![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তীব্র কোলাহলের মাঝে একচিলতে নিরবতা , অনেক রঙের মাঝে একটু খানি বিবর্ণতা , অনেক ভিড়ের মাঝে স্বেচ্ছায় হারিয়ে যাওয়া , চিন্তার ঘূর্ণিপাকের মাঝে বেঁচে থাকা।
জীবন সম্পর্কে আমার স্বচ্ছ ধারনা ছিল বলেই আশেপাশের সবার কাছ থেকে জেনে এসেছি , এ ধারনা কত অস্বচ্ছ ছিল তা হাড়ে-হাড়ে টের পাচ্ছি নতুন শহরে এসে । সময়ের পরিক্রমায় এ শহরের অলিতে –গলিতে পরিভ্রমনে জেনেছি নিজের ক্ষুদ্রতার কথা , নিজের মেধার তুচ্ছতার কথা ।
ভাবলেই হাসি পায় একসময় নিজেকে রং-তুলির ঈশ্বর মনে করতাম , ছোট্ট শহরের গন্ডিতে
আমার প্রশংসা সাইক্লোনের ঘূর্ণি ছুটাতো , স্বপ্ন দেখতান পিকাসো , গিয়েত্তো , ভিঞ্চি , এঞ্জেলোর মাস্টার পিসের সাথে স্থান করে নিচ্ছে আমার কাজ । আলোর যুগের বাসিন্দা হয়ে দাম্ভিকতার দর্প চূর্ণ হবার নিমিত্তেই যেন আমার এখানে আসা । Académie des Beaux-Arts ঐতিহাসিক এক নাম যার যাত্রা শুরু হয়েছিল Cardinal Mazarin হাত ধরে, ফ্রান্সের সবচেয়ে ভালো-আকিয়েরা এখানের ডিপার্টমেন্টগুলোর শোভা বর্ধন করে । আবেদন করে কখনি ভাবিনি আমার স্বপ্ন সত্যি হতে যাচ্ছে , আমাদের ডাকবক্সের এরিয়েন
যখন আমন্ত্রনপত্র হাতে দিয়েছিল , আবেগে জড়ীয়ে ধরে কেদে ফেলেছিলাম , বুড়ো এরিয়েন মনে হয়েছিল পৃথিবির সবচেয়ে আপন , বিকেলের মাঝে আমাদের
ছোট্ট গ্রামে চাউর হয়ে গেল বীওন বড় শিল্পী হতে যাচ্ছে , ন্যাড়া পাহাড়ের পাদদেশের গম্ভিরমুখো মিসেস গিভসন বিরক্তিকর বলিরেখা নিয়ে হাজির হয়েছ , সাথে ছিল তার বাগানের সেরা এক ঝুড়ি আপেল আর
এক বয়াম স্ট্রবেরির জেলি , অবাক হয়েছিল এই দুর্মুখ আমায় পছন্দ করে তা কখনি মনে হয় নি , এসেছিল পাশের বাড়ির যুবতী স্ত্রী রায়ান , অপূর্ব সৌন্দর্যের সাথে এনেছিলেন হাতে তৈরি রুটি , বর্ণে-গন্ধে
অতুলনীয় রায়ানের মতই অপূর্ব।
প্যারিসের মাটিতে নেমে মুগ্ধতা কাটতেই লেগে গেল তিন মাস , ততদিনে সকল দর্শনীয় স্থান আর ক্যাফেগুলতে ঢু মারা হয়ে গেছে । এক বিকেলের স্নিগ্ধতাকে বন্দি করতে ক্যানভাস আর ব্রাস নিয়ে হাজির
আইফেল টাওয়ারের তলায় । ধাতব কাঠামোর অবর্ণনীয় যান্ত্রিক দৈত্য সুলভ মুগ্ধতা , আমার ক্ষুদ্র ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলাই ছিল আকাঙ্খা । আপনার আকাঙ্ক্ষা সর্বদা বাস্তবে রুপ নেবে তা কিন্তু নয় বরঞ্চ শিল্পির খেয়ালিপনায় অধিকাংশ সময় চিন্তার বৃত্তে বন্দি থাকে । আমি একাগ্রতা নিয়ে এক কোনে বসে গেলাম আমাকে আঁকতেই হবে , কভু অদৃষ্টের লেখন সম্পর্কে আমার ন্যুনতম ধারনা
