![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচিত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী
আমি দীর্ঘদিন ধরে কিছু শারীরিক সমস্যায় ভুগছি। ব্যক্তিগতভাবে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা পছন্দ করি না। দীর্ঘমেয়াদি হলেও হোমিওপ্যাথিতে ফললাভ করেছি। তাই হোমিওপ্যাথিই আমার কাছে বেস্ট। গত একবছর ধরে এক মাস পরপর ডাক্তারের কাছে গিয়ে ঔষধ আনতে হয়। গত ১২ তারিখ দুপুরে যাত্রাবাড়ী মিরহাজিরবাগ মাদ্রাসা রোডে আমি ডাক্তারের চেম্বার থেকে ঔষধ নিয়ে বের হই। ঠিক একটু এগোতেই শুনতে পেলাম ‘‘আল্লাহ–আল্লাহ–আল্লাহ’’ প্রথমেতো ভেবেছিলাম কোন মসজিদে জিকির হচ্ছে। পরে ভাবনার ছেদ কাটল। এক স্বরে জিকির এই জোহরের সময়? সামনে তাকিয়েই দেখি এক প্রতিবন্দি মহিলা বয়স আনুমানিক ২৫, গলায় সাউন্ড সিস্টেম আর মাথার সাথে হেডফোনের মাউথ গাল বরাবর মুখের উপরে। তাহলে এই জিকিরের উৎস ছিল।
মাথায় তখনি ভাবনারা গোলাগুলি শুরু করল, এই মহিলা তার কতটা ক্রিয়েটিভ চিন্তা। হাঁটছেতো, বলতেও পারছে, সমস্যা হয়ত পায়ে লাঠি ভর দিয়ে খুরিয়ে হাঁটছে। চোখের সান্ডগ্লাসটা ভাল মত পর্যবেক্ষণ করলাম। না যদি অন্ধ হত তাহলে রাস্তা চিনে হাঁটতে পারত না। সবশেষে বোঝা গেল শুধু মাত্র পায়েরই সমস্যা। মেয়ের বাবা-মা নেই? স্বামী নেই? ধূর, থাক বা না থাক। তবে ভিক্ষাবৃত্তি কেন? ঠিক এই মহিলার চেয়ে খারাপ অবস্থা আমাদের বাড়িওয়ালাদের কাজের মহিলার। ডান পায়ের হাঁটুতে হাত দিয়ে ধরে প্রায় নিচু হয়ে হাঁটে, স্বামী খেতে দেয় না, বাবা-মা গ্রামে। জেনেছি কাজ করে বাবা-মাকেও টাকা পাঠায়। কই–সেতো এর মত ভিক্ষা করে না।
মাস কয়েক আগে আমাদের এলাকার নতুন মুখের এক ভিক্ষুকের দেখা মিললো। ছাতা মাথায় গলির মুখ থেকে একটু আগে বসে থাকে সকাল থেকে রাত। এরতো কোন সমস্যা নেই, শুধুমাত্র বার্ধক্য ছেয়েছে শরীরে। বয়সতো আমার দাদার থেকে অনেক কম হবে। দাদা গত আড়াই মাস আগে ঢাকার ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। দাদার বয়স পূর্ণ হয়েছিল আশিতে। দুইবার হার্ট স্ট্রোক করে, দুইবার ব্রেইন। চোখের কার্যক্ষমতা প্রায় লোপ পেয়েছিল। প্রথম ব্রেইন স্ট্রোকে শরীরের বা পাশ খানিকটা কার্যক্ষমহীন হয়ে যায়। সাথে স্মৃতিশক্তির অনেকটা হেম্পার হয়। মৃত্যুর দুইমাস আগেও প্রতিদিন সকালে ২ কিলো হেঁটে যেতেন আবার ২ কিলো হেঁটে আসতেন। পথ হারিয়ে যেত মাঝেমাঝে। পুকুরে জাল ফেলে মাস সেঁচে খেত। নিজের কাজ নিজে করত। তিনি যদি এই বয়সে এই পরিস্থিতিতে এতটুক পরিশ্রম করতে পারে তবে কেন এলাকার ভিক্ষুকটি অন্যকিছু করতে পারবে না! কেন ভিক্ষাবৃত্তি। ভিক্ষাবৃত্তিতো তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের জন্য কারণ এদেশে তাদের কর্মসুযোগ দেয়া হয় না। অনেক বুড়ো দেখেছি রিক্সা চালিয়ে খায়, স্যালুট তাদের।
আজকাল মিডিয়ার প্রতিবেদনে দেখা যায় ভিক্ষুকদের নাকি প্রশিক্ষণ করিয়ে ভিক্ষুক সংঘ থেকে তাদের ভিক্ষার এলাকা নির্ধারিত করে দেয়া হয়।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয় ভিক্ষুককে নিয়ে। বাড্ডায় যে ভিক্ষুক ৫ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দেয়। তার প্রতিদিন বাহন খরচ ১২০ টাকা, রিক্সা ভাড়া। শুধু মাত্র ভিক্ষার স্থানে আসতে আর যেতে। তার মাসিক খরচ ২০ হাজার টাকা আর যার সম্পূর্ণটাই ভিক্ষা হতে উপার্জিত। বিভিন্ন প্রতিবদনে ও পরিসংখ্যানে উল্লেখ্য আছে বাংলাদেশে ভিক্ষা করে যা উপার্জন হয় তাতে দৈনিক খেটে খাওয়া মানুষেরও এক তৃতীয়াংশ উপার্জন হয় না। বেসরকারি সংস্থার পরিসংখ্যানে দেশে এখনো ১২ লাখেরও বেশি ভিক্ষুক রয়েছে বলে জানা যায়। তবে প্রকৃত হিসেব নেই। অথচ দেশে মোট বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখেরও বেশি।
