নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে জানে জ্ঞানী গুণী তার কাছে শেখার আছে। মাথামোটার কাছে আমার কিছু শেখার নাই। আচরণে তার বংশের এবং ব্যক্তিক আভিজাত্য প্রকাশ পায়।সম্মান যতটুকু দিবেন ততটুকু ফেরত পাবেন।

এম ডি মুসা

আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।

এম ডি মুসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার চেতনা নিয়ে কিছু কথা

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৩

আজ বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে; দেশের জন্য সংগ্রাম করে বিশ্বে বাংলাদেশ নামে একটি ভূখণ্ড ও রাষ্ট্র সৃষ্টি করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ও তার সহকর্মীর কর্মকাণ্ড ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়; জীবন ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা ও বাংলাদেশ। এদেশের ভাষা আমাদের মাতৃভাষা। মা, মাটি, দেশ এক সূত্রে গাঁথা। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হতো না সংগ্রাম না হলে, আমরা বাঙালি, বাংলা আমাদের ভাষা, বাংলা আমাদের দেশ, বাংলাদেশ। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যে নিজের ঘরের দরজায় মুক্ত হতে চায় না। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যে তার এলাকার উন্নয়ন বা উন্নয়ন চায় না। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যারা নিজের দেশের স্বাধীনতা চায়নি এবং গোত্রের বৈশিষ্ট্য নেই। কারণ নিজের মায়ের আভিজাত্যের চেয়ে সহজ আর কিছু নেই। আমি জানি না এমন কোনো জাতি আছে কি না- দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বার্থে নিজ জাতির মুক্তি চায় না। ১৯৭১ সালে বাঙালি নিজ মাতৃভূমির সন্তান হয়ে স্বাধীনতা চায়নি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে যোগ দিয়ে দেশের স্বাধীনতাকামী মানুষকে হত্যা করেছে। মাতৃভূমি ও দেশের মাটিকে নিজেদের পরিচয় চায়নি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান জাতি চলে গেছে এই বেইমান বাঙালি জাতি বাংলাদেশ ছেড়ে যায়নি। স্বাধী‌নতা বিরোধী চক্র বাঙালি বংশধর কিন্তু পাকিস্তান চলে যায়নি। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির বংশধরেরা এখনো এদেশে স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। ১৯৭৪ সালে, পাকিস্তান বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশের বেইমান বাঙালি পাকিস্তান সমর্থকদের বংশধররা স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশের স্বাধীনতা মানে না। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় না তার লক্ষণ দেখে স্পষ্ট বুঝা যায়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের বিষয় যখন সোসিয়াল মিডিয়া প্রকাশিত হয় নানা কথাবার্তা আর মন্তব্য করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের এছাড়া ২৬ মার্চের দিনে এই দিন গুলো কে ফেসবুক কমেন্ট হাহা রিয়েক্ট থেকে একটা জরিপ উঠে আসে। স্বাধীনতার বিরোধীতা চক্র এই দেশে ৫০ বছরেও স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না। এদের উচিত চিহ্নিত করা!

অনেকে মুখের ওপর স্বাধীনতা মানে এক শ্রেণীর। কিছু আছে তলে তলে সুযোগ পেলেই স্বাধীনতার ওপর হামলার কথা বলে। স্বাধীনতার আলোচনার সঙ্গে যুক্ত স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতা বৃন্দ অস্বীকার করে। আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে ফেসবুকে কমেন্ট বক্সে দেখলাম, প্রতিক্রিয়া হাহা হা রিয়েক্ট দেয় এরা কারা? এদের দেশের কতটুকু অধিকার রাখে? এই জাতি মাকে অস্বীকার করে, যেমন বিয়ের করে নতুন সংসার হলে বাবা মা কে ঘর থেকে বের করে দেয়। তেমনি মায়ের দেশের ভাষা মায়ের দেশের জন্ম গ্রহণ করে বের করে দেয় অন্তর- থেকে। শেখ সাহেবের পোস্ট আর স্বাধীনতা পোস্ট হাহা দেয় ওরা স্বাধীনতা বিরোধী বংশধর -





