নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আততায়ী।

মেহরাব হাসান খান

আমি H2O,,,,Solid,Liquid & Gas.How do you deserve me?

মেহরাব হাসান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপরিচিতা

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৮

আমার বড় ছেলের গানের পছন্দ বদলেছে। তার বন্ধ ঘর থেকে গান ভেসে আসছে_
"ফুরাইলে সাইকেলের বাতাস
সেদিন হবে সর্বনাশ
এই বাতাস মিলবেনা
হাজার করিলে তালাশ ...."
সেলিম সরকারের বিখ্যাত গান "মানুষ একটা দুই চাক্কার সাইকেল...."।অন্য সময় হলে মনোযোগ দিয়ে শুনতাম। এখন মনোযোগ দিতে পারছি না।আমি সাইকেল পুরনো হয়েগেছি, তাতে জং ধরেছে, বেলবাতির ঠনঠন আওয়াজ থেমে থেমে যাচ্ছে। আমি সাইকেলে পেডেল দেওয়ার শক্তি আমার আর বাকি নেই!

আমি আমার পুত্রদের ডাকার চেষ্টা করলাম, কারণ ওরা টাকার জন্য হলেও আমাকে সমীহ করে। মেয়ে আর ওদের মা একদম পাত্তা দেয় না।ওদের কাছে কুত্তী ডেইজির যে দাম আছে, আমার তাও নেই। কুত্তী ডেইজি বিছানার কাছেই আছে, আমার কিছু হলে ওদের খবর দিতে পারবে!এজন্য ওকে এখানে রাখা হয়েছে। ভাবা যায়, আমার খোজ নেয়ার জন্য রাখা হয়েছে একটা কুত্তী?তুলার বলের মত একটা কুত্তী! ইচ্ছে করছে একটা লাথি দিয়ে ডেইজির ফুটকা গালিয়ে দেই!ওকে লাথি দিতে গিয়ে আমি নিজেই বিছানা থেকে পরে গেলাম।
পুত্রদের ডাকছি,"এই মঈন!এই ইমন!তোরা কইরে আমি মরে গেলামতো।"
আমার গলা থেকে মনে হয় শব্দ বেড়ুচ্ছে না, তাহলে কেউ আসছে না কেন?

ছোট ছেলে আসছেনা, কারণ সে হয়তো পড়ছে বা পাবজি গেম খেলছে।এই ছেলেটা পড়ালেখায় ভালো। যা করে মন লাগিয়ে করে।পড়তে বসলে অন্যদিকে খেয়াল থাকে না।আর পাবজি খেলা একবার শুরু করলে, মাইক দিয়ে ডেকেও পাওয়া যাবে না।

বড় ছেলে আসছে না, সে গঞ্জিকা সেবন করছে।সে ইদানীং দেহতত্বের গান শুনে আর সারারাত গাজা খায়।মুটামুটি সে উন্নত মানের অপদার্থ! তবে গানের গলা ভালো, কিন্তু ঐযে কোন কিছুতেই তার মন নেই।

আর মেয়েকে কখনো ডেকে পাওয়া যায় না।সে সারা দিন সাজুগুজু নিয়ে ব্যস্ত। সুন্দর করে সেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, প্রতিদিনই যায়।কিন্তু প্রতি সেমিস্টারে সে ফেল করে।রেজাল্টের দিন সারাদিন কাঁদে, পর দিন থেকে নিয়মিত কিছুদিন পড়ে।কিছুদিন পর আবার আগের মতই।আজ কি ওর পরিক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে?দরজা বন্ধ করে বসে আছে কেন?

ওদের মা সারাদিন হিন্দি সিরিয়াল নিয়ে ব্যস্ত। কোন সিরিয়াল সে মিস করে না।ইদানীং কি সিরিয়াল দেখে সেখানে অত্যন্ত কুৎসিত সব অভিনেতা, তারা গালি ছাড়া কথাই বলতে পারে না।সিরিয়ালের নাম সিক্রেট গেম বা স্যাক্রেট গেম।

বাসার সবাই ব্যস্ত।আমি মারা যাচ্ছি, আমি সাইকেলের হাওয়া ফুরিয়ে আসছে!আমি মারা যাচ্ছি একা একা!এর চেয়ে কষ্টের আর কি হতে পারে! ওরা মরুক, আমার কাউকে লাগবে না।আমি একাই হাসপাতালে যাবো, ওদের দেখিয়ে দিবো হাসান খান কারও ধার ধারে না।এখনো সে একাই একশ।

আমি হামাগুড়ি দিয়ে ড্রয়িংরুমের দিকে এলাম।এখানে কেই নেই।আমি আবার ডাকার চেষ্টা করলাম,কেউ শুনলো না। বাসার দরজা খোলা, আমি বাইরে এলাম।দেয়াল ধরে দাঁড়িয়ে লিফটের বোতাম চাপলাম।

