![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নবম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে ভয়াবহ ইসলাম অবমাননা : দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! : আল্লাহ ও দেবদেবী সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ), আলেমরা বললেন— ক্ষমা নেই
আসাদুজ্জামান সাগর
দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! নবম দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ সরকারি পাঠ্য বইয়ে এমন কথাই লেখা হয়েছে। বইটির শরিয়তের উত্স অধ্যায়ে ইসলাম অবমাননার ওই ধৃষ্টতার বিষয়টি পাওয়া গেছে। ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় হালাল-হারাম অংশে হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে-‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত হারাম ।’ বইটিতে ইসলামী শরিয়ত হালাল-হারাম’ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আল্লাহর সঙ্গে দেবদেবীকে সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ) করে দেয়া হয়েছে। অথচ আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ১৭৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও নামে উত্সর্গ করা হয়।’
সরকারি পাঠ্য বইয়ে ইসলামের এমন ভয়াবহ অবমাননায় তীব্র প্রতিক্রিয়া ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী, ধর্মপ্রাণ মানুষ এবং দেশের বিশিষ্ট আলেম সমাজ। শোলাকিয়া ঈদগাহ-এর ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মসউদ বলেছেন, বইটিতে যদি ইচ্ছাকৃত ওই তথ্য দেয়া হয়, তাহলে তাদের ক্ষমা নেই। ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী সরকার এমন ধৃষ্টতা দেখিয়ে সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।
জানুয়ারিতে নবম-দশম শ্রেণীর ২০১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন ওই বইটি তুলে দেয়া হয়। সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বইটি প্রকাশ করে।
১৭৮ পৃষ্ঠার বইটিতে মোট পাঁচটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায় ‘আকাইদ ও নৈতিক জীবন’, দ্বিতীয় অধ্যায় ‘শরিয়তের উত্স’, তৃতীয় অধ্যায় ‘ইবাদত’, চতুর্থ অধ্যায় ‘আখলাক’ এবং পঞ্চম অধ্যায় ‘আদর্শ জীবনচরিত’। এরমধ্যে ৮১ ও ৮২ পৃষ্ঠায় শরিয়তের উত্স অধ্যায়ের পাঠ-২৪ (শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা) ‘হালাল-হারাম’ বিষটি আলোচনা করা হয়েছে। ৮২ পৃষ্ঠায় হালাল-হারামের সংজ্ঞাও দেয়া হয়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে যেহেতু হারাম সীমিত সংখ্যক, সেহেতু নিম্নে বর্তমান সমাজে প্রচলিত কতিপয় হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা উল্লেখ করা হলো- ১. মৃত জীবজন্তু (তবে মৃত মাছ খাওয়া হারাম নয়), ২. রক্ত পান করা (তবে হালাল জন্তুর গোশত লেগে থাকা রক্ত হারাম নয়), ৩. মানুষের গোশত খাওয়া, ৪. শূকরের গোশত খাওয়া, ৫. দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া। এরকম ১৭ নম্বর তালিকা পর্যন্ত হারাম বিভিন্ন বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা দেয়া হয়েছে। বইটিতে ইসলামী শরিয়তবিরোধী দেবদেবীর সঙ্গে কেন আল্লাহর সমান্তরাল তুলনা করায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনসিটিবি, বইটির লেখক ও সম্পাদকের দায়ী করেছেন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও আলেম সমাজ।
