![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ‘
আলোচনামূলক অনুষ্ঠানে কোন প্রকার বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্য বা উপাত্ত দেয়া পরিহার করতে হবে। এ ধরনের অনুষ্ঠানে সকল পক্ষের যুক্তিসমূহ যথাযথভাবে উপস্থাপনের সুযোগ থাকতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ও তেল-গ্যাস-বন্দর ও জাতীয় সম্পদ রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব আনু মোহাম্মদ বাংলামেইলকে বলেন, ‘টক-শো’গুলোতে তো সরকারের পক্ষের লোকেই বেশি থাকে। সরকারের গুণগান তারা করে। তারপরও শেখ হাসিনা সরকারের কেন এত সমস্যা তা আমার বোধগাম্য নয়। সরকারের সামান্যতম ভুলত্রুটির কথা হয়ত সহ্য করার সাহস নেই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের ভুল-ত্রুটির আলোচনা হবে। তাই বলে আইন করে এটা বন্ধ করতে হবে- এটা গণতন্ত্রের মধ্যে পরে না। টক-শো’তে ভুলগুলো তুলে ধরলে শুধরে নেবে এই সৎ সাহস সরকারের নেই।’
এরাই হলো আমাদের দেশের বড় বড় সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত লোক । যারা সমাজের জন্য অভিশাপ ছাড়া আর কিছুই না । এদের কাজই হলো আওয়ামী সরকারে সমালোচনা করা ।
আলোচনামূলক অনুষ্ঠানে কোন প্রকার বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্য বা উপাত্ত দেয়া পরিহার করতে হবে।
এর মানে এই নয় যে সরকারের সমালোচনা করা যাবে না । আনু মোহাম্মদ, আসিব নজরুল গংদের প্রধান কাজই হলো অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সাধারন মানুষদের মাঝে উত্তাপ ছড়িয়ে নিজেদের ফায়দা লুটা । নতুন নীতিমালা হওয়াতে তাদের সমস্যা পড়তে হবে । এই জন্য একটি স্পষ্ট কথাকে তারা ভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করছেন । এরাই আমাদে শিক্ষ দিয়ে থাকেন, এরাই আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবি ।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
নিষ্কর্মা বলেছেন: সরকার থাকলে তার সমালোচনা হবেই। আপনার দলের সরকার বলেই তার সমালোচনা আপনার গায়ে লাগে। আর বিম্পির সমালোচনা করলে আপনার কাছে ভালো লাগবে। সরকার ভালো কাজ যদি কিছু করেও থাকে, সরকারের লোকেরা সেই অর্জনকে ধূলিসাৎ করে দিচ্ছে। এই ব্যাপারে কি আপনার কোন দ্বিমত আছে?
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৩২
হাফিজুর রহমান মিতু বলেছেন: @মোঃ মাহমুদুর রহমান ভাষা তো ভালই শিখেছেন দেখছি । আপনার ভায়ায় প্রমান করে আপনি কোন দলের সমর্থক ।
আমি একজন শিক্ষকের কথা লিখেছি । কোন বিষয়ে সে কি ব্যখ্যা দিয়েছে সেটাই তুলে ধরেছি । আপনি নিশ্চই উনাদের মত শিক্ষকের ছাত্র হবেন । তেল গ্যাস রক্ষা যে কিনা সব উল্টাইয়া ফালাইতেছে ।
৯৫ ভাগ জনগনই তো আপনাদের, তাহলে বসে বসে লেবেনচুস খাচ্ছেন কেন ? সরকার এত খারাপ কাজ করচ্ছে । মূর্খের দল ।
এই আইনে কি বলা হয়েছে সরকারের সমালোচনা করা যাবে না । বলা হয়েছে মিধ্যা ভুয়ােোন তথ্য দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্তিকর অবস্থায় ফেলা যাবে না । আপনি সমালোচনা করুন ।
৫ই মে তে তো হাজার হাজার আলেম মেরে ছিল পুলিশ তাই না । হাজার হাজার আলেম জারজ সন্তানেরা মতিঝিল গিয়ে ছিল হেফাজতের ডাকে । জারজ সন্তান না হলে তো তাদের গার্ডিয়ানরা খুজতে যেত ।
এই ধরনের ভাওতাবাজির কথা এই নীতি মালার মাধ্যমে বন্ধ করা হবে । এখন এই ভাওতাবাজি কথা যারা বলে বেড়ায় তাদের তো আর এই নীতিমালা পছন্দ হবে না, তাই না ।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ওয়াও আপনার ভাষা তো দেখছি মধু বর্ষণ করছেন। আপনি বলেছেন "হাজার হাজার আলেম জারজ সন্তানেরা মতিঝিল গিয়ে ছিল হেফাজতের ডাকে । জারজ সন্তান না হলে তো তাদের গার্ডিয়ানরা খুজতে যেত । " আপনার মন মানসিকতা কেমন তা তো এই কথায় প্রমাণ হয়। আপনি এতিমদের জারজ সন্তান বলে ফেললেন। আপনাদের কাছে আর কি আশা করা যায়?
