নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন গুনাহগার,আল্লাহর গোলাম। আলহামদুলিল্লাহ্ ,একজন মুসলমান হিসেবে নিজেকে ধন্যমনে করি ।সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠমানব,সকল নবীদের শ্রেষ্ঠ নবী হযরতমুহাম্মাদ সাঃ এর উম্মতহতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি।দ্বীনের পথে চলতে চেষ্টা করি।

md yousuf rana

আমি এক জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান

md yousuf rana › বিস্তারিত পোস্টঃ

যিনা করার আগে এই হাদিসটা একবার পড়ুন

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

একবার আল্লাহর রাসূল (সাঃ) -এর কাছে এক যুবক এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে যিনার অনুমতি দিন। তখন উপস্থিত লোকেরা তাকে ধমকাতে শুরু করল এবং বলল, তুমি এ কী বলছ, চুপ কর। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, বৎস কাছে এস। সে রাসূল (সাঃ) এর কাছে এসে বসল। নবী (সাঃ) তাকে বললেন, তুমি কি চাও তোমার মায়ের সাথে কেউ যিনা করুক? সে বলল, আল্লাহর রাসূল! আপনার প্রতি আমার জান কুরবান হোক, কখনোই আমি তা চাই না। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, কেউই তার মায়ের জন্য তা পছন্দ করে না।

নবী (সাঃ) আবার বললেন, তুমি কি চাও তোমার মেয়ের সাথে কেউ যিনা করুক? সে বলল, আপনার প্রতি আমার জান কুরবান হোক, আল্লাহর রসূল, কখনোই না। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, কেউই তার মেয়ের জন্য তা পছন্দ করে না।

নবী (সাঃ) তাকে বললেন, তুমি কি চাও যে তোমার বোনের সাথে কেউ যিনা করুক? সে বলল, আপনার প্রতি আমার জান কুরবান হোক, আমি কখনোই তা বরদাশত করব না। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, কেউই তার বোনের জন্য তা পছন্দ করে না।

নবী (সাঃ) তাকে বললেন, তুমি কি চাও, তোমার ফুফুর সাথে কেউ যিনা করুক? সে বলল, কিছুতেই আমি তা মেনে নিব না। তখন রসূলুল্লাহ সা. বললেন, কেউই তার ফূফুর জন্য তা পছন্দ করে না। নবী (সাঃ) তাকে বললেন, তুমি কি চাও, তোমার খালার সাথে কেউ যিনা করুক? সে বলল, আপনার প্রতি আমার জান কুরবান হোক, কখনোই না। তখন রসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, কেউই তার খালার জন্য তা পছন্দ করে না।

তারপর রসূলুল্লাহ (সাঃ) তার পিঠে হাত রেখে বললেন, হে আল্লাহ! তুমি তাকে মাফ করে দাও। তার অন্তর পবিত্র রাখ। তার লজ্জাস্থানের হেফাজত কর।

সাহাবী বলেন, এরপর থেকে ঐ যুবক কোন দিন অন্যায়ের দিকে পা বাড়ায়নি।

[মুসনাদে আহমাদ : ৫/২৫৬; আলমুজামুল কাবীর, তবারানী, মাজমাউয যাওয়াইদ : ১/১২৯]

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

নোমান প্রধান বলেছেন: এতই সুন্দর আমার নবী (সঃ) এর দিক নির্দেশ

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: সুন্দর হাদিসটি লেখার জন্য ধন্যবাদ।
নবী করিম (সাঃ) শিক্ষাটাই অভিনব ।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: চোরে শোনেনা ধর্মের কাহিনী। যেনা করার আগে কেউ হাদিস পড়তে যাবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.