বইটির প্রচ্ছদের পরের পৃষ্ঠায় এর লেখক ও সম্পাদকের নাম দেয়া আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষক বইটি রচনা করেন। এরা হলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক মুহাম্মদ আবদুল মালেক, ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদ ও আরবি বিভাগের ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। বইটি সম্পাদনা করেছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। বইয়ের প্রসঙ্গ-কথা লিখেছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মোস্তফা কালামউদ্দিন। এরা সবাই সরকার সমর্থক শিক্ষক হিসেবে পরিচিত।
ইসলামী শরিয়তবিরোধী দেবদেবীর সঙ্গে কেন আল্লাহর সমান্তরাল তুলনা করেছেন এ বিষয়ে লেখকদের একজন ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, এটি কাঙ্ক্ষিত নয় এবং অনিচ্ছাকৃত ভুল। তাড়াহুড়া করে বইটি ছাপানো হওয়ায় এমনটি হয়েছে। আগামী জানুয়ারিতে নতুন বইয়ে ভুল সংশোধন করা হবে।
বিষয়টিতে বইটির সম্পাদকের দায় বর্তায় কি না জানতে চাইলে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। বাক্যটি জটিল তবে ভুল নয়। এ বিষয়ে এনসিটিবির দায়িত্বহীনতা রয়েছে কিনা তা জানতে গতকাল প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মোস্তফা কালামউদ্দিনের সঙ্গে দুপুর-থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একাধিকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। তিনি বারবারই ব্যস্ততা দেখিয়ে কথা বলেননি।
আলেমদের প্রতিক্রিয়া ও ক্ষোভ : এ বিষয়ে শোলাকিয়া ঈদগাহ-এর ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মসউদ বলেন, ইসলামে দেবদেবীর কোনো অবস্থান নেই। হালাল-হারাম বিষয়ে আল্লাহর নামেই পশু জবাই ও গোশত খাওয়া হালাল হবে। তিনি বলেন, পাঠ্য বইতে এরকম লিখে থাকলে তা দেখতে হবে। যদি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও বই রচনাকারিরা ভুল করে তা হলে সংশোধন করতে বলব। আর ইচ্ছাকৃতভাবে করলে কোনো ক্ষমা নেই। ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেন, বর্তমান সরকার মুসলমানদের দুশমন। সরকার যে শিক্ষানীতি করেছে এর উদ্দেশ্য হলো ইসলামকে নির্মূল ও বিকৃত করা। নবম-দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে দেবদেবীর যে কথা বলা হয়েছে তা সরকারের মহাপরিল্পনারই অংশ। তিনি বলেন, হালাল-হারাম নিয়ে সূরা আল মায়িদাহ ৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শূকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উত্সর্গকৃত হয়, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যায়, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্য নির্ধারক শর দ্বারা বণ্টন করা হয়। এসব গোনাহর কাজ। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, ইসলামবিদ্বেষী এ সরকার সরাসরি আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আর আমরা সরকারের ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছি। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব অধ্যাপক মাওলানা সালাউদ্দিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি পরে এ বিষয়ে কথা বলবেন বলে জানান।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বিস্তারিত এই লিংকে আছে, ছাগুর কথায় লাফাইয়েন না,
মাহমুদুর নিজেই একটা বেঈমান, কাফের তা আবারও প্রমাণিত হইল...
Click This Link
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
পলাতক আসামী বলেছেন: @কাজী মামুনহোসেন: দিলেন তো ভাই।রিবন েফনী ছাগু টার মন টা খারাপ করে।আপ্নি এত পাষাণ কেন?
