নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। এই যুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়। ১৯৭৪ সালে পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশ OIC সদস্য হয়েছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হয়েছে। বাংলাদেশ একটি মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে সংবিধানে গৃহিত হয়েছে এবং অন্য ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করে।১৯৭১ সালে বাঙালি স্বাধীনতা চায়নি কিছু সংখ্যক। আমরা বাঙালি আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীন হওয়ার জন্য আজ আন্দোলন করে , অধিকার আদায়ের জন্য রাস্তায় নামতে পারি। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের পরিচয় দিয়ে চলতে পারি। আমাদের আইডিনটিফাই হিসেবে বাঙালি এবং বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গঃ পাল আমল, সেন আমল, সুলাতানি আমল, মোঘল আমল, ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল, স্বাধীন বাংলাদেশ।
আগে বাঙালি নির্যাতন স্বীকার হয়েছে ভিনদেশী থেকে। বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশে আমল সৃষ্টি হয়েছে।
(১) আওয়ামীলীগ আমল, (২) বিএনপি আমল (৩) জাতীয় পার্টি আমল (৪) জামায়াত আমল। এই চারটি আমল পরিচিত এর ভিতরে ১ এবং ২ আমলে যখন ক্ষমতায় আসে দমন পীড়ন চলে। এই দমন পীড়ন চলে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য। দমন পীড়ন থেকে যারা নির্দোষ তাদের ও শত্রুতা উদ্ধার করতে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলে। আগে বাঙালি মুসলমান পাকিস্তানের থেকে কিছু দাবিদাওয়া চাইলে দমন পীড়ন চলতো। বাঙালি মুসলমান ১৯৬৯ সালে এবং ১৯৭০ সালের বাঙালি মুসলমান ভোটের ক্ষমতা জিতলেও ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি পাকিস্তান। দমন পীড়ন মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশে বাঙালি ক্ষমতা দখল করে রাখতে, নিজের দেশের নিজের দমন পীড়ন চলে পীড়ন চলে। আগে মারত ভিনদেশী বর্তমানে বাঙালি বাঙালিকে মেরে ধন্য হয়। এই দেশে আমার কেন জন্ম হলো। এইসব দেখতে হয়েছে নিশ্চয়।
এই আমল থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন উপায় আছে? ১৯৭১ সালে বাঙালি বিভক্ত হয়নি। আজ বাঙালি জাতির ভিতরে আমল তৈরি হয়েছে।
১৯৭৪ সালে পাকিস্তান বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েছে। আপনি মানতে সমস্যা কোথায়? আপনি যে দল করেন না কেন, ১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধের অবদান কে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। আপনি বাংলাদেশ বসবাসরত বাঙালি মুসলমান। এখন আমার প্রশ্নঃ আপনি যে ধর্মে বা রাজনৈতিক দল হোন না কেন। আপনি বাঙালি জাতি হিসেবে, সেদিনের বাঙালির জীবন উৎসর্গ কে স্বীকৃতি দিবেন? ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে কতটুকু বিশ্বাস করেন? দেশের হাল ধরেছেন সুন্দরভাবে চালান। আমাদের ১৯৭১ এর ত্যাগের কথা ভুলে যাইয়েন না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫
এম ডি মুসা বলেছেন: এটি আমি বলবো জন্মাইছি বলে পৃথিবী দেখি।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমাদের মুক্তিযুদ্ধ একটা বিশাল ঘটনা।
বিশ্বাস অবিশ্বাসের বিষয় না। এটা ঘটেছে এবং এর ইতিহাস রয়ে যাবে যতদিন পৃথিবী আর মানব সভ্যতা থাকবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭
এম ডি মুসা বলেছেন: এমন যেন না হয় ! স্বাধীনতা যারা বিশ্বাস করে না। বাংলাদেশ বিশ্বাস করে না। তারা যদি শহীদের অবদান ভুলে যায়??
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
কামাল১৮ বলেছেন: রাজাকার গঠন করে জামাত।তারা স্বাধীনতা চায়নি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৬
এম ডি মুসা বলেছেন: বর্তমানে জামায়াত পূর্ব জামায়াত এক নয়। এরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ফিরে আসবে বলে মনে করি। কারণ মাতৃভূমি স্বাধীনতা চায়না এমন লোক পৃথিবী নেই।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৩
এস.এম.সাগর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এমন যেন না হয় ! স্বাধীনতা যারা বিশ্বাস করে না। বাংলাদেশ বিশ্বাস করে না। তারা যদি শহীদের অবদান ভুলে যায়??
যে সকল অমানুষ বা সংগঠন বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করবেনা, ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও শহীদের অবদান বিশ্বাস করেনা তারা বা তাদের এই বাংলাদেশে থাকার কোন অধিকার নেই। এরা প্রত্যেকেই পাকি ও ভারতিয় জারজ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৫
এম ডি মুসা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য। আমাদের এখন স্বচ্ছ বাংলাদেশ চাই। আমরা বিশ্বের উন্নত দেশ হতে চাই। বাংলাদেশ মানুষ শৃঙ্খলা মানতে রাজি যে হয়। বাংলাদেশ মানবতা ঠাঁই হোক। ইউরোপের কেন আমরা ইউরোপের থেকে উন্নত হতে চাই। কর্মসংস্থান তৈরি করতে সরকার ভিত্তিক খাদ্য উৎপাদন করা শুরু করুক। সকল জমিতে চাষাবাদ করে দেশের খাদ্য ঘাটতি দূর করা। গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে সকল অপরাধীকে সনাক্ত করা। যে দলেরই হোক। দেশের অন্যায় ঘটার আগেই যেন অপরাধী শাস্তি হয়ে যায়। তাহলে মনে হয় দেশটি নিরাপদ বাংলাদেশ হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: :
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে কতটুকু বিশ্বাস করেন
- প্রশ্নটা কেমন যেন? কিম্ভুত প্রশ্ন।
১৯৭১ সালে নয় মাস যুদ্ধ হল। এত বড় একটা ঘটনা সেটা বিশ্বাস করার প্রমাণ দিতে হবে।
No disrespect, কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে, "জনাব, আপনার জন্ম হয়েছিলো। এটা আপনি কতটুকু বিশ্বাস করেন?"
জবাব দেবেন, নাকি তেড়ে মারতে যাবেন জনাব?
পারেনও আপনারা।