আর বাংলাদেশে কোন আইন কি জন্য করা হয় এটা একটা শিশুও বুঝতে পারে। দেখান তো ভাই আপনার বালের সরকার কোন সমালোচনা পজিটিভভাবে নিয়েছে? আর এইসব বলে হাসায়েন না। আর হ্যা ভাই আমি শিক্ষকদের কাছ থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করেছি।তাই আমি শিক্ষকদের সম্মান করি, সে উনি যে দলের সমর্থক হোন না কেন। আমি জানিনা আপনি কার কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। সমালোচনাকে মেনে নিতে শিখুন। আর কত দালালি করবেন।
৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাল কথা নিষ্কর্মা ভাই এর ভাষা তো ভাল। উনার প্রশ্নের উত্তর দিলেন না কেন?
৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
হাফিজুর রহমান মিতু বলেছেন: নিষ্কর্মা সাহেব গঠন মূলক সমালোচনা করেছে তাই উনার প্রশ্নে উত্তর দেওয়ার দরকার মনে করিনি ।
বাংলাদেশে তাহলে হাজার হাজার এতিম সন্তান রয়েছে । ভাল
তো ভাই হাজার হাজার থেকে পরে তো ৫০/৬০ জনে চলে এসে ছিল । সেটা কেন হলো । ধাপ্পাবাজির বন্দ করুন । তা না হলে সারা জীবন ঈদের পরই আন্দোলন করে যাবেন । কিন্দু কোন ঈদের পর তার ঠিকানা খুজে পাবেন না । ধন্যবাদ
৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ধাপ্পাবাজি আমি করতেছিনা। আমি একবারও বলি নাই ঈদের পরই আন্দোলন করে যাব বা ৫ই মে তে তো হাজার হাজার আলেম মেরে ছিল পুলিশ। এটাতো আপনিই বললেন। আমি বলেছি আপনার BAL এর সরকার কেন এই নীতিমালা করতেছে তা সাধারণ মানুষ জানে। আপনারা যারা দালালী করেন তারা কিছু না পারলে মানুষকে ট্যাগ দিয়ে বেড়ান। এই জন্যই বলতেছি দালালী ছাড়েন।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৩২
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: এরাই হলো আমাদের দেশের বড় বড় সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত লোক । যারা সমাজের জন্য অভিশাপ ছাড়া আর কিছুই না । এদের কাজই হলো আওয়ামী সরকারে সমালোচনা করা ।
কথাতো মিথ্যা বলেনি , এতে গুষ্টিউদ্ধারের কি হলো!!
এতো আঁতে
ঘা লাাগে কেনো? যাদের নিয়ে বললেন তাদের নখের যোগ্যতা অর্জন করে সমালোচনা করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আর কত দালালি করবেন বালের। এবার ক্ষ্যান্ত দেন। সম্প্রচার নীতিমালা কেন করা হচ্ছে সেটা আপনাদের মত বালের দালালরা বাদে সবাই জানে।