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: বিষয়টি জত দ্রুত শোধরানো যায়, ততই মঙ্গল। তাছাড়া আরও কিছু ব্যাপার আছে যা হয়ত অনেকে লক্ষ্য করেননি। ইসলাম শিক্ষা বই এর শেষে আম্বিয়া(আ) এবং সাহাবায়ে কেরাম (রা) দের যে জীবনী পেশ করা হয়েছে তাতে মূলত তাদের দুনিয়াবি দিকই দেখান হয়েছে । অথচ ইসলাম বলে দুনিয়ার ওপর আখিরাতকে প্রাধান্য দিতে। এধরণের জীবনী পড়ানো হলে শিক্ষার্থীরা দুনিয়াকেই সব বলে মনে করবে। আখিরাতের জীবন সম্পরকে উদাসীন হয়ে থাকবে জার ফলাফল খুবই ভয়াবহ। কেননা পরবর্তীতে এসকল অন্তরে আল্লাহ ও রাসূলের কথার স্থান দিতে ও মানতে অনেক কষ্ট হয়। এ যেন একটি ইটকে পুনরায় রিভার্স করে মাটিতে পরিনত করার মত।
আমাদের মাঝে বেশি বেশি আখিরাতের আলোচনা, মৃত্যুর আলোচনা করা দরকার।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: এখানে আমি ভাষাগত কোনো ভুল দেখছিনা। যদি লেখা হতো "দেবদেবী বা আল্লাহ" তাহলে বলা যেতো আল্লাহ কে দেবদেবীর সমান্তরাল বলা হয়েছে। খেয়াল কইরা দেখেন এখানে লেখা আছে "দেবদেবীর বা আল্লাহ" সুতরাং আপনি এখানেই থেমে যেতে পারেন না। যখন ই দেবদেবীর বলা হয়েছে তখন যদি আল্লাহর লেখা হতো তবু্ও সমান্তরাল বলা যেতো। "রহিম বা করিম" এইটা ঢিক আছে, কিন্তু আপনি যদি লেখেন "রহিমের বা করিম" তাহলে অবশ্যই পরে কিছু আছে বুঝতে হবে।
আমার দেশের সম্পাদক কে আগে বাংলা ভাষা ভালো কইরা শিখে তার পর বাংলা পত্রিকার সম্পাদকগিরি করতে বলেন।
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: আমার মনে হয় এটা ইচ্ছা করে করা হয়েছিল
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
ধর্মবাজ বলেছেন: এই জানোয়ার ধর্মের দোহাই দিয়ে সাধারন মানুষকে উম্মাদ বানিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিলে কতটা পারদর্সী তা আজ মানুষ বুঝতে শুরু করেছে। এই জানোয়ারগুলোই যুগে যুগে সভ্যতাকে কলংকিত করেছে। এই জানোয়ারদের আমরা সহজেই চিনি যখন তারা অন্য ধর্ম বর্ন আর গোস্ঠির হয়। এইরকম জানোয়ারদের আস্ফালনেই বাবরি মসজিদ ভাংগা হয়, আর হিন্দু মুসলিম দাংগায় হাজারো মুসলিম প্রান হারায়। গুজরাটে নরেন্দ্র মোদি রা যেমন সজ্ঞানে দাংগা লাগিয়েও মন্ত্রী এমপি হচ্ছে, আমার দেশেও এই মাহমুদুর জানোয়ারেরা একই কাজ করে যাচ্ছে এবং একই স্বপ্নে বিভোর আছে।
ব্লগের ক্ষুদ্র পরিসরের গুটিকতক মানুষের ধর্মীয় বক্তব্য কে কেন্দ্র করে এরা সবাইকে নাস্তিক বানায়, ধর্মীয় অনুভুতিতে জোড় করে শুরশুরি দেয়ার জন্য নবী রাসূল দের নিয়ে একজনের গালি হাজারো মুখে ছড়িয়ে দেয়, প্রচারেই প্রসার জেনেও এরা ঐ সকল নোংড়া বানী প্রচার করে পক্ষান্তরে নাস্তিকতাকেই উস্কে দেয়, মানুষকে নাস্তিক বানানোর পথ খোলে দেয়। আল্লা রাসূলের জন্য নূনতম মায়া দয়া থাকলে এই জানোয়ার ঐ সকল নোংড়া কথা প্রকাশ করতে পারত না।
