নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩০০০ লাশ গুম! কিভাবে?

১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৩



লাশ কয়টি?

২৫০০ - ৩০০০ বলছে অনেকে। হেফাজত অবস্য মৃতের সংখ্যার ব্যাপারে কিছুই বলেনি। তবে হেফাজতের লালবাগ কেন্দ্র থেকে একটি মুখপত্র আমারদেশ পত্রিকায় জানিয়েছে মৃতের সংখা ১৬জন। সুত্র-আমারদেশ



আলজাজিরা বলছে সারাদেশে সারা দেশে মোট ৫১ জন নিহত।

বিবিসি, স্থানীয় দৈনিক পত্রীকাগুলোর বক্তব্য প্রায় একই রকম, সারাদেশে বিচ্ছিন্ন ভাবে সারা দিনে মোট ৩০-৪০ জন নিহত



বিএনপির ভোমা নেতারা হেড়ে গলায় মিডিয়ার একগাদা মাইকের সামনে বলছে লাশের সংখ্যা ৩০০০। সব লাশ গুম করা হয়েছে। রানাপ্লাজারও হাজার হাজার লাশ গুম করা হয়েছিল বলা হয়েছিল! বিএনপির নেতারা অবস্য বলেনি কোন সুত্রে এ তথ্য পেলেন। রাজনৈতিক বক্তব্যে কোন তথ্যসুত্র লাগে নাকি।

হেফাজতের মুখপত্র বিএনপির দাবি সমর্থন করেনি। পরে বিএনপির অযাচিত ভাবে করা 'গায়েবানা জানাজা' প্রত্যাক্ষান করে, হেফাজত পরে নিজেদের ডাকা হরতালও প্রত্যাহার করে নেয়।



সে রাতে কি মিডিয়ার উপস্থিতি ছিল?

হ্যা, সকল টিভি ও পত্রিকার সাংবাদিক প্রতিনিধী সেখানে উপস্থিত ছিল।

তারা থাকবেই কারন রাত১২টায়ই খবর হয়ে যায় হেফাজতিদের উঠিয়ে দেয়া হবে পুলিশি অভিযানে। তাই লাইভ সম্প্রচার করতে নিষেধ করা হয়েছিল, কিন্তু অনেকেই মানে নি।

সময় টিভি ও দিগন্ত টিভি লাইভ সম্প্রচার করছিল, দিগন্ত ভোর ৪ টায় সংবাদ প্রচার করে নিভে গিয়েছিল। অন্যান্ন চ্যানেলের সাংবাদিক সেখানে ছিল, পত্রীকার প্রতিনিধীরা অনেকেই ক্যামেরা সহ উপস্থিত ছিল। ৭১ এর সাংবাদিক একটি ভবনের ছাদে দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লাইভ অডিও বিবরন দিচ্ছিলেন। দিগন্ত টিভি সহ সবাই হেফাজতিদের তাড়িয়ে দেয়া হচ্ছে বলা হচ্ছিল, প্রায় বিনা বাধায়ই। তখনো হতাহতের সংখ্যা কিছুই বলা হয়নি। যদিও ৪টি মৃতদেহ পাওয়া যায়, যারা ভীড়ের চাপে পদদলিত হয়ে বা সাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে।

শেষরাতে ক্রাকডাউন শুরু হওয়ার পর সকালে মিডিয়ার প্রায় সবগুলো টিম চলে আসে, ৬-৭টার পর সাধারন উৎসুক জনতাও আসতে শুরু করে। সিটি কর্পরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মিরা তখন দলে দলে কাজে লেগে গেছে, পরে থাকা জুতা সেন্ডেল, ইটের ভাঙ্গা, কেটেফেলা গাছ সরিয়ে ফেলতে। রাস্তার একপাস চালু করে দেয়া হয় সকাল ৮টার পর। এর পর অফিসগামি যাত্রিরা আসতে সুরুকরে।







