![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রং ছোড়াছুড়ি কখনই সভ্য সংস্কৃতি হতে পারে না
দোল বলুন আর হোলি এটা কখনই মুসলিমদের উৎসব হতে পারে না, ছিলও না
অথচ তথাকতিথ বাঙালিয়ানার দোহাই দিয়ে এই নোংড়া সামাজিকত ব্যধিকে জোড় করে গেলানোর অপচেষ্টা হচ্ছে
ইতোমধ্যে কতিপয় সুযোগ সন্ধানী গোষ্ঠি একটি স্লোগান বাংলাদেশীদের কাছে স্থায়ী করতে সক্ষম হয়েছে- “ধর্ম যার যার; উৎসব সবার”
এভাবেই চলতে থাকলে সেদিন বেশি দূরে নাই যেদিন সনাতনীদের বৃহৎ ধর্মীয় আচার শারদীয় দূর্গা পুজাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে বাঙালি ত্বত্তের অপব্যবহারে বাংলাদেশীদের জাতীয় উৎসব হিসেবে ঘোষণা করা হবে
সেদিন কিছু মুসলিম নামধারী অতি আধুনিক আমার মত মানুষদের পিছিয়ে পরা অসামাজিক আখ্যা দিয়ে একঘরে করার ষড়যন্ত্র করবে
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৩
মিলন মো রাকিব বলেছেন: আসেন গলাগলি ধরে কান্দি
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪০
মুচি বলেছেন: সমাজ পরিবর্তনশীল, আর এ পরিবর্তনের ধারায় আজকে ধর্মচর্চা বাদ দিয়ে সবাই উৎসবে শরীক হচ্ছে। বাঙালি যেখানে উৎসব দেখছে, সেখানেই ছুটে যাচ্ছে। ভালো-মন্দের ধার ধারছে না।
১ জানুয়ারি রাতে যে ছেলে-মেয়েগুলো অর্ধনগ্ন পোষাক পড়ে মদ খেয়ে ঝাকানাকা গানে নেচে-গেয়ে ফূর্তি করছে, সেই ছেলেমেয়েগুলোই আবার পহেলা বৈশাখে পাঞ্জাবি-শাড়ি পড়ে পান্তা খাচ্ছে আর রবীন্দ্র-নজরুল-দেশীয় গান শুনছে।
আর যেকোন দিবসকে বাঙালির মত ভালোবাসা দিবসে পরিণত করার উদাহরণ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি আছে বলে মনে হয় না।
সমাজ আপনাকে একঘরে করার পূর্বেই আপনি এ মুখোশধারী সমাজকে বয়কট করুন।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪৬
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আধুনিক বাঙালি একটাই বাক্য শিখছে- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার! এই উৎসবের সুযোগে যদি দুই-চারটা মেয়ের নরম গালে-বুকে হাত দেয়া যায়; সমস্যা কি? খারাপ তো কিছু করছে না, বাঙালি সংস্কৃতির অংশই তো!
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
মিলন মো রাকিব বলেছেন: আর এর বিরোধীতা করলেই আপনি মৌলবাদী, সোজা বাংলায় রাজাকার।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫২
মিঃ আতিক বলেছেন: মোটা ফ্রেমের চশমা সহমত
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:১১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি প্রগতিশীল নন...
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
মিলন মো রাকিব বলেছেন: সমাজ কি আমাকে মেনে নিবে ??
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
মানবী বলেছেন: বাংলাদেশের জনগোষ্ঠির ৫% এধরনের ভারতীয় উৎসব পালনে মেতে উঠে কিনা জানতে ইচ্ছে করে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মিলন মো রাকিব ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৯
মিলন মো রাকিব বলেছেন: সেই ৫% এর আস্ফালন ৯৫% মানুষের মৌনতাকে আড়াল করে দেয়।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
''মুচি বলেছেন: সমাজ পরিবর্তনশীল, আর এ পরিবর্তনের ধারায় আজকে ধর্মচর্চা বাদ দিয়ে সবাই উৎসবে শরীক হচ্ছে। বাঙালি যেখানে উৎসব দেখছে, সেখানেই ছুটে যাচ্ছে। ভালো-মন্দের ধার ধারছে না।
১ জানুয়ারি রাতে যে ছেলে-মেয়েগুলো অর্ধনগ্ন পোষাক পড়ে মদ খেয়ে ঝাকানাকা গানে নেচে-গেয়ে ফূর্তি করছে, সেই ছেলেমেয়েগুলোই আবার পহেলা বৈশাখে পাঞ্জাবি-শাড়ি পড়ে পান্তা খাচ্ছে আর রবীন্দ্র-নজরুল-দেশীয় গান শুনছে।
আর যেকোন দিবসকে বাঙালির মত ভালোবাসা দিবসে পরিণত করার উদাহরণ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি আছে বলে মনে হয় না।
সমাজ আপনাকে একঘরে করার পূর্বেই আপনি এ মুখোশধারী সমাজকে বয়কট করুন।''
--সহমত।
অনেক গুরুত্বপূর্ন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মিলন মো রাকিব ।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: হোলে কেউ কি রং মাখাইছে?
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
বাকরখানি বলেছেন: ১৭ কুটি মানুষের মধ্যে ১৫ কুটিই তো মুসলমান। এর মধ্যে কয়জন রং ছুড়ছে একজন আরেকজনের দিকে? সেইটা দিয়া এতবড় দাবি করতাসেন?
১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
প্রািন্ত বলেছেন: ভাই আপনারা কেউ মাইন খাইয়ে না। অনেকে মহাপন্ডিতের মত কথা বলেছেন। আসলে তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। ভারতীয় উপমহাদেশের ৮০ ভাগই ধর্মান্তরিত মুসলমান। জিনেটিক বৈশিষ্ট্য কি সহজে বদলে যাবে? মোটেই না। আর রং মাখলেই কি ধর্ম নষ্ট হয়? কেন, আপনার ধর্ম কি এতটাই ঠুনকো? আপনারা বলুনতো শুধু জল ছাড়া কোন জিনিসটার রং নেই। শুধু হিন্দুর অনুষ্ঠানে যোগ দিলে ধর্ম নষ্ট হয়, আর সব কিছুই কি আপনার হাদীস কোরআন অনুসারে করছেন? হিন্দুর সাথে থাকলে মুসলমানের ধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষা করা সম্ভব নয়- এই কথা বলেই সাম্প্রদায়িকতার জনক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ভারতকে ভাগ করেছিলেন। এখন পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট দেশে পরিনত হয়েছে পাকিস্তান।
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: হোলে কেউ কি রং মাখাইছে?
১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: বিয়ে যার যার, বউ সবার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২৩
ফারহান অরিত্র বলেছেন: আমাকে ও সমাজ মেনে নিবে না, কারন আমি আপনার মত রং মাখিনি। এখন আমার কী হপ্পে?