পাকিস্তানে কয়দিন আগে এক ঈমাম একটি খৃস্টান মেয়েকে ফাসানোর জন্য নিজেই কোরান পুড়িয়েছিল, ঠিক এমনি করে জানোয়ারেরা যুগে যুগে ধর্ম আর আল্লা রাসুল কে নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করে আসছে। আমাদের এখনই বুঝতে হবে এই মাহমুদুর জানোয়ারদের ফন্দি ফিকির। ইসলামের ই ও নাই এই জানোয়ারের বিবেকে। মানুষের মন ভাংগা আর মসজিদ ভাংগা নাকি সমান। নবী রাসূল কে নাস্তিকরা গালী দিচ্ছে, ওরাই জানছে। আর এই জানোয়ার মাহমুদুর এই গালিগালাজ হাজারো ঈমানদার মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে হাজারো মুসলমানের মন ভাংছে। থাবা বাবার মত একটা নাস্তিক আরো ১০০ বছর প্রচার করেও এত মানুষের মন ভাংতে পারত না, আর মানুষকে আহত নিহত করাতো দূরে থাক! এই মাহমুদুর জানোয়ার টা নাকি ইসলাম রক্ষা করবে, যে প্রতিটি পরতে পরতে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানায়। কাবা শরীফ নিয়ে যেই লোক মিথ্যার বেসাতী করতে ভয় পায় না, সেই লোক কি করে ধর্মের দোহাই দেয়। হেই বাংলার মানুষ সকল, তোমারা কি আন্ধা হইয়া গেলা, তোমাগোর বিবেক কি ধ্বংস হইয়া গেল, তোমরা কি তোমাদের ধর্ম রে ঐ জানোয়ারের কাছে বন্ধক রাখতে চাও, তোমরা কিসের উস্কানিতে নামাজ ফালাইয়া মসজিদে আগুন লাগাও, কিসের উস্কানিতে মা মাটি আর মাতৃভুমির সাথে তোমরা বেঈমানি করতে যাও, কিসের নেশায় আস্তিক নাস্তিক বিবেদ টাইনা নাস্তিকের রক্তের স্বাদ নিতে যাও। ফিরে এসো ঐ হায়েনা জানোয়ারদের ছায়া থেকে, ফিরে এসো ঐ শকূনের দুষ্টচক্র থেকে, ফিরে এসো ধর্মের নামে হত্যা রাহাজানি থেকে, ফিরে এসো ঐ পৈশাচিক জানোয়াদের আস্ফালন থেকে, ফিরে এসো ঐ খুনি দেশদ্রোহী রাজাকারদের বানানো চারনভূমির সীমানা পেরিয়ে, ফিরে এসো মুক্ত বাতাসে, ফিরে এসো মানুষের কল্যানে, ফিরে এসো সেবার ব্রত নিয়ে, ফিরে এসো প্রিয় সোনার বাংলার কোলে, ফিরে এসো মাতৃভুমির কোলে।
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
মাসরুর প্রধান বলেছেন: বোঝা যায় ভুল একবার হয়েছিল, কিন্তু কেন ভুল হবে? ইচ্ছাকৃত কেউ এরকম করছে। দেশটাকে/ধর্মকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য? নাকি সুরঞ্জিত বলছিল সেটা সত্য করার জন্য?
৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: প্রকৌশলী জুলফিকার, আপনার মন্তব্য ভুল। ব্যাকরণ শিখার দরকার নেই। যেটুকু জ্ঞান আছে তা থেকেই বোঝা যায়। তবে জোর করে ভুলকে সঠিক বানাতে চাইলে অন্য কথা।
ইসলাম শিক্ষা বইতে তো দেবদেবীদের কথা আসারই কথা না। তাহলে বোঝাই যায়, বই কারা লিখে আর তাদের কাছ থেকে ইসলাম সম্পর্কে কি শিখার আছে।
১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
শিপু ভাই বলেছেন:
অবিলম্বে নবম দশম শ্রেণীর সকল ইসলাম শিক্ষা বই প্রত্যাহার করে দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানাই!!!
