়া যায় ৪০-৫০টাকা পরবে জনপ্রতি ভাড়া জ্যাকব টাওয়ারে যেতে। আবার সেখান থেকে ঢাকায় আসার জন্য বিকাল সাড়ে ৫টায় তাসরিফ লঞ্চ ছাড়ে যেটা ঢাকায় পরদিন সকাল ৭টায় পৌছায়। যদি ডেকে যান তাহলে সাথে শুয়ে থাকার চাদর নিয়ে নিবেন কারন লঞ্চ জার্নিটা অনেক বড়।
ছবি ইন্টারনেট ও পত্রিকার
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৪
এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক আছে! উত্তম রাজীব ভাই ।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর। দেখতে যাওয়া দরকার ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৮
এম ডি মুসা বলেছেন: জ্বী ভাই দশটি ভালো লাগার জায়গা মত একটি ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোথাও যেতে ইচ্ছা করে না। নিজের ঘরের কোনই আমার ভালো লাগে।