নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Candle in the Wind

আজি হতে শতবর্ষ পরে কে তুমি পড়িছো বসি আমার ব্লগখানি কৌতুহল ভরে

মেহরাব শাহরিয়ার

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা কোলাহল করি সারা দিনমান, কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা।

মেহরাব শাহরিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

অশ্রু ঝরিয়েছিল যেসব সিনেমা (দ্বিতীয় পর্ব)

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১:১৮

৯৪ সাল, রোজার ঈদ। জীবনে প্রথমবারার মত, ঈদে বাংলা সিনেমা দেখতে বসেছি। ছোট ছিলাম, কিন্তু বেশ আত্মসম্মানবোধ ছিল , সেটা থেকেই সম্ভবত সহজে কিছুতে কাঁদতাম না। সিনেমা শুরু হল , শাবানা-আলমগীর অভিনীত "মরণের পরে" ।ঘন্টাখানেক যাবার পরে ঘাড় শক্ত করে ফেললাম , ঘুরলেই অঝোর ধারায় বেয়ে পড়া অশ্রু সবাই দেখে ফেলবে :( । নাক টানা যাবে না , শব্দ শুনে সবাই বুঝে যাবে । চারপাশে অনেক নাক টানার শব্দ শুনছি , কিন্তু আমি স্থির । চোখের পানি , নাকের পানি একাকার হয়ে বন্যা বইয়ে দিল ঈদের সেই বিকাল। নিজের ভেতর চাপা অভিমান , ঈদের দিনে কি দরকার ছিল এসবের ?



জীবনের প্রথম কষ্টের সিনেমা দেখার স্মৃতিটা হঠাৎ খুব বেশি করে মনে পড়ে গেল খানিক আগে। তারপর, ১৮ বছর কেটে গেছে , এখনও কিছু মুভি ভেতরটায় এমনভাবে রেখাপাত করে, চেষ্টা করি মন খারাপের হলে সেটা বুকের ভেতরে জমা রেখে দিতে ।এরপরও কিছু সিনেমায় একদমই অসহায় বোধ করি , অশ্রুর বাঁধ মানেনা কিছুতেই।





সিনেমার নাম: Sin Nombre

দেশ: Mexico

সাল: 2009



স্বদেশের মাটি ছেড়ে ঠিক যেখানে পড়ে আছি,জীবিকার তাগিদে পাশের দেশগুলি থেকে অবৈধভাবে আসা কিছু মানুষ অহরহই চোখে পড়ে। এই মানুষগুলির গল্প নিয়েই ২০০৯ সালের মেক্সিকান মুভি "Sin Nombre"। ধূসরিত জীবনে একটু রঙের প্রত্যাশায় অনিশ্চয়তার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে এক পরিবারের ৩ সদস্যের। দুর্গম সে যাত্রায় আত্মার বন্ধনে আবদ্ধ ৩ যাত্রী জানে, সীমান্তরের ওপাড়ের প্রথম সূর্যোদয়টা তাদের একসাথে কখনও দেখা হয়ে উঠবে না। তবুও জীবন বাজি রেখে প্রতিকূলতা জয় করার সংকল্প। স্বপ্নের অনেকগুলো ফানুস নিভে যাবে , কেউ হারিয়ে যাবে চিরতরে , কেউ বা শুরু করে নতুন করে। ভীষণ বাস্তবতাকে উপজীব্য করে বানানো মুভিটা ভেতরটা ছুঁয়ে দেয় , নিজেকে পৃথিবীর অনেক মানুষের চেয়ে অনেক সুখী মনে হয়।






সিনেমার নাম: Journey of Hope

দেশ: Turkey

সাল: 1990



Journey of Hope এর যাত্রাটাও Sin Nombre এর মতই। গল্পটা হয়ত একটু ভিন্ন, কিন্তু পৃথিবীর এ প্রান্তেও স্বপ্নটা একই। তুরস্কে একটি পরিবারের জীবন কেটে যাচ্ছে টানাটানিতে, কিন্তু জীবনে আরেকটু প্রাপ্তির আশায় কিংবা সন্তানদের একটা নিশ্চিত ভবিষ্যত উপহার দিতে স্বর্গভূমি সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশ্যে সন্তানকে নিয়ে যাত্রা করে বাবা-মা। দর্শকের মনে অভিমান ভর করে , প্রশ্ন জাগবে কেন এ অনিশ্চিত যাত্রা? অথচ যাত্রীদের উত্তর বা আবেগ অনুভব করা যাবে না মেনে নিয়েই , মনে মনে তাদের আশীর্বাদ করতেও ভুল হয় না। আমাদের অজস্র শুভকামনা কি শেষ পর্যন্ত তাদেরকে সেলুলয়েডের ফিটায় স্বর্গভূমির সন্ধান দিতে পারে ?