১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
শিপু ভাই বলেছেন:
পিচ্চি পোলা বলেছেন: বিষয়টি ধরা পড়ার পর সরকার গত জানুয়ারি মাসেই এ ব্যাপারে সব জেলা উপজেলায় তথ্য বিবরণী পাঠিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের মুখপাত্র দুটি দৈনিক পত্রিকা আবার জল ঘোলা করার চেষ্টা করলে ফের তথ্যবিবরণী দিয়েছে সরকার।
সরকারের এই তথ্যবিবরণীটি পড়ুন :
‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত নবম-১০ম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ পুস্তকের দ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ ২৪ (শিরোনাম-শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা)-এর ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় কিছু হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকার ক্ষেত্রে ১৫ নম্বর লাইনে ভুলবশত যা ছাপানো হয়েছিল, তা শুদ্ধ করে ‘আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া’ পড়তে হবে।
তথ্য বিবরণীতে আরো বলা হয়, ‘এ বিষয়ে গত ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে এনসিটিবির নং শি: উ: ২৪২/২০১৩/৮১ স্মারক মোতাবেক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক, সব উপপরিচালক, সব জেলা শিক্ষা অফিসার ও সব উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একইভাবে ওয়েবসাইটেও তা সংশোধন করা হয।
এ সংশোধনী অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষে ওই পাঠদান বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য মাঠপর্যায়ের সব শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দকে পুনরায় নির্দেশ দেয়া হলো।’
সব জেনেশুনেও জামায়াতের মুখপাত্র মাহমুতু রহমানের ছাগুর দেশ আর কামারুজ্জামানের ছাগুদিগন্ত নোংরামি করে বিষয়টি পরিস্কার হলো তো? /
-------------------------------------------------------------------------
তাইলেতো ঠিকই আছে।
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
জামিনদার বলেছেন: এটাই স্যাকুলার । সামনে আসবে দেবদেবী ও আল্লাহার জন্য পুজা/ সেজদা করা হালাল।
১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
জামিনদার বলেছেন: আজীবন দেখে আসলাম বইয়ের নাম ছিল ইসলাম শিক্ষা এখন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা। ইসলামের ভেতরে নৈতিকতা নাই??
১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
শিপু ভাই বলেছেন:
এখানে ভাষাগত একটু কনফিউশন আছে।
আসলে বাক্যটা এমন হলেই ভাল হত-
"দেবদেবীর নামে বা আল্লাহ ব্যতিত অন্য কারো নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংস খাওয়া"
যাইহোক বোঝাযাচ্ছে মাহমুদুর রাজাকার এটা নিয়েও তার নোংরা মাথাটা খাটাচ্ছে!!!
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
সুলতানা১২ বলেছেন: শিপু ভাই,
এই ভুলটি যদি বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে হতো তাইলেও কি এভাবে সেটার সংশোধনী একটা ঘোষণা করে ছেড়ে দেয়া হতো...?
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: @সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত ইসলাম শিক্ষা বইতে দেবদেবীর কথা আসব নাত কোন বইতে আসব ?
খালি উল্টা ন্যায ঠেলেন কেন ??
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
সুলতানা১২ বলেছেন: আর দেবদবীর নামে উৎসর্গকৃত পশু কখনোই ইসলামে জায়িজ নয়। এটাই চূড়ান্ত ইসলামী কানুন
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: মাহমুদুর রহমান ও তার সাপোর্টারদের জন্য : জনাব আমি আজকে আপনারে সামনে এক মহা গুরুত্বপূর্ণ, আপনার জন্য ব্যাপক প্রয়োজনীয় একটি জিনিষ উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। হ্যা জনাব ঠিকি ধরেছেন আমি আজকে আপনার জন্য নিয়ে এসেছি কাঠালপাতা।
কাঠালপাতা কাঠালপাতা কাঠালপাতা
আমার এই কাঠাল পাতায় ........