গেটে দারোয়ান নেই, গাড়ির কাছে ড্রাইভার নেই!সব জায়গায় নিজের লোক নেয়ার এই এক অসুবিধা। এরা কেউ ভয় পায় না।দেখা যাবে, দুইজনে মিলে পুরবী সিনেমা হলে নাইট শো দেখতে গিয়েছে, সিনেমা "বস্তির রাণী সুরিয়া"। এদের সবাইকে বিদায় করতে হবে।
বুকের বা দিকে চাপ দিচ্ছে!বোকামি করেছি, অত্যন্ত বোকামী!নতুন বাজার রোডের আলিশান বাড়ি "মেদিনী হাই টাওয়ার" এর মালিক হাসান খান মারা যাবে বাসার গ্যারেজে! আমি বুকে হাত চেপে বসে পরলাম।গেট পর্যন্ত যাওয়া বা বাসায় ফিরে যাবার শক্তি আমার নেই।

আমি দেখলাম সেতারা আমার দিকে এগিয়ে আসছে।আজব, সেতারা মরে গেছে ২৭ বছর আগে!ও আসবে কি করে?তবে কি আজরাইল সেতারার রুপ ধরে আমার কাছে এসেছে?সেটাই ভালো, আমার মৃত্যু হবে, আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর হাতে। যাকে আমি কষ্ট ছাড়া কিছুই দিতে পারিনি। আমাকে একা নিঃসঙ্গ মৃত্যুবরণ করতে হবে না, এই আনন্দে আমি চোখ বন্ধ করলাম।সেতারা বলছে," আংকেল, চোখ খোলা রাখুন। আমার সাথে কথা বলুন, একদম চোখ বন্ধ করবেন না।আংকেল কথা বলুন, আপনার নাম কি?আপনি কত তলায় থাকেন?"
আশ্চর্য!সেতারা আমায় আংকেল ডাকছে কেন? আমি শুণ্যে ভাসছি।আমি আবার চোখ বন্ধ করে ফেললাম।

আমার ঘুম ভাঙলো ভোরে। জানালা দিয়ে এক চিলতে রোদ আমার পায়ে পরেছে।বাইরে পপুলার হাসপাতালের সাইনবোর্ড দেখা যাচ্ছে।আমি ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালের কোন রুমে।ঠিক বুঝতে পারছি না।পাশেই চেয়ারে মেয়েটি ঘুমোচ্ছে, গায়ে ডাক্তারের এপ্রন।অবিকল সেতারার মত দেখতে, মায়াবী মুখ, ঘুমন্ত তাই চোখের মণি দেখা যাচ্ছে না।সেটাও পিঙলাই হবে!

আমি ওকে ডাকতে যাবো, আমাকে থামালো মেঝেতে শুয়ে থাকা এক রোগী। বললো,"ভাই সাহেব, আম্মারে ডাকবেন না।হেয় একটু ঘুমাক, কাল সারারাত আপনেরে নিয়া ব্যস্ত আছিল।ডাক্তারের বাসা থেইকা হেরে আইনা অপরেশন কইরা পরে ঘুমাইছে।নার্স ছুটিতে, হেয় নিজে আপনের কাপড় বদলাইছে। বড় ভালা ডাক্তার, মনডা ভরা দয়ামায়া।"

আমি সারা রুমে তাকিয়ে দেখলাম, কম হলেও ছোট এই রুমে বিশজন রোগী। দেশে এত রোগী, এত অপরাধী!হাসপাতালে, জেলখানায় না গেলে বোঝা যায় না।সরকার অসুস্থ আর খারাপ লোকের দায়িত্ব পুরোপুরি নিবে, কিন্ত ভালো মানুষ নিয়ে কোন চিন্তা নেই!

চোখ খুলে মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো।
আশ্চর্য!চোখ অবিকল সেতারার মত পিঙল।
"আংকেল, এখন কেমন আছেন?"
আমি কিছুই বললাম না।মেয়েটির গলার স্বর সেতারার মত করুণ, আল্লাহ সেতারাকে দুনিয়াতে ফেরত পাঠিয়েছেন! এটা কিভাবে সম্ভব, আমি নিজে তাকে কবরে শুইয়ে দিয়েছি।

মেয়েটি আমার গালে হাত দিয়ে দেখলো।নাড়ি চেক করার জন্য হাত ধরলো!
"মা, তুমি কি রবীন্দ্র সংগীত পছন্দ কর।"
"এইতো কথা বলছেন।হ্যা করি,খুব করি। শুনুন, আপনার বাড়ির লোকজনদের খবর দিতে হবে, মোবাইল নাম্বার বলুন।কাল আপনার হার্টে একটা অপারেশন হয়েছে। ব্লাড প্রেসার বেড়ে আপনার হার্টে ব্লক হয়েছিল। বলুন, নাম্বার বলুন।"
মেয়েটি আমার হাত ধরেই আছে।

