![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা মনে আসে, তাই বলি এবং সেটাই লেখার চেষ্টা করি.............
ভিসা পেলাম আজ। কোলকাতা ভ্রমন বিষয়ক সহায়তা প্রয়োজন আপনাদের কাছ থেকে।
১. কোন বাসে গেলে ভাল হবে? ভাড়া কত?
২. কোলকাতায় ভাল কিছু হোটেলের নাম ও এলাকা। ভাড়া জানাতে পারলে আরো ভাল।
৩. কোলকাতার জন্য কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস।
অগ্রীম ধন্যবাদ রইল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মিশুক - ঢাকা বলেছেন: ভাইজান, আপনার মন্ত্যব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমার ব্যাক্তিগত একটা কাজ আছে সেখানে। বাকিটা বোনাস......
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আমি এখন কলকাতায় থাকি পড়াশুনোর জন্য, ১ নম্বরটা বলতে পারব না।
২) বাজেটের ওপর নির্ভর করছে পুরোটাই, আপনার যদি বিগ বাজেট হয় তবে আই টি সি সোনার বাংলা, তাজ বেঙ্গল বা হায়াতে উঠতে পারেন।যদি ঐতিহ্য ভালবাসেন তবে গ্র্যান্ড হোটেলে উঠতে পারেন। আবার খুব কম বাজেট হলে ধর্মশালা আছে। তবে ধর্মশালাতে কিন্তু আমিষ খাবার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
সবচাইতে ভাল হয় যদি আপনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের টুরিজম দপ্তরে যোগাযোগ করেন। মাঝারি মানের হোটেলের ভাড়া ভারতীয় টাকায় প্রতিদিন ৭০০-১০০০ টাকাট আশেপাশে।
৩) টিপস বলতে দুটো জিনিস বলতে পারি- বাস অথবা ট্যাক্সির চেয়ে মেট্রো রেল অনেক সস্তায় অনেক তাড়াতাড়ি পৌছে দেবে। এবং আরেকটা কথা- বেশির ভাগ দর্শনীয় স্থানে ফটোগ্রাফি নিষেধ, কাজেই আপনার ক্যামেরা বের করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। এছাড়া আরেকটা অনুরোধ- আমরা হাঁটতে পছন্দ করি, তাই কেউ যদি বলেন "সামনে একটু হেঁটে এগিয়ে যান, পেয়ে যাবেন" তাহলে মনে রাখবেন ঐ একটুর মানে দু তিন কিলোমিটারও হতে পারে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
মিশুক - ঢাকা বলেছেন: ভাই, আপনার মন্ত্যব্যের জন্য ধন্যবাদ।
কাজে লাগবে আপনার কথাগুলো।।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ১.শ্যামলী(চট্টগ্রাম থেকে৳১০০০-১২০০/ঢাকা থেকে এর চেয়ে কম)
২.সব বাংলাদেশী গাড়ীর শেষ নিউ মার্কেট এলাকা।এখানে আশেপাশে কয়েকটি বাংলাদেশী মালিকানার হোটেল আর রেষ্টুরেন্ট পাবেন।
৩.এর জন্য ব্লগার জুনের সাথে এইপোস্টেযোগাযোগ করেন।বিহার গেলে এই লেখাটিপড়তে পারেন।আর গোয়া গেলে শামসীর ভাইয়ের এটাআর এটাদেখেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মিশুক - ঢাকা বলেছেন: ভাই, আপনার মন্ত্যব্যের জন্য ধন্যবাদ।
কাজের তথ্য জানানোর জন্য আবারও ধন্যবাদ।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
চেরু বলেছেন: Click This Link
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
মিশুক - ঢাকা বলেছেন: ভাই, আপনার লিংকের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০
রবিনহুড বলেছেন: আপনার উত্তর গুলো নিচে পয়েন্ট অনুসারে দেয়া হল।
১. আমার দেখা সবচে ভাল সার্ভিস দেয় গ্রীন লাইন। তবে সোহাগও ভাল।
সোহাগের ভাড়া থেকে গ্রীন লাইনের ভাড়া সাধারনত ১০০ টাকা বেশী। (গ্রীন লাইনের সার্ভিস একটু ভাল। তবে দুটি পরিবহনই খুবই কাছাকাছি সার্ভিস দেয়।
গ্রীন লাইনের ভাড়া ১২০০টাকা। আর বেনাপোলে বর্ডার পার হবার পর ইন্ডিয়াতে ডুকে আপনাকে গ্রীন লাইনের বাসেই কলকাতা যাবার জন্য আলাদা করে টিকেট কাটতে হবে। সেটা ইন্ডিয়ান রুপীতে কাটতে হবে। দাম পড়বে ৩০০ রুপী। (এখানে বলে রাখা প্রয়োজন যে, ভাড়াটা ঢাকা থেকে কলকাতা পর্যন্ত এক বারে পরিশোধের ব্যবস্থা নেই। এভাবেই ভেংঙ্গে পরিশোদ করতে হয়)
২. সকল বাংলাদেশী বাস গুলো মারকুইজ ষ্ট্রীট / (মির্জাগালিব) রোডেই থামে। এই এলাকাকে বলে বাংলাদেশী বাসষ্ট্যান্ড। সাধারনত মারকুইজ ষ্ট্রীট রোডের "হোটেল সম্রাট" এর সামনে নামিয়ে দেয়। এটা বাংলাদেশী বাসগুলোর সর্বশেষ কাউন্টার।
হোটেল সম্রাট"এর সামনে যেখানে বাস থামনে এর রাস্তার দুই পাশে অনেকগুলো হোটেল পাবেন। এগুলো সবগুলোই বাংলাদেশী বোর্ডার দিয়ে পরিপূর্ন থাকে। সব বাংলাদেশীরাই এই হোটেলগুলোতেই সাধারনত থাকেন।
কারন এর খুবই কাছেই কলকাতা নিউমার্কেট। ৫মিনিট হাটার পথ। তাই সহজেই সকলেই কেনাকাটা করতে পারেন। আর সারাদিন তো আপনার আশে পাশে বাংলাদেশী ভাই বোন গিজ গিজ করবে...