আসল নিউজ এই লিংকে : Click This Link
১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
গোধুলী আলো বলেছেন: লক্ষ করুন--
১। "দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া" হারাম। - যেটা ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে লেখা আছে।
আসুন বাক্যটাকে একটু আন্য ভাবে লিখি,
২। "দেবদেবীর নামে বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া" হারাম।
৩। "আল্লাহ ব্যতীত, দেবদেবীর বা অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া" হারাম।
আমার কাছে, ৩টা বাক্যের একই অর্থ।
১। সুতরাং আল্লাহ কে দেবদেবীর সমান্তরাল(নাউজুবিল্লাহ) করা হয়নি।
২। ১৭ টা হারামে ঠিক লেখা হল, আর একটাতে কেন ধৃষ্টতা করা হল?? আসলেই কী ধৃষ্টতা নাকি আপনার এবং কতিপয় আলেমের বোঝার ভুল???
এভাবে নকল ভুলের পেছনে দৌড়ালে, আসল ভুল ধারার সময় পাবেন না।
* আমিতো তো বইটার নামের (ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা) মদ্ধেই ভুল আছে মনে করি। আমরা যখন পড়েছি তখন বইটার নাম ছিল "ইসলাম শিক্ষা"-- হঠাত করে "নৈতিক" শব্দ যোগ করার কারন কি? ইসলাম কি নৈতিক শিক্ষা দেয়না???
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
নিরীহ জন বলেছেন: ভুলের ধরণ দেখে মনে হচ্ছে ভুলটা ইচ্ছাকৃতভাবে করা হয়েছে। আর ইচ্ছাকৃত ভুল েসটা ভূল নয় বরং ধৃষ্টতা। সরকারের পরবর্তী সংেশাধনীেত মনে এই কাজটা হয়েছে দািয়ত্বশীলদের অগোচরে। েয বা যারাই করুক জনমনে িবভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য এ ধরণের বাদরামি যারা করেছে তােদরকে যথাশীঘ্র আইনের আওতায় েদখতে চাই।
এ সব িবষয়ে নমনীয় আচরণ সরকারকেও সমানভাবে দায়ী করবে।
২১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
মুক্ত আকাশ বলেছেন: আসলেই কি এটা সমস্যা? আমার কাছে এটা অনেকটা "গরুর খাটি দুধ" আর "খাটি গরুর দুধ" কেন্দ্রিক সমস্যার মত মনে হয়েছে। বিষয়টা হল, "দেবদেবীর নামে" অথবা "আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে" উত্তসর্গিকৃত পশুর গোস্ত খাওয়া হারাম।
কিন্তু যেভাবে এটাকে দোষ ধরা হয়েছে এবং যেমন করে তা আমার দেশ প্ত্রিকার প্রথম পাতায় এসেছে তা সত্যি অবাক করার মত। এভাবে দোষ ধরাই যদি উদ্দেশ্য হয়, তবে অসংখ্য বইয়ে কথাকে আগে পরে করে অসংখ্য ত্রুটি বের করা যাবে।
২২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
সুলতানা১২ বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন ,
মাহমুদুর রহমান জামাত-শিবির তথা রাজাকারদের সাপোর্ট করার কারনে তাকে আমিও ঘৃণা করি। কিন্তু তাই বলে তার মত আপনি হইয়েননা। সে অপূর্বের কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ নিযেও যাচ্চেতাই বলেছে। তার কথা হলো শাহবাগীরা হাগলেও সেটা খারাপ। আপনিও কি তার মতই হয়ে গেলেন কি? যে আমার দেশ যা করে সবই ভুয়া।
এখানে কউ মামুদুরের কথা আনে নােই। আপনারা এনেছেন। মানে এ বিষয়টাকে মামুদরের দোহাই দিয়ে আড়াল করতে চাচ্ছেন। ঘটনাটা কি এরকম?
২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: গোধুলী আলো'র সাথে ১০০ ভাগ সহমত...
২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ম্যাভেরিক বলেছেন: আপনি বইটি না পড়ে গুজব ছড়াচ্ছেন কেন? বিবাদসৃষ্টিকারী উস্কানিমূলক গুজবে আল্লাহ কি শাস্তির বিধান রাখেন নি?
