নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জীবন যুদ্ধে পরাজিত একজন ব্যর্থ সৈনিক

আমি জীবন যুদ্ধে পরাজিত একজন ব্যর্থ সৈনিক

মিজভী বাপ্পা

আমি জীবন যুদ্ধে পরাজিত একজন ব্যর্থ সৈনিক

মিজভী বাপ্পা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোবাইল রিভিউঃ Microsoft Lumia 430 DS

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭



হ্যালো ব্লগারগণ, সম্প্রতি Microsoft লো-বাজেট ডিভাইস হিসেবে রিলিজ করেছিল Microsoft Lumia 430 DS। বর্তমানে Microsoft Lumia 430 DS ই হল সব থেকে কম মূল্যের ডুয়াল সীম বিশিষ্ট Windows মোবাইল। তবে লো-বাজেট ডিভাইস হিসেবে যে কনফিগারেশন খুব খারাপ দিয়েছে তা কিন্তু নয়। প্রথম বার উইন্ডোজ হ্যান্ডসেট ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এটি হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ। এখন Microsoft Lumia 430 ডুয়াল সীমের একটি শর্ট রিভিউ আপনাদের সাথে উপস্থাপন করছি।

ব্রান্ডঃ Microsoft
মডেলঃ Lumia 430
প্রাইসঃ ৬৩০০ টাকা

Specifications: Microsoft Lumia 430 Dual SIM

Display & Touch: এই হ্যান্ডসেট টি তে ৪ ইঞ্চি TFT Capacitive touchscreen ব্যবহার করা হয়েছে। যার রেজ্যুলেশন 480 x 800 pixels (235 ppi pixel density)।
সেই সাথে ডিভাইস টি মাল্টিটাচ সাপোর্টেড। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি ডিভাইসটি ৫ আঙ্গুল মাল্টিটাচ সাপোর্ট করে।

ডিসপ্লেটির টাচ যথেষ্ট স্মুথ। কোন প্রকার ল্যাগ পরিলক্ষিত হয় নি।



Body , Design & Dimensions: ডিভাইসটি 120.5 x 63.2 x 10.6 mm। সুতরাং খানিকটা মোটা বৈকি। এরপরে ভালোই হ্যান্ডি ডিভাইসটি। আর ওজন প্রায় ১২৮ গ্রামের মত।

ডিভাইসটি যদিও খানিক মোটা তবে এটি অনেকাংশে হাতে মানানসই একটা ডিভাইস। এটির বডি সর্ম্পূণ প্লাস্টিকের তৈরি। তবে ডিভাইসটিতে ৩ টি ক্যাপাসিটিভ টাচ কী দেয়া হয়েছে। এর নিচের দিকে চার্জার পোর্ট এবং উপরের দিকে একাংশে ৩.৫mm এর অডিও পোর্ট দেয়া হয়েছে।

ফোনের ফ্রন্ট সাইডে লাইট সেন্সর ও ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে। আর নিচের দিকে ৩ টি ক্যাপাসিটিভ টাচ কী দেয়া হয়েছে।





ব্যাক সাইডে রয়েছে রেয়ার ক্যামেরা ও স্পিকার। এর ব্যাকপার্ট টা অনেক স্লীপি।



ফোনের ডান দিকে রয়েছে পাওয়ার বাটন ও ভলিউম বাটন। আর বাম দিকে সর্ম্পূণ খালি রাখা হয়েছে।





এর উপরের দিকে রয়েছে 3.5mm Audio Port এবং নিচের দিকে রয়েছে চার্জার তথা USB Port।





OS & Hardware: ডিভাইসটিতে উইন্ডোজ ৮.১ ওএস দেয়া হয়েছে। Microsoft Lumia সিরিজের মধ্যে এটি লো-বাজেট ডিভাইস হলেও এটি উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণ Windows 10 আপডেট পাবে। এটি OTA (Over The Air) এর মাধ্যমে ইউজারগণ আপডেটটি পেতে পারে।

এবার আসা যাক হার্ডওয়্যার ডিপার্টমেন্টে। ডিভাইসটি লো বাজেট হওয়ায় এতে চিপসেট হিসেবে Qualcomm Snapdragon 200 (8210) ও প্রসেসর Dual-core 1.2 GHz Cortex-A7 ব্যবহার করা হয়েছে। আর জিপিই হিসেবে রয়েছে Adreno 302

