![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন তুমি কোথায় আছো?
কেমন আছো?
পত্র দিও ....
এখন তোমার নতুন জীবন চলছে কেমন?
পত্র দিও ....
কেমন আছে বাড়ির সবাই?
পোষা বিড়াল ময়না পাখি?
বুলবুলিটা বসতো এসে, ভোরের দিকে জানলা ঘেঁষে,
সে কি আসে? আজও আসে?
আমায় খোঁজে?
রাত্রীভরা জল পড়া সেই জলের কলটা,
ঠিক করেছো?
খিড়কিদ্বারে আধমরা সেই জবার ডালে,
ফুল ধরেছে?
জানালাতে নতুন বুঝি পর্দা ঝোলে?
পুরোনোটা ছিল মলিন ঝ্যালঝেলে আর চালচুলোহীন,
ভবঘুরে...
নতুন জীবন, নতুন ভূবন, নতুন করে গুছিয়ে নিও।
এক ভুল আর আর করোনা, বার বার করো না।
একটা জীবন অনেক ছোটো,
ইচ্ছেগুলো অনেক বড়-
ভালোবাসা হারায় না সে, শুধুই কাঁদায়-
হারিয়ে যাওয়া দিনের তরে,
যেদিনগুলো যায় হারিয়ে চোখের জলে!
শুধুই কাঁদায়...
লিখেছিলাম কত্তকিছু,
জবাব দিলে এক ছত্রে, ইমেইল পত্রে।
এখন তো আর কেউ লেখে না কাগ্ জে চিঠি
লিখলে সেথায়- "কারো খবর নেইকো জানা"
হয়তো তোমার বলতে মানা,
জবাব দিলে এক ছত্রে, ইমেইল পত্রে!
তবুও তো জবাব দিলে !
সে যাই হোক,
তাই তবে হোক,
কিচ্ছুটি আর নেই জানতে,
তুমি শুধু জানিয়ে যেও, তোমার কথাই
মাঝে মাঝে জানিয়ে যেও তোমার কথাই,
এই একটা কথাই জানিয়ে যেও
ভালো আছো....
অনেক দূরে-
তবুও আছো-
ভালোই আছো-
জানিয়ে যেও-
শুধু এমন এক ছত্রেই
ইমেইল পত্রে ......
লেখাটা দু'জনাকে উৎসর্গ করছি। এক বিজন রয় ভাইয়াকে। কারন সবার জানা .....
আরেক ডার্কম্যান ভাইয়াকে কারণ ভাইয়ার জানা!
লেখাটা আমার, আবৃত্তিও আমার, ব্যাকগ্রাউন্ডে বাঁশী বাঁজিয়েছেন একজন নাম না জানা বংশীবাদক। যার বাঁশির সূর অসাধরণ! সম্ভবত তাহার নাম তানু....
এই সে আবৃতি লিঙ্ক
ছবি- Iconic Black and White Indian Woman Portrait,
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
অপ্সরা বলেছেন: প্রণাম প্রণাম প্রণাম ভাইয়া।
আবৃতিটা শুনো কিন্তু..... আর কবিতাটার পিছে ছোট্ট একটা গল্প আছে। গল্পটা কি বলবো?
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
বিজন রয় বলেছেন: আচ্ছা, এই পোস্টে তো আমার কথা বলতে হবে, অনেক কথা বলার আছে।
কবিতা, উৎসর্গ, কবিতার পেছনের গল্প ইত্যাদি।
একটু সময় চাই।
কথা বলবো অবশ্যই।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে সময় দেওয়া হলো......
আরও একটা লিখছি ওকে?
আসলে কোনো পিছনের গল্প ছাড়া সামনের গল্প হয় না .......
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছো!
মহাদেব সাহার বিখ্যাত কবিতা- "করুনা করে হলেও চিঠি দিও"- এর মতো আকুতিময় কবিতা।
চিঠি হয়তো আর কেউ লেখে না কাগজে, কিন্তু হৃদয়ের ভেতরে সেই অপেক্ষাটা আজও অমলিন। কত খুঁটিনাটি প্রশ্ন, কত স্মৃতির টান- জল পড়া কল, জানলার পাখি, মলিন পর্দা- সবই শুধু একখানা খবরের জন্য, “তুমি ভালো আছো তো?”