সিনেমার নাম: Welcome

দেশ: France

সাল: 2009



শুধু কি একটু স্বচ্ছলতার নেশাতেই সীমানা পেড়োনোর প্রতিজ্ঞা ? ভালবাসা কি পারেনা মানুষকে জীবন তুচ্ছ করে সাহসী হতে ?ভালবেসে মানুষ কতটা বেশি উজাড় করে দিতে পারে , সাহসের সীমানা কোন দিগন্ত ছোঁয়? সে উত্তরটি মেলে Welcome সিনেমায়। এক জোড়া হৃদয়ের মাঝে হাজার হাজার মাইলের দূরত্ব ধীরে ধীরে ক্ষীণ হয় , মাঝে কেবল পড়ে থাকে ইংলিশ চ্যানেল। সমুদ্র পেড়োলেই নতুন সকাল । সকাল কি হবে সত্যিই ? সকাল হয় ঠিকই, হৃদয়কে দুমড়ে মুচড়ে রক্তাক্ত করে রক্ত সূর্য ওঠে।






সিনেমার নাম: My Father and My Son

দেশ: Turkey

সাল: 2005



মাই ফাদার এন্ড মাই সান নিয়ে আলাদা করে কিছু বলবো না , দেখবার দায়িত্ব দর্শক দর্শকদের কাছেই ছেড়ে দিলাম। কি কষ্ট , ভীষণ কষ্ট , এখনও ভাবলে গলা ধরে আসে ,ভেতরটা যেন দলা পাকিয়ে যায়।





সিনেমার নাম: Never Let Me Go

দেশ: United Kingdom

সাল: 2010



"Never Let Me Go" , ভীষণ ছুঁয়ে যাওয়া কথা, আকুতি, কি সিনেমার অনেক কিছু বলে দেয় না? সম্ভবত না , আরও অনেককিছু বাকি রয়ে যায় । শুধু নিখাদ কষ্টের কথা বললে কম হবে , সিনেমাটা এক কথায় অসাধারণ এক সৃষ্টি। দেখার পর অনেকগুলো ঘন্টা মনটা নিথর হয়ে ছিল, অবাক লাগে , এমন থিমের কোন মুভিও এতটা দাগ কাটতে পারে? বিষাদে ভরা ভীষণ জীবন্ত আবহ সঙ্গীতটা আমার প্রচন্ড রকমের প্রিয় ।






সিনেমার নাম: The Painted Veil

দেশ: United Kingdom

সাল: 2006



মুভিটা দেখতে উৎসাহিত হয়েছিলাম প্রিয় অভিনেতা নর্টন আর কলেজ জীবনে পরিচয় হওয়া প্রিয় লেখক উইলিয়াম সমারসেট মম এর গল্প দেখে । হতাশ হটে হয়নি এক ফোঁটাও। ভিজ্যুয়ালী স্টানিং , দর্শককে চুম্বকের মত ধরে রাখার অনবদ্য শৈলী কোনটি নেই সিনেমায় ? তবে বোধ করি, যাদের কাছে বিবাহিত জীবন এখনও ছবি , তাদের কাছে সিনেমার থিমটা দুর্ভাগ্যক্রমে ফস্কে যেতে পারে।






সিনেমার নাম: After the Wedding

দেশ: Denmark

সাল: 2006



ড্যানিশ সিনেমার সাথে আমার পাকাপাকি প্রেমের সূচনা After the Wedding দেখে । শেষ পর্যন্ত মনস্তত্ব , ভালবাসা , মানবিকতা, আর মায়ার বাঁধনে আটকে যাওয়া আট-পৌরে মানুষেরই গল্প। ভাললাগার গল্প , নিঃস্বার্থ হওয়ার গল্প।






সিনেমার নাম: The Song of Sparrows

দেশ:Iran

সাল: 2008



হৃদয়কে নিংড়ে দেয়া মুভির কথা বলব , অথচ ইরানী মুভির নাম আসবে না , এমনটা ভাবাই মোটামুটি অস্বাভাবিক। আর পরিচালক যদি হন মাজিদ মাজিদি , তাহলে আর বেশি কিছু বলার থাকে না। মাজিদির অসামান্য সৃষ্টি এই "The Song of Sparrows"। শুধু কষ্টই দিয়ে যায় তা নয় , মনোহর রঙের ছোপ ছোপ স্মৃতি আর ভাললাগার অসামান্য রেশটুকুও থেকে যায় বহুদিন।