Memory & Storage: ডিভাইসটিতে ইউজার মেমরি/ইন্টারনাল মেমরি হিসেবে ৮ জিবি দেয়া হয়েছে। যার মধ্যে আনুমানিক ৪.৫ জিবির মত ইউজার এভেইলেভল রয়েছে। এই মেমরি এপস স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ ইউনিফাইড স্টোরেজ। আর ডিভাইসটি তে ১ জিবি রেম ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া ১২৮ জিবি পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।



Micro SD Card Slot



Camera & Video: ডিভাইসটি ২ মেগাপিক্সেল ফিক্সড ফোকাস ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। এবং ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা হিসেবে ফিক্সড ফোকাস ভিজিএ ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। তবে দুঃখজনক বিষয় হল ডিভাইসটি তে কোন ফ্ল্যাশলাইট নেই।

রেয়ার ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেল হলেও একেবারে কোন রকম মানের আর কি। তত বেশী খারাপ ও নয় আবার ভালো ও নয়। আর ফ্রন্ট ক্যামেরা দিনের বেলায় মোটামুটি তবে স্বল্প আলোতে ভালো মাত্রায় নয়েজ শো করে। তাছাড়া এ বাজেটে DSLR তো আর আশা করা যায় না।

রেয়ার ক্যামেরার তোলা কিছু পিকচার সমূহঃ



ভিডিও রেকর্ডিং ও মধ্যম মানের। বেশী আলোতে মধ্যমে মানের ভিডিও করতে সক্ষম হলেও স্বল্প আলোতে অনেক বেশী মাত্রায় নয়েজ দেখা যায়। ডিভাইসটি 480 x 848 পিক্সেলে ৩০ fps এ .mp4 ফরমেটে ভিডিও রেকর্ড করতে পারে। নিচে ভিডিও ডিটেইলস দেয়া হল।



Audio, Video & FM Radio: এতে ৬৪/১২৮/১৯২/৩২০কেবিপিএস বিট রেটের গান গুলো প্লে করার পর ১২৮, ১৯২ কেবিপিএস & ৩২০ কেবিপিএসে ভালো আউটপুট দিয়েছে। সাউন্ড কোয়ালিটি অনেকটা ক্লিয়ার এবং ভালো মানের। সে সাথে ডিভাইসটি অডিও আউটপুট যথেষ্ট লাউড। এতে আবার Equalizer ও দেয়া হয়েছে। তাছাড়া ৩.৫ মিমি ইউনিভার্সেল অডিও জ্যাক থাকায় অনেক সুবিধা হয়েছে। আর হেডফোন দিয়ে গান শুনেছিলাম, সাউন্ড মোটামুটি ভালোই লাগল। সেটের সাথে হেডফোনটি মোটামুটি ভালো মানের দিয়েছে।



ভিডিও প্লেব্যাকের ক্ষেত্রে সাউন্ডের আউটপুট যথারীতি লাউড ও পেয়েছি। তবে ডিভাইসটি তে আমি সর্বোচ্চ ৭২০ পিক্সেলের [৩০ fps] ভিডিও প্লেব্যাক করাতে পেরেছি। ডিভাইটিতে 720p [৩০ fps] ফার্স্ট ফরওর্য়াড করার সময় কিছুটা ল্যাগ করে তবে 480p [৩০ fps] ভিডিও স্মুথলি চলে। এছাড়া ডিভাইসটি ফুল HD 1080p এর ভিডিও সাপোর্ট করে না। প্লে করলে ডিসপ্লে কালো হয়ে আসত। এখানে 480p & 720p ভিডিও প্লেব্যাকের স্ক্রীণশট দেয়া হল।

ডিভাইসটি XviD, DivX, MOV, WMV, MP4 ইত্যাদি ফরমেটের ভিডিও প্লে ব্যাক করতে সক্ষম।



মোবাইলটিতে হেডফোন ছাড়া FM রেডিও ব্যবহার করতে পারবেন না, তাই হেডফোন লাগিয়েই FM রেডিও শুনতে হবে। তাছাড়া এতে লাইভ FM রেডিও রেকর্ড করার মত সুবিধা পাবেন না।

User interface: আগেই উল্লেখ করেছি ডিভাইসটি তে উইন্ডোজ ৮.১ দেয়া হয়েছে। এর লক স্ক্রীণ আনলক করার পর মেন্যু প্রদর্শিত হয়। মেন্যু প্রদর্শিত হওয়ার পর ডানে স্লাইড করলে সিস্টেম এবং ইন্সটলড এপস গুলো পাওয়া যাবে।



