নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি এটা ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের অধিকার তবুও দেওয়া হচ্ছে না। সরকার ভোটের সময় ঠিকই এই ছাত্র ছাত্রীদের থেকে ভোটের অধিকার নিয়ে সরকার গঠন করে। ছাত্র ছাত্রীদের বাবা মা থেকে ভোট নিয়ে সরকার গঠন করে।
ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের/ অধিকার চাইতে গেলে নীতিমালা সাথে সমস্যা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে নাম নীতিমালা কিছুদিন আগে ব্যাংক এর নাম পি এলসি করছে। জনগণের অধিকার চাইতে গেলে নীতিমালা সমস্যা হচ্ছে...! আমরা ভোট দেওয়ার সময় কোন অজুহাত দেখাই না। ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার নিয়ে দেশের প্রতি মানুষের প্রতি এরকম আচরণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চেতনার । আমার প্রশ্ন হচ্ছে বঙ্গবন্ধু থাকলে তিনি কি উত্তর দিতেন? তিনি তো সবার থেকে আলাদা, প্রকৃত মানুষ।
যেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নির্দিষ্ট রুলে চলছে না, সবাই জানেন প্রথমে তৈরি করছে কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন এটা দিয়ে চালিয়ে দিয়েছিলেন। হঠাৎ কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন নাম পরিবর্তন করে হয়েছে সৃজনশীল। হয়ে গেছে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা। এই সৃজনশীল পদ্ধতি শিক্ষকেরাও ঠিক মত সাইন্স কমার্স গণিতর বিষয়ের উপর ভালো করে বুঝতে পারতেন না। শিক্ষার্থীদের বললেন, দেও পরীক্ষা। পরবর্তীতে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের আমলে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক প্রশ্ন উত্তর না মিলাতে পেরে শুরু হলো প্রশ্ন ফাঁস।সৃজনশীল চালু করেন , শিক্ষকের দক্ষতা তার উপরে কতটুকু সেটা কি আপনার বোঝার ক্ষমতা আছে?
শিক্ষক কে সৃজনশীলের উপর প্রশিক্ষণ দিয়ে তারপর চালু করতেন। সাইন্স এর সৃজনশীলের উপর দক্ষতা অর্জন একজন গবেষক এবং বিজ্ঞানীর সমতুল্য। যেটা যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশোনা । যুক্তরাষ্ট্র সাথে বাংলাদেশের শিক্ষকের দক্ষতা বিচার কেমন চলছে। যদি দক্ষতা থাকতে আমাদের দেশে বিজ্ঞানের আবিষ্কার অভাব হতো না। দক্ষতা ছাড়াই শিক্ষার্থীদের উপর চাপিয়ে দিলেন সৃজনশীল।
অনেক ক্ষেত্রে নীতিমালা এগুলো হুটহাট পরিবর্তন করে এতে সমস্যা নাই। চাকরি প্রার্থীদের ৩৫ এর নীতিমালা সমস্যা হচ্ছে। উন্নত দেশে ৩৫ চাকরি বয়সসীমা আছে। এই দেশে এমপি মন্ত্রীদের মনোনয়ন পত্র দাখিল বয়সসীমা আছে এটার শেষ নেই। ছাত্র ছাত্রীদের সনদের বয়স সীমা আছে।
এই দেশে কেউ যদি উচ্চ পর্যায়ের চলে যায়, নীচের আন্দোলন এবং অধিকার গুলো তুচ্ছতাচ্ছিল্য মনে হয়। যারা এখন মন্ত্রী এমপি, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী তিনিও যদি ছাত্র ছাত্রী থাকতো তাহলে তারাও এই ৩৫ এর আন্দোলন এর জন্য মিছিল বের করতেন।
ঐ যে পুলিশ লাঠিচার্জ করে, তাদের ও যদি চাকরি না হতো এই ৩৫ আন্দোলন সাথে যুক্ত হতো...