থাকলেও আমি প্যারিসের আশেপাশে আমার অবস্থান অনিশ্চিত করার সুনিশ্চিত প্রয়াস চালাতাম ।
কেবল পেন্সিলের স্ক্যাচে ধাতব কাঠামোর মুগ্ধতা নিয়ে দুটো আচড় দিয়েছি , আমার কর্ণ-কুহরে কোকিলের কন্ঠের শ্রুতিমধুরতা নিয়ে আঘাত করল বেহালার ঝঙ্কার , আমি বাধ্য হলাম শব্দের উৎসের খোজে তাকাতে , একটু সামনেই দেখতে পেলাম গ্রিক মিথের সুন্দরি শ্রেষ্ঠা আফ্রোদিতিকে , সুরের ঝঙ্কারের সাথে সাথে রুপের আগুনেও মজে গেলাম , ধাতব সৌন্দর্যের বদৌলে স্বর্গের কমনীয়তা ফুটে
উঠল আমার ক্যানভাসে ,লীটো আমার লীটো। কখন বেহালার সুর থেমে নিস্তব্দতার সৃষ্টি করেছে আমি টের পাই নি , যতক্ষন না স্বর্গের দেবি আমার কানের কাছে এস বলল আপনি তো অসাধারণ আকেন ।
কিংকর্তব্যবিমুড় হয়ে যখন আমার আফ্রোদিতিকে খুজতে যাব ,আবিষ্কার করলাম আমার পাশে , সেই অপরিচিত কণ্ঠস্বরের মালিক । লজ্জাবনত মুখে তার দিকে তাকাতেই অদ্ভুত সারল্যমাখা হাসি উপচে পড়ল তার চখে-মুখে , স্বর্গীয় সুধার নিরাবরণ বহিপ্রকাশ ।
ক্যানভাসটি মুড়িয়ে তার হাতে দিতেই , এক অদ্ভুত ভালো লাগায় মন ভরে উঠল । আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে গেল ক্যাফে ডি ভেলে তে , তার স্পর্শে আন্দোলিত হল আমার সমগ্র দেহ , প্রচন্ড ভাল-লাগার আবেশে নির্বাক হয়ে তার যাত্রার সঙ্গী হলাম । কফির সাথে আলোচনার ঝড় উঠল।
Conservatoire national supérieur de musique et de danse de Paris (CNSMDP) শিক্ষনবিশ ভবিষ্যৎ মোজার্ট ।
মোজার্টের সিম্পফনি , ভলতেয়ারের দর্শন , কিংবা এঞ্জেলোর স্কাল্পচার সবকিছুতেই দুজনের সমান আগ্রহ বিদ্যমান , সপ্তাহান্ত গুল কেটে যাচ্ছিল বসন্তের সবুজের ন্যায়। দুমাসেই বুঝে গিয়েছিলাম আমার জীবনে লীটোর অবস্থান দেবী সম , অদ্ভুত অস্থিরতায় একগুচ্ছ ক্রিসামথিমাম
নিয়ে হাজির হলাম লীটোর ডারমাটরিতে , হৃদয়ের সব ব্যাথা উজার করে দিয়ে জানিয়ে দিলাম
তার অবস্থান ।
আমি তীব্র প্রতীক্ষার অপেক্ষায় চোখ বন্ধ করে ছিলাম , হঠাত করে কারো নিশ্বাস আমায় স্পর্শ করল , সাটিনের ছোয়া পেলাম রুক্ষ গালে , চোখ খুলতেই মৃদু ভৎসনা “এত দেরি হল” । চিতার ক্ষিপ্রতায় কাছে টেনে নিলাম , কোবরার হিংস্রতায় তার শিল্পিত ঠোটে ছোবল বসালাম। অনাসাধিত সুধা আহারনে তীব্রতা দেখে লীটো শুধু হেসে ছিল , একটুও বাধা দেয় নি ।একে-অপরকে উজার করে ভালবেসে ছিলাম । মরুর বুকে বৃষ্টির ছোঁয়া যেমন তৃপ্ততার উদ্রেককারী , আমার একাকীত্বে লীটো ছিল তদ্রূপ। একসাথে ছবি আকা , পছন্দ গুলো একে অপরের সাথে বিনিময়ে আমরা হয়ে উঠেছিলাম রাজযোটক । ছয়টি মাস কেটেছে নিরঝঞ্চাট ।
