![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আনুমানিক ৩৫ বছর ধরে বহন করে চলছি এই রক্ত মাংসের ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে। পিছনে তাকিয়ে দেখি কোন পাথেয় সংগ্রহ হয়নি। তাই ভয় হয়। খুব ভালোবাসি মা আর সন্তানকে আর তার সমান্তরালেই আছে আমার দেশ, বাংলাদেশ। সালাম মা তোমাকে, সালাম বাংলাদেশ তোমাকে। ধন্য করেছ তোমরা আমাকে জন্ম দিয়ে। ঘৃণা করি তাদের, যারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে আর সর্বদা অন্যের কুৎসা রটনা করে।
আমি বরাবরই ভোজন রসিক সেটা এ ব্লগের অনেকেই জানেন। সেসব নিয়েও আছে অনেক অনেক গল্প। যাক সে কথা। আজকে ঘরে বানানো টকদই এর রেসিপি দিবো। যা এই রোজার দিনে ইফতারের পরে ভালো পুষ্টির যোগান দিবে। খুব অল্প খরচে, অল্প সময়ে বাসায় এই ট্কদই বানাতে পারেন।
উপকরণ :
দুধ ২ লিটার (আমরা দুই লিটারকে ষ্ট্যান্ডার্ড ধরে নিলাম), পানি ২ কাপ,
দইয়ের বীজ (আগের দই) ১.৫ টেবিল চামচ, মাটির বড় হাঁড়ি ১টি।
প্রণালী:
১। ২ লিটার দুধে ২ কাপ পানি মিশিয়ে প্রায় সাত/আট মিনিট চুলায় গরম করতে হবে।
২। যখন একটু বলক উঠবে তখন চুলার জ্বাল কমিয়ে দিতে হবে।
৩। এরপর এই অল্প জ্বালে প্রায় ২০ মিনিট রাখতে হবে। (পাতিলের নিচে দুধ যাতে না ধরে যায় এজন্য মাঝে মাঝে চামচ দিয়ে নাড়তে হবে)
৪। মিশ্রণটি যখন একটু ঘন হয়ে আসবে তখন মাটির ঐ হাঁড়িতে ঢালতে হবে।
৫। এরপর দইএর বীজ আধাকাপ পানিতে গুলিয়ে মাটির হাঁড়িতে রাখা দুধের মধ্যে ঢেলে দিতে হবে।
৬। এরপর হাঁড়িটি ঢেকে রাখতে হবে। ঠান্ডা হলে ফ্রিজিং করা যেতে পারে।
দই এর বীজ কিভাবে বানাবেন?
১ম পদ্ধতি: আগের যেকোন দই থেকে অল্প কিছু দই পরের দই এর বীজ হিসেবে ব্যাবহার করা যায়।
২য় পদ্ধতি: এককাপ দুধের মাঝে ৩/৪ চামচ ভিনেগার দিলে সেটা জমে দই এর বীজ হবে।
৩য় পদ্ধতি: এককাপ দুধের মাঝে দশ বারো ফোঁটা লেবুর রস দিলেও সেটা দই এর বীজ হিসেবে।
দই এর পরিচয় এবং সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:
দই হল এক ধরনের দুগ্ধজাত খাদ্য যা দুধের ব্যাক্টেরিয় গাঁজন হতে প্রস্তুত করা হয়। ল্যাক্টোজের গাঁজনের মাধ্যমে ল্যাক্টিক এসিড তৈরি করা হয়, যা দুধের প্রোটিনের ওপর কাজ করে দইয়ের স্বাদ ও এর বৈশিষ্ট্যপূর্ণ গন্ধ প্রদান করে। মানুষ ৪৫০০ বছর ধরে দই প্রস্তুত করছে এবং তা খেয়ে আসছে। সারা পৃথিবীতেই এটি পরিচিত। পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু খাদ্য হিসেবে এর সুনাম আছে। দই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্ল্যাভিন, ভিটামিন বি৬ এবং ভিটামিন বি১২ এ অত্যন্ত সমৃদ্ধ।
টক দই এর ১০টি উপকারীতা:
১। টক দই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ঠান্ডা লাগা , সর্দি ও জ্বর না হওয়ার জন্য এটি ভালো কাজ করে।
২। টক দইয়ের উপকারী ব্যাকটেরিয়া ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং শরীরের উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে বাড়িয়ে হজম শক্তি বাড়ায় বা ঠিক রাখে।
৩। টক দইয়ের ব্যাকটেরিয়া হজমে সহায়ক তাই এটি পাকস্থলীর জ্বালাপোড়া কমাতে বা হজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
টক দই হাড় ও দাঁতের গঠনে ও মজবুত করতে সাহায্য করে ।
৪। কম ফ্যাট যুক্ত টক দই রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল এলডিএল কমায়।
৫। টক দইয়ের আমিষ দুধের চেয়ে সহজে হজম হয়, এটি দুধের চেয়ে অনেক কম সময়ে হজম হয়। তাই যাদের দুধের হজমে সমস্যা তারা দুধের পরিবর্তে এটি খেতে পারেন।
৬। টক দই রক্ত শোধন করে। উচ্চ রক্ত চাপের রোগীরা নিয়মিত টক দই খেলে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
