নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমড়া কাঠের ঢেকিঘর

বাংলাদেশ ব্লগারস এসোসিয়েশন সদস্য নং: ১০ । facebook.com/milton3d

মিলটন

আনুমানিক ৩৫ বছর ধরে বহন করে চলছি এই রক্ত মাংসের ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে। পিছনে তাকিয়ে দেখি কোন পাথেয় সংগ্রহ হয়নি। তাই ভয় হয়। খুব ভালোবাসি মা আর সন্তানকে আর তার সমান্তরালেই আছে আমার দেশ, বাংলাদেশ। সালাম মা তোমাকে, সালাম বাংলাদেশ তোমাকে। ধন্য করেছ তোমরা আমাকে জন্ম দিয়ে। ঘৃণা করি তাদের, যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে আর সর্বদা অন্যের কুৎসা রটনা করে।

মিলটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সারা বিশ্বে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালনের প্রসঙ্গে

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩৮

আমি খুবই সাধারন একজন নিম্ন শ্রেণীর মুসলমান। এর অর্থ হলো আমি আমার বাবা-মা, আশে পাশের মানুষকে যা দেখেছি সেই ভাবেই চলি বা ধর্ম পালন করার চেষ্টা করি। আমাদের আশে পাশের মানুষের মধ্যে একটি অংশ কিন্তু এই ইসলাম ধর্ম নিয়ে গবেষনা করে যাচ্ছে। কেউ তাদের ভালো বলছে আবার কেউ তাদের খারাপ বলছে।



যেমন, আমি বা আমরা আগে জানতাম, যে মিলাদ পড়া ভালো। বাসা বাড়ীর কোন অনুষ্ঠানে আমরা মিলাদ পড়ে সব কিছু শুরু করতাম। কিন্তু কিছুদিন যাবত আমরা শুনতে পাই এই মিলাদ পড়া উচিত নয়। কারণ এর কোন দলিল নেই। আজ থেকে ৬০০ বছর পূর্বে এই সাবকন্টিনেন্টে এই মিলাদ পড়ার রেওয়াজ চালু হয়। কিন্তু মূল ইসলাম ধর্মে এর কোন প্রমান পাওয়া নাকি যায়নি। আমি এই কথা গুলো সবই মানুষের কাছ থেকে শুনেছি। এর পক্ষে বিপক্ষে তর্কে যেতে চাই না। ঠিক যেমন বির্তক আছে তারাবী নামাজ পড়ার ব্যাপারে।



এখন প্রশ্ন হলো বিশ্বে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালন প্রসঙ্গ। পৃথিবীর আকারগত কারনে এক জায়গায় যখন চাঁদ দেখা যাবে তখন অন্য প্রান্তে দেখা যাবে না। এটাই ঠিক। উদাহরন সরূপ, কিছু মানুষের বক্তব্য সৌদি আবরে যখন চাঁদ দেখা যাবে তার তিন ঘন্টা পরে বাংলাদেশে চাঁদ দেখা যাওয়ার কথা। কিন্তু হয়ত দেখা যাচ্ছে আমরা তার পরের দিন এখানে চাঁদ দেখে রোজা রাখছি। অর্থাৎ একদিন বা দুইদিন পিছিয়ে যাচ্ছি। ঠিক তেমনি ঈদের বেলাতেও তাই। কিন্তু বাস্তবিক ভাবে চিন্তা করলে ওখানকার চাঁদ দেখা গেলে আমাদের এখানে তিনঘন্টা পরেই রোজা রাখার দিন শুরু হয়।



আমার পরিচিত একজন সৌদি আরবের সময়সূচী হিসেবে রোজা রেখেছে এবং ঈদ পালন করেছে। তার কাছে আমি কারণ জানতে চাইলাম, তিনি আমাকে বেশ কিছু যুক্তি দেখালেন যেগুলো আমি অন্যজনের কাছ থেকেও শুনেছি। যুক্তিগুলো হলো, প্রথমতঃ বলা হয়েছে, তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং ঈদ পালন করো। দ্বিতীয়তঃ বলা হয়েছে, একজন মুসলমান যদি চাঁদ দেখে থাকে তবে তার কথা বিশ্বাস করে তুমি রোজা রাখো বা ঈদ পালন করো। অর্থাৎ একজন সাক্ষীই যথেষ্ট। আবার ইফতার করার সময় নিয়েও নাকি বিভেদ আছে। যেমন আমরা সাধারনত মাগরিবের আজানের সময় ইফতার করি। কিন্তু সেই ব্যাক্তি (বা একটা বড় অংশ) ইফতার করেন আমাদের ইফতারের সময়ের প্রায় ৩০/৪০ মিনিট পরে। কারণ নাকি বলা হয়েছে, তোমরা ইফতার করো রাত্রির শুরুতে। ঠিক এখনকার এইদিনগুলোতে যখন মাগরিবের আযান পড়ে তখন কিছু হলেও দিনের আলো থাকে।