"মা, তোমার সাথে আমার স্ত্রীর অনেক মিল।"
"হতেই পারে, আল্লাহ একই রকম ছয়জন মানুষ বানিয়েছেন। পৃথিবীতে আমার মত আরও পাচজন আছে।"

"তা ঠিক।মা, কিছু মনে করবে না।তোমার উরুতে কি কালো দাগ আছে?একসাথে তিনটা কালো ফোটা, একই রকম ফোটা আছে তোমার বুকের দিকে?"
মেয়েটি একটু অবাক হয়ে আমার দিকে তাকালো।একটু আতঙ্কিত হয়ে উত্তর দিল,"হ্যা, আছে।আংকেল, আপনি কে বলুন তো? আপনি এত কিছু জানেন। আপনি কি আমাকে ছোটবেলায় দেখেছেন, আপনি কি বাবার বন্ধু?অবশ্য ময়মনসিংহে আমাদের কোন আত্মীয় নেই। কালই আমার ট্রান্সফার হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেলে।বাসায় আপনাকে কখনো দেখেছি বলে মনে পরে না।"

আমার সারা শরীর কাঁপছে, তবে কি এই সে?সেদিন আমার কোলে চিৎকার করে নিজের মাকে চাইছিল।বড় দুঃখী মেয়ে, সেতারা ওকে ফেলে পালিয়েছে।
"মা, তোমার বাবা ডাক্তার কামরান, মা আয়েশা খাতুন?"
"হ্যা, এখন বুঝতে পারছি।আপনি আব্বু আম্মুর পরিচিত।"
আমার শরীরের কাঁপন বেড়ে গেল।মেয়েটি আমার হাত ধরে ভয় পেয়ে গেল।
"আংকেল, আর একটা কথা বলবেন না।আপনার প্রেসার আবার বেড়ে গেছে।নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ আনুন, এমন চলতে থাকলে আপনাকে বাঁচানো যাবে না।কালই আপনার অপারেশন হয়েছে!"

অপরিচিতা মেয়েটি চট করে আমার হাতপায়ের আঙুলে কয়েকটি ছিদ্র করে ফেললো। ফিনকি দিয়ে রক্ত বেড়ুচ্ছে।বেড়ুক, রক্তের চাপতো কমবে। আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, তা কিভাবে কমবে?

এই মেয়েটি আমার আর সেতারার মেয়ে। অনেক বছর আগেই তাকে আমি বিক্রি করে দিয়েছিলাম ডাক্তার কামরান আর আয়েশার কাছে।আমার কিছু করার ছিল না, সেতারা মারা গেল।আমার কাছে হাসপাতাল বিল দেবার একটা টাকা নেই,টাকা ছাড়া বিএনপি সরকার কোন চাকরি দেয় না।আমার মাথা খারাপ অবস্থা। এই মেয়ে মানুষ করবো কিভাবে?ডাক্তার কামরান একটা অফার দিলেন, টাকা নিন। মেয়েকে দিয়ে ঢাকা ছেড়ে দূরে চলে যান।আর ফিরবেন না।

আমি টাকা নিয়ে চলে এলাম।ময়মনসিংহে ব্যবসা শুরু করলাম। যেখানে হাত দেই সেখানেই সোনা ফলে, ব্যবসা ফুলেফেঁপে কয়েক বছরেই বিশাল হয়ে গেল।যার জন্য এত কিছু, যাকে বিক্রি করে এত কিছু, তাকেই ভুলে গেলাম।এত বছর মনেই হয়নি!সেতারা ঠিকই বলতো, পুরুষরা মাত্র দু'এক মিনিটে বাবা হয়ে যায়।তাই সন্তানের প্রতি অতটা দরদ থাকে না!আর মা ন'দশ মাস সন্তানকে বহন করে।পুরুষ কি বুঝবে, সন্তানের আদর।

আমি আর সেতারা নাম ঠিক করেছিলাম জান্নাত। ছেলে হোক, মেয়ে হোক নাম হবে জান্নাত।
আমি বললাম,"জান্নাত মাগো, আমার হাত ধর।"
"আমার নাম ইলা।আংকেল, নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখুন।আপনার রক্তচাপ বেড়েই যাচ্ছে।এভাবে চলতে থাকলে...।বাসার নাম্বার দিন, তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।এই যে আংকেল, আংকেল!"
জান্নাত কাঁদছে।আহারে কি মায়াবতী মেয়ে।একদম সেতারার মত।এত মায়া নিয়ে মেয়েটা ডাক্তারি পড়লো কিভাবে?ডাক্তারদের মায়া থাকবে কেন,তারা হবে কসাইয়ের মত!