৭। ডায়বেটিস, হার্টের অসুখ এর রোগীরা নিয়মিত টক দই খেলে এসব অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। নিয়মিত টক দই খেলে তা অন্য খাবার থেকে পুষ্টি নিয়ে শরীরকে সরবরাহ করে ।
৮। টক দইয়ে আমিষ থাকে, যেহেতু আমিষ হজম হতে সময় লাগে, তাই পেট ভরা বোধ হয় ও শক্তি পাওয়া যায় | অতিরিক্ত খাবারও খেতে ইচ্ছা করে না।
৯। দই এর পুষ্টি উপাদানগুলো হজমের সময় তাড়াতাড়ি শরীরে শোষিত হয়ে দ্রুত শরীরকে শক্তি দেয়।
১০। টক দই শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে | তাই গ্রীষ্মকালে টক দই খেলে ভালো।
তো আজকেই হয়ে যাক, ইফতারের পরে নিজের হাতে বানানো টক দই। আর খেয়ে বলেন কেমন লাগলো?
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০৫
মিলটন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার ভাল লাগে ঘরে বানানো মিষ্টি কম দিয়ে দই। খুব মিষ্টি হয়না আবার একটু টক টক লাগে। দোকানেরটা এত মিষ্টি থাকে যে একটামচের পর আরেক চামচ আর গলা দিয়ে নামে না।
আপনার রেসিপিটা অনেক সহজ। ট্রাই করতে হবে একদিন
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৬
মিলটন বলেছেন: আপনি কিভাবে দই বানান সেটা নিয়ে এখনেই লেখেন। তাহলে আমরা সবাই জানতে পারবো।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫০
আবু সালেহ বলেছেন: আরে মিলটন ভাই যে!!তাও আবার টক দই এর রেসিপি নিয়ে......+++
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২৬
মিলটন বলেছেন: হ্যা এরপর আসবো বোরহানীর রেসিপি নিয়ে। একটু পুদিনা পাতা বাইটা রাখেন।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১০
পোকেমোন০০৭ বলেছেন: আমার ভাল লাগে হালকা মিষ্টি দই।ইদানিং দোকানের দই এর উপরে একটা আস্তরণ থাকে।দই ঘন করতে ওরা টিস্যু পেপার ব্যাবহার করে।এরচে ঘরে বানানো অনেক ভালো।
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪৮
মিলটন বলেছেন: হ্যা মিষ্টি বানাতে আজকাল টিস্যু পেপার ইউজ করা হয় এটা শুনেছি। যেমন রসমালাই, দই ইত্যাদি।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১১
রডোডেনড্রোন বলেছেন:
দই যদি না জমে তাহলে কিন্তু আপনার খবর আছে
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫২
মিলটন বলেছেন: ভয় পাইসি।
তবে দই জমানোর একটা প্রাচীন গ্রাম্য পদ্ধতিও আছে।
চুলা থেকে নামানোর পরে চুলা বাদে রান্নাঘরে অপেক্ষাকৃত গরম জায়গায় মোটা কাপড় (যেমন কাঁথা) দিয়ে মাটির হাড়িটি পেঁচিয়ে অনেকক্ষণ রাখলেও দই জমে যায়।
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৬
মদন বলেছেন: টক দই আমার ভালো লাগে না, তবুও পোষ্টে +
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৬
মিলটন বলেছেন: ভালো না লাইগাই পিলাচ দেওয়ার জন্য মাইনাচ দেওয়া হলো।
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২০
পাকা খোকা বলেছেন: টক বেশী হয়েছে
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:১৮
মিলটন বলেছেন: একটু চিনি দিয়ে নিন। সরকার চিনির দাম ৫৫ টাকা করেছে।
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩০
তাসবীর আহমাদ বলেছেন: ময়রাদের ভাত মারা পোস্টে প্লাস।
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৫
মিলটন বলেছেন: না রে ভাই আপনার ঘরে বানানো দই কখনই ময়রাদের মত হবে না।
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
নিয়ন আধাঁর বলেছেন: ++
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
মিলটন বলেছেন: ++
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: ১। ২ লিটার দুধে ২ কাপ পানি মিশিয়ে প্রায় সাত/আট মিনিট চুলায় গরম করতে হবে।
পানি না মিশিয়ে আরো দুই কাপ গুড়া দুধ দিয়ে দিলে মজাদার খীরসা টাইপ দই হবে ভাইয়া তবে সেটাতে চিনি দিতে হবে!