আসলে দীর্ঘ জবাব চাই না, বড় কোনো বর্ণনাও চাই না। শুধু জানিয়ে যেও মাঝেমধ্যে, এক ছত্রে হলেও- ভালো আছো। কারণ ভালোবাসা কখনো মরে না, কেবল স্মৃতি আর অপেক্ষার ভেতর দিয়ে আরও গভীর হয়ে ওঠে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫১
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া
মহাদেব সাহার করুণা করে হলেও চিঠি দিও ..... এটা পড়েছি কিন্তু যেটা লিখেছি সেটা আরেক জনের আরেক কবিতা পড়ে.....
প্রস্থান
— হেলাল হাফিজ
এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো,
পত্র দিয়ো৷
এক বিকেলে মেলায়
কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা
খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন
আছে, পত্র দিয়ো৷ ক্যালেন্ডারের কোন
পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত
ডাগর
চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার
দিকে, পত্র দিয়ো৷
কোন কথাটা অষ্টপ্রহর কেবল বাজে মনের কানে
কোন স্মৃতিটা উস্কানি দেয়
ভাসতে বলে প্রেমের বানে
পত্র দিয়ো, পত্র দিয়ো৷
আর না হলে যত্ন করে ভুলেই যেয়ো,
আপত্তি নেই৷ গিয়ে থাকলে আমার গেছে, কার
কী তাতে?
আমি না হয় ভালোবেসেই ভুল
করেছি ভুল করেছি,
নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে
পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি, কী আসে যায়?
এক জীবনে কতোটা আর নষ্ট হবে,
এক মানবী কতোটা আর কষ্ট দেবে!
অনেক অনেক থ্যাংকস কবিতা পড়ার এই দূর্দিনে আমার এই অং বং কবিতা পড়ার জন্য!!!
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
চমৎকার হয়েছে কবিতা। হৃদ্যতায় মোড়ানো।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:১১
নজসু বলেছেন:
পুরোনো দিনের চিঠি, জানলার ধারে বসা পাখি, ভোরবেলা জল পড়ার শব্দ, একা ঘরের নিস্তব্ধতা।
দারুণ উপভোগ্য।
শব্দগুলো এখনো কাঁপছে, কাঁদছে আর খুব ধীরে বলছে, ভালো আছো তো?
কি যেন প্রবাহিত হলো আমার শিরদারায়।
পোষা বিড়াল, ময়না পাখি, বুলবুলি, জল পড়া কল, আধমরা জবা ফুল সবটাই কেমন যেন এক একটা আবেগ। এটা এমন এক শূন্যতা যা শুধু কাছের মানুষই অনুভব করতে পারে বোন। মনে হচ্ছে, তার চুপ করে চলে যাওয়া, আর পেছনে ফেলে যাওয়া সেই ছেলেমানুষি স্নেহমাখা সংসারটাকে খুঁজে ফেরার গল্প।
একটা জীবন অনেক ছোটো, ইচ্ছেগুলো অনেক বড়। পৃথিবীর সবচেয়ে সত্যি কথা। সত্যিই তো, আমাদের ছোট্ট এই জীবনটাতে বিশাল ভালোবাসা, ছোট্ট ভুল, অপেক্ষার প্রহর আর উত্তর খুঁজে না পাওয়া প্রশ্ন নিয়ে বেঁচে থাাকতে হয়।
ভালো আছো শুধু জানিয়ে যেও, এক ছত্রেই, ইমেইল পত্রে
এই লাইনটা আপনি কি লিখলেন বোন? হৃদয়টা হু হু করে উঠলো।
কামনা করি এই অনুরোধটায় সবার সব দূরত্ব দূরে যাক, বেঁচে থাকুক একটুখানি খোঁজ আর একটুখানি ভালোবাসা।
আপনার সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। কবিতাটা পড়ে আমারও কেন যেন সেই তাকে চিঠি লিখে জানতে ইচ্ছে করছে তুমি ভালো আছো তো?
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা হা হা হা এই মন্তব্য তো আরও একটা কবিতা হয়ে গেলো যা আমার অং বং কাব্যের চাইতেও সুন্দর!!!!!!!
