![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগের সাথে আছি আজ ২/৩ বছর হয়ে গেল। পোষ্ট দেয়ার চেয়ে নানা'ন মতের মানুষের নানা বিষয়ে হরেক রকম লেখা পড়তেই আমার আনন্দ। যখনই চোখে কোন ইসলাম বিরোধী এমনকি অন্য ধর্ম বিরোধী, ধর্মীয় নেতাদের নিয়ে কটুক্তিমূলক লেখা চোখে পড়েছে, সাথে সাথে কমেন্ট করে প্রতিবাদ করেছি। তবে আমি আজও থাবাবাবা নামের কোন ব্লগারের লেখা পড়ে দেখিনি। আর তার মৃত্যুর পর পড়ার প্রশ্নই আসে না।
আপনি যদি জানেন, এই পাত্রে 'পুরিস' রাখা আছে, আপনি কি ঢাকনা খুলে আবার দেখেবেন ?
শুরু থেকেই শাহবাগের সাথে ছিলাম, পূর্ণ সমর্থন ছিল, এখনো আছে। তবে শুধু মাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবী'তেই তাদের সাথে আছি। কোন রাজনৈতিক কর্মসূচীতে নাই। এরে ঠেকাও ওরে ঠেকাও এই মতে নেই। শাহবাগের দ্বিতীয় দিনে যখন ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি উঠল, প্রতিবাদ করেছি। হাজার হাজার লোকের ভিড়ে আমার কন্ঠ কারো কানে যায়নি। তবে অনেকে'কেই দেখেছি প্রতিবাদ করতে। এমনকি ব্লগে ইসলাম ধর্ম নিয়ে নানা বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপনকারী অনেকের কাছে নাস্তিক বলে পরিচিত একজনকেও সেদিন এর প্রতিবাদ করতে দেখেছি।
মতিঝিলে নবীজী'কে কটুক্তিকারীদের শাস্তির দাবিতে বিশাল সমাবেশেও আমার পূর্ণ সমর্থন ছিল। এবং আজীবন থাকবে।
তবে হেফাজাতের হুজুরদের কাছে আমার প্রশ্নঃ
ফেব্রুয়ারী'র ৭ তারিখে পর থেকেই থাবাবাবা'র কুরুচিপূর্ণ লেখা 'আমার দেশ ' মারফত সারাদেশে মানুষ জানল। মাঝে মার্চ মাস গেল। সাইদীর রায় হল। তাকে বাঁচাতে ৬০/৭০ জন মানুষ মরল। সরকার নাস্তিক ধরে গ্রেফতার করল। যদিও আরো বেশ কয়েকজনও এখনো আছে।
মাঝখানে খালেদা জিয়া, শাহবাগের আন্দোলন বন্ধ না হলে, সারাদেশ থেকে লংমার্চ করে ঢাকা ঘেরাওয়ের ডাক দিল।
আর তখনই আপনারা কিনা, নবী প্রেমের নাম করে, প্রায় দুইমাস পরে এপ্রিলের ৬ তারিখে এসে নাস্তিকদের বিচারের নামে একটা বিশাল মহাসমাবেশ করলেন ? এতদিন কি আপনাদের নবী প্রেমও ঘুমিয়ে ছিল ?
আসলেন নাস্তিকদের বিচার করতে, এসে বললেন, এই সরকার নাস্তিক সরকার ! শাহবাগের সবাই নাস্তিক !! আসলেন কি করতে আর করলেন কি !!! দশ/বিশ'টা নাস্তিক মারতে এসে, শত শত মানুষ নতুন করে নাস্তিক বানায়ে দিলেন !!!
তবে আমি মনে প্রাণে চাই, আল্লাহ নবী ও রাসূল (সা) বিরোধী যারা, তাদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুন। অন্তরে ইসলামের মহব্বত দান করুন। নবীজী বেঁচে থাকতে তায়েফবাসী তাকে রক্তাত করেছিল, ইসলাম গ্রহণের আগে হযরত ওমর (রাঃ) নবীজী'কে খোলা তলোয়ার হাতে হত্যা করতে এসেছিল। নবীজী যদি তাকেরই মাফ করে দিতে পারে, তবে আমি কেন ইসলামের নামে তার উম্মতের ফাঁসি চাইবো, এটা আমার বুঝে আসে না !