৩০০০ লাশ গেল কৈ? ৩০০০ মারতে কত গুলি লাগে? সাধারনত ১০ জন মারা গেলে ৫০-৬০ জন আহত থাকে, ৩০০০ মৃত্যু হলে ১৬,০০০ আহত হওয়ার কথা, কিন্তু আহত নেই! ঢাকা মেডিকেলে আহত নেই। গুলিতে আহত ব্যক্তিদের ঢাকা মেডিকেল বা মিটফোর্ড ছাড়া ভর্তি করবেনা কোন বেসরকারি হাসপাতাল। আহতের জন্য কেউ রক্ত চাইলোনা বাস্তবে বা ফেসবুকে!



৩০০০ লাশ সরাল কিভাবে,

সাধারনত ১৮-১৯ জন মানুষের ওজন ১ টন হয়, (৬০কেজি পার ম্যান হিসাবে) একটি ট্রাক ৫ টন ক্যাপাসিটি, মনে করি ওভার লোড, দ্বিগুন লাশ উঠাইছে, ১০ টন (১৯০জন)! দ্বিগুন ওভারলোড করলেও ১৮ টা ট্রাক লাগবে, (বাস্তবে ওভারলোড সম্ভব না লাশ উপচে পরবে, দেখা যাবে) ৩০টা ট্রাক লাগবেই। মনে করি বেশী লোক লাগিয়ে ৩০টি ট্রাক একসাথে লোডিং করেছিল, সেটাও সম্ভব না কারন রাস্তায় বিভিন্ন অবস্ট্রাকশন ছিল, কেটে ফেলা গাছ, পিলার, বাতির খুটি পুড়ে যাওয়া বিধ্বস্ত যানবাহন ইত্যাদির কারনে একই সাথে দুটির বেশী ট্রাক একযোগে লোডিং করা টেকনিকেলি সম্ভব ছিলনা। লাশগুলো নিশ্চই একযাগায় জড় করা ছিলনা যে এক্সাভেটর বা পেলোডার ব্যাবহার করবে! ৫ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল।

সবচেয়ে কাছের একটি লাশ খুজে এনে লোডিং করতে ৩মিনিট ধরলাম (অন্ধকারে ৫ বর্গ কিলোমিটারের ভেতর দুরবর্তি ১ টি লাশ খুজে আনতে ১ ঘন্টা বা আরো বেশী সময় লাগার কথা)

৩০০০ লাশ এনে লোডিং করতে ১৫০ ঘন্টা, দুইট্রাক একসাথে লোডিং তাই ৭৫ ঘন্টা (তিন দিন) লাগতো, সর্বচ্চ লোক লাগিয়ে সর্বশক্তি দিয়েও ১০-১২ ঘন্টার আগে লাশ সরাতে পারতনা। অতচ দুতিন ঘন্টা পর দিনের আলো আসার পর কেউ একটি লাশও দেখেনি। ৬ টার দিকে আমি সেখানে যাই। রক্তও দেখা যায় নি, দেয়ালে গুলির দাগ একটিও নেই, পড়ে থাকা গুলির খোসাও নেই।

লাশের সংখা যদি মাত্র ৫০০ ও হয় তাহলেও প্রায় ৫ ঘন্টার আগে সব লাশ সরাতে পারতনা।

এছাড়াও যেমন পার ম্যান ২ ব্যাগ হিসাবে ৬ টন রক্ত ধুয়ে সরাতে হলে কত হাজার গ্যালন পানি লাগতে পারে?

রক্তপচা পানি জলাবদ্ধ হয়ে যে পঁচা গন্ধ বের হত তা ১৫ দিনেও কেউ কাছে আসতে পারতো কি না সন্দেহ।

লাশ ট্রাকেকরে সরানোর সময় ফোটা ফোটা রক্তে ট্রাকের গতিপথের রাস্তা সয়লাব হয়ে যেত। মানুষের চোখে মিডিয়ার চোখে পড়তই।



ভন্ড মাওলানা খোকা, এমকে জানোয়ার কোথায়? জবাব কি!