একটা সংবাদের লিংক এতে কতটা লাইক আর হাহা দেয়

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




জয় বাংলা!
জয় বঙ্গবন্ধু!!
জয় হোক বাংলা মেহনতি মানুষের।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫০

এম ডি মুসা বলেছেন: জয় হোক মানবতার এবং মেহনতি মানুষের। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। জয় বাংলাদেশ।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: শেখ মুজিব ক্ষমতা দখলের রাজনীতি করেছেন এবং সফল হয়েছেন।

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

এম ডি মুসা বলেছেন: ক্ষমতা দখল করে জনগণের অর্থ চোষা চক্রকে গুলো ক্ষমতা পেতে যা ইচ্ছা বলে। ক্ষমতার কোন দরকার নেই যদি দেশ মানুষের কল্যাণে একজন উত্তম লোক রাষ্ট্র চালায়। স্বাধীনতার বিরোধিতা চক্র অনেক ছিল তাদের যদি সবাই বংশধর বাড়িয়ে ভোট দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি কে ক্ষমতায় বসায় সেটা কি বৈধ হবে। সেটা দেশ স্বাধীনতা অবমাননা হবে।

৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০০

নাহল তরকারি বলেছেন: ওরা হা হা রিয়েক্ট দিলো। এত কষ্ট করার পরেও উনি যদি জানতেন তিনি হাসির পাত্র হবেন, তাহলে কি তিনি আমাদের স্বাধীনতা এনে দিতেন?

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০২

এম ডি মুসা বলেছেন: অবশ্য দিতেন তিনি জানতেন এই রাজাকার বংশধর দেখে গেছেন । এই রাজাকার বংশধর বেশি হয়ে গেছে। কেউ কান কথায় বঙ্গবন্ধু কে ভুল বুঝছেন কেউ সত্যি সত্যি বঙ্গবন্ধু বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে ‌

৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০০

এম ডি মুসা বলেছেন: যারা ক্ষমতা নিয়ে কথা বলে কোন সাহসে? ১৯৭৩ পরবর্তী - ১৯৭১ আগে পাকিস্তান থেকে নিজেদের ক্ষমতা পেতে তখন ওই গোষ্ঠী কোথায় ছিল? তখন তলে তলে পাকিস্তান পক্ষে ছিল, পরে ছেলে মেয়ে পয়দা করে জন্মনিয়ন্ত্রণ না মেনে ভোটার বাড়িয়ে ক্ষমতা চাইলে কি ক্ষমতা পাবে। মুক্তিযুদ্ধের দের চাওয়া পাওয়া হিসেবে ভিন্ন কথা, গত বিএনপি সরকারের আমলের সংসদ সদস্য শাহনাজ ওমর আওয়ামী লীগ এইবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা কোন দল নেই তার দল হলো বাংলাদেশ দল, তাকে সকল দল সম্মান করতে হবে সেটা বিএনপি হোক আওয়ামী লীগ হোক বা অন্য দল হোক। তাই তিনি সকল দলের কাছ সমান ভাবে সম্মানিত। মুক্তিযুদ্ধের এই দেশের সূর্য সন্তান তাদের কোন সমালোচনা করার অমুক্তিযুদ্ধাদের কোন অধিকার নেই। ক্ষমতা দখল করা তো এটা দেশ বিরোধী চক্রের লোভনীয় উক্তি।

৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ফেসবুকের বিশেষজ্ঞদের কথা বাদ দেন। খোদ মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতাকে খুব কাছ থেকে দেখা মানুষরাও বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতাকে হেয় করে কথা বলে!