আমি ফাঁসি চাই ঐসব লোকের যারা এই ধর্মের নামে ও ধর্ব্যমকে ব্যবহার করে মানুষ খুন করে।
আমি ফাঁসি চাই, ঐসব লোকের যারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনে এগুলো পত্রিকার মাধ্যমে প্রচার করে সারা দেশের মানুষের মুখ দিয়ে উচ্চারণ করিয়েছে।
কোন'টা গুরুতর অপরাধ, গালি দেয়া ? নাকি গালি'টাকে পত্রিকার মাধ্যমে প্রচার করে সারাদেশের মানুষের মুখ দিয়ে কোটিগুণ বেশি আবার উচ্চারণ করা ?
আমি বললাম, "মাচুদুর রমান একটা কুত্তার বাচ্চা" - আপনিও একই কথা বললেন না ? আপনিও কি আমার মত একই গালি দিলেন না ?
নবীকে যে গালি দিল, আর যে গালি'টা প্রচার করলো কে বেশি অপরাধী ??
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: প্রশ্নটা সরল না। অনেক কঠিন। অনেকেই ফাউ পেচাল পাড়বো কিন্তু উত্তর কয়জন দেয় দেখেন।
তবে ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দলের চেয়ে যুদ্ধাপরাধে নিযুক্ত দল নিষিদ্ধ হওয়ার দাবী যুক্তিসঙ্গত। তবে যদি সেই দল তাদের সমস্ত অপরাধ স্বীকার করে বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস স্থাপন করে তবে হয়তো কিছুটা কনসিডার করা যায়। কিন্তু জামাত তো- তাদের পুরানো এজেন্ডা নিয়েই আছে। কাগজে কলমে যাই বলুক।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০১
মিঠাপুর বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
তারা স্বীকার করুক। জাতীর কাছে ক্ষমা চাক। শহীদের পরিবারের কাছে ক্ষমা চাক। তাহলেই কেবল মানুষ কিছু'টা মাফ করলেও করতে পারে। যদিও মানুষ মাফ করবে কি না আমার সন্দেহ আছে।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: এ সবই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার একটা অপকৌশল মাত্র।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১২
মিঠাপুর বলেছেন: তাইলে আপনারা আছেন কি জন্য ?
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
টাইটান ১ বলেছেন: অনেক সুন্দর করে কথা বলেছেন। এভাবেই আমাদের ভাবা উচিত। শুভকামনা রইল।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
বাঙলি বলেছেন: ৯০ ভাগ ধর্মপ্রাণ মুসিলম অধ্যুষিত বাংলাদেশে আস্তিক-নাস্তিকের বিতর্কই থাকতে পারে না, কিন্তু এই বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়েছে- কেন করা হয়েছে তাও কারও বুঝতে বাকি নেই।
তাই একটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত, সুপরিকল্পিত প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিতভাবেই এগুতে হবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমারা সকলেই স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। গুটিকয়েক স্বাধীনতা বিরোধী ব্যতীত সকলেই আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগে কেউই পিছু হটব না- এটা আমার বিশ্বাস।
কাজেই, আমাদের উচিৎ ওই সব সুবিধাবঞ্চিত কাওমি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে যাওয়া- তাদের ভিতরের ভুল ধারণা ভাঙিয়ে দেওয়া। তৃণমূল পর্যায় থেকে আমরা যদি এই কাজটি সফলভাবে এগিয়ে নিতে পারি তাহলে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যাবে।
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৫
অন্ধকারে কালো বলেছেন: প্রশ্নটা সরল না। অনেক কঠিন।
একজন মুসলমান হিসেবেঃ ইসলামকে যারা কটূক্তি করে, মহানবী হাজরাত মুহাম্মাদ সাঃ কে যারা কটূক্তি করে, অবমাননা করে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। যারা ধর্মের নামে বিদ্বেশ ছড়ায়, পবিত্র ধর্মীয় বাণীসমূহকে বিকৃত করে, ধর্মকে ব্যক্তিগত স্বার্থে কিংবা দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে, ধর্মকে অপব্যবহার করে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
একজন বাংলাদেশী হিসেবেঃ যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী (একাত্তরের আগে, একাত্তরের সময় কিংবা একাত্তরের পরে), যারা পাক্ বাহিনীকে প্রত্যক্ষ্য কিংবা পরোক্ষভাবে সাহায্য করেছে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। যাদের অস্তিত্ব কিংবা কার্যক্রম স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য হুমকি অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
একজন ভোটার হিসেবেঃ যে সব জনপ্রতিনিধির (রাজনীতিবিদ) জন্য জনসাধারনের এই ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যে জাতির মধ্যে মানবিক বিবেকবোধই নাই তার আস্তিকতাই কি আর নাস্তিকতাই কি?