ম্যাডাম যদিও এখনো চুপ আছেন, আগে তার কথা লিখে দিতেন সফিক রেহমান, বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তার লেখা লিখে দিচ্ছে জামাতি 'বাঁশের কেল্লা'!

মন্তব্য ১২৪ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (১২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

দখিনা বাতাস বলেছেন: ২১শে আগসট্টের গ্রেনেড হামলার পরে আওয়ামীলীগ অফিসের সামনে যাওয়ার পরে মনে হইছিল, ঐ খানে বুজি অনেক গরু কোরবানি করা হইছে। পানি দিয়ে ধোওয়ার পরেও রক্তের দাগ রাস্তার পিচ থেকে সহজে যায়না কিন্তু।গেনেড হামলায় কিন্তু ৩০০০ মারা যায়নি, মারা গেছিল যতদুর মনে পরে ২৪ জন।

৩০০০ লোক মারা গেলো, সকাল ৬টার দিকেই এত লোকজন মতিঝিল গেলো, রাস্তায় রক্তের দাগ কই গেল??????

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আরেকটি কথা -
সাভার ভবনধ্বসের সময় ফেসবুক ভেসে গিয়েছিল.. রক্ত চাই!
তখন প্রচুর পরিমাণে রক্তের দরকার হয়েছিল। তখন আহত হয়েছিলেন ২০০০ এর মতন লোক । হাজার হাজার ছেলে-মেয়ে লাইন ধরে রক্ত দিয়েছিল

আর এক্ষেত্রে ৩০০০ মারা গেলে আহত হত কমপক্ষে ২৫০০০,
কেউ রক্ত চাইলোনা!
কাহিনী কিছু বুঝেলেন?

২| ১০ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

টানিম বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
Thanks for + rating

৪| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:২০

সত্য কথা বলি বলেছেন: এটা পড়ে দেখেন Click This Link

এছাড়াও অসংখ্য ছবি ও ভিডিও আছে। কত মানুষ মারা গেছে , একদম ঠিক করে এখনও কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয়। কিন্তু সরকারের ভয়ে ভীত অথবা উচ্ছিষ্টভোগী মিডিয়াগুলো যা বলছে তা কি ঠিক !

১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাইটটি জামাতি প্রপাগান্ডা মেশিনের অংশ।

৫| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

রিফাত উকিল বলেছেন: + + +


লাশের আত্মীয় স্বজরা কোথায়? - পুলিশ কমিশনার।

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আত্মীয় স্বজরা কোথায়?

নাই, এরা সব এতিম! যাদের আছে তারাও নেই।
পাকিস্তান-আবগানিস্তানে যুদ্ধ করতেছে!

৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

এই আমি রবীন বলেছেন: জামাতের সমার্থক শব্দ, 'মিথ্যুক'।
+

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - true.

৭| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

আতা2010 বলেছেন:
ইসলাম হেফাজতের দাবিদার হেফাজতে জামাতীরা পুলিশসহ খুন করেছে অসংখ্য মানুষ; জ্বালিয়ে দিয়েছে অগণিত যানবাহন, বাড়ি-ঘর, থানা-অফিস, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান; লুটপাট করেছে স্টেডিয়াম মার্কেট এবং বায়তুল মোকাররমে অবস্থিত অসংখ্য দোকানপাট; ভাংচুর করেছে হাজারো আসবাবপত্র। ঢাকার সাথে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অনেক মুমূর্ষু রোগী সুচিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক আমদানি-রফতানিকারক। রোজ খেটে খাওয়া অসংখ্য অগণিত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক অসহায় পরিবারের কাজের অভাবে জোটেনি খাবার। অথচ ধ্বংসযজ্ঞ, সন্ত্রাসী অপকর্ম চালাতে এসেও খাবার ও পানির অভাব হয়নি এসব কথিত হেফাজতীদের।
সহজ, সরল, সাধারণ মুসলমানের জান ও মালের যারা বিপুল ক্ষয়-ক্ষতি করে গেলো; নিরপরাধ এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের দায়ভার কে বা কারা নেব??????????????

