![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো...
রমজান মাসেও চুরি করে! তাও
আবার নামাজের মাঝে!
২০ রাকাত তারাবীহ্ না পড়ে ৮
রাকাত পড়েই ভাগে!
ওরা কী সহীহ্ হাদীসগুলো
দেখে না??
.
১)হযরত উমর (রাঃ) সমস্ত
সাহাবাদেরকে সমবেত করে
হযরত উবাই বিন কাআব (রাঃ) এর
পিছনে তারাবীহ্ পড়তে বললেন
(বুখারী শরীফ পৃঃ নং ২৬৯)
.
২)তাঁরপর হযরত উবাই (রাঃ) সমস্ত
সাহাবাদের ইমাম হয়ে ২০
রাকাত তারাবীহ্ পড়িয়েছেন
(আবু দাউদ শরীফ পৃঃ নং ২০২)
.
৩)ইমাম তিরমিযী (রহঃ)
বলেন"অধিকাংশ উলামাদের
মতামত হলো তারাবীহ্ ২০
রাকাত। কারণ হযরত উমর (রাঃ)
এবং আলী (রাঃ) সহ আরো অনেক
সাহাবা থেকে ২০ রাকাতের
কথা বর্ণিত আছে, আর এটাই (ইমাম
আবূ হানীফা) সুফিয়ান ছাওরী,
আব্দুল্লাহ বিন মোবারক, এবং
ইমাম শাফঈ, (রহিমাহুমুল্লাহ্) এর
অভিমত।(পৃঃ নং ১৬৬)
.
সূর্যের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে গেলো
সাহাবাদের যমনা থেকেই ২০
রাকাত তারাবীহ্ চলে আসছে,
এই ব্যাপারে সমস্ত সাহাবায়ে
কিরাম এক প্লাটফর্মে দাঁড়ানো।
.
মুষ্টিমেয় জাহেল চাপার
জোরে তাহাজ্জুদের হাদীস
দিয়ে ৮ রাকাত তারাবীহ্
প্রমাণ করার অপচেষ্টা করে!
আম্মাজ্বী আয়েশা (রাঃ)
বলেছেন সারা বছর রাসূল (সাঃ)
১১ রাকাত তাহাজ্জুদ পড়তেন,
তন্মধ্যে ৩ রাকাত বিতর, আর ৮
রাকাত নফল।
.
১)আচ্ছা তারাবীহ্ কী সারা বছর
পড়া হয়?
২)উমর (রাঃ) যখন ২০ রাকাত চালু
করেন তখন আয়েশা (রাঃ) বাঁধা
দিলেন না কেনো?
৩)সমস্ত সাহাবারা কী এই
হাদীসের বিরোধীতা
করেছেন? (নাওযুবিল্লাহ্)
৪)ইমাম তিরমিযী ইমাম বুখারীর
বিশেষ ছাত্র ছিলেন তিনি তো
৮ রাকাতের কোন কথাই উল্লেখ
করেন নি! তাহলে তিনি কি বুখারীর
হাদীস বুঝেননি..??
কেবল মাত্র আহলে খবিসের দলেরা বুজলো।
এগুলোর একমাত্র কারণ এটা
তাহাজ্জুদ সম্পর্কিত হাদীস। আর
তারাবীহ্ ২০ রাকাত পড়া-ই
সুন্নত।
আল্লাহ্ তায়ালা এদের ফিৎনা থেকে আমাদেরকে হিফাযত করুক। আমিন....
২| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, যদি তর্কের খাতিরে মেনে নেয়া হয় যে তারাবীর নামাজ ৮ রাকাত পড়লেই হয়, তবুও রমজান মাসের নফল ইবাদতের সওয়াব ফরজের সমান আর জামাতে আদায় করলে তা আরো ৭০ গুন বেশী, সে অবস্থায় যারা ৮ রাকাত পড়ে মসজিদ থেকে ভাগে তারা যথার্থই নামাজ চোর। আপনি ঠিকই বলেছেন.........
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হ, ঠিকি বলেছেন। নামাজ চোর গুলাই বলে তারাবীহ ৮ রাকাত!