নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশী পুলা

সত্য বলতে কখনো ভয় পাই না আমার ফেইজবুকের ইউ আর এল http://www.facebook.com/asad.bd.927

বাংলাদেশী পুলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুম্মার দিনে করণীয় ওবর্জনীয়

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫

আপনি প্রতিদিন জামাতে সব সালাত আদায় করছেন তো ?? আজ জুম্মা বার ।

আসুন এক নজরে জেনে নিই জুম্মাবারের করণীয় এবং বর্জনীয়

। - – -জুম্মার দিন যা করণীয়- – - ১) ফজরের সালাত অবশ্যই আজ থেকে জামাতে আদায় করা শুরু

করুন যারা প্রতিদিন করেন না । (আল-বায়হাকী , সহীহ আল)

২) সালাত আল-জুম্মার পূর্বের এবং পরের করণীয়

> জুম্মার দিন গোসল করা

** (সহিহ বুখারী এবং সহিহ মুসলিম : ১৯৫১ এবং ৯৭৭) > জুম্মার সালাতে শীঘ্রই উপস্থিত হওয়া

** (সহিহ বুখারী এবং সহিহ মুসলিম : ৯২৯ এবং ১৯৬৪)

> পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা

** (আল-তিরমিজি, ৪৯৬)

> মনোযোগ সহকারে জুম্মার খুৎবা শোনা

** (সহিহ বুখারী ৯৩৪ এবং সহিহ মুসলিম ৮৫১) ৩) জুম্মার দিন আপনার দুয়া কবুল হবার সেই মুহূর্তটির

অনুসন্ধান করুন

** (সহিহ বুখারী এবং সহিহ মুসলিম : ৯৩৫ এবং ১৯৬৯)

৪) সূরা কাহাফ তিলাওয়াত

** (আল-হাকিম, ২/৩৯৯; আল-বায়হাকী, ৩/২৪৯)

৫) আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপর

দুরদ পাঠ

** (ইবনে মাজাহ ১০৮৫ , আবু দাউদ , ১০৪৭)

৬) জুম’আর ফরজ নামাজ আদায়ের পর মসজিদে ৪ রাকা’আত

সুন্নাত সালাত আদায় করা অথবা বাসায় ফিরে ২ রাকা’আত

সুন্নাত আদায় করা । দুটোই সহিহ ** (সহিহ বুখারীঃ ১৮২, সহিহ মুসলিমঃ ৮৮১, আবু

দাউদঃ ১১৩০)

৭) জুম’’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা।

** (সহিহ বুখারীঃ ৮৮০)

৮) দু’রাকা’আত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত আদায়

করা ছাড়া না বসা। ** (সহিহ বুখারীঃ ৯৩০) - – - যা বর্জনীয়- – - ১> ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হওয়া উচিত নয় ।

হলে জায়গা পরিবর্তন করে বসা উচিত ।

** (সহিহঃ আবু দাউদঃ ১১১৯)

২> খুৎবার সময় কেউ কথা বললে চুপ করুন’ এটুকুও

বলা যাবে না ।

**(নাসায়ীঃ ৭১৪, সহিহ বুখারীঃ ৯৩৪) ৩> ভাগ ভাগ হয়ে, গোল গোল হয়ে বসা উচিত নয়, যদিও

এটা কোন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান হোক না কেন ।

** (সহিহ হাদিসঃ আবু দাউদঃ ১০৮৯)

৪> আর যারা ধূমপান করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, আজ

থেকে ধূমপান ছাড়ার পরিকল্পনা করুন । এটি মাখরুহ নয়,

তামাক জাতিয় সকল পণ্য পান করা হারাম । ________________________________

মহান আল্লাহ তা’আলা পবিত্র আল কুরআনে বলেনঃ

“আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি রহমত প্রেরণ করেন

। হে মুমিনগণ ! তোমরা নবীর জন্যে রহমতের

তরে দোয়া কর এবং তাঁর প্রতি সালাম প্রেরণ কর । ”

** (সূরা আল আহযাব ৩৩:৫৬) তাই আসুন আমরা দুরুদ পড়ি এবং অন্যকে উদ্ধুদ্ধ করি । আল্লাহ তা’আলা জুম্মার এই দিন সম্পর্কে পবিত্র

কুরআনে বলেনঃ

” মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন

তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর

এবং বেচাকেনা বন্ধ কর । এটা তোমাদের জন্যে উত্তম

যদি তোমরা বুঝ । অতঃপর নামায সমাপ্ত

হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ

তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও । “

(সূরা জুমুআ ৬২:৯-১০)

_________________________________

চাইলে শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিতে পারেন

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: ইসলাম কি সন্যাসের কথা বলে? ইজতেমার নামে সন্যাস কি হিন্দু ধর্মের ইসলামী রূপ? কে জানে? সঠিক ইসলাম জানা দরকার সবার। দয়া করে জানাবেন কি?

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। আল্লাহ্ পাক অাপনার মঙ্গল করুন।

শেয়ার করে দিলাম।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

কালো যাদু বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌ সুন্দর পোস্ট

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩১

বাংলাদেশী পুলা বলেছেন: thanks all

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.