সিনেমার নাম: A Moment to Remember

দেশ: South Korea

সাল: 2004



কোরিয়ান এ সিনেমাটির এর আলাদা বৈশিষ্ট্যের কথা বলতেই হবে। প্রথম ঘন্টায় সিনেমা যতটা এগুতে থাকে ঢালিউডের বাংলা সিনেমাগুলোর সাথে মিলটা ক্রমশ পাকাপোক্ত হয় । এতটা সময় ধৈর্য ধরে অপেক্ষা যারা করতে পারবেন, সিনেমা শেষ হওয়ার পর কারও আর আক্ষেপ থাকবে না। জোর করে কাউকে এই সিনেমা দেখতে বলব না , কিন্তু এতটা বলতে পারি , এই সিনেমা ছাড়া , খুব ভাল ব্যাখ্যা ছাড়াই হৃদয় ভেঙে গেছে , এমন সিনেমার খুব বেশি উদাহরণ আর সম্ভবত দিতে পারব না।






এবার পাঁচটি অসামান্য সিনেমার নাম বলব কেবল , বিস্তারিত বলার সম্ভবত কিছুই নেই




সিনেমার নাম: Taare Zameen Par

দেশ: India

সাল: 2007








সিনেমার নাম: পথের পাঁচালী

ভাষা: বাংলা

সাল: ১৯৫৫








সিনেমার নাম: অপরাজিত

ভাষা: বাংলা

সাল: ১৯৫৭








সিনেমার নাম: অপুর সংসার

ভাষা: বাংলা

সাল: ১৯৬০








সিনেমার নাম:Dhobi Ghat

দেশ: India

সাল: 2011



গত বছর মুক্তি পাওয়া এই সিনেমার আবেদন অসামান্য , খারাপ লাগার অনুভূতিটা রয়ে গেছে এখনও






সিনেমার নাম:Cinema Paradiso

দেশ: Italy

সাল: 1988



শৈশব-স্মৃতিকে উপজীব্য করে বুক ভেঙে দেয়া সিনেমার কথা বললে সম্ভবত অনেক মুভি-বোদ্ধাই সিনেমা প্যারাদিসোর নাম বলবেন সবার আগে। একটা কথা বারবার কেবল মনে হয় -- প্রতিটা মানুষের জীবনেই একজন "আলফ্রেডো" আছে , একান্তই যদি না থাকে , তবে কল্পনাতেই আলফ্রেডোর জন্ম হয়।মাস্ট সি






সিনেমার নাম: Central Station

দেশ: Brazil

সাল: 1998



শৈশবের আরেকটি হৃদয় ভেঙে দেয়া সিনেমা । Central Station কেবল একটা দৃশ্যেই কাঁদিয়ে বহুদিন হৃদয়ের কোঠরে স্থান করে নিয়েছে বহু সিনেমাবোদ্ধার






সিনেমার নাম: The Year My Parents Went on Vaccation

দেশ: Brazil

সাল: 2006



বাদ যাবে কেন ব্রাজিলের ৭০ দশকের সামরিক জান্তার যাঁতাকলে পিষ্ট হো্যা উত্তাল দিনগুলিতে শৈশব হারানো অনেক শিশুর কথা ? অসাধারণ সিনেমা






শেষ করব সত্যি ঘটনার উপর ভিত্তি করে নির্মিত দু'টি জাপানী চলচ্চিত্রের কথা বলে।






সিনেমার নাম: One Litre of Tears

দেশ: Japan

সাল: 2005



আয়া কিতোর (Aya Kitō) দুরারোগ্য ব্যাধিটি প্রথম ধরা পড়ে ১৫ বছর বয়েসে , ১৯৭৭ সালে । স্কুল পড়ুয়া মেয়েটির লড়াই শুরু সেখান থেকেই । এক দশকেরও বেশি সময় প্রবল লড়াইয়ের পর একসময় হারিয়ে যায় আয়া, পেছনে পরে থাকে তার দশ বছরে ভরে ওঠা ডায়েরি , আর শোকাচ্ছন্ন জাপান।



