নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সোজা কথা , সহজ করে বলি, সোজা পথে চলি

আবু মান্নাফ খান

সরল, সহজ, চিন্তার মানুষ

আবু মান্নাফ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাবিক জীবনের প্রথম তিন মাস (কিস্তি৪)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬

নানা রঙ এর দিনঃ



[লেখার শুরুতেই বলে নিচ্ছি লেখাটা পড়ে কেউ ভাববেন না প্রচণ্ড কষ্ট থেকে লিখছি। নাবিক দের জীবন নিয়ে সাধারন মানুষদের যেমন একটা আগ্রহ থাকে সেরকম আগ্রহ আর পৃথিবীকে ঘুরে অদেখা কে দেখার এক দুর্নিবার আকর্ষন থেকেই আমার নাবিক হওয়ার স্বপ্ন দেখা। স্বর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব আর প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ এর মুখমুখি হতে হতে দিনে দিনেএকজন শিক্ষানবিস নাবিক মনে প্রানে সমুদ্রচারী হয়ে ওঠে। নাবিকদের তাদের সমুদ্র জীবন শুরুর ধাপ গুলতে যে ব্যাপার গুলোর মুখোমুখি হতে হয় তা মাটির পৃথিবীর মানুষদের কাছে অন্যরকম বা খারাপ লাগার মনে হতে পারে।]



প্রথমে যখন শুনেছিলাম আমি ৩ মাস জাহাজ এর বাহিরে যেতে পারব না তখন শুধু মনে হয়েছিল কি করে সম্ভব? কিভাবে থাকব? তার পরই মনে মনে নিজেকে প্রশ্ন করলাম কেন পারব না? কোন কিছু প্রতিবাদ করার ধরন আমি সবসময় অন্যভাবে চিন্তা করি। চিফ ইঞ্জিনিয়ার হয়ত ভেবেছিলেন এ জন্য আমি অনেক কান্নাকাটি করব বা এমন কিছু কিন্তু তার পর দিন থেকে আমি খুবই স্বাভাবিক হয়ে যাই।

আমি চিন্তাই করি না জাহাজ এর বাইরে পৃথিবী কে নিয়ে। মালয়শিয়ায় তখনও আমরা নোঙ্গর করে আছি। ক্যাডেট হিসেবে শুধু আমাকে দিনে কাজ করতে হয়। সাথে 2nd ইঞ্জিনিয়ার এর দেয়া অ্যাসাইনমেন্ট গুলো সময় করে করি। ছোট বেলায় আমার খুব বদনাম ছিল। খুটিনাটি জিনিস যেমন টিভি, রেডিও, ক্যাসেট এগুলো কে ভাল করে দেখার আশায় সেগুলো খুলতাম আর স্বাভাবিক ভাবেই সেগুলো ঠিক করে লাগান হত না। এভাবে কত জিনিস যে নষ্ট করেছি তার ঠিক নাই। কিছুদিন এর মাঝেই আমি সেই নেশা ফিরে পেলাম। তবে এবার নষ্ট না সেগুলো কে আরো ভাল করে জানার জন্য। আমার ভালো লাগত সেগুলো খুলে খুলে যখন 2nd ইঞ্জিনিয়ার দেখাত। আমাকে মাঝে মাঝে বলত তুমি কর। আমি সেগুলো অনেক সতর্কতার সাথে করার চেষ্টা করতাম। আর এসব কাজের মাঝেই আলাদা জগত কে আবিষ্কার করলাম। সেগুলো নিয়ে চিন্তা করতে করতে সময় গুলো কেটে যেত।