লেখো লেখো তাহাকে লেখো কিন্তু আমাদেরকেও একটু পড়তে দিও.....
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
বিজন রয় বলেছেন: কবিতাঃ
ব্লগে আগেও আপনার কবিতা পড়েছি, কিন্তু সেগুলোর তুলনায় এটি অন্যরকম। আসলে এক একটি এক এক রকম। আপনার আগের কবিতাগুলোতে একটু পুরানো স্বাদ পেতাম, কিন্তু এটি এই সময়ের, এটি আধুনিকতা অতিক্রম করেছে। সহজ, সরল, মেদহীন, কিন্তু গভীর, কালোত্তীর্ণ।
আপনি নিজেকে বদলে ফেলেছেন!
একটা জীবন অনেক ছোট!
এই সত্য কথাটি তারাশঙ্কর তার কবি উপন্যাসে নিতাইকে দিয়ে বলিয়েছিলেন সেই কত আগে!
‘এই খেদ আমার মনে-ভালোবেসে মিটল না এ সাধ,
কুলাল না এ জীবনে!
হায়– জীবন এত ছোট কেনে?
এ ভুবনে’
অথচ আজকে, এই সময়ে আপনার কবিতায় যখন এই লাইটি পড়লাম, সেটা কত প্রবলভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠল।
এই একটা কথাই জানিয়ে যেও
ভালো আছো....
আহারে! শত দূরে থেকেও, শত কষ্ট বুকে নিয়েও, অবহেলা করবে জেনেও ছোট্ট একটি চাওয়া!
ওগো প্রিয় মনটা হাহাকার করে ওঠে যে!
এটি একটি সার্থক কবিতা।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!! তবে হ্যাঁ আমি সহজ সরল কাব্য লিখতে পছন্দ করি। লিখলাম কিছু কৌষ্ঠ কাঠিন্য যাহা কেউ বুঝিলক নাই তাহা লিখে লাভ কি আমার!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক ভাইয়ু আমি কি সত্যি বদলেছি!!!!!! আসলে বদলাইনি !! আমার চারপাশের জগৎ বদলেছে নইলে আমার সাথে তেমনি করে জগৎ আসিলে আমিও অমনি হইয়া যাইবোক!!!
এই একটা কথাই জানিয়ে যেও
ভালো আছো....
এই কথাটা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই ভাইয়া ..... একটা সময় কথা ফুরিয়ে যায় অথবা কথারা আর আদান প্রদানের সময় পেরিয়ে যায় শুধু একটু জানতে পেলেই অনেক পাওয়া...... কেমন আছো কোথায় আছো?
(আহারে! শত দূরে থেকেও, শত কষ্ট বুকে নিয়েও, অবহেলা করবে জেনেও ছোট্ট একটি চাওয়া!
ওগো প্রিয় মনটা হাহাকার করে ওঠে যে!
এটি একটি সার্থক কবিতা।)
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
আসলে এই কবিতা অটো এসেছে একটি ইমেইল থেকে । মানে এক ছত্রের একটি ইমেইল আমাকে এই লেখা লেখালো .....
মনে পড়ে গেলো এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো পত্র দিও.....
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
অপ্সরা বলেছেন: মিররমনি!!!!!!!!!
কেমন আছো?? কোথায় আছো??
বলে যেও.....
এক বিকেলের গল্পগুলো
অল্প করে লিখে রেখো,
সন্ধ্যা কিংবা রাত্রীদুপুর
হাসি খেলায় কাটিয়ে দেওয়া
প্রহরগুলো মনে রেখো,
একটা জীবন অনেক ছোট,
স্মৃতিগুলো অনেক বড়,
হাসায় কিংবা কাঁদায় শুধু
তারপরেও শুধুই হেসো...
ভালোবেসো......আমাদেরকে.....
তাই কোথায় আছো জানিয়ে যেও.....
কেমন আছো জানিয়ে দিও...
কমেন্ট করেই বলে যেও..... মাঝে মাঝেই দেখা দিও....
