![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীল থেকে বেগুনি-
সমুদ্রের পিগলিত পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে
হিমকণ্টকের বিস্রস্ত হুঁলে বিঁধতে বিঁধতে
মৃত্তিকার বুক ছুঁয়ে একটা একটা তরঙ্গ নেড়ে বুঝেছি
সম্রদ্র শুকাতে পারে শুকায় না চক্ষুর নিসিক্ত প্রান্তর
আর আধফোঁটা গোলাপ শিশির ।
যথেষ্ট নিভৃতচারী হতে পারো
দিতে পারো চোরাবালির আস্তর ভাঙা পেলবতা নাড়িয়ে
অনিশেষ অন্ধকারে ঘুরতে ঘুরতে
তন্ন তন্ন করে খুঁজতে পারো
প্রভাতের নরম শায়ক ।
তবু কিংবদন্তীর কাছে মান্নত রেখেছি আমি মানবতা,
আর একমুষ্টি সূর্যমুখীর লাক্সারি আয়েশ ।
ঘিঞ্জি গলিতে সন্ধান করেছো দুষ্প্রাপ্য যাতনা
পাঁজরের হাড্ডি পোড়া সুগন্ধি গিলে
বারুদভরা দেশলাই মোড়কে এঁকেছো ডলফিন পিকচার
স্নেহের অলঙ্কারে পিষ্ট হতে হতে
নিভিয়ে দিয়েছো আত্মার চেরাগ ।
অনন্তর প্রত্যক্ষ করো হে মানব,
স্বচ্ছ বাসনার পেটে লাত্থি মেরে
নর্দমার আলিম্পনে মাখামাখি হয়ে
ঘুমিয়েছে উল্লাসী রক্তপলাশ ।
বন্দরে বন্দরে দু’চোখের অন্ন মেঁগে
ভিক্ষা পেয়েছি শূন্য নীল আর বিবর্ণ বেগুনি
যে দু’টি খবিসের জন্যে
প্রার্থনা করো হে নির্মেদ বিবেক,
উভয়ের পদতলে উৎসর্গিত হোক আমার কলঙ্কিত প্রাণ
ঘর্মাক্ত হৃদয়ের নিষিদ্ধ কণিকা
নান্দনিক চালতাফুলের থকথকে নির্যাস ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৬
মনযূরুল হক বলেছেন: আমারও তা-ই মনে হয়েছে...ধন্যবাদ...
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং, তবে শব্দের গাঁথুনি একটু খাপছাড়া।