তাই আপনার পছন্দ মত যে কোন একটা হোটেলের সাথে কথা বলে রুচি মাফিক উঠে পরতে পারেন। হোটেল সম্রাট মন্দ না। এগুলো সাধারন মানের হোটেল।
হোটেল সম্রাট এর ভাড়া সম্ভবত সিঙ্গেল রুম ৭/৮ শত রুপী আর ডাবল ১২/১৪রুপী।
আশেপাশের হোটেল গুলোও একই ধরনের দামের হয়ে থাকে। ১/২ শত রুপী কম বেশী হয়ে থাকবে। হোটেল ভিআইপি'র রুম ডাবল ১৬/১৮ শত রুপী হবে। এটা একটু ভাল মানের।
৩. যদি কেনাকাটা বেশী করতে হয় তবে বড় বাজার চলে যান। বড় বাজার এর চকবাজার মসজিদের আশে পাশে প্রচুর পাইকারী দোকান আছে সেখানে কেনাকাটা কমে করতে পারবেন।
আপনি কি শপিং এর উদ্দেশ্যে যাবেন না ভ্রমনের উদ্দেশ্যে সেটা পরিষ্কার করে বললে ভাল হয়। সেই মত পরামর্শ দেয়া যেত।
আর খাবারের জন্য প্রতি বেলায় একটু সময় মত রেষ্টুরেন্টে যাবেন। বাংলাদেশী বাস ষ্ট্যন্ড এর আশাপাশে "কস্তুরী হেটেল" ও চিটাগাং হোটেল আছে খাবারের জন্য । এছড়াও রাধুনী রেষ্টুরেন্টে খেতে পারেন। সাধারনত দুপুর ও রাতের খাবারের জন্য আপনাকে প্রতিবেলা ১টা ভাজি ও ২টি তরকারী নিয়ে খেতে ১২০ রুপী খরচ হবে। এটা খাবারের মানের উপর ভিত্তি করে কম বেশী হয়। আপনি ৭০/৮০ রুপীতে ও খাবার খেতে পারবেন।
কলকাতা নিউমার্কেটে প্রচুর দামাদামি হয়। বাংলাদেশী হলে দাম বেশী চেয়ে থাকে।
আর যদি শাড়ী ও মেয়েদের ড্রেস কিনতে চান তবে "গড়িয়াহাট" চলে যান "আদি ঢাকেশ্বরী " দোকান পাবেন। সেখানে প্রচুর শাড়ী কাপড়ের দোকান আছে। বেশীরভাগই ফিক্সট প্রাইজ... তবে দামাদামি করে কেনার ব্যবস্থাও আছে।
আর বিয়ের জন্য দামী শাড়ী কেনাকাটা করতে হলে পার্কষ্ট্রীটে "রাঙ্গুলী" তে চলে যান। সেখানে নিন্মে ৫০০০ রুপী থেকে ১/২ লাখ রুপীর শাড়ীও আছে।
কলকাতাতে সাধারনত পান্জাবী ও মেয়েদের ড্রেস কেনার জন্য ভাল। তবে ভূলেও এ্যমিটেশনের গহনা বা গোল্ড প্লেটের কিছু না কেনাই ভাল। আমাদের দেশের চাইনিজ এ্যমিটেশন ও গোল্ডপ্লেটের জিনিস অনেক ভাল কোয়ালিটির।
আর কলকাতাতে কোন ইন্ডিয়ার বাহিরের দেশের (বিদেশী ) জিনিস না কেনাই ভাল। কারন ইন্ডিয়াতে বিদেশী পন্যের উপর প্রচুর ট্রাক্স। তাই ওগুলোর দাম আমাদের দেশের থেকে অনেক বেশী।
ছেলেদের স্যুট পিস বা সার্ট বা প্যান্ট পিস কিনতে হলে... নিউমার্কেটের একটু পাশে এলিট সিনেমা হল আছে। হল থেকে একটু সামেন গেলে হাতের ডানে প্রথম যে রোড পরবে সেটাতে গেলে প্রচুর সার্ট, প্যান্ট স্যুট পিসের দোকান পাবেন। সেখান থেকে কমদামে কিনতে পারেন। রোডটার নাম সম্ভবত "গ্রান্ট ষ্ট্রীট" নাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০
মিশুক - ঢাকা বলেছেন: ভাইজান...............আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ দেবো, বুঝতে পারছিনা। আপনি যে ভাবে আমাকে সবিস্তারে উত্তরগুলো দিলেন, এক কথায় চমৎকার।