আয়ার স্মরণে নির্মিত হয় অনেকগুলো মুভি, টিভি সিরিজ। এর মাঝে ২০০৫ সালের এই মুভিটি আলাদা করে উল্লেখিত হওয়ার দাবীর রাখে।




সিনেমার নাম:Nobody Knows

দেশ: Japan

সাল: 2004



১৯৮৮ সালে জাপানী এক মা তার প্রেমিকের হাত ধরে নিখোঁজ হয়ে যান। তার ফেলে যাওয়া অল্প বয়েসী চারটি ফুটফুটে শিশুর দায়িত্ব এসে পরে সদ্য কৈশোরে পা দেয়া বড় ছেলের পরের। পরের ঘটনাগুলো প্রচন্ড হৃদয়-বিদারক।



সে ঘটনাটিই সামান্য বদলে দিয়ে, ২০০৪ সালে সিনেমা পর্দায় উপস্থাপিত হয়।








------------------------------------------------------------------

প্রথম পর্বের লিংক:

বেশ অনেকদিন আগে মুভি রিভিউ :: অশ্রুর বাঁধ ভেঙে দেয়া ১৩ টি সিনেমা শিরোনামে একই টপিকে প্রথম পোস্টটি দিয়েছিলাম

------------------------------------------------------------------

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১:২০

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: নাফিজ মুনতাসির , পোস্ট এডিট করতে গিয়ে আপনার কমেন্টসহ আগের পোস্টটি হারিয়ে গেল । আন্তরিকভাবে দুঃখিত

২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:০১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: দুঃখজনক , বাংলাদেশী সিনেমার নাম দিয়ে ব্লগ শুরু করলেও আপনার তালিকায় দেশী কোন সিনেমাই স্থান পায়নি :(

ময়নামতি,মধুমিলন,বেঈমান,মরনের পরে সহ অসংখ্য বাংলাদেশী অশ্রু ঝড়ানোর সিনেমা ছিল ।আপনার লিস্টে দেশী নাম না দেখে নিজেকেই ধিক্কার দিচ্ছি #:-S

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:১০

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: নিজেকে কেন ধিক্কার দেবেন ? আমিই বরং দুঃখ প্রকাশ করছি।


সত্যি কথা বলতে কি , আপনার আগে এসব সিনেমার কথা কেউ আমাকে বলেনি , সে কারণে দেখাও হয়নি । বাংলা সিনেমা যা কিছু দেখেছি , সবই ৯০ দশকের মাঝামাঝি সময়ের পর। দুর্ভাগ্যজনকভাবে , তার অনেকগুলোই ভাল লাগলেও এই তালিকায় আসার মত ছিল না। কেবল একটি সিনেমার কথাই বলতে শুনেছিলাম -- "ছুটির ঘন্টা"। আগ্রহ নিয়েই সেটা সংগ্রহ করে দেখেছি


ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে সিনেমা দেখি , সেখানেও আপনার উল্লেখ করা সিনেমাগুলো আছে কিনা খুঁজে দেখতে হবে।

৩| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:০২

মাহবুব মুনিম অর্ণব বলেছেন: কাক তাল এর উপর কাকতাল হলে কি তাকে সকুন্তাল বলে নাকি...............? ৯৪ এর ঘতনা টা কেম্নে মিলল? আবার প্রথম ৫ টা মুভিই বা আজ (গতকাল) কেন নামাইলাম? সত্যি করে বলেন তো আপনি কি আমার জমজ?

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:১৮

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: হাহাহা :)

জেনে অবাক হলাম , ভাল লাগল

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:০২

শূন্যের গুনিতক বলেছেন: মিডিয়া ভাইয়ার ডাউনলোড লিঙ্ক দিতে পারবেন সবগুলার? :-B :-B

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:১৭

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: মনে হয় না :( । তবে সবগুলো মুভিই টরেন্টে বেশ অ্যাভেলেইবল, মিডিয়াফায়ারেও পাওয়া যাবার কথা। আমি বেশিরভাগই স্ট্রিমিং করে দেখেছি

অন্য কেউ লিংক দিয়ে সাহায্য করলে কৃতজ্ঞ থাকব

৫| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:০৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: পোষ্টে ++++++++++++, একটি প্রশ্ন: 'পশ্চিম বাংলা' দেশটা কোথায়?