আসলে আমরা বুঝতে পারিনা, কোনটি ঠিক। বড় বড় ইসলাম বোদ্ধারা এখন এই বিষয়গুলো নিয়ে গবেষনা করছেন। এইরকম মত বিভেদের কারণও আছে অনেক। যেমন, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে এসব ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বিভিন্ন রকম সমাজ, দেশ ও ভাষার। আমরা এখন যেভাবে ধর্ম পালন করছি ঠিক সেইভাবে যে আমার চৌদ্দপূরুষ আগে ধর্ম পালন করতো তার কোন প্রমান নেই। লক্ষ্যনীয় একটা ব্যাপার, আমি যা দেখবো তা বর্ণনা করার সময় একটু চেইঞ্জ হতেই পারে। এইভাবে কালে কালে ধীরে ধীরে সবকিছু চেইঞ্জ হয়ে গেছে। দেখা যাচ্ছে এখনকার আমাদের ধর্ম পালনের কালচার আর আজ থেকে হাজার বছর আগে ধর্ম পালনের কালচারের মধ্যে হাজারও পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এমনটি হওয়া উচিত নয়।



বলা হয়েছে, তোমরা কোরআন শরীফ ফলো করো। কিন্তু এটার ব্যাখা একেকজন একেকভাবে করছে। মনে হয় তারজন্যই এত সমস্যা। আমরা খুবই কম আছি যারা কিনা কোরআনের সঠিক মানেটা বুঝতে পারি। তবে এখন যারা এটার মানে বুঝে ভুলগুলো (তাদের ভাষায় ভুল) ধরিয়ে দেবার চেষ্টা করছেন, তারাই ঠিক না আমরা ঠিক (আমরা যারা দেখে দেখে ধর্ম পালন করছি)?



ধর্ম এক, সেটার পালনরীতিও এক হওয়া উচিত।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৫/-৪

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪০

অক্ষর বলেছেন: আপনার পরিচিত জন কি সৌদির টাইম অনুযায়ী নামাজ ও পড়ে?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪৪

মিলটন বলেছেন: তার কাছে আমার প্রথম প্রশ্নটিই ছিল এটাই। এ ব্যাপারেও তিনি আমাকে অনেক যুক্তি দেখালেন, যেগুলো বললে এখানে শুধু পাতাই ভরবে।

আপনার মনের জিজ্ঞাসারা সাথে আমার জিজ্ঞাসার পুরো মিল আছে।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪১

অক্ষর বলেছেন: এদের জন্যই একদেশের ভিতর এত গুলো নিয়ম

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৯

মিলটন বলেছেন: হ্যাঁ কিন্তু একটা সমাধানে যাওয়া উচিত।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: একটা পোস্ট করতে চাচ্ছিলাম কিন্তু সময়ের অভাবে করা হচ্ছিল না। আমি বুঝতে পারিনা সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য মাত্র তিন ঘন্টা হবার পরও দুইদিন পর একই চাঁদ দেখা যায় কীভাবে? আমার অন্যতম একটি প্রশ্ন হলো, চাঁদ দেখা কমিটি সন্ধ্যা সাতটার আগেই চাঁদ দেখা যায়নি এমন একটা ঘোষণা দিয়ে দেয়। কেন? সাতটার পর কি চাঁদ দেখা যেতে পারে না?