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৯
মিলটন বলেছেন: চমৎকার চমৎকার। কোন মিস নাই।
আমি এই মিষ্টি দই কিভাবে বানাতে হয় তাই খুঁজছিলাম। পেয়ে গেলাম। অনেক ধন্যবাদ।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪২
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ভাল লাগলো ভাইয়া। শাম্মী খুব পছন্দ করেছে-এবং আজই আপনার দেয়া নিয়মে বাড়িতেই টক দৈ বানানোর অভিযান চলবে। +
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫০
মিলটন বলেছেন: ঠিক আছে বানিয়ে খান ভালো লাগবে আশা করি।
তবে মনে রাখতে হবে, দোকানের তৈরী ফুচকা আর বাসার তৈরী ফুচকার স্বাদ কিন্তু আলাদা। দোকানের পচা পানি দিয়ে বানানো ফুচকাই কিন্তু স্বাদ লাগে।
তবে বাসায় বানানো টক দই অতটা স্বাদ না লাগলেও খারাপ হবে না।
তবে দই জমানোর আরেকটা সিসটেম আছে যেটা আমি ৫ নং কমেন্টে বলেছি।
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০০
Dubai Express বলেছেন: চরম ভালো হইছে।
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:১৯
সত্যচারী বলেছেন: ভাই, আমার এখানে মাটির হাড়ি যোগাড় করা সম্ভব নয়। অন্য কোন উপায়ে দই বসানোর উপায় জানা আছে?? জানালে উপকৃত হই
২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০১
মিলটন বলেছেন: ভাই মাটির হাড়ি ছাড়া অন্যকিছু হয়কিনা আমার জানা নেই। সম্ভবতঃ মাটির হাড়ির ব্যাপারে কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে।
১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫২
অপ্সরা বলেছেন: মিষ্টি দই বানাতে গেলে মিষ্টি দই এরই ছাঁচ মানে বীজ লাগবে টক দই এরটা দিয়ে হবেনা!
২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
মিলটন বলেছেন: ভালো একটা জিনিস জানলাম এটা জানতাম না।
একটু দেখেন তো ১৩ নং কমেন্টের উত্তরটা কি হবে?
১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
ইয়াংেমন বলেছেন: টেরাই কইরা দেখমুনে।
২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৩
মিলটন বলেছেন: ঠিক আছে।
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন:
আমি এতোদিন ভেবেছিলাম- মিল্টন সব সময়ই আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবদের গিফট দেয়া আম-কাঠাল, লিচু, পাংগাশ- ইলিশ মাছেরমত সব কিছুই গিফট পায় এবং তাখেয়ে খেয়েই ভূড়িটা লাগামহীন হচ্ছে এখন দেখছি সামান্য এক হাড়ি দইও মিল্টন নিজ হাতে বানিয়ে খায়
আপশোস
আমার নিত্য দিনের খাবারের সাথে(রাতের খাবার) এক কাপ পরিমান টক দই থাকবেই। একই অভ্যাস তোমার ভাবীরও।
তোমার দই রেসিপী হান্ড্রেড পার্সেন্ট পার্ফেক্ট হয়েছে।
শুভ কামনা এবং নয় নম্বর ভাল লাগা।
২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
মিলটন বলেছেন: আপনারা আমাকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়ান তো আমি কি করবো? আমি তো কারো মুখের উপরে না বলতে পারি না।
ধন্যবাদ।
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আর একটা স্বীকৃতি, তোমার দই'র হাড়িটাই প্রমান করছে-দইটা তুমি নিজেই বাড়িতে বানিয়েছো। কারন, ছবির দইয়ের হাড়ি বড় শহরের কোনো দোকানে পাওয়া যায়না তবে মফস্বলে এখনও অমন হাড়ি দেখা যায়। আমি ঠিক বলেছি কিনা?