ভিক্ষার অন্তরালে বাণিজ্য করছে কিছু শ্রেণীর লোক। এদিকে প্রকৃত ভিক্ষুক লাঞ্চনা হচ্ছে আরেক সংঘের লোকেদের কাছে। সোনার বাংলার দেশে এ রকম অরাজকতা চলছেই। শিক্ষা কী ভিক্ষার কথা বলে? আমাদের উচিৎ শারীরিক সমর্থযোগ্যদের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদের কর্মমুখী করা। উচিত সামাজিক সংস্থাগুলকে এগিয়ে আসা, সাথে সরকারেরও নির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়া। ভিক্ষুক মুক্ত দেশে হলেই না, তবে হবে সোনার বাংলা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৩
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হুম ভাই। এর চেয়ে সহজলভ্য ব্যবসা আর হতে পারে না। শুভ কামনা করবেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৮
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভিক্ষা, মাজার, পীর, বাবা, এই সব কিছু পুজি ছাড়া লাভ জনক ব্যবসা।।।ছালা বাবা কলা বাবা। রাম রহিমের নাম ভারতের।নিশ্চই শুনেছেন। সব ভন্ড।।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: আসলে এখন ধর্মের দোহাই দিয়ে সুবিধাবাদীরা সব লুটে নিচ্ছে।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
সহমত আপনার সাথে; এজন্য পথেঘাটে আমি ভিক্ষা দেই না৷সামর্থ্য থাকলে পরিচিত গরীবদের সাহায্য করি৷৷পোস্টে ++++
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
টুটুল বলেছেন: কী আর বলবো ভাই! এদের মুখের দিকে তাকালে মায়া হয়। কিন্তু যখন দেখি এরা আসলে একেকজন ব্যবসায়ী, তখন ঐ মমতাটুকুও উধাও হয়ে যায়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হুম ভাই।ঠিক বলেছেন।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪০
ওমেরা বলেছেন: আমরা যখন এখানে আসি অন ভিক্ষক ছিল , কয়েক বছর পর শুরু গান বাজনা করে পয়সা তোলা তার কয়েক বছর পর ভিক্ষা শুরু হল চুপিসারে পুলিশের চোখা ফাকি দিয়ে এখন প্রকাশ্যে ভিক্ষা করে আর এটা দিনদিন বাড়ছেই তো বাড়ছে ।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: নগরীতে এসব বেশি হয়।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৭
আরোগ্য বলেছেন: বিদেশে বিনোদন করে ভিক্ষা আর এখানে আত্মসম্মান বিক্রি করে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হুম, ভাই। ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
ওমেরা বলেছেন: ইস্ রে—- প্রথম লাইনে একটু মিসটেক হয়েছে, কথাটা হবে আমরা যখন এখানে আসি কোন ভিক্ষুক ছিল না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হি-হি-হি! সমস্যা নাই
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অবশ্য দেশের সরকারের এবং সকল ধনী ব্যক্তিদেরও উচিৎ ভিক্ষা করা মানুষদের কষ্টের কথা শুনা এবং তাদের সাহায্য করা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হুম। অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে বিচরণ করার জন্য।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