আমাদের দেশে কি চাঁদ নিয়েও কেলেঙ্কারি তথা দুর্নীতি শুরু হল?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৩৮

মিলটন বলেছেন: আমিনুল আমার যেটা মনে হয় তারা এত তাড়াহুড়া করেই এটা কেন ঘোষনা করে তার কারন হলো তারাবী নামাজ। আমি অন্যদের কাছে শুনেছি, অনেক আগে নাকি একবার রাত ১১/১২টার দিকে ঘোষনা করা হয়েছিল যে, আগামী কাল ঈদ কিন্তু সে কথা আগে বলা হয়েছিল না। সেবার নাকি যথারীতি মানুষ সেহেরী খেতে উঠে চাঁদ দেখার খবর পেয়েছে। এটা আমার শোন একটি ঘটনা।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪৮

অক্ষর বলেছেন: অন্য নামাযের সময় বেশী থাকলেও ফযর এবং মাগরিবের নামাযের সময় কিছুটা কম

এখন উনি যদি তিন ঘন্টা পর ফযর এবং মাগরিবের নামায পরে, তারে নিয়া সন্দেহ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৪৯

লাল দরজা বলেছেন: হায়রে আমার আল্লাহ, ক্ষুদ্র মানুষের কি সাধ্য তোমার ভাব ভাষা বুঝবে!

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫০

মিলটন বলেছেন: হ্যাঁ ওনার লীলা খেলা বোঝা বড় ভার।



আর কত দিন এই দেশে থাকবেন?

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫১

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: হুমম। ধর্ম নিয়ে ঘাটাঘাটি না করাই ভালো।
বিশ্বাসটাই আসল।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৫

মিলটন বলেছেন: আমার ধর্ম নিয়ে অবস্থান আমি পোষ্টেই ক্লিয়ার করেছি, নিম্নশ্রেণীর মুসলমান। ইমন আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৩

অক্ষর বলেছেন: আর একটা কথা হইলো সবাই এত সৌদি সৌদি করে কেন?

ধর্ম আমাদের ইসলাম, তাই কোরআন যা বলে আমরা তাই মানবো, সৌদিরে মানবো কেন?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০৯

মিলটন বলেছেন: না সৌদিদের মানবো কেন?

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৪

বুমবুম বলেছেন: শালার এক দেশেই ১৪ নিয়ম।আইজকা যারা ঈদ করল হেরা ছাগল না আমরা যারা পরশু করমু তারা?মাঝখানে আবার ১ দিন আছে।শুনছি ঈদের দিন রোযা রাখা হারাম।তাইলে কারা হারাম কাম করতেছে।শালার দেশের নামকাওয়াস্তে মাওলানা উপাধিধারনকারীরা হইছে খাদ্যদ্রব্যের মত ভেজাল X(

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৯

মিলটন বলেছেন: ঠিক আমার প্রশ্নটি আপনি করেছেন, কাদের আমি শুদ্ধ বলবো?





[বুমবুম বাড়ীতে না যাওয়ার বেদনায় আপনার মনটা খারাপ বুঝতে পারছি। সামনের বার চেষ্টা করে দেখুন। কি আর করবেন? এর নামই চাকুরী।]

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০০

সাদাকালোরঙিন বলেছেন: কেউ যদি সুইডেন, নরওয়ে তে রোজা রাখে তাহলে কোন সময়ে ইফতার করবে। ওখানে তো ৬ মাস দিন , ৬ মাস রাত। ঈদের ব্যাপারে তো সময়ের কোন মা-বাপ নাই । কেনিয়াতে তো মহা ফ্যাসাদে পড়লাম। এখানে কেউ ঠিকভাবে বলতে পারেনা কবে ঈদ। সরকারী ঈদের ছুটি ফিক্সড। চাঁদ উঠলে ভালো, না উঠলেও ছুটির কোন পরিবর্তন নেই । অনেক সময় ঈদের দিনে অফিস করে পরের দিন ছুটি কাটাতে হয় :(

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২৩

মিলটন বলেছেন: কেনিয়ার ব্যাপারটা বেশ মজার।

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৫

বুমবুম বলেছেন: হ:|

১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৬

আসিফ আহমেদ বলেছেন: এই ঝামেলা মনে হয় না নিরসন সম্ভব, চাঁদ দেখার উপর করাটাই বেস্ট মনে হয়।
আর একদিনে করে ও লাভ নাই কারন সব দেশে তো আর দিন রাত এক সময়ে শুরু হয়না।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩৩

মিলটন বলেছেন: হুম।

১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৭

শান্তা২৯ বলেছেন: সাদাকালোরঙিন - কিছুই জানে না। ৬ মাস দিন আর ৬ মাস রাত কোথায় ? শুধু হাসলাম।