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিজন রয় বলেছেন: উৎসর্গ
কিছুদিন আগে আপনাকে একটি কবিতা পোস্ট দিতে বলেছিলাম, হয়তো সে কথাই রেখেছেন। কিন্তু কবিতাটি যে এভাবে উৎসর্গ করবেন তা ভাবিনি। এই জন্য ব্লগ ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করে না। ব্লগাররা যে এক অন্যকে লেখার মাধ্যমে এভাবে টেনে রাখে তা আসলে অনেক গভীরের টান।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি অনেক ধন্য মনে করছি নিজেকে।
আপনি এই ব্লগের কি, কে, সেটা তো আমরা জানি। তাই এটি অনেক বড় ঘটনা।
আশাকরি ডার্কম্যানও অনেক খুশি হবে। পোস্টি অবশ্যই আমার প্রিয়তে থাকবে সবসময়।
ব্লগে আমাকে অনেকেই তাদের লেখা উৎসর্গ করেছেন এগুলো নিয়ে হয়তো কোনো একটি পোস্ট দিব সময় পেলে।
এই কবিতার পিছনের গল্প জানাতে চেয়েছেন। কিভাবে জানাবেন?
আমার মনে হয়, পোস্ট আকারে দিলে সবাই জানতে পারবে।
আর হ্যাঁ, উপরে প্রিয় জুলভার্ন ও প্রিয় নজসু অনেক সুন্দর আর ভালো মন্তব্য করেছেন, তাদেরকেও আন্তরিক ধন্যবাদ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০৬
অপ্সরা বলেছেন: না না ব্লগ ছেড়ে যেতে হবে না।যতদিন ব্লগ আছে আমরা থাকি হাসি তামাশায়, ঝগড়া বিবাদ ফ্যাসাদ ক্যাচাল মারামারি রাগারাগি ভালোবাসাবাসি হাসাহাসি সব নিয়েই থাকি।
ইয়ে ভাইয়ু!!!!!!! আমি ব্লগের কি!!! থাক থাক আর বলে কাজ নেই সবাই যা ইচ্ছা তাই ভেবে নিক তাইনা!!!!!!!
হাহা আর ডার্কম্যানভাইয়ু তো খুশি হওয়া পরের কথা আগে হা করে চেয়ে থাকবে। হা হা হা
ওকে ওকে ডার্কম্যান ভাইয়ু আসলেই জেনে যাবে মানে জানিয়ে দেবো।
নজসু আর জুলভার্ন ভাইয়ুর কমেন্ট তো আমার কবিতার চাইতেও সুন্দর হয়ে গেছে!!
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আরোগ্য বলেছেন: কবির কবিতার নতুন করে প্রশংসা করার মত কিছু নেই তবে একটা আফসোসের স্মৃতি মনে পড়ে গেল। এক সময় ভাবতাম চিঠির যুগ থাকলে হয়তো একটা প্রেম করতাম । কিন্তু কি আর করার না আছে চিঠির যুগ না আছে প্রেমের বয়স
। ক্লাস টেইনের শেষের দিকে এক বান্ধবী একটা চিঠি দিয়েছিলো সেই চিঠি যে কতবার পড়েছি প্রায় মুখস্থ ছিলো কেমনে জানি হারিয়ে ফেলেছি সেটা।
। স্কুলের আরেকটা স্মৃতি আমি ক্লাসে সবচেয়ে ভালো ইংরেজি পারতাম তাই ফ্রেন্ডকে তার প্রিয়জনের জন্য ইংরেজিতে চিঠি লিখে দিতাম, তারা এখন দম্পতি
।
ভালো আছি, ভালো থাকতে হয় বলে,
স্বপ্ন দেখি না, সত্যি হয় না বলে,
মুখে হাসি, চোখ অবধি পৌছায় না তবে,
পুরাতনই আছি, নতুনত্ব আকর্ষণ করে না মোটেই।
নজসু ভাইয়ের মন্তব্যে ভালোলাগা জানাচ্ছি।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১৯
অপ্সরা বলেছেন: ঐ নজসুভাইয়াকে কিন্তু হিংসা করবো এবার ভাইয়া!!!!!!
ভাইয়ার মন্তব্য তো আমার কাব্যের চাইতেও সুন্দর!!! অনেক সুন্দর!!