নজসু বলেছেন: আমাদের এখানে এক ভিক্ষুক আছে যে উল্লেখযোগ্য কোন ব্যক্তির কাছে সাহায্য নেবার তার কাছে ফোন করে।
তাদের দেখে মনে হয়না যে তারা অভাবে আছে।
আপনার শরীর এখন কেমন?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: জ্বী ভাই! এখন ভালো।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা থাকলেও এদেশ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি দূর হবে না।উদাহরণসরূপ- হাজার চেষ্টা করলেও কুকুরের লেজ কখন সোজা করতে পারবেন না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: জ্বী ভাই। একদম সহমত।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৪
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: বিশেষ করে জবুথুবু বৃদ্ধা মহিলা দেখলে কিছু না দিয়ে পারিনা কারণ, এদের অনেকেই সন্তান থেকে লাঞ্ছিত।
তবে এমনও দেখেছি একমাত্র সন্তান থেকে বঞ্চিত হয়ে পান বিক্রি করে বিধবা তার জীবিকা নির্বাহ করে। তবে যার সেই সামর্থ্যও নাই তার ভিক্ষা ছাড়া উপায় নেই এবং সেখানেই দরকার সরকারের বিশেষ যত্ন।
আমি আপনার সাথে একমত আমাদের ভিক্ষাবৃত্তি পেশা নির্মূলে এবং সেই সাথে বেকারত্ব এর আহাজারি মোচনে।।।
লিখনি অনেক ভালো হয়েছে...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: প্রথমে ধন্যবাদ আমার ব্লগে বিচরণ করার জন্য৷ দ্বিতীয়ত মন্তব্য করার জন্য। তৃতীয়ত সহম হওয়ার জন্য। ভাল থাকবেন।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩১
ল বলেছেন: সহমত আপনার সাথে
ইংল্যান্ডে ভিক্ষা আইনত অবৈধ
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: আর আমার সোনার বাংলায় খাঁটি আর ভন্ড ফকিরে ছেয়ে আছে। বেকার সংখ্যাকে কবে জানি হার মানাবে।
১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩০
সূচরিতা সেন বলেছেন: খুব ভালো লাগল।বিষয়টি তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ দাদা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: স্বাগতম দিদি, নগন্যের ব্লগে বিচরণ করার জন্য।
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৯
মোছাব্বিরুল হক বলেছেন: ভিক্ষার নামে সারা দেশেই চলছে রমরমা ব্যবসা। যেভাবে সীমানা নির্ধারন করে ভিক্ষুকরা ভিক্ষা করে যাচ্ছে কোন দিন চাকুরীর নিয়োগ পত্রিকায় ভিক্ষুক পদে নিয়োগ দেখলেও খুব অবাক হব না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হুম ভাই। কথা সত্য। ব্লগে বিচরণ করছেন অনেক খুশি হলাম। অকৃত্রিম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাসিবভাই,
দেরীতে আসার কারনে দুঃখিত। বিষয়টা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আগে আমরা কানা, খোড়া, বৃদ্ধ ( অসহায়)দের এই পেশাতে দেখতাম। এখন বরং এমন মানুষ সংখ্যালঘুতে পরিনত হয়েছে। আমিও রাস্তায় অন্ধ, বয়স্ক/ বয়স্কা ছাড়া ভিক্ষে দিইনা। আর কচিকাঁচাদের দেখলে নিজেতো দূরের কথা অন্যরা দিলেও গা জ্বালা করে। প্রায়ই দেখি ব্যস্ততম স্থানে একটি বাচ্চা আরেকি বাচ্চাকে দুধের ফিডার নিয়ে হাত পাতছে। এরকম দৃশ্য মানে কমবয়সী মাগুলি দূরে দাঁড়িয়ে নজর রাখে।
আপনার সঙ্গে সহমত যে আমিও হোমিওপ্যাথিকে আগে গুরুত্ব দিই। আপনার এখন শারীরিক অবস্থা কেমন আছে?