ঝামেলার শুরু ফ্রেব্রুয়ারির সেই পাঁচ তারিখ , এক পথের কোনে পাইনের ঝাড়ের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলছিলাম ক্যানভাসে , এক নচ্ছার মাতাল গাড়ী নিয়ে সোজা তুলে দিল আমার ক্যানভাসে , ক্যানভাসকে বাচাতে গিয়ে মাথা ঠুকে গেল পিচের রাস্তায় । জ্ঞান ফিরে নিজেকে আবিষ্কার করলাম সফেদ বিছানায় , পাশে আমার লাস্যময়ী লিটো , কান্নাসিক্ত চোখে ।
ডান হাত ঊঠাতে গিয়ে ব্যাথ্য জ্ঞান হারালাম, আবার জ্ঞান ফিরতেই লিটোর সাথে ডাক্তার কে দেখতে পেলাম সফেদ আপ্রোনে মৃত্যদূত, হেসে হেসে বলছে এ যাত্রায় বেঁচে গেলেন
শুধু হাতের উপর দিয়ে গেল আপানার , মোটর সাপ্লাই ডিস্ট্রাক্টেড , কোন সূক্ষ্ম কাজ আপনি করতে পারবেন না । এ ডাক্তার নিজেও হয়ত বুঝতে পারেনি হাসতে হাসতে আমার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করল , একজন শিল্পীর জীবনে আরেকটি ছবি আকা হবেনা , এই ভাবনার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয় , কম বেদনাদায়ক । বুঝতে পারবেই বা কিভাবে এদের কাছে ব্যাথা মানেইতো মরফিন পুশ মনের ব্যাথের ওষুধ এরা কি জানবে ।
জীবনের এই ক্রান্তিলগ্নে , লীটো ছায়া হয়ে ছিল আমার পাশে , আমি অভিনয় করে গেছি হতাশা কাটাবার প্রতিনিয়ত , পারিনি , ধীরে অবক্ষয় হয়েছে চেতনার ।
লীটো একদিন হঠাত আমায় আবিষ্কার করল প্রফেসর মিস হেসবারগের বাসায় , দুজনে মদে চ্যুর হয়ে উদ্দাম আদিম খেলা রত অবস্থায় । ঘৃনায় মুখ ফিরিয়ে নীল লীটো , আমার লীটো ।
আমি তার কাছে অনুনয় করিনি , যাবার বেলায় তার ছলছল চোখে তাকিয়ে সান্ত্বনা দেই না , জানতাম দুটো কথায় গলে যাবে সব অবিশ্বাসের বরফ , তবু কিছু বলতে পারিনি
, আমার মুক্তি বড় প্রয়োজন , তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন লীটোর মুক্তি আমার কাছ থেকে ।এই হতদ্যোম বীওনের কাছে থাকলে লীটো ও হয়ে ঊঠবে আমার মতই প্যারানয়েড।
নিজের ভালবাসাকে তিলে তিলে এভাবে ক্ষয়ে যাওয়ার দর্শক হবার মানসিক শক্তি আমার ছিল না ।ভাল থেক তুমি লীটো , আমি আজীবন তোমার।
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৭
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: অদৃষ্টের লেখন ভাই , কে পারে খন্ডাতে
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল
২| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: বুঝি না, বুঝি না আমি
প্রেমের ব্যাকরণ...