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

এম ডি মুসা বলেছেন: শোনেন শেখ সাহেব দুঃখী মানুষের ভালবাসাতেন , দেশের চোষাদের হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। যাদের উচ্চারণ করছেন তাদের ভিতরে অনেক মুক্তিযোদ্ধা জন্য কষ্ট করছেন, তাই তিনি সরাসরি তাদের বিরুদ্ধে একশন নিতে যায়নি.. কিন্তু তবে ভালো হয়ে যেতে বলছেন। তারাই বঙ্গবন্ধু বিরুদ্ধে কথা বলে; কারণ সৎ লোকের কথায় অনেকের স্বার্থ রক্ষা হয়না তাই বলে এমন হতে পারে।

৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কুমিরের পেটে কুমির জন্মে আর রাজাকারের ঔরসে রাজাকারই জন্মে।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন শ্রদ্ধেয় ভাই।

৮| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২০

সোনাগাজী বলেছেন:


দেশবাসী স্বাধীনতা এনেছেন, শেখ সাহেব নেতৃত্বে ছিলেন।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৭

এম ডি মুসা বলেছেন: দেশবাসীর ও স্বাধীনতা বিরোধী ও কিছু ছিল। কিন্তু তাদের পোস্ট হাহা রিয়েক্ট দেয় এটা কি ধরনের লক্ষণ?

৯| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

এস.এম.সাগর বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে আমি বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে কখনোই অসম্মান করিনাই। কিন্তু এখন করতে মন চায়। কারন যেদিন থেকে সংসদ ভবনে জিয়াউর রহমানকে কটুক্তি করা হয় সেদিন থেকে মন চায় শেখ মুজিবুর রহমানকে অসম্মান করতে।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

এম ডি মুসা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়ন হচ্ছে আওয়ামী লীগ এর আমলে কতটুকু হচ্ছে? ১০০% হচ্ছে না বলে আমি মনে করি। আপনার এই সরকার কর্মকাণ্ড সাথে শেখ সাহেব কে কটুক্তি করবেন কেন?

১০| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

এস.এম.সাগর বলেছেন: যখন অন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে মহান সংসদে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহম্মেদেএর সামনে কটুক্তি করে তখন আপনাদের এই কথাগুলি কোথায় থাকে? তখন কি আপনারা প্রতিবাদ করেন? মহান সংসদে দাড়িয়ে যখন বীর মুক্তিযোদাদের গালি দেয়া হয় তখন তাদেরকে রাজাকারের বাচ্চা বলে গালি দেন আপনারা ?

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

এম ডি মুসা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ভালো মানুষের আওয়ামী লীগ বা বিএনপি নয়। তবে তিনি একমাত্র ছিলেন তখন এতগুলো দল ছিল না।

১১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



@এস.এম.সাগর,

আপনি কি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন?
বাংলাীদের সংগ্রামের শুরুটা ছিলো মিলিটারীর বিপক্ষে, জিয়া শেখকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করার পর, আপনি জিয়াকে কি কারণে সাপোর্ট করছেন?

১২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এস.এম.সাগর আপনি কোন সেন্সে জিয়াউর রহমানের সাথে বঙ্গবন্ধুর তুলনা করছেন! জিয়ার সমালোচনা করার মত শতশত কারণ আছে। জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিল সেটা অস্বীকার করার উপায় নাই। কিন্তু তিনি শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে পারেন নাই। যার জন্যই তার আজকে এত সমালোচনা।

১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৬

নিমো বলেছেন: নূর আলম হিরণ বলেছেন: এস.এম.সাগর আপনি কোন সেন্সে জিয়াউর রহমানের সাথে বঙ্গবন্ধুর তুলনা করছেন!
৭৫ এর পরবর্তী সময়ে উনাদের আমিররা জিয়ার কল্যানে ছাড় পাওয়া সহ রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়ে, আজ বটতলার নাটক করতে সমর্থ হচ্ছেন। তাই খানিকটা কৃতজ্ঞতা শোধ করছেন।

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




সং বিধানের কোন ধারা অনুসরণ করে জেনারেল জিয়া সাহেব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন?
তিনি কি বাংলাদেশের প্রথম স্বঘোষিত অবৈধ প্রেসিডেন্ট নন!?

