![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসাম্প্রদায়িক মনভাবাপন্ন।
নামাজরত গৃহকর্তা সালাম ফিরাতে দেখতে পেলেন কাজের বুয়া ঘরের মেঝ মুজছে। স্বভাবত: ঘরের মেঝ মুছতে গেলে বুকটা একটু উপরে উঠে যায়। গৃহকর্তার চোখ সেখানে স্হির। গৃহকর্তার দরজার কপাট লাগালেন। গৃহকর্তী রান্না করছিল। এই ফাঁকে...
সুরা আন-নূর
আয়াত-৩৩
"যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।"
তাসলিমার রেফারেন্সটা ছিল এই রকমের। তাড়াতাড়ি করে বাংলা কোরান শরীফ তালাস করলাম। এক বন্ধুর বাসার পেয়েও গেলাম। মিলিয়ে দেখলাম। অবাক হলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
শ্রীঘর বলেছেন: লালসালুর কথা মনে পড়ে গেল...কলেমা জানো মিয়া?
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
shiponblog বলেছেন: ভাই কোরআন কি আপনারা তৈরী করেন???
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭
শ্রীঘর বলেছেন: ভাই, পৃথিবীতে কোন কিছুই শ্বাশত নয়। কোন কিছুই কনস্টেন নয়। গতকাল যে সময় পার করে এসেছি সে এক সময় সেটা হবে মধ্যযুগ। প্রতিনিয়ত সম্মুখে ধাবমান হচ্ছে মানবতা। আর আমরা তার দ্বারে কপাট লাগাচ্ছি...
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সুরা নূরের ৩৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন:
وَلْيَسْتَعْفِفِ الَّذِينَ لَا يَجِدُونَ نِكَاحًا حَتَّى يُغْنِيَهُمُ اللَّهُ مِنْ فَضْلِهِ وَالَّذِينَ يَبْتَغُونَ الْكِتَابَ مِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ فَكَاتِبُوهُمْ إِنْ عَلِمْتُمْ فِيهِمْ خَيْرًا وَآَتُوهُمْ مِنْ مَالِ اللَّهِ الَّذِي آَتَاكُمْ وَلَا تُكْرِهُوا فَتَيَاتِكُمْ عَلَى الْبِغَاءِ إِنْ أَرَدْنَ تَحَصُّنًا لِتَبْتَغُوا عَرَضَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَمَنْ يُكْرِهُّنَّ فَإِنَّ اللَّهَ مِنْ بَعْدِ إِكْرَاهِهِنَّ غَفُورٌ رَحِيمٌ (33)
“যাদের বিয়ের সামর্থ্য নেই, আল্লাহ তাদের নিজ অনুগ্রহ অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে এবং তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের মধ্যে কেউ তার মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চাইলে তাদের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ হও, যদি তোমরা জানো যে, ওদের মুক্তিদানে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদের যে সম্পদ দিয়েছেন তা থেকে ওদের দান করবে। তোমাদের দাসিরা সততা রক্ষা করতে চাইলে পার্থিব জীবনের ধন লালসায় তাদের ব্যাভিচারিণী হতে বাধ্য করো না। তবে কেউ যদি তাদের (ওই নোংরা জীবনে) বাধ্য করে, তবে তাদের বাধ্য হওয়ার পর (নিরুপায় অবস্থায়) নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (২৪:৩৩)
এই হলো প্রকৃত অনুবাদ..............
যাদের উপর জোর করা হয়েছে এখানে তাদের ক্ষমা করার কথা বলা হয়েছে।
ইসলাম বুঝতে হলে আলেমদের কাছে যান।তাসলিমার কাছে না।দেড়শ কোটি মুসলিম হাওয়ায় ভেসে ধর্ম পালন করছেনা।আর যদি সংশয়বাদী হন তবে বলবো আগে নিজ পৈত্রিক ধর্মের সংস্কার করুন।অন্যের ছিদ্রান্বেষন রুচিহীনতার পরিচায়ক।ভদ্রতার সুযোগ নেবেন্না।মুক্তমনা নামধারী খোঁচাবাদী নাস্তিকরা উগ্রবাদীদের চাইতে ভয়ংকর।এরাই মূলত উগ্রবাদের উসকানীদাতা।তাছাড়া আডর্শ প্রচারের নিয়ম বা কৌশল এটা নয়।সমাজ সংস্কার করতে চাইলে প্রজ্ঞার সাথে কৌশলে করুন,খোঁচা দিয়ে নয়।বিনয়ের সাথে বলছি উসকানী দেবেন্না।চুলকানী নিজের গোত্রের উপর প্রয়োগ করুন।ইসলাম বিদ্বেষিদের হাড়ে হাড়ে চিনি।ঔষধও জানি।
আশা করি কথাগুলো সিরিয়াসলি বুঝার চেষ্টা করবেন।
ভালো থাকবেন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দিন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
শ্রীঘর বলেছেন: ধর্ম সমস্যা এখানেই যে গোত্রে গোত্রে ভাগাভাগি করা। ধর্ম গ্রন্হে প্রকৃত কথাটুকু না বুঝে মন্তব্য করে ফেলা। ধর্মগ্রন্থের উল্লেখিক বক্তব্যগুলি নিজের মত করে নেয়া। জনৈক আলেমগনের কাছে যাওয়া মানে মম ডালে বসে ডালটি কেটে ফেলা। জগদ্দল পাথরের মত বসে থাকা ধর্মগুলির সুচারু বিশ্লেষণ না করলে মধ্যযুগীয় বর্বরতা কি তা নির্ণয় প্রায় অসম্ভব!