সন্ধ্যায় জাহাজ এর ব্রিজ এর উইংস এ দাঁড়িয়ে সাগর দেখতাম। আমরা যেখানে নোঙ্গর করে ছিলাম তার এক পাশে মালয়শিয়ার তাওয়াও বন্দর আর এক পাশে ইন্দোনেশিয়ার একটা দ্বীপ। মাঝে মাঝে আমাদের জাহাজ এর পাশ দিয়ে নৌকায় মানুষ ইন্দোনেশিয়া থেকে মালয়শিয়ার দিকে যেত বা মালয়শিয়া থেকে ইন্দোনেশিয়া যেত। তারা অবাক বিস্ময়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকত। জাহাজ এর বাহিরে যেতে পারি না তাই গুটি কয়েক মানুষ দের ই দেখতে হয়। যখন নতুন মানুষ দেখি ভাললাগে। তাদের দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ি। তাদের মাঝের ও অনেকে অনেক আগ্রহ করে হাত নাড়ে অনেকক্ষণ। কথা নেই শুধু হাত নেড়েই অজানা দেশের মানুষ এর সাথে এক অন্য রকম যোগাযোগ। তাদের মুখের হাসি গুলো মন কে ভালো করে দেয়। সন্ধ্যায় আকাশ লাল হয়ে এলে তার দিকে অন্ধকার হওয়া পর্যন্ত তাকিয়ে থাকতে ভালোলাগে। মাঝে মাঝে নিজেকেও সেই প্রকৃতির অংশ মনে হয়। কখন বা আকাশ কালো করে মেঘ আসে সন্ধ্যায় কালো আর লাল রঙ এ আকাশ ভরে থাকে সেও এক ভয়ঙ্কর সুন্দর দৃশ্য।

সন্ধ্যার পর কেবিনে আসি। মাঝে মাঝে কথা বলি বাসায়। মা তত দিনে অনেকটাই মানিয়ে নিয়েছে আমাকে ছাড়া। কেবিনে এসে মাথার কাছের ল্যাম্প টি জালিয়ে বই পড়ি। নিশ্চুপ একা একা বই পড়ার মাঝে আলাদা আনন্দ আছে। আমার সেই কঠিন সময় গুলোর সাথি ছিল বই। সত্যি মানুষ এর সত্যিকার এর বন্ধু একমাত্র বইই হতে পারে। সারা দিনে মনের কথা খুলে বলার মত কাউকে পাই না। যখন বই গুলো পড়তাম মনে মনে বই এর চরিত্র বা লেখকের সাথে নানা কথা বলতাম। সেসবের হয়ত কোন অর্থ নেই কোন মানে নেই, কিন্তু আমার কাছে তা অনেক অর্থপূর্ন ছিল।

ঢাকায় আমরা কয়েকজন বন্ধু বাসা ভাড়া করে থাকতাম। সেখান থেকেই রাত জাগার এক অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। এখানে এসে অভ্যাস টা ছাড়তে পারলাম না। ঘুমুতে ঘুমুতে মাঝ রাত পার হয়ে যেত। মাঝে মাঝে 3rd ইঞ্জিনিয়ার আমাকে ডেকে পাঠাত। ওর সাথে মেস রুমে বসে না না কথা বলতাম। ও অনেক ভালো গিটার বাজাত। আমি বাংলা কোন গানের লিরিকস বলে আর রিদিম ধরিয়ে দিতাম। ও কিছুক্ষনের মাঝেই সেটা তুলে ফেলত। আমার হেরে গলায় ওর গিটারের সাথে গান গাইতাম। মাঝে মাঝে ক্যাপ্টেন স্যার ও আসতেন। উনি অসম্ভব ভাল গান করেন। এভাবে গাইতে গাইতে ভিন দেশের ইঞ্জিনিয়ার যেদিন ওর গলায় জেমস এর মা গান টি গাইল সেদিন কি যে ভালো লেগেছিল তা বুঝাতে পারব না।

এভাবে দিন কেটে যাচ্ছিল। ২৭ জানুয়ারি আমরা যাত্রা করলাম সিঙ্গাপুর এর উদ্দেশ্যে। এর এক দিন পরই ভয়ঙ্কর এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হই আমরা। সেটা আর একটা লেখায় বলেছি। সাগরে ভয়ঙ্কর কয়েকটি দিন

জাহাজ কে টেনে লামুঙ্গান মালয়শিয়ায় আনা হয়। সেখানে শিপ ইয়ার্ড এ আমাদের জাহাজ এর মেরামত করার কথা। প্রায় ২০ দিন অনিশ্চয়তার মাঝ থেকে এসে সব ক্রু ই সস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। সেটা কত টা স্বস্তির সেটা লেখার ভাষায় প্রকাশ করার মত কোন শব্দ খুজে পাচ্ছি না। এ যেন এক নতুন জীবন। এখানে আমরা প্রথম নোঙ্গর করে ছিলাম এক মাস। এ এক মাসে প্রতিদিন শিপ ইয়ার্ড এর টেকনিশিয়ান রা আসত। তাদের সাথে নানা কাজে সাহাজ্য করতে হত। এক জন শিক্ষানবিস নাবিক হিসেবে এরকম একটি বড় কাজ কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করতে পারা অনেক বড় পাওয়া। চাইনিজ, মালয়শিয়ান আর আমাদের কোম্পানির বড় বড় ইঞ্জিনিয়ার রা আসত। ঠিক কি কারনে জানিনা 2nd ইঞ্জিনিয়ার তাদের কাজে সাহাজ্য করার জন্য আমাকে তাদের সাথে দিতেন। অনেক খুটিনাটি জিনিস আমি সেখান থেকে শেখার সুযোগ পেয়েছি।

