নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে জানে জ্ঞানী গুণী তার কাছে শেখার আছে। মাথামোটার কাছে আমার কিছু শেখার নাই। আচরণে তার বংশের এবং ব্যক্তিক আভিজাত্য প্রকাশ পায়।সম্মান যতটুকু দিবেন ততটুকু ফেরত পাবেন।

এম ডি মুসা

আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।

এম ডি মুসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সংবিধানের অনুচ্ছেদ সমূহ

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩২



১ম ভাগ

১) প্রজাতন্ত্র
২) রাষ্ট্রীয় সীমানা
২(ক) রাষ্ট্র ধর্ম
৩) রাষ্ট্রভাষা
৪) জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, জাতীয় প্রতীক।
৪(ক) জাতির পিতার প্রতিকৃতি।
৫) রাজধানী
৬) নাগরিকত্ব
৭) সংবিধানের প্রাধান্য
৭(ক) সংবিধান বাতিল স্থগিত করা অপরাধ।
৭(খ) সংবিধান মৌলিক বিধান সংশোধন অযোগ্য।

২য় ভাগের
৮) রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি।
৯)জাতীয়তাবাদ
১০)সমাজতন্ত্র ও শোষণ মুক্তি।
১১) গনতন্ত্র ও মানবিক।
১২) ধর্ম নিরপেক্ষ ও ধর্মীয় স্বাধীনতা।
১৩) মালিকানা মূলনীতি।
১৪) কৃষক শ্রমিকের মুক্তি।
১৫) মৌলিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
১৬) গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব।
১৭ অনৈতিক বাধ্যতামূলক শিক্ষা।
১৮(ক) পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়ন ও সংরক্ষণ
১৮(২)
১৯ সুযোগ সমতা
১৯(১) সব নাগরিকের সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। ১৯( ৩) রাষ্ট্র নারীর সর্বস্তরের সু্যোগের সমতা নিশ্চিত করবে।
২০) অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম।
২১) কর্তব্য ২১(১) নাগরিকের কর্তব্য। ২১(২) সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্তব্য।
২২) স্বাধীন বিচার বিভাগ থেকে/ নির্বাহী বিভাগ পৃথকীকরণ।
২৩) জাতীয় সংস্কৃতি।
২৪) জাতীয় স্মতি নির্দেশন।
২৫) আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার সংহতি উন্নয়ন।


তৃতীয় বিভাগ
২৬) মৌলিক অধিকার বিরোধী আইন বাতিল।
২৭) সব নাগরিকের আইনের দৃষ্টিতে সমান।
২৮ (১) ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে রাষ্ট্র বৈষম্য করতে পারবেন না।
২৮(২) নারী পুরুষের সমান রাষ্ট্রের সমান অধিকার লাভ করবেন।
২৯) নিয়োগের সমতা।
২৯(১) প্রজাতন্ত্রের নিয়োগ লাভের সব নাগরিকের সমান সুযোগ থাকবে।
৩০) রাষ্ট্রপতি অনুমতি ব্যতীত বিদেশি খেতাব নিষিদ্ধ।
৩১) আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার।
৩২) জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার।
৩৩) গ্রেপ্তার ও আটক বিষয়ক অধিকার।
৩৪) জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধ করার অধিকার।
৩৫) বিচার ও শাস্তি প্রদানের নীতি।
৩৬) চলাফেরার অধিকার।
৩৭) মিলিল মিটিং জনসভা, সমাবেশের স্বাধীনতা।
৩৮) সমিতি ও সংগঠনের অধিকার।
৩৯( ১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার অধিকার।
৩৯( ক) নাগরিক বলার এবং ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার।
৪০) পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা।
৪১) ধর্মীয় স্বাধীনতা।
৪২) সম্পত্তির অধিকার।
৪৩) গৃহ ও যোগাযোগ সংরক্ষণ।
৪৪) মৌলিক অধিকার প্রয়োগ
৪৪(১) এই অধিকার বলবৎ করতে ১০২ নং অনুচ্ছেদে মামলা করার নিশ্চয়তা প্রদান করে।
৪৫) শৃঙ্খলা মূলক আইনের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম।
৪৬) দায়মুক্তি প্রদানের ক্ষমতা।
৪৭) কয়েকটি আইনের হেফাজত , গনহত্যা, মানবতার বিরোধী, যুদ্ধপরাধী, আন্তর্জাতিক আইনের বর্ণিত অন্যান্য অপরাধ বর্ণিত আছে।

চতুর্থ বিভাগ
৪৮) রাষ্ট্রপতির নির্বাচন, দায়িত্ব, রাষ্ট্রপতি হবার যোগ্যতা।
৪৯ ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার।
৫০ রাষ্ট্রপতি্য মেয়াদ।
৫১ রাষ্ট্রপতির দায় মুক্তি।
৫২ রাষ্ট্রপতির অভিশংসন।
৫৩ অসমর্থ কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ।
৫৪ অনুপস্থিতিতে কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পিকার।

