![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেবল (তার) ছাড়াই বাড়িতে বসে সরাসরি টেলিভিশন দেখার প্রযুক্তির মাধ্যমে দেখা যাবে দেশি ও বিদেশি সব টেলিভিশন চ্যানেল।
ডিরেক্ট-টু-হোম (ডিটিএইচ) প্রযুক্তির মাধ্যমে বাড়িতে বসেই গ্রাহকযন্ত্রের মাধ্যমে দেশি ও বিদেশি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাবে। বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস লিমিটেড এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায়।এ উপলক্ষে বুধবার বেক্সিমকোর প্রধান কার্যালয়ে বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস লিমিটেডের সঙ্গে রাশিয়ার জিএস কোম্পানির চুক্তি সই হয়। এ বিষয়ে বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস জানায়, ২০১৪ সালের শেষের দিকে তারা এই প্রযুক্তির বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করবে। প্রতি বছর চার লাখ নতুন গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছানোর প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। তবে যাত্রা শুরুর প্রথম বছরেই তিন লাখ গ্রাহক এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, প্রতি বছর চার লাখ নতুন গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছানোর প্রাথমিক লক্ষ্য নিয়েই কাজ করছে বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস লিমিটেড। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে বেক্সিমকোর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করছে রাশিয়ার জিএস গ্রুপ নামে বৃহৎ শিল্প ও বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, (ডিটিএইচ) সুবিধা পেতে গ্রাহককে সম্প্রচার কোম্পানি একটি ডিশ ও রিসিভার সেট প্রদান করবে যা, ওই ডিশের মাধ্যমে সিগন্যাল গ্রহণ করে রিসিভিং সেটের সাহায্যে বিভিন্ন চ্যানেল টেলিভিশন সেটে দেখা যাবে। এভাবে গ্রাহক তার কাঙ্ক্ষিত চ্যানেলগুলো দেখতে পারবেন। সুবিধা হচ্ছে, গ্রাহক পছন্দ করা চ্যানেলগুলো বাছাই করতে পারবেন। কেবল (তার) সংযোগের মাধ্যমে পাওয়া ছবির চেয়ে এর মান হবে অনেক উন্নত। কেবলের মাধ্যমে টিভি দেখার সময় সিগন্যাল ব্রেক হয়। ডিটিএইচ প্রযুক্তিতে সিগন্যাল ব্রেক হবে না। উন্নতমানের সেবা পাওয়া যাবে। গ্রাহক তার পছন্দ মতো চ্যানেল কিনে মাসিক খরচ কমিয়ে আনতে পারবেন।
আমার ব্লগ এখানে
২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৫২
রাজিব বলেছেন: মাসিক খরচ কমবে এমন আশা করিনা। এখন মাসে ৩০০ টাঁকা দেই ডিসের জন্য। এর থেকে খরচ মনে হয়না কমবে। বরং প্রথমে যে ১০,০০০ টাঁকা খরচ কিনে এ বাক্স কিনতে হবে তা দিয়ে আরও আড়াই বছরের বিল দেয়া যাবে। আরপরও এটি একটি ভাল পপ্রযুক্তি এবং ছবির মান অনেক ভাল হবে। আরও আগেই এটা আসা দরকার ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
আবু শাকিল বলেছেন: ইন্ডিয়ার ডিশ টিভি দেশে নতুন নাম দিয়ে আমদানি করা হচ্ছে।