![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইতিহাসেরও আগে, যে কালের খবর আজও জানা হয়নি। তারও আগে হয়ত তখনকার পৃথিবীতে ঘোর আঁধার করে আমাবস্যা আসত। পাখিরা নীড়ে ফিরে আসত সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে। হয়ত কোন কোন রাতে প্রাচীন পৃথিবীর বুক জোস্না স্নানে আলোকিত করে রাখত পূর্ণিমা চাঁদ। ক্রমেক্রমে লোকে লোকারণ্য হল পৃথিবী। সভ্যতার বিস্তৃতি হল, লাগল বিজ্ঞানের ছোঁয়া। ভাঙ্গা বেড়ার ফাঁক হয়ে ধীরে ধীরে পাকা বাড়ির ছাঁদে পৌঁছে গেল চাঁদের আলো।
View this link
চাঁদ হয়ে গেল মামা। কবির কবিতায়, শিল্পীর তুলিতে, ফটোগ্রাফারের ফটোতে, প্রেমিকের নিশি প্রেমে সরবভাবে উপস্থিত হতে থাকল চাঁদ, চাঁদের প্রতি আগমনে হাজার বিষণ্ণ প্রান কাল কষ্টগুলুকে রুপালি জোস্নায় বিলীন করে দেয়। হতাশ প্রান আশা খুঁজে ফেরে চাঁদ মামার রুপালি হাসির ফাঁকে। চাঁদ মামা আপন হয়ে ধরা দেয় সবুজ গাঁয়ের খোলা উঠানে। অট্টালিকা ভরা আলোকিত এই শহরের বেস্ত নাগরিকেরা হাজার কর্ম বেস্ততার ফাঁকে কাঙ্খিত জোস্না হারিয়ে ফেলে নিবিড় অজান্তে।
ঢাকার আশেপাশের বেশ কিছু জায়গায় এখনও চাঁদ ধরা দেয় গাঁয়ের মত করে। এরকমই কয়েকটা জায়গা হল আশুলিয়া, আফতাবনগর, উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টর আর প্রতিটি বাড়ির ছাঁদ।
সকল সৌন্দর্য আকর্ষণীয় হয়ে ধরা দিক। প্রতিটি জোস্নার আলোয় ঝলমল করে জ্বলে উঠুক প্রতিটি জোড়া চোখ।
©somewhere in net ltd.