![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বামীঃ আসরের নামাজ পড়েছ?
স্ত্রীঃ না।
স্বামীঃ কেন পড়নি?
স্ত্রীঃ মাত্র হাতের কাজ শেষ করলাম খুব ক্লান্ত।
ঘুম আসছে।
স্বামীঃ মাগরিবের সময় তো হয়ে গেল।
তাড়াতাড়ি এশার আযানের আগেই মাগরিব পড়ে আসর
কাযা পড়ে নাও।
পরদিন স্বামী ব্যবসার কাজে কিছুদিনের জন্যে বাইরে গেল।
স্ত্রী তার ফোনের অপেক্ষায়।
কিন্তু যে সময়ে পৌঁছে যাবার কথা সে সময় পার হয়ে গেলেও স্বামীর কোন ফোন এলোনা।
স্ত্রী নিজেই ফোন দিল।
রিং হচ্ছে তবে সে রিসিভ করছে না।
স্ত্রী বেশ চিন্তায় পড়ে গেল।
কোন দুর্ঘটনা ঘটলো না তো?...
কয়েকঘণ্টা পর স্বামীর ফোন আসল।
স্ত্রীঃ তুমি ঠিক আছো তো?
স্বামীঃ হুম... আলহামদুলিল্লাহ্।
স্ত্রীঃ কখন পৌঁছেছ?
স্বামীঃ এই তো, ঘণ্টা চারেক হল।
স্ত্রীঃ চার ঘণ্টা!!!
এর মধ্যে তুমি একবারও আমাকে জানানোটা প্রয়োজন
মনে করলানা?
আমিও তো কল করেছিলাম।
রিং হয়েছে তাও রিসিভ করনি।
তুমি কি আমাকে পাত্তা দিচ্ছোনা?
স্বামীঃ (কিছুক্ষণ চুপ থেকে) তুমি এই সামান্য ডাকে সাড়া না
দাওয়াতেই রেগে যাচ্ছ।
অথচ গতকাল যখন তোমার কানে আল্লাহ্র ডাক আজান পৌঁছেছিল, তখন তুমিও কিন্তু সময় মত সাড়া
দাওনি।
স্ত্রীঃ আমি বুঝতে পেরেছি।
প্লিজ!
আমাকে মাফ করে দাও।
স্বামীঃ আমি না, আল্লাহ তোমাকে মাফ করে দিক।
আর তুমি রাগ করো না।
আমি এমন করেছি কারণ আমি চাই আল্লাহ জান্নাতেও
আমদেরকে একসাথে রাখুক।
আল্লাহ্ পাক সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক,আমীন।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই ব্লগিং জগতে সুস্বাগতম! শুভ হোক আপনার যাত্রা।
ক্বাযা নামাজ বলতে প্রকৃতই কিছু আছে কি? আমার তো মনে হয় ওয়াক্ত এর নামায ওয়াক্ত মতই পড়তে হবে, নইলে সেটা চিরতরে হারিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর। সেটাই আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই না। মানুষের ডাকেত ঠিকি দেই