নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলেই দোষ ,নন্দ ঘোষ

কোর্পরে্ট শয়তান

কোনো কাজকর্ম তো নাই,খাচ্ছেন দাচ্ছেন, অার যখন যা চাচ্ছেন হাতের কাছে তাই পেয়ে যাচ্ছেন। - দাশবংশ

কোর্পরে্ট শয়তান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাচেলর বেচারা

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

ব্যাচেলর মানেই যারা পড়াশুনা করতে কিংবা চাকুরী জন্য শহরে একটা মাথা গুজার ঠাই ।কিন্তু এই মানুষ গুলো আসলেই মানুষের পর্যায় থাকে ।ছোট একটা রুমে গাদাগাদি করে থাকা আর খাদ্য নামের অখাদ্য গলাধকরণ করা ।আসলেই তারা কোন মানুষ পর্যায় ই পরে না মাসের এক তারিখ না হতেই বাড়িওলা নামক ঠগ কিংবা ম্যানেজার জাতীয় চিংটিবাজ মানুষিক শাস্তির শিকার হতে হয় ।যেখানে পুরো একটা বাসার ভাড়া হবে ২০০০০টাকা সেখানে আদায় করা হয় ৩০০০০টাকা ।তাদের প্রধান দোষ তাড়া ব্যাচেলর কিছু বলার নেই আর ভোক্তা অধিকার আইন নামক হাস্যকর আইন তাদের জন্য না ।রাস্তায় ফুটপাতে ছাএ হোস্টেল অমুকনিবাস থাকা খাওয়া ব্লা ব্লা লেখা থাকে এগুলো পরিচালনা করে চোট্টা টাইপ লোকজন এদের কাজই হল নিরুপায় ব্যাচেলর খোঁজ করা আর তাদের কে সেখানে থাকার বাধ্য করা ।সবচেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করে শ্রমিক জাতীয় ব্যাচেলররা ।এসির ঠান্ডা হাওয়া লাগানো বিরিয়ানী মিটিং করা মানবতার দালালদের কোন দিনই দেখলাম না এসব নিয়ে কথা বলতে ,সমাধান চাইতে ।কতই সুপার ডুপার হিরো আছে এক সময় ব্যাচেলর জীবন কেটেছে একটু প্রতিষ্ঠিত হয়েই বলেছে কিছু না করতে পারি একটা ব্যাচেলর হাউস তৈরি করব ।টিভি শোতে টক টক কথা ই বলা যায় বাস্তেবে টাকার বালিশ পেলেই সব ভুলে যায় ।আর ব্যাচেলর দের একটাই চাওয়া থাকে নিরাপদ পানি আর একটু প্রশান্তির ছোঁয়া ।আসলে ব্যাচেলর চেয়ে রাস্তার কুকুর ও ভালো থাকা খাওয়ার চিন্তা নেই বাড়িতে টাকা পাঠাবার চিন্তা নেই ভালো রেজাল্ট করার ও চিন্তা নেই ।যেখানে রাএ সেখানে থাকা ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

গোবর গণেশ বলেছেন: ভাইরে এই অসময়ে এক্কেরে মনের কতাডা কইছুইন। ভূক্তভোগীরাই জানে ব্যাচেলারের জ্বালা। কিযে এক অসহ্য যন্ত্রণায় দিন যাচ্ছে বলে বুঝাতে পারবো না। একটা নির্দিষ্ট বয়সে এসে মানুষ একটু স্বাধীনতা, একটু প্রশান্তি বা একটু স্বস্থি খোজে। এসবের কিছুই ভাগ্যে জোটবেনা যদি সে ব্যাচেলর হয়। থাকি সাবলেট হিসাবে। মাস শেষে থাকা খাওয়া বাবদ একটা নির্দিষ্ট অংক গুনতে হয়। পেইং গেষ্ট বলতে পারেন। কোন মাসেই পাঁচ তারিখ অতিক্রম করে ভাড়া দেই না। তার পরেও তাড়া দেয়। যতটা সময় জেগে থাকি তার বেশিরভাগটাই অফিসে আর বাকিটা বন্ধুবান্ধব নিয়ে অথবা একাই ঘুরে ফিরে কাটিয়ে দিতে চেষ্টা করি। যা খেতে দেওয়া হয় তাই কোনরকমে গিলে ঘুমিয়ে পড়ার ব্যর্থ চেষ্টা করি। ভাড়া দেওয়া রুমটাও নিজেদের জিনিষপত্র দিয়ে ভরে রাখে। বাচ্চাদের অত্যাচার, কোন কিছুই রেখে শান্তি নাই। রাতে একটু শান্তিতে ঘুমাতেও পারিনা নাকডাকার যন্ত্রণায়। দুই বছরে ভাড়া বাড়াতে হয়েছে তিনবার। অথচ আমার এখনো একবারও বাড়েনাই। কেন যে থাকি বলতে পারবোনা। দুঃখ হয়। কি করব, উপায় তো নাই।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০০

কোর্পরে্ট শয়তান বলেছেন: হমমম..

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

বিপ্লব৫৫ বলেছেন: চারমাস যাবদ একটা বাসায় সাবলেট আছি । গত সপ্তাহে বাসার মালিকের সাথে কথা বলে জানতে পারি আমাদের রুমের ভাড়া দিয়ে পুরা বাসার ভাড়া দেওয়া হয় আর যার কাছ থেকে সাবলেট নিয়েছি সে আমাদের দেওয়া টাকায় ফ্রি থাকে। এই হলো ব্যাচেলার জীবনের ইতিহাস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.