শুভকামনা জানবেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: প্রথম থেকে আপনার মন্তব্য পেয়ে আসছি এটা আমার সৌভাগ্য ভাই। আগে ধন্যবাদ জানাচ্ছি মন্তব্যের জন্য৷ বর্তমানে কিছুটা ভাল আছি। আপনি ভাল থাকবেন৷
১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: অকৃত্রিম ভালবাসা রইল।
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
রঞ্জন রয় বলেছেন:
ভিক্ষা অমূল্য রতন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হিহিহি
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩২
জুন বলেছেন: মেহেদী হাসান হাসিব আমাদের দেশে অনেক ভিক্ষুকই শুনেছি গাড়ি বাড়ির মালিক। তাদের অনেকেরই ভিক্ষাবৃত্তি এখন পেশা থেকে নেশায় পরিনত হয়েছে। তারপর ও বুড়ো বুড়িদের ভিক্ষা করতে দেখলে সাহায্য না করে পারি না।
আপনার সুচিন্তিত লেখায় ভালোলাগা রইলো।
+
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল লাগল আমার ব্লগে বিচরণ করার জন্য
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
রাকু হাসান বলেছেন: ভালো টপিক নিয়ে লিখেছেন । ভিক্ষার অন্তরালে একটি বড় চক্র আছে । সরকারেরে নজর বাড়ানো উচিত ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ধন্যবা রাকু ভাই। ব্লগে বিচরণ করার জন্য।
২০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৮
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: ধর্মকে পুঁজি করে ব্যবসা। অথচ টুপি পড়া ভিক্ষুকে নামাজের জন্য একবারের বেশি ডাকলে আপনাকে গালিও দিয়ে বসতে পারে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৩
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: এটাই হয়। মসজিদে নামাজ হয় আর মসজিদের পায়ে টুপি পরো অপেক্ষা করতে থাকে কখন নামাজ শেষ হবে। মনে মনে ইমামকে গলিও দেয়, হালার্পুতে এতক্ষণ লাগাইয়া নামাজ পড়ায়
২১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: পায়ে = পাশে**
২২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: হাহা ভালো বলেছেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: আবারো প্রতুত্তরে চোখ বুলানোর জন্য ধন্যবাদ ভাই। ভালবাসা রইল।
২৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: আপনি তো অনেক সুন্দর লেখেন। এখনও সেফ হন নি নাকি।
হুমায়ুন আহমেদ এই ভিক্ষুকদের ধরে জাহাজে করে বঙ্গোপসাগরের কোনো দ্বীপে রেখে আসতে চেয়েছিলেন। এরকম একটি প্লান রিভাইভ করলে ক্যামন হয়। হা হা হা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হা হা হা। হুম ভালোই হয় ভাই। শুভ কামনা জানাবেন।
২৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: আপনার প্রতিও ভালোবাসা রইল ভাই। শুভ কামনা রইল।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন:
২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
ভাইয়ু বলেছেন: ফুটঅভার ব্রিজগুলোতে হাটার সময় মাঝে মধ্যেই পা আকড়ে ধরে বসে পড়া কিছু পিচ্চির দেখা মেলে৷
এদের না পারি কিছু বলতে, না পারি সইতে৷
বাচ্চা কাচ্চা দিয়ে বিজনেস আর কত?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: বাচ্চা থেকে শুরু করে তরুণী , বুড়ো-বুড়ী সহ ভিক্ষা ব্যবসা চলে।
২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩০
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল মেহেদী,
এই জঘন্য পেশার এত ব্যাপক হারে বিস্তারের মূল কারন আমরা। অবাক হলেন? আমি নিশ্চিত বেশির ভাগ লোকজনই জানে না কাকে ভিক্ষা দেয়া যায় আর কাকে দেয়া যায় না!! ইসলামে নির্দিস্ট কারন ছাড়া ভিক্ষাবৃত্তি পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কর্মক্ষম লোককে ভিক্ষা দেয়া মানে হলো এই লোককে অসৎ উপায়ে জীবন যাপন করার জন্য উৎসাহিত করা।
আমরা সবাই যদি সচেতন হই খুব সহজেই অবৈধ ভিক্ষা ব্যবসাকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২১
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
ভাই, ভিক্ষা হল বিনা ইনভেস্টে সবচেয়ে লাভজনক ব্যাবসা।