৫৫ মন্ত্রীসভা
৫৬ মন্ত্রী
৫৭ প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ।
৫৮ মন্ত্রী সভার পদের মেয়াদ।
৫৯ স্থানীয় শাসন।
৬০ স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা।
৬১ সর্বাধিনায়কতা


মোট ১৫৩ অনুচ্ছেদ বাকি অংশ পরে দেবো।



মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



এগুলি কেন দিলেন?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: নিজ নিজ অধিকার গুলো সম্পর্কে জানতে অথবা সচেতন হতে।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

মিথমেকার বলেছেন: আবেগ দিয়ে লেখা; ভুলে ভরা, অপারগতার এক অকাট্য দলিল। ১৯৭২ এর সংবিধান অনেক স্বপ্ন নিয়ে লেখা হয়েছিল কিন্তু সেই স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে, এটা যতবার পড়ি বাজে গন্ধ পাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬

এম ডি মুসা বলেছেন: ভুলে ভরা শব্দের টি বেমানান। সঠিক আছে। ১৯৭২ সাল ছিল ১৯৭১ সালের স্বপ্ন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার মাধ্যমে এই দেশের সংবিধান অধিকার সঠিক ভাবে মানুষ পাচ্ছে কতটুকু? সেটা সময়েরই কাছে জিজ্ঞেস করলে পাওয়া যাবে। বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করে এই দেশের দুর্নীতি পয়দা করছে।

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সংবিধান পড়তে হয়েছিল। ভীষণ ঝামেলার জিনিস মনে হয়েছিল বরাবর। অথচ সবার সংবিধান জানা জরুরি নাগরিক হিসাবে

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮

এম ডি মুসা বলেছেন: মানুষের মৌলিক অধিকার গুলো। নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা নিজের জানা উচিত। আমি চলাফেরা অধিকার ৩৬ নং ২৭ আইনের অধিকার। ১৫ মৌলিক অধিকার। বাক স্বাধীনতার অধিকার ৩৯ নং অনুচ্ছেদে।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

এম ডি মুসা বলেছেন: মুখস্থ করে নেন

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ড: কামাল ছিলেন কর্পোরেট আইনের ছাত্র; তিনি দেশ চালনার ম্যানুয়েল তৈরি করেছিলেন; নাগরিক অধিকারের কিছু নেই ইহাতে; উনি গার্বেজ তৈরি করেছেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

এম ডি মুসা বলেছেন: যা আছে তা তো বাস্তবে কতটুকু প্রেক্ষাপটে চলছে... একটু ও না ভবিষ্যতে এর বাংলাদেশ কি ! বাংলাদেশ জনগণ সরকারের পূর্ণ সুযোগ সুবিধা পাবে আপনি আশা করেন?

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৪

মিথমেকার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভুলে ভরা শব্দের টি বেমানান। সঠিক আছে। ১৯৭২ সাল ছিল ১৯৭১ সালের স্বপ্ন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার মাধ্যমে এই দেশের সংবিধান অধিকার সঠিক ভাবে মানুষ পাচ্ছে কতটুকু? সেটা সময়েরই কাছে জিজ্ঞেস করলে পাওয়া যাবে। বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করে এই দেশের দুর্নীতি পয়দা করছে।