ঈদ সৈিদআরবের পরদিন হলে সবচে ভাল হয় ।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২০

মিলটন বলেছেন: শান্তা ২৯ অনেকদিন পরে আসলেন মনে হয়ে ব্লগে? কেমন আছেন? ঈদ মোবারক।

১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২০

বিডি আইডল বলেছেন: শান্তা২৯ বলেছেন: সাদাকালোরঙিন - কিছুই জানে না। ৬ মাস দিন আর ৬ মাস রাত কোথায় ? শুধু হাসলাম।

মেরু এলাকায়..আইসল্যান্ডে..

দক্ষিণ আমেরিকায় যদি উইন্টারে রোজা হয় তবে সেটা হয় ১৮ ঘন্টার উপরে..

মিলটন ভাই...পোষ্টটি ভালো লাগেনি...আরো তথ্য দেওয়া উচিত ছিল..সুত্র উল্ল্যেখ না করে এই বিষয়টির আলোচনা বির্তক বাড়াবে বই কমাবে না..এ বিষয়ে মদীনার বা মিশরীহ ফিকাহবিদ গণ কি বলেন এই বিষয়গুলো আশা উচিত ছিল

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৫

মিলটন বলেছেন: বিডি আইডল আপনাকে ধন্যবাদ। আমি আগেই বলেছি আমি তর্ক বির্তক চাই না। আমি শুধু আমাদের সমাজের কিছু ঘটনাকে উল্লেখ করেছি মাত্র। আমি কিন্তু কোন সিদ্ধান্ত দেই নি, একটু খেয়াল করবেন। আর ওখানে কোরআন শরীফের কয়েকটি কথাও দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার ব্যাখ্যাটা বিভিন্ন রকম হচ্ছে সেইটাই বলতে চেয়েছি। একজন ব্যাখ্যাকারীই যে ঠিক বলছে, সেটাই বা কিভাবে বলি। আপনি বলেন, আমি যে বলেছি, মিলাদের কোন দলিল নেই, এটা তো সত্য। তারাবীর ব্যাপারেও অনেক মত দ্বিমত রয়েছে। আর মদীনার বা মিশরীহ ফিকাহবিদ গণই যে ঠিক বলবেন, সেটাই বা কিভাবে বলি। আসলে পুরো ব্যাপারটাই ঘোলাটে হয়ে আছে।

১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২২

কেএসআমীন বলেছেন: আমি চাই একদিন পরে, সেটাই হয় না ভাই...

একই দিনে ক্যামনে হইবো?

লেখার জন্য ধন্যবাদ

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৫

মিলটন বলেছেন: এবারও তো একদিন পরে হলো না।

১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৪

জেসন বলেছেন: অনেক ভেজাইল্লা ব্যপার, সরকার যা ঘোষনা করে সেটাই মানা উচিত।

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০৪

মিলটন বলেছেন: হুম সেইটাই মানলাম।

১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৫

জেসন বলেছেন: মিল্টন ভাই আপনার নাম্বার টা জটিল। নাম্বারের লাইগ্গা আর দারুণ পুষ্টের লাইগ্গা প্লাসাইলাম।

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:২৯

মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ জেসন।

১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৩১

শফিকুল বলেছেন:
যে কোন এক নিয়ম পালন করতে হবে।

আপনি যদি হানাফি হন তাহলে সেইভাবেই পালন কার ইচিৎ, যা হাফি মাজহাবে আছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১৮

মিলটন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ।

১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪৬

ড্রিমক্যাচার বলেছেন:

ঈদের মত সাম্প্রদায়িক একটি উতসবকে প্রাধান্য না দিয়ে বাঙ্গালীর সার্বজনীণ উতসব গুলোকে প্রাধান্য দেয়া উচিত

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০১

মিলটন বলেছেন: জোস কথা বলসেন হাসান। কেমন আছেন?

১৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০২

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধর্মকে এত জটিল করে ফেলা উচিৎ না বলে আমি মনে করি।

তাই আমাদের বাপ দাদাদের কাছ থেকে আমরা যা পেয়েছি, সেগুলো যদি সাধারন বুদ্ধিতে কারো ক্ষতির কারন না হয় তাহলে সেটা পালন করা উচিৎ। যেমন মিলাদ পড়ানো, শবে বরাত ইত্যাদি।

আমাদের অনেক কৃষ্টি এবং সংস্কৃতিকে আমরা ধর্মীয় আচার এ রূপ দিয়ে ফেলেছি, যেগুলো হয়ত অন্য ধর্ম থেকে এসেছে। আর এ জন্য ই সৌদি আরব এর মুসলিম এবং এ অঞ্চলের মুসলিমদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান এক নয়।

তাই বলি ক্ষতি কি আমি যদি আমার কৃষ্টি এবং সংস্কৃতিকে অনুসরন করি! আল্লাহ তায়ালা অনেক উদার, তিনি আমাদের নিয়ত দেখবেন এই বিশ্বাসে অহেতুক ঝামেলা না করে ধর্ম পালন করা উচিৎ। বাড়বাড়ি কখনোই ভাল নয়।

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:২০

মিলটন বলেছেন: তবে কোরআন পড়ে জানতে হবে আসল নিয়ম কানুন কি? অন্যের দেখিয়ে দেওয়া ধর্ম পালন করলে তো আর হবে না। জ্ঞান অর্জনের তো বাঁধা নেই কোথাও?

২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫২

আসিফ বলেছেন: কোরআন নিয়ে মনে হয় কনফিউশান কম, সমস্যা হচ্ছে হাদীস নিয়ে। এক গ্রপ যেইসব হাদীস ফলো করে অন্যরা সেইসব ফলো করে না।

আর এই উপমহাদেশে বেশির ভাগ লোক ইমাম হানাফির নিয়ম অনুসরন করে। সৌদীরা ফলো করে ওহাবি বা সালাফি।

http://en.wikipedia.org/wiki/Madhab
http://en.wikipedia.org/wiki/Hanafi
http://en.wikipedia.org/wiki/Salafism

ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি চাদ কবে দেখা যাবে তা এখন প্রেডিক্ট করা যায়। এই নিয়মে মুসলিম দেশগুলোতে ঈদের দিনের ব্যবধান কমে আসবে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৯

মিলটন বলেছেন: হ্যাঁ হাদীস নিয়েই কনফিউশন এটাই ঠিক। রাসুলের জীবনদ্দশায় তিনি কখনই হাদীস লিপিবদ্ধ করতে দেননি। সাহাবী, তাবেইন, তাবে তাবেইন যুগের অনেক পরে উদ্বোগ নেয়া হয় লিপিবদ্ধ করার বলে জেনেছি।

আরো শুনেছি, বুখারী শরীফ যখন করা হয় তখন কয়েক লক্ষ হাদীস শুধু বাদই দেয়া হয়েছে তার কোন ষ্পষ্ট দলিল ছিল না বলে। কারণ এই হাদীস তৈরী করা হয় শুধু মানুষের মুখে শুনে শুনে। যে হাদীসের সবচেয়ে বেশী প্রমান পাওয়া যায় শুধু সেইটাই রাখা হয়েছে।

আর এটাতো সত্য কোরআন তখনও যেমন ছিল এখনও তেমনি আছে কারণ এটার হেফাজতকারী সয়ং আল্লাহ। এ কথা আমরা জানি।

ধন্যবাদ আসিফ লিংক গুলো দেবার জন্য।

২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১১

গুপী গায়েন বলেছেন: সহমত।

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১৯

মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:১৩

বিবর্তনবাদী বলেছেন:

০১ লা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১৮

মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০০

আজমল হক (আজম) বলেছেন: বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ’র সকল ইবাদত একই দিনে

আস্‌সালামু আলাইকুম ওয়া রাহ্‌মাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ওয়া মাগফিরাতুহ ।

বিষয়টি সমসাময়িক সময়ে খুবই জরুরী, গুরুত্বপূর্ণ যা প্রত্যেক মুসলিমকে চিন্তা ভাবনা করার ঈমানী দায়িত্ব । আল্লাহপাক বলেন-

‘জ্ঞানীরাই চিন্তা-ভাবনা করে’ (সূরা ইব্রাহীম-৫২)

এ যাবত অনেক ইসলামিক চিন্তাবিদ একই দিনে সিয়াম ঈদ পালনের জন্য লেকচার, বইয়ের মাধ্যমে প্রচারনা করে আসছে ।

অনেকে সৌদির সাথে এক হওয়ার কথা বলছেন……ইত্যাদি । কিন্তু সময়ের ব্যবধান কোন দেশে সন্ধ্যা, একই সময়ে অন্য দেশে সুবহে সাদিক!! …… ইত্যদি নানা সমস্যা আছে । এগুলোর সমাধান জন্য শরিয়া কি বলে বা কিভাবে সমাধান হবে ?