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৪

এম ডি মুসা বলেছেন: আসল কথা বলেছেন, ওরা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা। বঙ্গবন্ধু দেশের জন্য সংগ্রাম করছে। বাকশাল প্রতিষ্ঠা এই দেশে মানুষের কল্যাণে অগ্রগতি। জনগণের কল্যাণে জন্য রাষ্ট্র হয়েছে। জনগণের কল্যাণে ছাড়া ক্ষমতা দখল লোভে দেশের চুষে খেতে বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনপ্রিয়। এবং তিনি সৎ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর এই দেশে চিরজীবনের ক্ষমতা থাকার অধিকার ছিল। কিন্তু তাকে হত্যা করা ক্ষমতা দখল করে। যে মানুষটি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে বেঁচে থাকলে ও এই দেশে বেইমান বাঙালি কাছে মারা গেছে। বঙ্গবন্ধু মত আদর্শ লোক নেই বলে, আজ বাংলাদেশের এই দুর্গতি।

১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




সেইসব কুলাঙ্গার এবং তথাকথিত সূর্যসন্তানদের কে বলছি।
আপনাদের সাহস থাকলে বঙ্গবন্ধুকে এরেস্ট করে রাখতেন ছয় মাস।
দেখতাম আপনাদের জেলের তালা কত শক্ত ।
আপনাদের তো সেই সাহস ছিল না।
পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারেনি ।
জেলেও আটকে রাখতে পারেনি
আপনারা খুন করতে পেরেছেন।
তবে জেলে আটকে রাখতে পারতেন না!!

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭

এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তাকে হত্যা করেছে কেন? তাকে এরেস্ট করে রাখতে - কখনো পারতেন না জেলে রাখতে তাহলে আবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ গৃহযুদ্ধ লেগে যেতো

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৪

এম ডি মুসা বলেছেন: জিয়া কেন বঙ্গবন্ধুর হত্যার ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যা কারীদের বিচার করে নাই? জিয়া কেন বঙ্গবন্ধুর হত্যার সময় মেলেটারি কে বাধা দেয়নি?

১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গতকাল বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কলকাতার একটি পেপারে একটি স্মৃতিচারণ মূলক লেখা পড়লাম। উনি কলকাতার বেকার হোস্টেলে থাকতেন।মৌলানা আজাদ কলেজের জেনারেল সেক্রেটারি ছিলেন। পার্ক স্ট্রিট দাঙ্গায় সবাই যখন ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তখন উনি মুষ্টিমেয় কয়েকজন সঙ্গীকে নিয়ে ত্রাণ বিতরণ করেন।যেটা পরিস্থিতির কাছে অভাবনীয় ছিল। কলকাতায় পড়ার সময় থেকেই তিনি জাত চেনান যে তিনি সাধারণ কোনো নেতা নন।
বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি রইলো জাতির জনকের প্রতি।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

এম ডি মুসা বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা এবং আমরা তাকে মিস করি

১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বঙ্গবন্ধু কেন হেয় করা হয় । একজন মুক্তিয়োদ্ধাকেই বা কেন হেয় করা হয়। মুক্তিযুদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। বঙ্গবন্ধু মুক্তিযদ্ধের সময় কারাগারে বন্দী ছিলেন। কিন্তু দেশের সবাই ঝাপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে দেশের স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করার জন্য। রাজনীতির মেরু করনে কিংবা নিষ্ঠুর থাবায় মুক্তিযযদ্ধের চেতনার ধ্বজাধারীরা বিভক্ত হয়েছেন। প্রতিপক্ষ হয়েছেন। রাজনীতি করেছেন দেশের স্বাধীনতা সমুন্নত রেখেই তারা তা করেছেন। বিনম্র শ্রদ্ধা জাতির জনকের প্রতি ।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন এইভাবে সত্যের প্রতিষ্ঠা হবে আমরা সবাই এক হবো। মিথ্যুকেরা পালিয়ে যাবে।

১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কেউ মরলেও দেখি কত মানুষ হাহা রিয়েক্ট দেয়

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

এম ডি মুসা বলেছেন: বাঙালি জাতি বড় অদ্ভুত...