গ্রীন লাইন আমার বাসার অনেক কাছে। কিন্তু এক বন্ধু আমাকে এটাতে যেতে মানা করেছে। কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে আমি গ্রীন লাইনকেই বেছে নিতে চাই।
আশা করি এই গ্রীন লাইন এর অভিজ্ঞতা আপনার খুব বেশী আগের নয়।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ ।।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩
রবিনহুড বলেছেন:
আরেকটা টিপস বলা প্রয়োজন। এটা হলো সাথে নেয়া টাকা পয়সা সংন্ক্রান্ত।
আপনার পার্সপোর্টে যত ডলার এন্ডোর্স করা আছে সেই পরিমানই নেবার চেষ্টা করুন। বেশী থাকলেও সমস্য হয় না। ইন্ডিয়ান কাষ্টমস আপনাকে সাথে এন্ডোর্সএর বেশী কত ডলার আছে সেটা জানতে চাইবে।
যদি বেশী থাকে সেটা যত পরিমানই হোকনা কেন সত্যাটা বলুন। বেশী থাকলে উনারা সেটার রেখে দিবে না। (ইন্ডয়ান কাষ্টমস আইনে মৌখিক ঘোষনাকে মেনে নিয়ে সেটা নিয়ে ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেন।) তবে ভূলেও মিথ্যা কথা বলবেন না। যদি ধরা পরেন তখন নান প্রকার ঝামেলা করেব, এবং সেটা রেখে দেবার চেষ্টা করবে।
আর জন প্রতি বাংলাদেশী টাকা সাধারনত ৪/৫ হাজার বাংলা টাকা নিতে দেয়। এটা পার্সপোর্টে লিখা না থাকলেও নেবার অনুমতি আছে। তবে ইন্ডিয়ান কাষ্টর্স বাংলাদেশী টাকার কথা জিগেস করলে সত্যিটাই বলুন।
মিথ্যা বলে পরে ধরা পরলে প্রচুর ঝামেলা করবে।
ডলার গুলো কলকাতাতে গিয়ে ভাঙ্গানের চেষ্টা করুন। সেটাই ভাল। আর একবারে বেশী পরিমানে ভাঙ্গালে লাভ বেশী। কারন প্রতিবার ভাঙ্গানোতে ২০ রুপি সার্ভিস চার্জ নিবে।
আর অবশ্যই মনে করে ডলার ভাঙ্গানের রশিদ নিবেন। এটা বাংলাদেশে আসার সময় ইন্ডিয়ান কাষ্টমস দেখতে চাইবে। না দেখাতে পারলে সমস্যায় পরবেন।
আর দেশে আসার সময় শাড়ী ড্রেস পান্জাবী ইত্যাদি জিনিস যত ই কিনেন না ক্যান সাধারনত সুতি শাড়ী বাংলাদেশ কাষ্টমস এ নিষেধ।
তাই সুতী শাড়ী না আনাই ভাল।
আর যে কোন প্রকার আইটেম জামা কাপড় সাধারনত জন প্রতি ৫ টা করে আনতে দেয় এর বেশী হলে একটু ঝামেলা করে। তখন দালাল ধরে কিছু পয়সা খরচ করতে হ।
৭| ০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
দেশের পোলাপাইন বলেছেন: ভাই কোলকাতা থেকে তাজমহল আগে নাকি আজমির?? আমি ২ কি ৩ দিনে মধ্য যাবো.. কোথায় কোথায় ঘুরা যায় বলেন। আমি ফ্যামিলী নিয়ে যাচ্ছি। আমরা কোলকাতা, তাজমহল, আজমির, দিল্লী যাবো।আর কিছু জায়গা নাকি ফোটোতোলা নিষেধ
, তা কোথায় একটু বলবেন....
৮| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১১
েবনিটগ বলেছেন: গুদ পোস্ত
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: না গেলেই কি নয়? শুধু শুধু ওইখানে পয়সা নষ্ট না করে বরং দেশের ভিতর কিছু জায়গা ঘুরে আসুন। সত্য বলছি দেখার কিছু নাই।