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড (পর্ব-১)
Click This Link
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্ম নিয়ে যারা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছে তাদের আমি সমর্থন করি না। সেই সঙ্গে তাদের কঠোর শাস্তি হোক সেটাও সমর্থন করি না।
কিন্তু যেসব মডারেট মুসলিমরা কঠোর শাস্তির দাবি সমর্থন করছেন তাদের প্রতি আমার কিছু প্রশ্ন:
আমাদের দেশে আরজ আলী মাতুব্বর, আহমদ শরীফসহ অনেকেই নাস্তিক ছিলেন বটে তবে তারা কুরুচিপূর্ণ কোনো মন্তব্য করেনি। তাদের ভাবনা চিন্তা তারা যুক্তিতর্কের আলোকে লিখে গেছেন। আরজ আলী মাতুব্বরের লাইফস্টাইলও ছিল অসাধারন। তিনি কখনো কারও সঙ্গে রেগে কথা বলেননি।
যাইহোক, তাদের নিয়ে দেশের কত আস্তিক কত কটুক্তি এবং আজেবাজে কথা বলছে জানেন? অনেকে 'খানকির পোলা' টাইপের ভাষা ব্যবহার করেতে দেখেছি। তাহলে ওই আস্তিকদেরও কি সাজা হওয়া উচিত নয়?? তারাও কি একই অপরাধে অপরাধী নয়?? এটা কি বিদ্বেষ নয়??
এই সামহয়্যারেই অনেক পোস্ট আছে যেখানে গঠনমূলক ও যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এবং বিদ্বেষমূলক কোনোই কথাবার্তা নেই। কিন্তু দেখা যায়, সেখানে কিছু লোক বুঝে না বুঝে ব্যক্তি আক্রমণ ও বিদ্বেষমূলক আচরণ করে বসেছে। এটা কি ??
এটাও কি একই ধরনের অপরাধ নয়?
আর এরকমভাবে সাজা দিতে চাইলে হাজার হাজার আস্তিকেরও সাজা দিতে হবে যদি নৈতিক মানদণ্ডে বিচার করতে চান। আস্তিকদেরই শুধু অনুভূতি থাকবে আর নাস্তিকদের কোনো অনুভূতি থাকতে পারে না??
একটা সভ্য গণতান্ত্রিক দেশে সবার অধিকারই সমান। মজার ব্যাপার হলো বেশিরভাগ লোক সভ্য ভাবে চিন্তা করার ক্ষমতাও রাখে না। কারন তারা মানবিক বিবেকবোধের চাইতে ধর্ম তথা সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে বড় করে দেখে।
বিদ্বেষ উভয়পক্ষ থেকেই ছড়িয়েছে। উভয়পক্ষই একই অপরাধে অপরাধী। হিসাবটা সোজা। নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখুন।
কুরুচিপূর্ণ ও বিদ্বেষমূলক পোস্ট দেওয়া আস্তিকদের যদি শাস্তি হয় তাহলে যারা বিদ্বেষমূলক রচনা লিখেছেন তাদেরও শাস্তি মেনে নিব। সেটা কি সম্ভব? যেহেতু সেটা সম্ভব নয় তাহলে একপাক্ষিক ও সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং সংখ্যাগরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে একপাক্ষিক বিচারকে সমর্থন সম্পূর্ণ অনৈতিক। এবং কোনো মানবিক বিবেকবোধসম্পন্ন মানুষ এটা সমর্থন করতে পারে না।
আমরা সবাই জানি, বিএনপি জামায়াতের মুখপাত্র আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও তাঁর সাগরেদ ফরহাদ মাজহার (নাস্তিক হিসেবে পরিচিত) এই সাম্প্রদায়িক চুলকানি সৃষ্টি করেছেন নিকৃষ্ট মানসিকতা থেকে। স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়া তরুণের প্রতি লাল সালুর ভণ্ড মজিদ প্রশ্ন ছুড়েছিলেন, ওই মিয়া তোমার দাড়ি কই?
