![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্ঞান অর্জন করাই আমার জীবনের মূল লক্ষ্য।
যেদেশে মাত্র ত্রিশ বছর আগে পুরুষদের উপস্থিতি ছিল নজর কাড়ার মত। আর এটি সম্ভব হয়েছিল ইমিগ্রেশন পলিসির কারণে, যা পুরুষদের অনুকূলে ছিল। কিন্তু সেই হিসাব এখন সম্পূর্ণ উল্টো।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান শহরগুলোতে নারীদের চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পুরুষের আকাল দেখা দিয়েছে সম্প্রতি। অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় এক জরিপে দেখা গেছে, নজিরবিহীন পুরুষ সঙ্কটে ভূগছে দেশটি। নতুন এই পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, অস্ট্রেলিয়ায় পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা প্রায় এক লাখ বেশি।
পুরুষের এ সমস্যা অতিপ্রকট আকার নিয়েছে উপকূলবর্তী শহরগুলোতে। যেখানে মহিলারা কাজের জন্য ছুটছে, চেষ্টা করছে উন্নত জীবনযাপন করার। আর পুরুষরা দলে দলে পাড়ি দিচ্ছে বিদেশ।
বিশ থেকে ত্রিশ বছর বয়সী যুবকরা এখন বিদেশ নির্ভর হয়ে পড়েছে। কাজ আর ভ্রমণের জন্য তারা ছুটছে ভিন দেশের উদ্দেশ্যে। মূলত পুরুষদের এই বিদেশ প্রীতিই অস্ট্রেলিয়াকে উদ্ভট পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে নারী-পুরুষে ভারসম্যহীনতা, যার একটি সুদূর প্রসারী প্রতিক্রিয়া আছে। অস্ট্রেলিয়ার প্রধান প্রধান শহরে মেয়েদের সঙ্গবদ্ধ গ্রুপ তৈরি হয়েছে। বিপরীত লিঙ্গের স্বল্পতার কারণে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারছে না এমন মেয়েরাই মূলত জোটবদ্ধ হচ্ছে।
জনসংখ্যাবিদ বার্নার্ড সাল্ট বলেন, এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে মূলত যুবক পুরুষদের মাত্রাতিরিক্ত বিদেশ গমনের ফলে। তিনি বলেন, ‘যদি সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনসংখ্যার দিকে তাকান তাহলে সেখানে আপনি ১২ হাজার অস্ট্রেলীয় পাবেন। যাদের অধিকাংশই পুরুষ এবং তাদের সবাই ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী।’
কিন্তু শহরের বাইরের পরিসংখ্যান আর শহরের পরিসংখ্যান সম্পূর্ণ ভিন্ন। সারাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মেয়েরা কাজ ও উচ্চ শিক্ষার জন্য শহরের দিকে ছুটছে। পারিবারিক বন্ধন ছিন্ন করে তারা শহরে বসবাস করছে। যার ফলে মফস্বল এলাকাগুলোতে দেখা দিচ্ছে মেয়ে সঙ্কট। পরিসংখ্যানে দেখা যায় সেখানে ২৩ জন পুরুষের বিপরীতে রয়েছে একজন নারী। পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে জনসংখ্যাবিদরা একটি ‘লাভ ম্যাপ’ প্রণয়ন করেছেন। এই ম্যাপে দেখানো হয়েছে কিভাবে অবিবাহিত নারী এবং পুরুষকে অস্ট্রেলিয়া উপমহাদেশে বণ্টন করতে হবে।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬
রাকিব জাভেদ মিন্টু বলেছেন: মাথা মাষ্টার সাহেব আপনাকে বলছি, এত সহজে কিআর নেওয়া যায়? আগে দেশে কয়েকটা দায়িত্বের প্রমান দেখান, তারপর দেখি আপনাকে নেওয়া যায় কিনা।
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: হেডস্যার ভালোভাবে বুইজ্যা কন। পরে আবার বাঙালী তরুনদের দুর্নাম যাতে না পরে।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
রাকিব জাভেদ মিন্টু বলেছেন: ভাই খাঁন রোজেন আমনে সঠিক ধইরাছেন, আমগোরও তাই মনে হয়। কারন হেডস্যারকে লইয়া বিশ্বাস নাই উনি বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি।
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
তুষার মানব বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
আমারে স্ব-সম্মানে অষ্ট্রেলিয়া নিয়া গেলে আমি অন্তত ৫ জনের দায়িত্ব নিতে রাজি আছি।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫
রাকিব জাভেদ মিন্টু বলেছেন: তুষার হেড স্যার বলেছেন উনি নিজে যাবে, আপনাকে পাঠানোর ব্যাপারে কিছু বলেনিতো।
৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
হেডস্যার বলেছেন:
লেখক ঠিক বলছেন.....
@খান রোজেনঃ
এই ব্যাপারে আমি কনফিডেন্ট......ইনশাল্লাহ আমি পারব
আমাকে পারতেই হবে...
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
রাকিব জাভেদ মিন্টু বলেছেন: হেডমাষ্টার সাহেব, এ ব্যাপারে সামু কি বলে? একটু দেখেনতো সে কাকে পাঠাতে ইচ্ছুক, খান রোজেন নাকি আপনাকে?
৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: ভা্ই মাফো চাই দোয়াও চাই। একজন নিয়েই হিমশিম খাইতাছি আবার পাঁচজন!
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
রাকিব জাভেদ মিন্টু বলেছেন: হিমশিম খাওয়ার দরকার কি? হেডস্যারকে দিয়ে দেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
হেডস্যার বলেছেন:
আমারে স্ব-সম্মানে অষ্ট্রেলিয়া নিয়া গেলে আমি অন্তত ৫ জনের দায়িত্ব নিতে রাজি আছি।