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৮| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: খালেদা জিয়ার লেখা লিখে দেয় এখন বাশেরকেল্লা। আমারও তাই মনে হয়। কে যোনো দেখলাম বাশেরকেল্লা থেকে তথ্যপ্রমাণ নিয়ে টকশোতে হাজির। আল্লাহই জানে এদের মাথায় কি আছে।

দারুন তথ্যপ্রমাণমূলক পোষ্ট।


+++++++++++


আপনার স্ট্যাটাসের ব্যাপারে একটা ইমেইল করেন জানা আপুকে।
[email protected]

১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ নাগরিক ভাই।
জানা কে জানাইলাম - দেখি কি হয় - :(

৯| ১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

অবয়ব বলেছেন: লাশ সব এলিয়েন তুলে নিয়ে গেছে।

১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মানলাম,
কিনতু রক্ত? ৩ হাজার মানুষ গুলিতে মারা গেলে ৬ টন রক্ত বাইর হওয়ার কথা!
রক্ত গেল কই?

১০| ১১ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: আপনার হিসাবে একটু ভুল আছে, হুজুর দের ওজন ১০০ কেজির কম না। :প

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ;) ;) =p~ :P :P

১১| ১১ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

সত্য কথা বলি বলেছেন: অনলাইন বাংলা নিউজপেপার 'বাংলার চোখ' অসংখ্য ছবি দিয়েছে। দেখে নেন..... Click This Link

আর "এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন" কী বলেছে দেখেন। তারা সেখানে ২২ টি ছবিও দিয়েছে। Click This Link
স্ক্রীনশটে দেখে নেন,


এছাড়া ফেসবুক ও ইউটিউবে অনেক ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। এতো পরিষ্কার বিষয়টিকে ধামাচাপা দিয়ে রাখা মনে হয় সম্ভব হবেনা !

১১ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সকল ছবিই ফেসবুকের জামাতি পেজের ছবি। প্রথম দিনই দেখেছিলাম। এইসব হিউম্যানরাইট গ্রুপ জামাতি অর্থে এই রিপোর্ট ছাপিয়েছে। উপাত্ত পেয়েছে জামাতিদের কাছথেকে। নিজস্য সংগ্রহিত রিপোর্ট-ছবি একটিও নেই।

১১ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছবিগুলো ঘুমিয়ে থাকা লোকদের ছবি, কিছু লোক পুলিশের পিটুনি থেকে বাঁচতে আহত হওয়ার ভান করে শুয়ে আছে। শুয়ে থাকা লোকগুলো গুলিবিদ্ধ হয়ে থাকলে রক্তের ধারা নিচের দিকে প্রবাহিত থাকতো, সোনালী ব্যাঙ্কের দেয়ালে, শিড়িতে গুলির দাগ থাকতো।
৩০০০ মানুষ মারতে ২০,০০০ গুলি করতে হয়
রক্ত নেই, গুলিরদাগ নেই, আমি অনেক খুজেও কোন গুলির দাগ পাইনি।
যেকোন অভিজ্ঞ ইনভেষ্টিগেটর এইসব অবাস্তব জামাতি দাবি নাকচ করে দিবে।

১২| ১১ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

সত্য কথা বলি বলেছেন: আপনি লিখেছেন,
" হেফাজত অবশ্য মৃতের সংখ্যার ব্যাপারে কিছুই বলেনি। তবে হেফাজতের লালবাগ কেন্দ্র থেকে একটি মুখপত্র আমারদেশ পত্রিকায় জানিয়েছে মৃতের সংখা ১৬জন। সুত্র-আমারদেশ
হেফাজত পরে হরতালও প্রত্যাহার করে নেয়।"

আপনি প্রতারণার আশ্রয় নিলেন যেভাবে ! আমারদেশ বলেছে , (Click This Link)
"রোববার রাতে হেফাজতের একজন নেতা বলেছেন, পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডারদের হামলায় রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত কমপক্ষে তাদের ১৬ নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন।"

আপনি 'রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত' বাক্যাংশটুকু উঠিয়ে দিয়ে কী চরিত্র ধারণ করলেন, বলবেন !