বইটির ২০১৩ সালের বাংলা সংস্করণে লেখা আছে,
৫. আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোস্ত খাওয়া।
বইটির ২০১৩ সালের ইংরেজি সংস্করণে লেখা আছে,
5. To cat the meat of animals sacrificed or butchered in the names of gods or goddesses except that of Allah.
eat বানানটি মুল লেখায় ভুল আছে। যদিও ইংরেজি ব্যাকরণটি আরও স্পষ্ট হতে পারত, কিন্তু লেখকদের মনোভাব ধর্মীয় অবমাননার নয় নিশ্চিত। এছাড়া আপনার বক্তব্য বাংলাটি নিয়ে!
সুতরাং আপনার পোস্টে ৫ নং বিষয়টি ফটোশপের কাজ, কারণ তা মূল বই থেকে নেয়া হয়নি।
সংবাদপত্রে লিখতে পারা, কীবোর্ড চালনা কিংবা পত্রিকা পড়ায় কিছু হবে না, বাঙালি জাতির প্রকৃত শিক্ষিত হতে মনে হচ্ছে আরও সহস্র বছর লাগবে।
২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
সুলতানা১২ বলেছেন: মুক্ত আকাশ ,
ইসলাম কখনোই মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত অন্য কোন দেবদেবী বা কোনকিছুর নামে জবাই করাকেই সাপোর্ট করেনা মুসলমানদের জন্য।সুরা মুল বিষয়টা হলো এখানে।
তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরের মাংস এবং যা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে জবাই করা হয়েছে।সুরা মায়িদা-৩
২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: এখানে আড়াল করে দেখার কিছু নেই।
এখটা ব্যাপার কে দুই দৃষ্ঠিভঙ্গি থেকে দেখা যায়
১. সাধারন দৃষ্ঠিভঙ্গি (ভুল মানুষেরই হয়)
২. হাগু মাহমুদুরের দৃষ্ঠিভঙ্গি, ভুল হওয়া মানে ইসলাম অবমাননা করা, এই চান্সে আরেকটা গৃহ যুদ্ধ লাগানো
আর প্রশ্নের যুতসই উত্তর গোধুলী আলো এবং মুক্ত আকাশ এর মন্তব্যে আছে...
আপনাকে ধন্যবাদ
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: যারা বলতেছে এই ভুল ইচ্ছাকৃত, তারা দয়া করে ১৮ নাম্বার মন্তব্যে একবার চুখ বোলান.....
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
রিয়াদ হাকিম বলেছেন: এখানে দেখুন
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
তিতুন বলেছেন: @পলাতক আসামীঃ এখনও বইসা আসেন। শান্তিপূর্ণ ভাবে বই খাতাই আগুন ধরায়া দেন।একটা বই জাতে না থাকে। - এইটা কী ধরনের কথা হল?
৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
এম. ফয়সাল আকবর বলেছেন: আবাল অবুঝরা একটু খেয়াল করুন-
১. যারা কোনো ভুল খুজে পান না তাদেরকে বলছি: যদি কোন ভুল না থাকে তাহলে এনসিটিবি কেন ভুল সংশোধনের উদ্যোগ নিল? আজকে কেন নতুন করে তদন্ত কমিটি করল?
২. এই নিউজটি হবে এমন শোনার পর এনসিটিবি কতৃপক্ষ হঠাৎ করে সব মিড়িয়া হাউজে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠাইল। এতদিন তারা কোথায় ছিল?
৩. ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে দেব-দেবী আসবে কেন?
অজ্ঞতাকে শিকার করে ভুল সংশোধন করেন। অজ্ঞতা আর রাজনৈতিক পা চাটামি করা বাদ দেন।
৩১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০১
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হে হে হে ফয়সাল বাই, আফনে এতক্ষন কই আছিলেন ?
ভুল হইছে সেটা ত আমরা বহু আগেই মাইনা নিছি তবে আমাদের কথা হল এই ভুল ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত....