আবেগ দিয়ে বাস্তবতা চলে না যদি ভুল থেকে থাকে সেটাকে অবশ্যই ভুল বলতে হবে। সংবিধান কোনো মহা পবিত্র গ্রন্থ নয় যে এটার সমালোচনা করা যাবে না বা ভুল থাকলে বলা যাবে না।
আপনি যদি অনুচ্ছেদ ৮ ভালো করে পড়েন তাহলে সহজেই বুজতে পারবেন, একই সাথে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, ধর্ম নিরপক্ষতা কে রাষ্ট্রীয় মূল নীতি করা হয়েছে। এখানেই গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র একে অপরের সাথে সাংঘর্ষিক। অন্যদিকে, অনুচ্ছেদ ২ক তে রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম করা হয়েছে আবার অনুচ্ছেদ ৮ এ বলা হয়েছে ধর্ম নিরপক্ষতার কথা।
এছাড়াও অনুচ্ছেদ ৭৭ এ বলা হয়েছে ন্যায়পাল এর কথা, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর ও এই অনুচ্ছেদ এর কোনো বাস্তব প্রয়োগ নেই, নেই দেশ এর কোনো অস্তিত্ব। ন্যায়পাল কী, তার কাজ কী, এটা যে দেশ এর সংবিধানে আছে কিন্তু তার প্রয়োগ নেই এটা দেশ এর সিংহভাগ মানুষই জানে না।
অনুচ্ছেদ ৭০ এ আছে যে যদি কোনো সংসদ সদস্য নিজ দলের বিপক্ষে ভোট প্রদান করেন তাহলে তার আসন শূন্য হবে। যেটা কিনা গণতন্ত্র চর্চা, ব্যক্তি স্বাধীনতা, চিন্তা বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার সরাসরি বিরোধিতা। এই সংবিধানই আবার অনুচ্ছেদ ৩২ ও ৩৯ এ ব্যক্তি সাধনতা, চিন্তা, বিবেক, এবং বাকস্বাধীনতা অধিকার সংরক্ষণ কথা বলা হয়েছে। পুরো ব্যপারটাই হ য ব ড় ল।
দেশে আইন এর সংখা সাড়ে তিন হাজার এর ওপরে, আর প্রতি বছর তৈরি আরও অনেক অনেক আইন যার নেই কোনো বাস্তব প্রয়োগ। বস্তা বস্তা উচ্চবিলাষী আইন বানিয়ে লাভ তা কী! জনগণের টাকার শ্রাদ্ধ।
দুর্নীতির কোথা বলছেন? জনাব, দুর্নীতির স্বর্গ রাজ্যে আমার মতো এত ছোট প্রজার এই বড় বড় কথা মহারাণীর কর্ণকুহর এ যাবে কিনা, আবার যেতেও পারে। চারিদিকে দিকে মহারাণীর মধুর লেহন করা মৌমাছি ভর্তি। কখন এসে তুলে নিয়ে যায় কে জানে! একদিন শুধু ওরাই পরে থাকবে দেশে কিন্তু শাসিত হওয়ার মতো লোক থাকবে না.. দেশটা হবে মৃত্যুপুরী!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: ১৯৭২ সাল এটা তৈরি করেছে, তাই বঙ্গবন্ধু থাকলে সবগুলো ঠিক মত চলতে,,,,,,,,,,,১৯৭৫ পরে বহু দল দেশ চালায় তার কেউ কেউ নতুন প্রজন্ম কেউ আবার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে মুখে কাজে নাই। কেউ আবার স্বাধীনতা মানেই না এমনও থাকতে পারে । আমি ফেসবুকে একজন সরকারি কর্মচারী সাথে তর্ক জড়াই তারপর সে লোক স্বাধীনতার ১৯৭১ সাল বিশ্বাস করে না। তাহলে সে কিভাবে চাকরি পেলো? তার তো কোনো চাকরি পাওয়ার কথা না। হয়তো চাকরি জন্য স্বাধীনতার মমতা দেখাইছে । এখন চাকরির পরে আর সেটা নিজের আসল চরিত্র প্রকাশা করে। আপনি দেখেন । বর্তমান প্রজন্ম স্বাধীনতার কতটুকু বিশ্বাস করে ? যদি না করে তাহলে তাকে উচিত দেশের সকল সুবিদা থেকে বাদ দেওয়া।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৭

মিথমেকার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১৯৭২ সাল এটা তৈরি করেছে, তাই বঙ্গবন্ধু থাকলে সবগুলো ঠিক মত চলতে,,,,,,,,,,,১৯৭৫ পরে বহু দল দেশ চালায় তার কেউ কেউ নতুন প্রজন্ম কেউ আবার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে মুখে কাজে নাই। কেউ আবার স্বাধীনতা মানেই না এমনও থাকতে পারে । আমি ফেসবুকে একজন সরকারি কর্মচারী সাথে তর্ক জড়াই তারপর সে লোক স্বাধীনতার ১৯৭১ সাল বিশ্বাস করে না। তাহলে সে কিভাবে চাকরি পেলো? তার তো কোনো চাকরি পাওয়ার কথা না। হয়তো চাকরি জন্য স্বাধীনতার মমতা দেখাইছে । এখন চাকরির পরে আর সেটা নিজের আসল চরিত্র প্রকাশা করে। আপনি দেখেন । বর্তমান প্রজন্ম স্বাধীনতার কতটুকু বিশ্বাস করে ? যদি না করে তাহলে তাকে উচিত দেশের সকল সুবিদা থেকে বাদ দেওয়া।

দেশ কিছু মানুষ দেশ টাকে ভালোবাসা বাদ দিয়ে কার বিশ্বাস কী এই নিয়ে হাউমাউ আর মারামরী করে। এদের সব কিছুতেই ঘৃণা! পৃথিবীতে প্রায় ৮০০ কোটি মানুষের বাস, এই ৮০০ কোটি মানুষ ৮০০ কোটি রকম তাদের বিশ্বাস ও এক নয়। বিধর্মী হলেই সে কাফির, আবার মুসলিম হলেই যে মূর্খহোজোড় সেটা সত্য নয়। একইভাবে ভিন্নমতে বিশ্বাসী দের সবাই যে স্বাধীনতা বিরোধী তাও সত্য নয়(যদি কেউ নিজে কনফেস করে যে সে স্বাধীনতা বিরোধী)।
মহাকালের সত্য হলো পৃথিবীতে যদি সবাই একই মতের বিশ্বাসী হয়ে যায় তাহলে কোনো মজাই থাকবেন না, সব কিছু পানসে হয়ে যাবে! তখন ওপরওয়ালরা আসমানে বসে মহাজাগতিক পপকর্ন হয়তো খাওয়া আর হবে না!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬

এম ডি মুসা বলেছেন: দেশের রাষ্ট্র সাথে মহাবিশ্ব হতে পারে না িএকটা রক্ত দেওয়া জাতির এই উল্টা বিশ্বাস রাজাকার লক্ষণ তাই তাদের কে কোনো দেশে সুযোগ দিতে পারে না ওরা দেশের কোন মঙ্গল চায়নি চাইবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.