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর অবদান সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে।
তিনি একজন গ্রেট নেতা। তার সমতুল্য কেউ নেই।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

এম ডি মুসা বলেছেন: একমত থাকার জন্য ধন্যবাদ নুর সাহেব।

২১| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৭

রানার ব্লগ বলেছেন: বংগবন্ধু দিক নির্দেশনা দিয়েছে সাধারন মানুষ সেই মোতাবেক যুদ্ধ করে তাদের স্বাধীনতা অর্জন করেছেন । কিছু অসভ্য বিরধীতা করেছে এটা সত্য । এই দেশ সেই সকল অসভ্যদের পৃষ্ঠপোষক করেছে । এটাই হতাশার বিষয় । নবাব সিরাজ উদ দৌলার বংশ ধর মানবেতর জীবন ধারন করছে আর মিরজাফরের বংশধর এল্কায় রাজনীতি করে ব্যাপক শান শওকতে আছে । এটাই স্বাভাবিক ।বীর কখনোই অন্যের পা চেটে বাঁচে না। নীচ ছোট লোক অসভ্য গুলা আজীবন পা চেটে কেঁচোর মতো বাঁচে ।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

এম ডি মুসা বলেছেন: প্রথম কথা গুলো বেশ ভালো লাগলো

২২| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

এক চালা টিনের ঘর বলেছেন: পোস্টে ব্লগের অন্যান্য আমির দের দেখা যাচ্ছে না।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০

এম ডি মুসা বলেছেন: অনেকে আছেন এই বিষয়ে কিছু বলতে ইচ্ছুক নয় তারা আসলে নাই এটা স্বাভাবিক। অনেক আছেন ভেজাল সৃষ্টিকারী তাদের থেকে বাঁচতে পথে বেড়া দিয়ে রাখছি।

২৩| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৭

এস.এম.সাগর বলেছেন: @সোনাগাজী
আপনার কাছে কি কোন প্রমান আছে যে, জিয়াউর রহমানই শেখ মুজিবুর রহমান এর হত্যাকারী? প্রমান থাকলে প্রমান দিবেন দয়া করে।

২৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৮

এস.এম.সাগর বলেছেন: @এম ডি মুসা
বঙ্গ বন্ধুকে হত্যা করার সময় জিয়াউর রহমান কি দায়ীত্বে ছিলেন? তখন সেনা প্রধান কে ছিলেন? তৎকালীন সময়ের সেনা প্রধান কেন হত্যাকান্ডে বাধা দেননাই? কই কখনো দেখলামনা তার সমালোচনা করতে! যত দোষ জিয়াউর রহমানের!

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৩

এম ডি মুসা বলেছেন: শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে যেই চোরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে দুর্নীতি দমন করতে চেয়েছিলেন তখনি সকল চোর তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয় এবং তাকে হত্যা করে এবং তার নামে অপপ্রচার চালায় এই অপপ্রচার এখনো বিদ্যমান রয়েছে।

২৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩১

এস.এম.সাগর বলেছেন: যে ব্যক্তি জাতীর পিতা হয় সেই ব্যক্তির কোন দল থাকেনা, তাহলে তিনি কিভাবে আওয়ামী প্রধান হন? কেন তাকে আওয়ামী সম্পত্তীতে রূপান্তর করা হলো? কখনোকি এই বিষয়ে সমালোচনা করেছেন? জাতির পিতা যখন একটা দলের প্রধান হবেন তখন তার সমালোচনাও হবে, তার বিরোধীতাও হবে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২১

এম ডি মুসা বলেছেন: তিনি আগেই দল সাথে যুক্ত পিতা পর তিনি এই দেশের রাজাকার মাপ করছেন। চোর জানে না ধর্মের কাহিনী তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়। আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালের মুজিবুর সাধারণ সম্পাদক। তার দল পুরানো। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি কখনো মুজিবকে মেনে নেয়নি। এখনো নেয়না। তাই জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হয়েছে। ৩ মার্চ ১৯৭১ সালে আ,স,ম আবদুর রব তাকে এই উপাধি দেয়। ক্ষমতা দখল কেন? বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, তিনি দেখবেন সেই অধিকার তার আছে, দেশের মানুষ যেভাবে ভালো থাকতে পারে সেটা হবে। আমাদের শুধু জনগণ কল্যাণ দরকার, ক্ষমতা দরকার নেই। উত্তম ক্ষমতায় দেশের কল্যাণে বঙ্গবন্ধু আদর্শ একমাত্র ছিল। স্বাধীনতা চেতনা বিরোধী দল যদি বলে আমরা ক্ষমতা পাইনা তাহলে কি সেটা সঠিক হবে।

