নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি যুক্তি দিয়ে বুঝতে অনেক পছন্দ করি।

প্রন্তিক বাঙ্গালী

আমি আমার মাতৃভূমিকে অনেক ভাল বাসি। আমি সত্য বলতে নিভীর্ক। প্রত্যেকটা মানুষই দেশের সম্পদ, সবাই দেশকে সুন্দর করে গড়ার জন্য কাজ করা উচিত, সব কিছুর উদ্ধে উঠে।আমার মাতৃভূমিকে অনেক ভাল বাসি। আমি সত্য বলতে নিভীর্ক। প্রত্যেকটা মানুষই দেশের সম্পদ, সবাই দশকে সুন্দর করে গড়ার জন্য কাজ করা উচিত, সব কিছুর উদ্ধে উঠে।

প্রন্তিক বাঙ্গালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিসি ক্যামেরা ও তার গুরুত্ব।

২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালে বি.এন.পি জামায়াত এক যুগে আন্দোলনের কারনে সরকার প্রথমে ঢাকা শহরকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনে। সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান বিশেষ বিশেষ কিছু যায়গাকে এই সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়। তারপর আমরা দেখতে পারি যে এই সিসি ক্যাসেরার আওতায় সারা দেশের সরকারি বিভিন্ন স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ ম্থান ও অফিস রাস্তা বিভিন্ন শপিং মলকে এর আওতায় আন হয়। রাজনৈতিক হামলা ও সন্ত্রসী আক্রমন থেকে বাচার জন্য ব্যক্তি উদ্দোগে বাসাবাড়ির চারপাশ, দোকার, শপিং মল, রাস্তার বিভিন্ন মোড় নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়।

বর্তমান সরকারের কিছু ভাল কাজের মধ্যে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে সিসি ক্যামেরা লাগানোর জন্য অবশ্যই প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।
২০১৫ সালের অপ্রত্যাশিত রাজনৈতিক আন্দোলন যখন বন্ধ হলো দেশ খুব ভালই চলছিল কিন্তু সাম্প্রতিক কালের শুরু হলো জঙ্গি চোরাগুপ্তা হামলা এই হামলা গুলো জঙ্গিরা (দেশীয় জঙ্গি) দিনে দুপুরে করা শুরু করল সাধারন মানুষের উপর। এতে সাধারন মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত হতে থাকে। কিছু কিছু হত্যা এমন সময় ও এমন যায়গায ঐ সন্ত্রাসীরা করা শুরু করল যেখানে সিসি ক্যামেরার আওতায় ছিল। এই সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ নিয়ে তদন্ত কাজ শুরু করে তদন্ত কর্ম কর্তারা।
"এখন সরকারে কাছে আমার প্রশ্ন : এই সিসি ক্যামেরা কি শুধু হত্যার পর তদন্ত কাজ পরিচালনার জন্যই এই সিসি ক্যামেরা?"
আমরা যদি এই সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে যদি একজন মানুষকে বাচাতে না পারি, মনিটরিং না করি তাহলে এমন সিসি ক্যামেরার দরকার নাই।
একজন মানুষের মূল্য কি রাষ্ট্রের কাছে নগন্য? রাষ্ট্রের বুঝতে হবে কোন লোক গুলো হত্যার স্বীকার হচ্ছে। যেই লোক গুলো রাষ্ট্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ (লেখক, প্রকাশক, শিক্ষক ও সম্প্রীতি প্রশাসনের দিকেও ওরা হাত বারাচ্ছে)। এর মধ্যে পত্রিকায় দেখলাম যে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রি শিক্ষক নাট্যকর্মী হামলার তালিকায় আছে। তাদের কে গোয়েন্দারা নজরে রাখছে খুব ভাল।
আমি সররকারের কাছে আকুল আবেদন করি এই সিসি ক্যামেরা গুলো যেন মনিটরিং করা হয়। আমি এও বুঝতে পারি এইগুলো মনিটরিং করতে সরকারের কিছু উপরিক্ত টাকা খরচ হবে তবে আমি বলব যে তাতেও তো মানুষের জান মালের হেফাজত থাকবে।
আমি ভুলিনি ইতালির নাগরিক তাবেল্লা সিজার ও চট্রগ্রামের পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রীর কথা। আজ যদি সিসি ক্যামেরা গুলো মনিটরিং করা হতো তাহলে এই সন্ত্রাসীরা তাদের হত্যা করতে পারত না। তারা ধরা পরত আইন শৃঙ্খলা বাহীনির হাতে।
শুধু একটু খেয়াল করোন পহেলা বৈশাখে সিসি ক্যামেরার মনিটরিং এর কারনে এইবার যৌন হয়রানিও কোন প্রকার অপ্রতাশিত ঘটনার সম্মখীন হয়নি আমাদের বাঙ্গালী সংস্কৃতির বড় উৎসবে।
"এই সিসি ক্যামেরার মনিটরিং গুরুত্বের কথা একবার অনুধাবন করুন"।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.