Benchmark Test: ডিভাইসটির কিছু বেঞ্চমার্ক টেস্ট নিচে দেয়া হল।



Sim Slots: ডিভাইসটি যেহেতু ডুয়াল সীম সাপোর্টেড সুতরাং এতে দুটি সীম স্লট রয়েছে। দুটি সীম স্লটই থ্রী সাপোর্টেড [এক সাথে নয় আলাদা আলাদা]। তবে এক সীম থ্রী জি এক্টিভেট থাকলে অপর সীম টু জি নেটওয়ার্কে রান করবে।



Special Features: এবার আসা যাক ডিভাইসটি কিছু স্পেশাল ফিচারস এর দিকে। এই লো-বাজেটের ডিভাইসে রয়েছে Smart Dual SIM, Auto Call & SMS Reject [BlackList], Double Tap to Wake, Cortana ইত্যাদি।

Smart Dual SIM Features: এই সেটে এটি থাকবে তা চিন্তাতে আসেনি। এরপরেও ডিভাইসটির জন্য এটি অনেক বড় প্লাস পয়েন্ট। আপনি চাইনিজ ব্রান্ড (সিম্ফোনি, ম্যাক্সিমাস) বা নকিয়ার বেসিক মোবাইল দিয়ে কাউকে ফোন দেয়ার সময় দেখবেন যে আপনাকে সিম পছন্দ করার অপশন দিচ্ছে। অর্থাৎ সিম-১ বা সিম-২ যেটা দিয়ে ইচ্ছা সেটা দিয়ে কল দিতে পারবেন। কিন্তু স্যামসাং এর এই সেট গুলোতে এটা সম্ভব না। এতে এক সময়ে দুটি সিম এক্টিভ থাকলেও কলিং এর সময় একটি সিমের ডায়ালার অপশন কাজ করবে। মানে শুধু সিম-১ টি কাজ করবে। এর জন্য এই সেটটিতে সিম সুইচ করার একটি বাটন রয়েছে। অর্থাৎ সিম-১ থেকে সিম-২ তে সুইচ করার বোতাম। শুধু এটিতে না স্যামসাং বেসিক ডুয়াল সিমের হ্যান্ডসেট গুলোর একই অবস্থা। এই সেই সিম সুইচিং সুইচ[ সিম-১ থেকে সিম-২ এবং সিম-২ থেকে সিম-১ ]।

Auto Call & SMS Reject [BlackList]: এটি যেহেতু ব্ল্যাকলিস্টের মতই কাজ করে তাই নতুন করে কিছু বলার নেই।নামেই পরিচয় কাজের পরিচয়।



Double Tap to Wake: মোটামুটি অনেক হাই-ইন্ড ডিভাইসে এই সুবিধাটা পাওয়া যায় না। যদিও এটি অনেকের কাছে কার্যকরি আবার অনেকের কাছে অসুবিধাজনক। তবে আমার জন্য ভালোই এটা। কারণ এর ফলে পাওয়ার বাটনের উপরে প্রেসার অনেকাংশে কমে যায়।



Cortana: এটি উইন্ডোজের একটি ভার্চুয়াল মোবাইল এসিস্ট্যান্ট। অনেকটা idevice এর Siri এবং Samsung Device এর S Voice মতই।



Gaming: লো-বাজেটের ডিভাইস হিসেবে এতে জিপিইউ মোটামুটি টাইপের দেয়া হয়েছে বলা চলে তবে কম রিসোর্স সম্পন্ন গেমস গুলো ভালোই রান করে। হাই গ্রাফিক্সের গেমস গুলো ল্যাগ করে। আমি Subway Surfers গেমসটি খেলেছিলাম। ফ্রেম ড্রপ করেছে ভালোই। তবে বেশি একটা গেমস খেলা হয় নি ডিভাইসটি তে।

Sensor: এই ডিভাইসটি তে ৩ টি সেন্সর রয়েছে। Accelerometer, proximity, Light ইত্যাদি।



Battery: এই ডিভাইসটি তে ১৫০০ mAh এর ব্যাটারী ব্যবহার করা হয়েছে। টুকটাক নেট সার্ফিং, বই পড়া, টেক্সট মেসেজিং, কলিং ইত্যাদি প্রতিদিনের ইউসেজে ১ দিন ব্যাকাপ দিতে সক্ষম। তবে হেভী ইউজ করলে আনুমানিক ৬-৭ ঘন্টা [+/-], মডারেট ইউসেজে ১২-১৪ ঘন্টা [+/-] এবং নরমাল ইউসেজে ১ দিন [+/-] ব্যাকাপ পাওয়া যাবে।