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
মানবী বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই, স্যালুট আপনাকে তবে কল্পনার এক বিকৃত জগতেবাসকারীর বোধদয় ঘটানো সম্ভব বলে মনে হয়না। যে জেগে ঘুমায়, যে মনের কুরুচী মিশিয়ে এমন একটি পাবলিক প্লাটফর্মে মিথ্যা রচনা করতে লজ্জিতবোধ করেনা, তার বিবেকবোধ কখনও জাগ্রত হবে বলে মনে হয়না।
অপরের ধর্ম সম্পর্কে কুৎসা রটনা করা যে কতোটা নীচু কাজ তা পারিবারিক শিক্ষা বন্চিতের পক্ষে কখনও জানা সম্ভব নয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
শ্রীঘর বলেছেন: লালসালু উপন্যাসটির কথা আবারও মনে পড়ে গেল। বেচারাকে স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য ডাকা মিটিংয়ে মুরব্বিরা প্রশ্ন করে "তোমার দাড়ি কই মিয়া?"
হাজার হাজার বছর ধরে টিকে থাকা ধর্মগুলি যেমন ক্ষতিকর তেমন নিরর্থক ও বটে। আমি মহাপন্ডিত নই স্বল্প জানি। এতে এত বীভৎস মনে হয় ধর্মগুলিকে!
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
শরীফ িবিড বলেছেন: ধর্ম হলো একটি মূল্যবোধ যা সবসময় উৎকৃষ্টের অন্নেষন করে, ক্রটি খুজে বের করে না।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: জনৈক আলেমগনের কাছে যাওয়া মানে মম ডালে বসে ডালটি কেটে ফেলা। জগদ্দল পাথরের মত বসে থাকা ধর্মগুলির সুচারু বিশ্লেষণ না করলে মধ্যযুগীয় বর্বরতা কি তা নির্ণয় প্রায় অসম্ভব!
আলেম মানে জ্ঞানী/প্রজ্ঞাবান/বিশেষজ্ঞ। সায়েন্স বুঝতে হলে সায়েন্টিস্টের কাছে যেতে হয়,গণিত বুঝতে হলে গণিতজ্ঞের কাছে।ঠিক একিভাবে ধর্ম বুঝতে ধার্মিক পন্ডিতদের কাছে যাবেন এটিই স্বাভাবিক।কমন সেন্স।এতে ডাল কাটাকুটির কি দেখলেন!!!
ব্যক্তি জীবন এবং চরিত্র দেখে আইকন নির্ধারন করবেন।তাসলিমার মতোন নোংরা মনের মহিলারা যদি আইকন হয় তাহলে আর কিছুই বলার নাই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
শ্রীঘর বলেছেন: ধর্মের নৈতিকতা শিক্ষা হচ্ছে ঢাকিত ও আবৃত। তাসলিমা বেশ্যাবৃত্তি করলে এইটা তার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। তার আসনে কাকে বসাবে না বসাবে এইটা আমার-আপনার হেডেক না। আমাদের (পৃথিবীর লোক) এইটা নিশ্চিত করতে হবে সে জেনো ধর্ষিতা না হয়।
অনেক জাজমেন্ট ভূলন্ঠিত জাজদের এক পেশে নীতির কারনে। ধর্মগুলোর ব্যাপারে জানতে নিরপেক্ষ লোকের দরকার পড়ে। স্বাধীনভাবে জানতে স্বাধীন লোকের প্রয়োজন পড়ে বৈকি। তথাকথিত আলেমরা ধর্মীয় মোড়কে মোড়কিত।
তসলিমার লেখার জবাব দেয়ার বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা মোল্লাদের নেই। তাই তারা গায়ের জোড়ে তার জবাব দিচ্ছে। অথচ আলেম-মোল্লাদের সম্মিলিত দাড়ির চেয়ে তসলিমার একটি যৌনকেশও অধিক পবিত্র।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
সুলতানা রহমান বলেছেন: তসলিমা নাসরিন 'ভুতের গল্প ' নামে একটা বই লিখেছেন। যেটাতে তিনি হিন্দু ধর্ম নিয়ে লিখেছেন। পড়ে দেখতে পারেন।
তসলিমা নাসরিনের কিছু কিছু লিখা ভাল লাগে। কিন্তু ধর্মীয় উস্কানি গুলো বিচ্ছিরি।
সবার বিশ্বাস সবার কাছে। আমি আপনাকে উস্কাব, আপনি আমাকে। কোথায় যাবে সম্প্রীতি?
একটু ভাববেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০
শ্রীঘর বলেছেন: আবার সেই কথা আপনি মুসলমান আর আমি হিন্দু! উস্কানি, অনুভুতি এই শব্দগুলি ব্যবহার মাত্রাতিরিক্ত। পোস্টে আঘাতপ্রাপ্ত না হয়ে কি বলতে চাচ্ছে তার বিশ্লেষণ জরুরী। পারলে পোস্ট রিলেটেড কথা বলবেন না পারলে এরিয়ে যাওয়াটাই যুক্তিযুক্ত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: অন্ধের হাতি দর্শন...