ইসলাম শিক্ষা বইয়ে দেব - দেবী বিষয় আইব না কেন হেইডা কন, ইসলাম শিক্ষা শুধু আফনেই পড়ছেন, নাকি সাথে দেশের আরও মাইনষে পড়ছে ?
এনসিটিবি কতৃপক্ষ ভুল শুধরানোর সিন্দান্ত নিয়া সব মিড়িয়া হাউজে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠাইল। তারপর ছাগুর পশ্চাশদেশ নিউজ করল, এতদিন তারা কোথায় ছিল?
৩২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
মাসরুর প্রধান বলেছেন: একটা জিনিস বুঝতেছি কিছু লোক হচ্ছে অন্ধ সাপোর্টার। একটা পাঠ্যপুস্তক কি ছেলেখেলা নাকি? গতবছর এই চ্যাপ্টার ছিলনা? তখন এই ভুল না থাকলে এবছর হলো কেন? কারও বুঝাতে হবেনা ঘটনা কি? তবে এখন সাবধান হতে হবে আমাদের।
দেশে জ্ঞানী লোক এতো বেশি বাড়ছে।
৩৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: @কাজী মামুনহোসেন
, সবার আগে বলি, no offence.
দেবদেবী ওয়ার্ডটার এখানে কি দরকার??? বইটা খুলে পড়ে উত্তর দিন, আগে দিয়েন না।
৩৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: @সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত ভাই মহানবীর জিবনী এবং কাবা শরিফের ঘঠনা বলতে গেলেই ত দেবদেবীর কথা উল্লেখ করতে অইব।
কারন কাবা শরিফে ত এক সময় দেব দেবীর পূঁজা অইত, বুঝতারছেন ?
এক কথায় ইসলামের ইতিহাস বলতে গেলেই এক সময় না এক সময় দেব-দেবীর কথা আইবই .....
৩৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভুল হইলে ঠিক করা হবে।
কিন্তু মাহমুদুর ছাগু এটা নিয়ে আবারো জল ঘোলা করতে চাচ্ছে। ওরে ধরে ঠেঙ্গানী না দিলে আর চলছে না। জঘন্য ছাগু।
৩৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: রিপোর্ট মাইরা দিছি মাহমুদুর ছাগুর ছোট ভাইরে।
৩৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২
ডেনজারাসবয় বলেছেন: আরেকটা জঘন্য মিশন ।
৩৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মাসরুর প্রধান বলেছেন: কাজি মামুন হোসেন ভাই ইসলাম শিক্ষা আর ইসলামৗ ইতিহাস. এক কথা না। আপনি এতো বুঝাচ্ছেন কেন?
৩৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: @রিবন েফনী, ভাই আপনার মাথা ঠিকাছে তো। ভালো করে খেয়াল করে দেখেন বাক্যটাতে কোনো ভুল নাই। "দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো..." এমনটা বলা হয়েছে। লেখকদের ভুল হত যদি তারা লিখতেন যে "দেবদেবী বা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো..." বুঝছেন???? সামান্য একটা "র" কত পার্থক্য করে দেয়।
"লাইনটাকে একটু বড় করলে তা এরকম হয়। দেবদেবীর নামে বা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নামে..."
আশা করি বুঝতে পারছেন। এখনো যদি বুঝতে না পারেন, তাহলে লাফালাফি না কইরা যান আবার স্কুলে ভর্তি হন।
মানুষের মাঝে এভাবে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অধিকার আল্লাহ আপনাকে দেয় নাই।
আল্লাহ বলছে জ্ঞান অর্জন করতে। জ্ঞান অর্জন না করে ফালাফালি করতে তিনি বলেন নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
পলাতক আসামী বলেছেন: এখনও বইসা আসেন। শান্তিপূর্ণ ভাবে বই খাতাই আগুন ধরায়া দেন।একটা বই জাতে না থাকে।