এছাড়া রেম কনজিউম কম এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে ৭ টির বেশী এপস রান হয় না বিধায় ব্যাটারী ড্রেনিং অনেকাংশে কম হয় এন্ড্রয়েডের তুলনায়।

এছাড়া usage এ গিয়ে কোন কোন এপস ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করবে না তাও অফ করে রাখা যায়।

আমি নরমাল ইউসেজে ২ দিনের মত পেয়েছিলাম।



আর ফুল চার্জ সম্পন্ন হওয়ার পর



রাতে ১০০% চার্জ করে রাখার পর সকালের দিকে ৩-৪% এর মত ড্রেন হয়। যেটা অনেকাংশে স্বাভাবিক।

এছাড়া ডিভাইসটিতে Bluetooth [4.0], Wi-Fi, GPS ইত্যাদি রয়েছে।

এত সকল সুবিধার পরেও এতে কিছু অসুবিধা বিদ্যমান রয়েছে।

অসুবিধাসমূহঃ

১. ডিভাইসটির ক্যামেরায় কোন প্রকার ফ্ল্যাশলাইট নাই।
২. ক্যামেরার মান যা রয়েছে বাজেট বিবেচনায় তা মোটামুটি মানের। আর ভিডিও আউটপুট মোটামুটি মানের। যা আপনাকে অনেকটা আশাহত করবে।
৩. সেটটির ব্যাককভারটি প্লাস্টিকের তৈরি। যেটা অসাবধানতাবশত হাত থেকে পরে গেলে ক্ষতিসাধন হতে পারে।
৪. সেটটির ইয়ারপিস in-call ভলিউম অনেক বেশী। যার কারণে অনেক সময় ভলিউম কমিয়ে কথা শুনতে হয়।
৫. ডিভাইসটিতে অন্যান্য লুমিয়া ডিভাইসের মত Lumia Lens, Lumia Selfie ইত্যাদি সহ আর কিছু এপস ব্যবহার করতে পারবেন না।
৬. ডিভাইসটির ব্যাকপার্ট খোলা খানিক কষ্টকর বটে।
৭. Qualcomm এর চিপসেট টি অনেকাংশে পাওয়ার সেভিং হলেও এটি মাল্টিটাস্কিং/হেভী ইউসেজের জন্য সন্তোষজনক পারফর্মেন্স প্রদান করতে পারবে না।
৮. ডিসপ্লে প্যানেল TFT হওয়ায় সূর্যের আলোতে ডিসপ্লেতে দেখতে অসুবিধা হবে। তবে এই বাজেটের ডিভাইসে IPS প্যানেল
ব্যবহার করার উচিত ছিল। গ্লান্স স্ক্রীণ নেই।

Accessories: বক্সের এর ভিতর Microsoft Lumia 430 DS মোবাইল, ব্যাটারী, চার্জার, হেডফোন, ১ বছরের ওয়ারেন্টি কার্ড, ইউজার মেনুয়াল ইত্যাদি। তবে কোন ডাটা ক্যাবল দেয় নি।

নিজস্ব মতামতঃ গত জুন মাসের দিকে ডিভাইসটি কিনেছি। এখনো অব্দি ভালো সার্ভিস পাচ্ছি কোন প্রকার সমস্যা পরিলক্ষিত হয় নি। কম বাজেটে লুমিয়া ডিভাইস নিতে হলে নেহাৎই খারাপ হবে না ডিভাইসটি। এছাড়া আউটলেট শপে আর কমে অর্থাৎ ৫৯০০-৬২০০ টাকার মধ্যে হ্যান্ড সেটটি কেনা যাবে।

এই ছিল Microsoft Lumia 430 DS এর রিভিউ। স্মার্টফোন নিয়ে ১ম লিখলাম তো তাই ভুল ত্রুটি হলে আগেই ক্ষমাপ্রার্থনা করে নিচ্ছি। ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

নাফিজ মেহরাব বলেছেন: বেশ তথ্যবহুল। কষ্ট করে লিখেছেন বোঝাই যাচ্ছে। পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ। আমিও কিছুদিন ধরে ফোন কেনার কথা ভাবছি। আপনার রিভিউ দেখে এই সেটটার ব্যাপারে বেশ আগ্রহী হলাম

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা :) আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ও আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ :)

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

নিবেদিত প্রাণ বলেছেন: ভাল লিখেছেন

০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫১

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাউ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.