তার কোন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা তাদের প্রচারনায় পাওয়া যায় না!!

আমি যথাসাধ্য কুরআন-হাদিসের রেফারেন্স, বিভিন্ন লেকচার, বই ঘেটে সকল সমস্যা সমাধানের সামান্য চেষ্টা করেছি ।

এটা গ্রহনযোগ্য কিনা তা জানার জন্য আপনারদের শরিয়া দলিল বা ব্যক্তিগত মত, প্রশ্ন, বা আরও কোন সমস্যা থাকলে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি ।

আপনাদের সকলকে আমি আন্তরিকভাবে আমার সংগ্রহটি ১ম অংশ থেকে ৮ম অংশ (শেষ) পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি ।

অনেক ব্যস্ততার মধ্যে আপনাদের মূল্যবান সময়ের জন্য এবং বার্তার কোন ভাষায় কষ্ট পেলে আমাকে আল্লাহ’র ওয়াস্তে ক্ষমা করবেন ।

বিস্তারিত দেখার জন্য অনুগ্রহ করে নীচের লিঙ্কগুলো ক্লিক করুন ।

১ম অংশ- Click This Link

১ম অংশে পাবেন- নামায কিভাবে একই দিনে হয় ? এর কিছু দলিল ।

২য় অংশ- Click This Link

২য় অংশে চাঁদ দেখার স্বাক্ষী কয়জন, কোথাকার তার দলিল পাবেন ।

৩য় অংশ- Click This Link

৩য় অংশে বিশ্বে চাঁদ দেখার বিভিন্নতা এবং একই ইবাদতের দিন দেশ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয় । এর কিছু তথ্য পাবেন ।

৪র্থ অংশ- Click This Link

৪র্থ অংশে প্রথম চাঁদ কোনটা গ্রহনযোগ্য এ নিয়ে বিশ্ব বরেণ্য ফেকাহ বিদ ও উল্লেখযোগ্য আলেমেদ্বীন্দের কিছু ফতোয়া ও দলিল পাবেন ।

৫ম অংশ- Click This Link

৫ম অংশে ৪ মাযহাবের ইমামদের ফতোয়া, দলিল এবং কেন তারা বাস্তবায়ন করতে পারেননি তার কিছু কথা পাবেন ।

৬ষ্ঠ অংশ- Click This Link

৬ষ্ঠ অংশে পূর্বে চাঁদ দেখার খবর কিভাবে পৌঁছানো হত এবং আধুনিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহার করা যায় কিনা ? সৌদির সাথে এক করা কুরআন হাদিস অনুযায়ী কিনা এর কিছু সমাধানের দলিল পাবেন ।

৭ম অংশ- Click This Link

৭ম অংশে মক্কায় যখন সন্ধ্যা তক্ষণাৎ ১ম চাঁদের খবর প্রচার করা হলে অন্য দেশে তখন সুবহে সাদিক হবে । রমযানের তারাবী, সেহেরী, নিয়ত ঐ দেশের লোকেরা কিভাবে করবে ? এর কিছু সমসধানের দলিল পাবেন ।

৮ম অংশ- Click This Link

৮ম অংশে শেষ কথা ও (OIC) ও. আই. সি’র. কিছু তথ্য পাবেন ।

আল-কুরআন- তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি কর না (আশ শুরা আয়াত ১৫);

তোমাদের নিকট যে জ্ঞান পৌঁছেছে তারপরও যদি তোমরা তাদের (কুরআন-হাদিস বহির্ভূত কারো কথা) মনের ইচ্ছা ও বাসনার (দলিল বিহীন মতবাদ) অনুসরণ কর তাহলে নিশ্চিত রুপে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে (বাক্বারা আয়াত ১৪৫);

লেখাটি গ্রহনযোগ্য হলে প্রচার প্রকাশের জন্য আন্তরিকভাবে বিশেষ অনুরোধ করচ্ছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.