আশ্চর্য! এই হাসপাতালে কি মিউজিক সিস্টেম আছে?সরকারি হাসপাতালে ডাক্তারই থাকে না,আবার মিউজিক সিস্টেম! তবে আমার কানে আব্দুল হাদি'র গান বাজছে কেন?
"দুই কান্ধে দুই মহুরি
লিখতে আছেন ডায়েরি
দলিল দেইখা রায় দিবেন
টাকা পয়সার নাই কারবার...."
আমার অনেক টাকা।টাকা দিয়ে কি হবে?আমি কি আমার জান্নাতকে নিজের কাছে ফিরিয়ে আনতে পারবো?
আমার দলিলে নিশ্চয়ই লিখা আছে, আমি আমার শিশু মেয়েটাকে আদরে ভালোবাসায় বড় না করে, দায়িত্বের ভয়ে অনেকদিন আগে টাকার জন্য বেচে দিয়েছিলাম।

শেষ বিচারের হাইকোর্টে আমি কি পাড় হতে পারবো?আমারতো টিকিট কাটা নেই।আমার মেয়েটাকে তো বলাও হয়নি, মারে আমারে মাফ করে দিস!আমি তোকে টাকার জন্য বেচে দিয়েছিলাম,ভূল করেছি!কি করবো? হাতে একটা টাকা নাই, চাকরির জন্যও ৫০ হাজার টাকা লাগতো!বুঝতে পারিনি, তোর মা চলে গেলে পাগল হয়ে গিয়েছিলাম।
যে মায়াবতী মেয়ে আমার, নিশ্চয়ই মাফ করে দিবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৩০

রুপালী সিংহ বলেছেন: আপনার লেখার হাত বেশ ভালো। বর্ণনা ভঙ্গি সুন্দর। আশা করি আরও লেখা পাব।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
হ্যা, আরও পাবেন। ১০০ ছোট গল্প লেখার প্রতিজ্ঞা করেছি।
পড়তে থাকুন, উৎসাহ পাই।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৫২

ইসিয়াক বলেছেন: অসাধারণ বণর্নাভঙ্গী ।কিন্তু আরো যত্ন নিয়ে লিখতে হবে ।
অনেক অনেক শুভকামনা ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: এই গল্প ভালো লাগেনি?
চেষ্টা চালিয়ে যাবো, দেখবেন ভুলভাল লিখতে লিখতে এক সময় ভালো লিখবো।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উফ খুব সুন্দর লেখা ভাই

একটানে পড়ে ফেললাম । গল্প আমি পড়ি না কারণ সময়ের অভাব
আবার দেখা গেলো কয়েক লাইন পড়ে ভালো লাগলো । সময়ের চিন্তা মাথায় থাকে না তখন
এই গল্পটিও তেমন
খুবই সুন্দর হয়েছে

+ ফাইভ স্টার+

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনার কমেন্ট নিঃসন্দেহে আরও অনুপ্রাণিত করবে।
ভালো থাকবেন।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪

ইসিয়াক বলেছেন: গল্প সুন্দর লেগেছে । তবে আরো ভালো ভালো গল্প চাই ।
শুভকামনা

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: চেষ্টা করছি।হয়তো পেয়েও যাবেন।
না দিতে পারলে অগ্রিম ক্ষমা চাই।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বরাবরের মতো চমৎকার!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: এখন পর্যন্ত কত গুলো ছোট গল্প লিখেছেন??

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ৭৫ টা।
ভালো মন্দ কিছু বলুন।
আপনার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: ১০০ এর মধ্যে ৭৫ হয়েছে!! বাহ!
কোন বই বের হয়েছে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৭

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আরে না, কি যে বলেন!আবার বই বের করা?
পিঙলা শখ আরকি।

লিখা শেষ হলেই চাকরির জন্য পড়া শুরু করবো।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৩

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়তে থাকুন। আপনার মুগ্ধতা ধরে রাখার চেষ্টা করবো।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ৭৫ টা।
ভালো মন্দ কিছু বলুন।
আপনার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।

ওয়াও!!!

শুনুন আপনার লেখার স্টাইল ঠিক আছে। পড়তে ভালো লাগে। বিরক্ত লাগে না।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৫

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আসলে কি, আপনি আর রফিক ভাই (ইসিয়াক) কি বলেন এর জন্য অপেক্ষা করি।
ধন্যবাদ।

১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনার লেখার ধরন টা খুব টানে। আপনার বইয়ের অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:০৫

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ভাই, ধন্যবাদ।
হয়তো বই পাচ্ছেন না।আসলে অতটা ইচ্ছেও নেই।
সাথেই থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.