২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
মিলটন বলেছেন:
পুনশ্চ: আমি এখনও কাউকে দাওয়াত করি নাই।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:০০
মোঃ আবদুল হাই বলেছেন: ভাল লাগল। +
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৩
মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১১
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: মিল্টিন ভাইয়া একজন পাক্কা দৈ'র কারিগর। ১১+
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৪
মিলটন বলেছেন: খাইসে আমি তো মিল্টিন ভাই না।
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৬
বিজ্ঞান বলেছেন: ভাইডি, এই কানাডাতে মাটির হাড়ি পামু কই??? তাই আপাতত প্রিয়তে রাখলুম। দেশে গেলে ট্রাই মারুম নে।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৫
মিলটন বলেছেন: ১৩ নং এ একজন জিজ্ঞাসা করেছেন এই একই সমস্যা নিয়ে।
২১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৫৫
তাসনিয়া বলেছেন:
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩১
মিলটন বলেছেন: আপনার হাসির জন্য ধন্যবাদ।
২২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: টকদই খাই না - গন্ধ লাগে।
মিষ্টি দইয়ের রেসিপি নাই?
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩২
মিলটন বলেছেন: একটু টক খেয়ে দেখেন না কেন?
২৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
ভাই, ডিম আগে না মুরগী আগে?
কারণ, দই বানাতে হলে আগের দইয়ের বীজ লাগে। সেই দই কি আপনি সাপ্লাই দিবেন?
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৩
মিলটন বলেছেন: ডিম মুরগী কোনটাই আগে না সব পিছনে।
দই এর বীজ কিভাবে বানাতে হয় সেটাতো পোষ্টেই লেখা আছে।
২৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২৪
নীলঞ্জন বলেছেন: প্রিয়তে।++++++++
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
মিলটন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ নীলাঞ্জন।
২৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
খেয়াল করি নাই!
৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
মিলটন বলেছেন: তাইলে তো আর কতাই নাই।
২৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া ১৩ নং এর উত্তর আমি জীবনেও মাটির হাড়িতে দই বানাইনি।
একদম ঝকঝকে তকতকে ক্রিস্টাল বাটিতে দই বসালেও মাটির হাড়ির সাথে কোনো পার্থক্য থাকেনা স্বাদে ও গুণে!!
তবে আমি সেই বাটিটা একটু গরম থাকতেই মোটা টাওয়ালে পেঁচিয়ে মাইক্রো ওভেন এক মিনিট গরম করে বন্ধ করে দিয়ে তার ভেতরে বাটিটা ঢুকিয়ে দেই।
বড়জোর ৩/৪ ঘন্টা পর দই রেডি হয়ে যায়।
তবে সেটা টকদই। মিষ্টি দই হতে বেশ কিছুক্ষন সময় নেই টকদই মিষ্টি দই এর অনেক আগে জমে যায়।
উফফ আসলেই আমি রান্না এক্সপার্ট!!!
৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬
মিলটন বলেছেন: যাক উত্তরটা পাওয়া গেলো।
আসলেই আপনি রান্না এক্সপার্ট!!!!!!!!
২৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০১
অপ্সরা বলেছেন: স্পেল বাইন্ডারভাইয়া
দই বীজ না বানিয়ে অল্প একটু ২/৩ টেবল চামচ দই খুব সহজেই যে কোনো মিষ্টির দোকান থেকে চেয়ে আনলেই সেই দইবীজ বানানোর ঝামেলাও চুকে যায়।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
মিলটন বলেছেন: হ্যা আমি বীজ বানানোর পদ্ধতিতে বলেছি:
১ম পদ্ধতি: আগের যেকোন দই থেকে অল্প কিছু দই পরের দই এর বীজ হিসেবে ব্যাবহার করা যায়।
২৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০৬
সেভেরাস স্নেইপ বলেছেন: হায়, ইন্টারনেটে যদি ফুড ট্রান্সফার সিস্টেম থাকতো!!
৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
মিলটন বলেছেন: নির্বাক হয়ে গেলাম।
২৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩২
অদম্য১২৩৪ বলেছেন: হ্যাপা কম না
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৯
মিলটন বলেছেন: তাই?
৩০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৬
শিপু ভাই বলেছেন:
দারুন!!!
+++++++++++
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪২
মিলটন বলেছেন: একবার নিজে চেষ্টা করে দেখেন পারবেন আশা করি।
৩১| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
মমবাতি বলেছেন: দারুন!!!
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
মিলটন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
ইলা বলেছেন: এ দই খামু না , উপকার যা-ই হোক না কেন। দইয়ের চেহারা এমন লালচে কেন?
তবে বানােনা পদ্ধতি খুবই সহজ।
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫২
মিলটন বলেছেন: আপনার মনিটরে সমস্যা আছে তাই লাল দেখা যাচ্ছে
৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আমার মিষ্টি দইয়ের কথা মনে পড়ে গেল। অনেক দিন বানানো হয় না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪
আমি বিদ্রোহী বলেছেন: অসাধারন। প্রিয়তে...