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:১৪

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ভারত বললেই বলিউড চলে আসে , আলাদা কিছু লেখার প্রয়োজনেই পশ্চিম বাংলা লেখা

৬| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ৩:৩৫

আমি ভাল মানুষ বলেছেন: প্লাস সহ প্রিয়তে :)

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:১২

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৭| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ৩:৪৭

ভিয়েনাস বলেছেন: মরনের পরে দেখে কেঁদে কেটে ভাসিয়ে দিয়েছিলাম :( :((

অনেক গুলো মুভি না দেখলেই নয়।

পোস্ট প্রিয়তে। ধন্যবাদ

১৪ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:০৮

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৮| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ৩:৪৭

আরিফ শাহরিয়ার বলেছেন: দেখা বাকি অনেকগুলোই। সাজিয়ে রাখলাম।

১৪ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:০৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আশা করি ভাল লাগবে

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২৯

যুবরাজ৬৬৬ বলেছেন: আপনার লেখাটিও খুব টাচি। খুউব ভাল লাগলো পোস্টটি।

১৪ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:১০

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অল্পের মাঝে লেখার চেষ্টা করেছি , যতটা কম সম্ভব হিন্টস দিয়ে। ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। শুভকামনা রইল

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

সবুজ সাথী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। অনেক দিন পর পর আসেন তাও ভাল। আপনার মত কয়েকজন ব্লগারদের খুব মিস করি।

অনেক কয়টা নতুন সিনেমা পেলাম। কয়েকটা দেখা আছে। মাজিদ মাজিদি বস, আমার প্রিয় পরিচালক। উনার সবকয়টা সিনেমাই অন্যরকম।

১১| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

মইনুল১০২ বলেছেন: The Painted Veil (2006) ডাউনলোড

১২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৫

মইনুল১০২ বলেছেন: অনেক মুভির ডাউনলোড পেলাম না। Torrent ছাড়া ডাউনলোড লিঙ্ক দিবেন, প্লিজ।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২১

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: stagevu.com এ কিছু কিছু পাবেন ।

১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৬

মুনতা বলেছেন: ৪ টা কমন, My Father and My Son দেখে অশ্রু সংবরণ করা সত্যিই কষ্টকর।

প্রিয়তে নিলাম। ট্রাই করে দেখবো বাকিগুলো।
++++

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২১

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ

১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:১০

শিশিরের শব্দ বলেছেন: Onekguloi dekha nei :( Dkhte hobe..

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২০

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অবশ্যই

১৫| ০১ লা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

শ।মসীর বলেছেন: Life is beautiful যেটা দেখে কেঁদেছিলাম ..........

১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:১৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: হাসি-কান্নার এত অসাধারণ ব্লেন্ড অন্য কোন মুভিতে দেখেছি বলে মনে পড়ে না

১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭

chai বলেছেন: খুব ভাল পোষ্ট। অনেক ভাল ছবির নাম পেলাম ।

১২ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:০৬

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , নিজের ভাল লাগা গুলো অন্যের মাঝেও দেখতে পারলে পোস্ট দেয়া স্বার্থক

১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

সন্দীপ হালদার বলেছেন: ৪ টি মুভি দেখেছি। never let me go, a moment to remember, Taare Zameen Par, The song of sparrows. তবে সবচেয়ে ভাল লেগেছে The song of sparrows। মাজিদ মাজিদি অসাধারন পরিচালক। ওনার Baran মুভিটা দেখেছেন?

১২ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৬:৪৮

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: বারান দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে ছিলাম .............

মাজিদির "দি উইলো ট্রি" ও দেখবেন , ভাল লাগবে। অন্য তিনটা অসাধারণ মুভি তো সবারই দেখা , সেগুলো আর উল্লেখ করলাম না

১৮| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:২৩

লীনা দিলরূবা বলেছেন: দারুণ! অপূর্ব পোষ্ট।

১২ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৬:৪৬

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ লীনাপা

১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৫

আকাশচুরি বলেছেন: কেমন আছেন?

২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:২২

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: এই তো চলছে , ভাল আছি :)

অনেকদিন পর , আপনার দেখা পেয়ে ভাল লাগল

২০| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৮

মেহবুবা বলেছেন: সত্যজিতের তিনটে সিনেমা ছাড়া একটাও দেখিনি; দেখবার সময় কবে পাবো কে জানে ।

কেবল সুখে থাকবার মহড়া দিয়ে চলছি, সুখী হবার উপাদান সব মাড়িয়ে দুর্দান্ত বেগে ছুটে চলা ।

২১| ২৯ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:২৭

htusar বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।

২২| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২১

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:

+++++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.