নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অতিসাধারণ, সাধারণই থাকতে চাই।ঝামেলা অসহ্য লাগে।ঝামেলা জিনিসটা হলো আধোয়া থালা-বাসনের মত বিরক্তিকর।

মোঃসুমন মজুমদার

আমি অতিসাধারণ, সাধারণই থাকতে চাই।ঝামেলা অসহ্য লাগে।ঝামেলা জিনিসটা হলো আধোয়া থালা-বাসনের মত বিরক্তিকর।

মোঃসুমন মজুমদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

(মুভি রিভিউ) ‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ :সাহসী এক যুবকের দুঃস্বপ্ন

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

এক নজরেঃ ‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’
****************************************************************
পরিচালক: স্টিভেন স্পিলবার্গ
অভিনয়ে: জিম(খ্রিস্তিয়ান বেল),বেসি(জন ম্যালকোভিচ),মিসেস ভিক্টর(মিরান্ডার রিচার্ডসন)
ধরন: ড্রামা, ইতিহাস, যুদ্ধ
সময়: ১৫৩ মিনিট
ভাষা: ইংরেজি,জাপানিজ
দেশ: আমেরিকা
IMDB Rating: ৭.৮
My Rating: ৮.৫

সর্বদা ছেলেটি স্বপ্ন দেখে সে উড়ছে।সে সকল প্লেনের নাম জানে।তবে জানার পিছনে নির্দিষ্ট কোন কারণ নেই আছে শুধু আগ্রহ।তার খুভ ইচ্ছে হয় প্লেনে উড়তে।ছেলেটি খুভ সাহসী এবং একটু চটপটে স্বভাবেরও বটে।কিন্তু পরের উপকারের জন্য সে ছিল নিবেদিত এক মহা নায়ক। এমনি এক যুবকের চরিত্র ‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ সিনেমাটিতে দেখা যায়।পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ জে জি ব্যালার্ড এর আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এমন একটি চরিত্র তাঁর সিনেমাটিতে তিনি বেছে নিয়েছেন।

জিম গ্রাহামই সে ছেলে যে তাঁর পিতা-মাতার সাথে সাংহাইতে আসে এবং ২য় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাবে তাঁরা প্রভাবিত হয়। হঠাৎ চারদিকে কোলাহলের আওয়াজ শুনে তাঁরা রাস্তায় নেমে আসে এবং পিতা-মাতার কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।কিন্তু জিম ভেঙ্গে পড়ে নি সে নানা প্রতিকূল অবস্থার মোকাবেলা করে।বেসি এবং ফ্রাঙ্ক এর সাথে তাঁর দেখা হয় তবে তাঁরা কেউ জাপানের আর্মির হাত থেকে বাঁচতে পারি নি ।তাদেরকে আর্মি ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়, শুধু তাঁরা নয় তাঁদের সাথে আরও অনেক ব্রিটিশ কর্মকর্তা এবং তাঁদের পরিবার সেই ক্যাম্পে আশ্রয় নেই।জাপানিরা তাঁদের উপর অত্যাচার শুরু করে তবে জিমের বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ এবং কার্যকলাপ সকলের মন কেড়ে নেয়।

‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ সিনেমাটি ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ অথবা ‘সিন্দার লিস্ট’ এর তুলনায় একটু ভিন্নধর্মী বলে আমার মনে হয়েছে তবে কিঞ্চিৎ মিল পেয়েছি ।‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ সিনেমাটি যুদ্ধের ভয়াবহতা তেমন পাওয়া যায় নি কিন্তু ‘সিন্দার লিস্ট’ সিনেমাটি একটু বেশিই উত্তেজনাকর বলে আমার মনে হয়েছে।‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ সিনেমাটিতে যুদ্ধের বিমানগুলির পায়চারি কিন্তু চোখে পরার মতন ছিল।পায়চারি তো থাকবেই যেহেতু এটি একটি যুদ্ধভিত্তিক সিনেমা। তবে পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ সিনেমাটিকে একটু ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছেন।তিনি একটি তরুণের বেঁচে থাকার সংগ্রামকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন এই সিনেমাটির মধ্য দিয়ে।এজন্য তাঁর এ সিনেমাটি ১৯৮৭ সালে বক্স অফিসে জায়গা করে নেয়। সিনেমাটি ১৯৮৮ সালে পনের ক্যাটাগরিতে নমিনেশন পেলেও পুরস্কার জিতে নেয় আটটিতে।
সিনেমা দেখার পর যদি অনুভূতি জানতে চান তবে এক কথায় বলব যে অসাধারণ লেগেছে।যারা এখনও সিনেমাটি দেখেন নি দেখে ফেলুন এই অসাধারণ সিনেমাটি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এম্প্যায়ার অফ দ্যা সান হওয়ার কথা না?

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২

মোঃসুমন মজুমদার বলেছেন: ‘ইম্পিয়ার অফ দি সান’ দিলে সমস্যা কোথায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.