চালিয়ে যান, মিস্তিরি
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ রমাকান্ত
ব্যাকরণ না জেনেইতো আমরা হর-হামেশা মনের ভাব প্রকাশ করে যাচ্ছি , আপনি নিশ্চয় পারবেন
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন: বীওন তার ভালোবাসার মানুষ লীটো কে মুক্তি দিলো, সাথে নিজেও মুক্তি পেলো । কারন তার শিল্প সত্তার মৃত্যু হয়েছে একটা অনাকাংখিত দূর্ঘটনার কারনে । নাকি লীটো ই হয়ত একদিন তাকে ছেড়ে চলে যাবে, এটা সহ্য করতে পারবেনা বলে ?
পশ্চিম ইউরোপের প্রেক্ষাপটে একটা দারুন গল্প । আচ্ছা, এই গল্পটা আমাদের দেশ আর সমাজের প্রেক্ষাপটে লেখা যেতোনা ??
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫০
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: কারো কারো বেঁচে থাকা দেহের খাদ্যের চেয়ে মনের খাদ্যের বেশি প্রয়োজন।
যাকে আপনি দেবীর আসনে অধীন করেছেন তার অমর্যাদা করেন কি করে ।
আসলে আমাদের সমাজে কিংবা দেশে কবি-চিত্রকর কিংবা মিউজিসিয়ানদের সাধক ভাবার রেয়াজ এখনও অপ্রচলিত ।তাদেরকে আনন্দের সাময়িক উৎস ভাবা হয় মাত্র ।
তাছাড়া একজন সুলতানকে কিংবা কামরুল কে আমি আমার দেশের চেয়ে ইউরোপে কল্পনা করে মানসিক শান্তি পাই যে তাদের অমর্যাদা হবে না
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
ভারসাম্য বলেছেন: পড়লাম পুরোটাই। সুন্দর।
এটাকি কোন অনুবাদ নাকি মৌলিক রচনা?
+++
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
অনুবাদ না ভাই , মৌলিক
কারো সাথে মিল পাইছেন নাকি ??
ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
নিষ্কর্মা বলেছেন: মুক্তির পন্থাটি ভালো লাগল না।
১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫০
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: হুম
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৬| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো!!!! জাস্ট অসাম!!!!
১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫০
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন
অনেক অনেক শুভকামনা
৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অন্য স্বাদের লেখা। অনেক ভালো লাগলো।
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই
সুপ্রভাত
৮| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাল লাগছে - বিদেশি গপের মত লাগছে
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই
ওরকম করেই লেখার ইচ্ছা ছিল
ভাল থাকবেন।
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ডাল-ভাতের অভ্যস্ত মুখে বেকনের স্বাদ! অন্যরকম।
১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: আহ প্রোফেসর শঙ্কু ভাল বললে ফিলিংসটাও অন্যরকম হয়
ভাল থাকবেন
১০| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
আরমিন বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটি, সাথে ছবিগুলোও!
আমার ব্লগ বাড়ীতে গিয়ে চুপি চুপি চলে আসলেন যে? আমি এসে ভাব করে গেলাম, এরপরে গেলে হাই হ্যালো ভলে এসেন, ওকে? হা হা !
২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: হা হা , ধন্যবাদ পড়ার জন্য
আসলে সময়ভাবে উকি দিয়ে চলে আসলাম , চিনে রাখলাম আপানর ব্লগবাড়ীটা কে
ভাল থাকবেন
১১| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: পশ্চিম ইউরোপের প্রেক্ষাপটে একটা দারুন গল্প -
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়া ভাই
আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে আনন্দিত
১২| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২৪
মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: ত্যাগেই তো প্রেমের আসল সমাপ্তি...আসল বহি:প্রকাশ..শুভকামনা
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৪৮
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: জ্ঞ্যানি-গুনি বলেছেন ত্যাগেই সুখ ,
আছেন কেমন ?