মাঝে মাঝে বিকালের আগেই তারা কাজ শেষ করে চলে যেত সেদিন আর কোন কাজ থাকত না। অনেকেই সোরে যায়। আমার যাওয়া হয় না। তত দিনে আমি সেটা মনে করতেও ভুলে গেছি। যারা যায় তাদের কে আমি শুধু টাকা দেই ফোনের কার্ড কেনার জন্য। তারা আমার জন্য ফোনের কার্ড এর পাশাপাশি অনেক কিছু আনত। সর্ব কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে সবাই আমাকে যেন অনেক স্নেহ করত। যে চিফ ইঞ্জিনিয়ার আমাকে সোরে যেতে দেয় নি সেও আমার জন্য অনেক খাবার আনত। আগে থেকেই সবার সাথে মেশার আমার একটা অভ্যাস ছিল। ভালো খারাপ সবার সাথেই মিশতে কখন বাধা দিত না আমার বাবা। শুধু বলত যারা খারাপ তাদের সব কিছু খারাপ না। তাদের কাছ থেকে ভালো টা গ্রহন করবে আর তাদের খারাপ দিক গুলো স্বাভাবিক ভাবে বলবে তাতে সে ভাল হতেও পারে।

এ রকম সভাবের কারনেই হয়ত সব ক্রু র সাথেই আমার অন্যরকম এক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরিবার এর সর্ব কনিষ্ঠ সদস্য যেমন ভালোবাসা পায় তেমন ভালোবাসায় যেন তারা আমাকে রাখত। আর আমিও কখন কোন কাজ করব না এমন করতাম না বা আলস্য করতাম না।



তবে অস্বিকার করতে আমার দিধা নেই, ডাইরেক্ট এন্ট্রি ক্যাডেট ক্যাডেট হিসেবে আমার অনেক কিছুই অজানা ছিল যা আমার আগে জানা উচিৎ ছিল। তা আমি জেনে আসতে পারিনি দেশ থেকে। ক্যাপ্টেন স্যার সহ অন্যান্য বাঙ্গালী অফিসার রা না না সময় এ আমাকে শেখার ব্যাপারে অনেক সাহায্য করেছেন এখনও করছেন। বাংলাদেশে মেরিন একাডেমী কত টা উঁচু মানের তা বুঝতে পেরে সেখানে না পড়ার একটা আক্ষেপ হত। ক্যাপ্টেন স্যারই তখন বললেন। দেখ অনেক ডাইরেক্ট এন্ট্রি অফিসার আছে যারা খুবই সুনামের সাথে কাজ করছে। তাই সেটা নিয়ে চিন্তা করবে না। স্যার এর এমন কথায় মনে জোর খুজে পাই। মন দিয়ে সব শেখার চেষ্টা করি। মনে যখন আসে যে যদি আমি ভাল করে শিখতে না পারি তাহলে পরবর্তি সময়ে আমাকে দেখে হয়ত অন্য দেশের মানুষ আমার দেশ এর সব ইঞ্জিনিয়ার কে একি রকম ভাববে, তখন মনে হয়, না আমি আমার গাফিলতির কারনে আমার দেশের সম্মান কে নষ্ট করতে পারি না।

এ বোধ টা সত্যি অনেক প্রবল। যা হয়ত আগে সেভাবে অনুভব করতে পারিনি।

প্রথম প্রথম দেশে ফোন দিতাম সময় পেলেই। বন্ধুদের সাথে কথা বলতাম, বাসার সবার সাথে কথা বলতাম। কথা বলতে বলতে এক সময় বুঝতে পালাম আমি যেন তাদের কাছে ঠিক আগের অবস্থানে নেই। এক রকম সম্মান এর যায়গায় পৌছে গেছি। ভাবতে ভালো লাগে তখন। অহঙ্কার হয় না মনে হয় নিজে সব সময় অন্যরকম চিন্তা করে এসেছি সেই চিন্তা আমাকে ভিন্ন এক জীবন দিয়েছে। সেটা আসলে বুঝান যায় না অনুভব করতে হয়।