২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫০

এস.এম.সাগর বলেছেন: @নূর আলম হিরণ
(জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিল সেটা অস্বীকার করার উপায় নাই) আপনার এই মন্তব্যের কারনে শেখ মুজিবুর রহমানকে শুধু মুজিব ডাকলে কি অন্যায় হবে ভাই?
আমি কখনো বঙ্গবন্ধুর সাথে জিয়াউর রহমানের তুলনা করিনাই। আর বঙ্গবন্ধুও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শেষ পর্যন্ত অটল ছিলেননা।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১০

এম ডি মুসা বলেছেন: জিয়া ১ নাম্বার সেক্টরে কমান্ডার ছিলেন তার সাথে আরেক জন ছিল। বাংলাদেশ ১১ টি সেক্টর কমান্ডার বাকিদের রাজনীতি করে নাই বিধায় মানুষ তাদের চিনে না, চট্টগ্রাম থেকে জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দেন নাই তার আগে এম এ হান্নান ঘোষণা দেন তিনি তো বলেছেন না আমি স্বাধীনতার ঘোষক। জিয়া ক্ষমতা দখল করে তখন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করে নাই।

২৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

এস.এম.সাগর বলেছেন: হাসিনা কি মুজিব হত্যার বিচার করেছিল ক্ষমতায় প্রথম এসে? আর এই হান্নান যুদ্ধের ঘোষনা দিয়েছিল তার কোন প্রমান নেই, যুদ্ধের ঘোষনা কে দিলো এটা কোন বিষয় নয়, তাজ উদ্দীন এর মেয়ে কর্তৃক লিখিত বই , মতিউর রহমান রেন্টুর লিখিত বইতে আমরা অনেক ইতিহাস জানতে পারি, শেখ মুজিব ও হাসিনা সম্পর্কে, বর্তমান জিবিত মুক্তিযুদ্ধারের কাছ থেকেও মুজিব সম্পর্কে অনেক ইতিহাসও শুনতে পাই। তো মুজিব কোন ফেরেসতা ছিলেননা তিনি একজন মানুষ ছিলেন, তিনি সমালোচনার উর্ধে ছিলেননা এখনো নেই।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

এম ডি মুসা বলেছেন: তাজ উদ্দিন মেয়ে যুদ্ধ দেখছে সেটার কি প্রমাণ আছে? বঙ্গবন্ধু যেমন তার আদর্শ ছিল, তার সন্তান কি তার মত কতটা আদর্শের। তাজ উদ্দিন আহমেদ আদর্শ ছিল, তার মেয়ে কতটা সত্য কথা বলে সেটা কোন বিশ্বাস নাই। জলঘোলা করে সত্য চাপানো যায়না।
জিয়া একজন ১ নং সেক্টর কমান্ডার, আরো ১০ টা সেক্টর ছিল, তারা রাজনীতি করে নাই তাদের কেউ চিনে না, জিয়া এরচেয়ে বেশি কিছু নয়। বঙ্গবন্ধু সর্বাধিনায়ক। আর মানুষ কথা শুনে বুঝতে পারছি। কে কত ভালো - বঙ্গবন্ধুর কথা নিজে শুনছি তার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারে একমাত্র স্বাধীনতা বিরোধী ১৯৭১ এর বংশধর... আমি বলিনি জিয়া স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেনি, তার অবদান আছে।
এই বলে না মই দিয়ে আকাশে উঠে গেছেন এমন নয়...

২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

এস.এম.সাগর বলেছেন: স্বৈরাচার স্টাইলে বাকশাল গঠন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শুরু হয়। আবার সর্বাধিনায়ক!

২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

এস.এম.সাগর বলেছেন: শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর সেই সর্বাধিক প্রচারিত ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি উচ্ছেদ: খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনীর শাসনক্ষমতা গ্রহণ’। ওই সময় দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক ছিলেন নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী। বার্তা সম্পাদক ছিলেন আসাফউদ্দৌলা রেজা।

৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

এস.এম.সাগর বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.