শুভরাত্রি , ভাল থাকবেন
১৩| ২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
খেয়া ঘাট বলেছেন: দেহঘড়ির মিস্তিরি - অবিশ্বাস্য ব্যাপার!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ভাই বুঝি নাই কি বললেন ,
একটু যদি বুঝায়ে বলতেন :/
১৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৫৫
না পারভীন বলেছেন: মিস্তিরি , উচ্ছ্বাস প্রকাশ করার ভাষা নাই । তবুও বলি অনেক ভাল লেগেছে । অনেক, অনেক ।
অনেক শুভ কামনা রইল
২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ না-পা আপু (ডাক্তারতো নামের সাথেও মেডীসিন মেডিসিন ঘ্রান
)
সুপ্রভাত , ভাল থাকবেন , আর দোয়া কইরেন
সামনে প্রফ
১৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:২১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার লেগেছে গল্পটা। আরো সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে খুব পরিণত গল্প মনে হয়েছে।
ভালো থাকবেন। এমন চমৎকার পরিণত গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়
আপনাদের লেখাগুলো পড়ে সীমাবদ্ধতা গুলো কাটিয়ে উঠতে পারব আশা করি
১৬| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০২
ভূতাত্মা বলেছেন: ভূতাত্মার ভাল্লাগছে!!
২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৬
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ ভূতাত্না
ইয়ে তবে একটু ভয় ভয় ও লাগছে , এই রাতদুপুরে খালি ভূত হইলেও কথা ছিল তার আত্না হাজির
ইটশ স্কেয়ারি
১৭| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আপনার শব্দ চয়ন আমার কাছে দারুন লেগেছে, অনেকগুলো অল্প ব্যবহৃত শব্দের সার্থক প্রয়োগ দেখলাম। ভা;ল লেগেছে পোস্ট!
২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৩২
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ
প্রিয় গল্পকারকে পোস্টে পেয়ে আমিও আনন্দিত
শুভ রাত্রি , ভাল থাকবেন
১৮| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৮
ভূতাত্মা বলেছেন: ইশেয়ারি হইলেই ভালো, ভালোবাসার লেখা লিখলেই ভূতাত্মা গলে না।
বাঁচকে রেহেনা!!!
২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: দেখি যোগী ভাইয়ের কাছ থেকে তন্ত্র-মন্ত্র শিখে নিতে হবে
আত্নার বিরুদ্ধে প্রোটেকশনের
১৯| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
ভূতাত্মা বলেছেন: লাভ নাই!!!!
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন:
২০| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হৃদয় স্পর্শি লেখায় ভাললাগা ।
২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০১
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম
২১| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: স্বামী আর স্ত্রী
গল্প বানায় মিস্তিরি !
ভিন্ন স্বাদের গল্প ।
শব্দপ্রয়োগ , উপমা বেশ আকর্ষণ করল , বিশেষ করে ,
কোবরার হিংস্রতায় তার শিল্পিত ঠোটে ছোবল বসালাম।
আপনি কবিতা লিখেন নাকি ?
ভাল লাগলো ভাই ++++++++
২৬ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: নারে ভাই , কবিতা লিখলে পুরা অখাদ্য হয়
তবে শব্দের প্রতি আলাদা একটা মায়া-মোহ কাজ করে ।
সুপ্রভাত , ভাল থাকবেন
২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার!!!!!!!!!
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: thnx vhai
২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
শায়মা বলেছেন: লীটো ভালো থাকুক!!!!
গল্পে অনেক ভালো লাগা!!!
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুনি
দেরি করে উত্তর দেবার জন্য ক্ষমা প্রার্থী
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছ'মাস পরেই বিপত্তি! দুঃখ পেলুম তবে ত্যাগের মহিমা স্বর্গীয়। দুজনার জন্যই সমবেদনা রইল, ভাল থাকুন।