আমার বাবা এক জন হোমিও ডাঃ ছিলেন। হোমিও মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ছিলেন। মা চাকরি করেন। অর্থনৈতিক দিক থেকে আহামরি কিছু না কিন্তু বাবা কে মানুষ যে সম্মান করত সেটা টাকা পয়সা দিয়ে হিসাব করা যায় না। আমার বড় নানা র ছেলে মেয়েরা সবাই ঢাকায় সেটেল। সমাজের উচ্চ পর্যায়ে তাদের ওঠাবসা। আমার মা র সাথে যখন তাদের বাসায় যেতাম সব সময়ই বলত, আমি কি করছি পড়ালেখা শেষ করে যেন দেখা করি। ওনার একটা টেলিফোন কলের অনেক দাম। চাকরি বাকরি হাতের ময়লা। মা ভাই এর এমন ভাবনায় নিজের ছেলের নিশ্চিত ভবিষ্যৎ এর দিকে তাকিয়ে খুব খুশি হতেন। তাদের অসম্মান না করলেও আমার এসব ভাল লাগত না। বাবা আমাকে কখনই বলতেন না তোমাকে এটা হতে হবে সেদিক থেকে স্বাধীনতা পেয়েছি। যখন আমি নাবিক হিসেবে যোগ দিতে পারলাম তখন আমার মামা মা কে বলেছিলেন “তোর ছেলে ত অনেক ভালো করল”।





কথাটা শুনে আমার অনেক ভালো লেগেছিল। জীবনে আর কিছু না পারি আমার বাবা মা আমার জন্য সম্মানিত হতে পেরেছে! এক জীবনে এর থেকে বেশি আর কি চাইতে পারি আমি?

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২

েভক্‌টর বলেছেন: "জীবনে আর কিছু না পারি আমার বাবা মা আমার জন্য সম্মানিত হতে পেরেছে! এক জীবনে এর থেকে বেশি আর কি চাইতে পারি আমি? "

খুব ভালো লাগল ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩০

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ
এর থেকে আর বেশি চাওয়া কি হতে পারে?

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫১

শরিফুল ইসলাম লিংকন বলেছেন: sorry .............................. ভূল করে এই কমেন্ট দিয়ে দিছি। দয়া করে কেটে দিন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৪

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: ভুল করে আসলেও আমার মনে হয় ব্যাপারটা নিয়ে নোংরামি হয়ে যাচ্ছে। যখন অশ্লীল ছবি র জয় জয় কার ছিল তখনকার কাউকে নিয়ে এমন হয়েছে বলে শুনিনি

ওর সিনেমা দেখিনি তাই কোন মন্তব্য করছি না

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৪

মিগ ২৯ বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল। নাবিকদের জীবন নানান অ্যাডভেঞ্চারের মধ্য দিয়ে কাটে, এমনটাই ধারণা ছিল ছোটবেলা থেকে। আপনার লেখা থেকে এই দুনিয়ার সাথে পরিচয় ঘটবে আশা করি।

ভাল কথা, ভাইয়া আপনি খুব ভাল লেখেন... :-B

০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২২

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: চেষ্টা করব ভাই।

আমার অভিজ্ঞতা ত বেশিদিনের না। যদি আল্লাহ তৌফিক দেয় ত লিখব

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬

শাহ মো. আরিফুল আবেদ বলেছেন: আপনি অনেক আত্মবিশ্বাসী একজন মানুষ। এগিয়ে যান।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২০

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনাদের উৎসাহ আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৩

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ভাল লাগা দিয়ে গেলাম।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৫

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ
ভাইজান

৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৪

শহিদুল কাদের বলেছেন: দোয়া করি তুই অনেক দিন জাহাজে থাক!!!!!!!

০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩০

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: এ কি দোয়া করলি?

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৯

মোঃ আব্দুস সালাম বলেছেন: ৩য় কিস্তি যখন লেখেন তখন আমার চোখে পড়ে। তারপর আপনার আর্কাইভ থেকে খুজে পুরাতন দুইটা কিস্তি পড়ছিলাম আর আপনাকে বুকমার্ক করে রেখেছিলাম পরবর্তী লেখা গুলো পড়ার জন্য।

আমার জন্য দোয়া করবেন আমিও যেন আপনার মত বাবা মা কে সম্মানিত করতে পারি।

সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ।

পরবর্তীটার জন্য আপেক্ষায় রইলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.