এই দেশে চাকরি বাকরি কারো জন্য কঠিন কারো জন্য সিস্টেমে পেয়ে যায়, উদাহরণ গত ২৩ সালের তৃতীয় ধাপে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা জালিয়াতি হয়- প্রশ্ন ফাঁস হয় পরীক্ষা রাতে, ডিবি তদন্ত করে পেয়েছে, সে খবর শিক্ষা অধিদপ্তর জানছে তারপরও পরীক্ষা বাতিল হয়নি। এই পরীক্ষা সম্পন্ন করছে এখন নিয়োগ কার্যক্রম চলমান রাখছে...
কোটা সুপারিশ বৈষম্য তো আছেই-
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কতটা মিল আছে এখানে?
এ আন্দোলনের মুখে, এই দুর্নীতি মুখে, অনিয়মের মুখে, বঙ্গবন্ধু আজ বেঁচে থাকলে তিনি কি করতেন?
১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
এম ডি মুসা বলেছেন: ধন্যবাদ।কবি ভাই
২| ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ৩৫ কেন, আমিতো বলি ৬৫ পর্যন্ত রাখা হোক। এই মস্তিস্কবিকৃত লোক গুলি ৬৫ বছর পর্যন্ত বিসিএস এর পিছনে ছুটতে থাকুক, আর রাস্তা ঘাট ক্লিন রাখুক!
১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
এম ডি মুসা বলেছেন: আপনি যে মন্তব্য করেছেন তার বৈশিষ্ট্য আপনার ভিতরে তার ওজন সমতুল্য। অবশ্যই সেটার বোঝার ক্ষমতা আপনার নেই।
১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১০
এম ডি মুসা বলেছেন: অধিকার পাওয়ার অধিকার সবার আছে, শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্ক বিকৃত বলেছেন, এই লোকটা সবাই চিনে রাখুন। ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন অধিকার পেতে করা হয়েছে। ছাত্র ছাত্রীদের অধিকার, চাকরি বাকরি অধিকার, বৈষম্য অধিকার, চাওয়া কি? মস্তিষ্ক বিকৃত? এই লোকটি -
৩| ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: যেহেতু সেশন জটে ছাত্র ছাত্রীদের বয়স বেড়ে যায় বেশিদিন চাকরির দরখাস্ত করার বয়স পায় না সেই কারণে বয়স ৩৫ করা দরকার।
১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
এম ডি মুসা বলেছেন: করোনার দুই বছর দিতে পারে, ২০ সালে পরীক্ষা ২২ সালে নিয়েছে, পরীক্ষা রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে ৪/৫ মাস পর.. সার্টিফিকেট পেতে লেগেছে মোট তিন বছর, ৩৫ না হোক, ৩৩ বছর তো দিবে। কারোনার ক্ষতিগ্রস্ত।
৪| ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
তাইজুল ইসলাম রিপন বলেছেন: চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ালে দেশ ও দশে কি উপকৃত হবে?
বেসরকারি খাতে যারা জব করছে বিশেষ করে যারা ব্যাংকে এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে আছে, খেয়াল করলে দেখবেন ৩৫ বছরে এসে সিনিয়র পজিশনে চলে গেছে। ক্যারিয়ার শুরু করার জন্যে এ্ই সময়টা বেশ দেরিই বটে।
জীবন যেখানে অনিশ্চিত, ৩৫ বছর সরকারি চাকরি পাওয়ার পেছনে সময় ব্যয় কি কোন ভাবে যৌক্তিক? নিশ্চয়ই না। কারন সরকারি চাকরি দিয়ে এতো এতো বেকারের বেকারত্ব দূর করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়। অন্য কিভাবে শিক্ষিত বেকার দূর করা যায় এটা ভাবা জরুরী।
ধন্যবাদ জানবেন!
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩১
এম ডি মুসা বলেছেন: শুধু অজুহাত দিয়ে এ সমস্ত কিছু হচ্ছে না বুঝছেন। সবাই যে প্রমেশন পায় এটা ভুল। আপনার কথায় যুক্তি নেই। যারা চাকরি পেয়ে গেছে তাদের মাথাব্যথা নেই যা ইচ্ছা বলে মনে করেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: শুভ কামনা জানাই কবি মুসা দা