![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা সবাই নিজের পৃথিবীতে একলা, এই একলা থাকার মাঝেই ছোয়া দিয়ে যায় অনেক কিছু, আশেপাশের নানা মানুষ, প্রতিকুল-অনুকুল নানা ঘটনা, কখনো কখনো আপাতদৃষ্টিতে অনেক তুচ্ছ বিষয়, এসব নিয়েই আমাদের জীবন বোধ। আমার সেই জগতটাকে সবার কাছে মেলে ধরবার জন্যই এই প্রচেষ্টা, হয়ত এর অনেক কিছুই অনেকের জানা তবে এমন কিছুও হয়ত থাকতে পারে যা সবার কাছে সম্পুর্ন নতুন।
হে গণিকা আমায় কাছে টানো
তোমার নিবেদিত যোনীজ রত্ন ভাণ্ডারে।
রাজার ভদ্রবেশি অশ্লীল দুলালী
পেয়েছে নতুন অর্থহীন ধর্মীয় সঙ্গমের এক দেশ
সে দেশে নষ্টামির ধরা বাধা নিয়ম
অস্তাচল কালে হাজারো বেলেল্লাপনা সাইরেন বাজে চৌদিকে
সেও শিখে নিয়েছে যথার্থ পাঁচ নিয়ম।
আমাকে উদ্ধার কর এই জঘন্য নীতির থেকে
এই সুবর্ণ যৌবন বৃথা গেলে
বর্ষীয়াণ মৃদঙ্গ দিয়ে কি কবিতা হবে?
তোমার নগ্নতার আমি উপাসক
আমি সগৌরবে পবিত্র হয়ে উঠবো ভীষণ
দ্বীনে জ্বালাবো তোমার বিশ্বাসী বাতি
আমি আরো সৎ হয়ে যাবো
তোমার রক্তে-শৌর্যে-শোভনে,
আমার অয়োময় অস্ত্রগুলি গোলাপ করে
তোমাতেই করবো সমর্পন।
রাজার সাধুবেশি বেশ্যা ঈশ্বরের কুমন্ত্রনায়
আমায় ঠকিয়েছে
যেমন প্রচলিত ধার্মিকেরা ধর্মকে ঠকায়।
আমার সত্তা তোমার নগ্নতায় নতজানু
আমাকে মহান কর সমবেত ভূষন খুলে
এই উন্মূক্ত আলোর মঞ্চে
আঁক শ্রেষ্ঠতম নকশা অঙ্গে প্রত্যঙ্গে
তোমার লুকায়িত মমতাটুকু উলঙ্গ করে আমায় দাও
এ কবিতা তোমার-ই জন্য
হে প্রিয় পবিত্রতম বারবনিতা।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
বাধা মানিনা বলেছেন: রহস্যে ঘেরা এই কবিতা