সেই একই রাজনীতি আজ এখনো বাংলাদেশ চলে তা ভাবতেই অবাক লাগে। মোনাফেকদের সৃষ্টি করা উত্তেজনায় আমাদের সহজসরল ধর্মপ্রাণ মাদ্রাসার ছেলেরা আজ উত্তেজিত। তারা জানেও না ব্লগ জিনিসটা কি?
এটা নিয়ে জল ঘোলা করে তারাই ধর্মকে অপমান করছে। বর্তমানে আটক হওয়া ব্লগারদের লেখা যারা আগে পড়েনি তারাও তাদের লেখা পড়ছে। ওই ব্লগাররা তো তাদের লেখা পড়তে বাধ্য করেনি কাওকে। আমিও সম্প্রতি তাদের লেখা পড়লাম। দেখে কিছুটা অবাকও হলাম। প্রত্যেকে ব্লগার হিসেবে হিট। মানে তারা যা লিখেছেন, সবাই হুমরি খেয়ে পড়েছে তাদের লেখা পড়ার জন্য। যেনেশুনে থাপ্পড় খেতে গিয়ে ফিরে এসে বললো আমাকে থাপ্পড় মারলো কেন? কি অদ্ভূত আমাদের যুক্তি। তারপরও বলবো ব্লগের লেখা ব্লগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। এই উস্কানি দিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চেয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। মাঝখান থেকে এরশাদও হাস্যকরভাবে কিছু ভোট কামাইয়ের চেষ্টা করেছে।
আমি মনে করি যাদের কাছে সাম্প্রদায়িক পরিচয় মুখ্য তারা মানুষের আওতায় পড়ে না। আমরা কারো সঙ্গে পরিচিত হলে তার ধর্ম কি সেটা জানার প্রয়োজন মনে করি না। বাংলাদেশে এখন সম্পূর্ণ অবান্তর একটা বিষয় নিয়ে বিতর্ক চলছে।
পরিশেষে সবাইকে মানুষ হওয়ার আহবান জানাই। নিজেদের স্বীয় বিবেকবোধ জাগ্রত করার আহবান জানাই।
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
অন্তহীন বালক বলেছেন: দারুন উপস্থাপন!!
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ব্লগাররা যদি আদালতে মামলা করতো যে, আমার ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে, তাহলে বিষয়টা মানা যেত। মূল কালপ্রিট হলো মাহমুদুর রহমান। তিনি ব্লগারদের অনুমতি ছাড়া লেখা প্রকাশ করে মাওলানাদের টেনে এনেছেন বিএনপিকে রাজনৈতিক সুবিধা দিতে। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে কোনো ফায়দা হবে না এদেশে।
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
ঢাকাইয়া০০৭ বলেছেন: হতে পারে তার মতের সাথে আপনার মত মিলছেনা, তাই বলে তাকে কু*** বাচ্চা বলে নিজেও গালি দিয়েছেন অপরকেও দিতে বলেছেন । আমার কী মনে হয় জানেন, গণতন্ত্রী তো দূরের কথা আপনি মানুষের বাচ্চা কিনা সেটা ডিএনএ টেস্ট করে দেখা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
সাধারণ মুসলমান বলেছেন: gelman is not a word goes with you. They announced the long march 1 month ago.