তোমার কবিতাও কিন্তু সুন্দর হয়েছে ভাইয়া!!!!
ভাইয়া হারিয়ে ফেলা সেই বান্ধবীর চিঠি মনে করে করে আমাদের একটু লিখে জানাওও
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুরুর তিনটে লাইন পড়েই বুঝতে পেরেছিলাম যে আপনি এ কবিতাটি সম্প্রতি প্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ এর 'প্রস্থান' কবিতাটির অনুসরণে লিখেছেন। এ কবিতায় ব্যক্ত অনুভূতি ও আবেগের গভীরতাও সে কবিতাটির মত অনুরূপভাবে গভীর এবং ওজনদার।
"পত্র দিও" - মাত্র দু'টি শব্দ, কিন্তু অনুরোধ, আবদার, ইচ্ছে, দাবী- যা কিছুই বলেন না কেন, এর আবেদন ওভারহোয়েলমিং, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিরদিনের জন্য আনরেসিপ্রোকেটেড থেকে যায়। তবুও আবেদনটি থেকেই যায়, আকাশে বাতাসে ইথারে পাথারে ঘুরে বেড়ায়।
অসাধারণ, অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী একটি মন্তব্যের জন্য নজসু কে জানাচ্ছি আভিনন্দন এবং আন্তরিক ধন্যবাদ। কবি বিজন রয় এবং জুলভার্ন এর মন্তব্যদুটোও ভালো লেগেছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া নজসু ভাইয়া তো আজকের হীরো!!!
ভাইয়াকে এবার কবিতা লিখিয়েই ছাড়বো।
হ্যাঁ হেলাল হাফিজ এর পত্র দিও কবিতার প্রথম দুটি লাইন আমরা তো এমনি এমনিই বলি........তাই এই কবিতা আমার অনেক প্রিয়!!! অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আহ ডিজিটাল জমানা আসিয়া পত্র লেখা কাড়িয়া লইল।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪১
অপ্সরা বলেছেন: পত্র লেখো ভাইয়া।
ডিজিটাল পত্রই দিও!!!!!!
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আ্হারে এখন আর কেউ পত্র লেখেনা।
এক জামানায় পত্র লেখক হিসেবে আমি বেশ খ্যাতি পেয়েছিলাম।
প্রবাসি দুধের বাচ্ছা রেখে গেছে। বিদেশ থেকে স্ত্রীর কাছে জানতে চায় ছেলে কত বড় হয়েছে। ছেলের একটা হাতের চাপ পাঠাতে বলে যাতে প্রবাসী অনুমান করতে পারে ছেলে কত বড় হয়েছে।
আমি বাচ্ছার হাতে জেম কালি লাগিয়ে সাদা কাগজে হাতের ছাপ নিয়ে দিতাম।
অস্পরার কাব্য পড়ে শিবের গীতে চলে গেছি।
সুন্দর কাব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ অস্পরা।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া
তখন কি ফোটো পাঠানো যেত না???
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অস্পরার এক জড়ুয়া বোন এক সময় এরকম অনেক ছবি আকত, প্রচ্ছদ কি তার আকা?
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা
না এটা জড়ুয়া বইন আঁকেনি।
তবে তুমি যেহেতু বলেছো আজ রাতেই এঁকে ফেলবো........
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:২৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: বিচ্ছেদের কবিতা মন খারাপ করে দেয় । জরিমানা হিসেবে ট্রিট পাওনা থাকল।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: নো প্রবলেমো!!!!!!চলে আসো পরীর দেশে......
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্সরা,
আপনার এই কবিতা এবং সকলের মন্তব্য পড়ে জগন্ময় মিত্রের "তুমি আজ কতোদূরে" গানটির এই লাইনটি মনে পড়ে গেল - " যাবার বেলায় হাত দু'টি ধরে বলেছিলে চিঠি দিও, চিঠি দিও মোরে......." হৃদয় দুমরে মুচড়ে দেয়া কি এক আবেগী সুরে গাওয়া এই লাইনটি! এই লাইনটি শুনলে মনে হয় পৃথিবীর সব বাতাস স্তব্ধ হয়ে গেছে........
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: প্রণাম রইল।