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা ঘটনার পরদিন ৬ তারিখের পত্রিকার রিপোর্ট। হেফাজতের নিজস্য বক্তব্য।
এটার গুরুত্ব আপনি ধরতে পারেননি।
হেফাজত বোঝাচ্ছে রাতের ক্রাকডাউন এর চেয়ে বিকেল-সন্ধার সহিংতায় বেশী লোক মারা গেছে।
হেফাজত একই পত্রিকায় গভীর রাতের ক্রাকডাউনে মাত্র ৯ জন মারা গেছে বলে পত্রীকাটি দাবি করেছে।
Click This Link

হেফাজত তেমন কাঁদেনা, কিন্তু বিএনপি বুক ভাসিয়ে কাঁদছে কেন?

১৩| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ইউআরএল বলেছেন: এইসব বাল-ছাল জামাতিদের লাথি মেরে বিদায় করা উচিত। ৩০০০ লোক মারতে কি পরিমান ফায়ারিং হতো.....তার মেসিভ সাইন থাকত....আসে-পাশে।

ভালো লিখেছেন ।

২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ!
আমিও সেটাই বলতে চাচ্ছি ..

১৪| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১

rakibmbstu বলেছেন: টকশোতে বাশের কেল্লার প্রমাণ হাতে বিএনপি নেতা
এইডা দেইখা অরাও নিশ্চয় খুব হাসছে



কি বলে দুই এক ড্রপ লাশের উপর দিলে লাশ গায়েব হয়(বাশের কেল্লা) অইডা ইউস করছে আরকি !!!

১৫| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ২:২০

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: রাতের আঁধারে ১০ হাজার বাহিনী দিয়ে যেভাবে মুহুর্মুহু গুলি করা হল ৭০ হাজার এর উপর তাতে অনেকেই হতাহত হয়েছে এটা অস্বীকার করা নির্জলা মিথ্যাচার, গুজব বাদ দেন, কমপক্ষে ৪০০-৫০০ মারা গেল এটা অনেক সাংবাদিক বলেছে, এখন এদিকে বাংলাদেশের অন্যান্য গণমাধ্যম ৫ই মে দুপুর থেকে ৬ই মে সারাদিন জুড়ে মোট কতজন নিহত হয়েছে তার একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরলেও মধ্যরাতে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের হতাহতের সঠিক কোনো সংখ্যা প্রকাশ করেনি। এ ছাড়া, মধ্যরাতের অভিযানের পরপরই ঢাকা থেকে প্রচারিত দু'টি টেলিভিশন চ্যানেল দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।

এ অবস্থায় বাকি গণমাধ্যমগুলো সেল্ফ সেন্সরশিপ আরোপ করে শাপলা চত্বরে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান সম্পর্কে কোনো খবর প্রচার করছে না বলে গত কয়েকদিন ধরে ঢাকায় জল্পনা-কল্পনা চলছিল। কিন্তু লন্ডন থেকে প্রকাশিত পত্রিকা ইকনোমিস্ট বলেছে, ঢাকার ভীত-সন্ত্রস্ত স্থানীয় মিডিয়াকে সম্পূর্ণভাবে নীরব রাখা হয়েছে। পলিটিক্যাল ভায়োলেন্স ইন বাংলাদেশ,ইন হট ব্লাড। দ্য কিলিং অব ইসলামিস্ট হার্ডলাইনার প্রমিজ ফার্দার ইন্সটেবেলিটি' শীর্ষক প্রতিবেদনটি ইকনোমিস্টের আগামীকাল ১১ মে'র প্রিন্ট ভার্সনে প্রকাশিত হবে। তবে পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করেণে এরইমধ্যে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।http://bangla.irib.ir/2010-04-21-08-29-09/2010-04-21-08-29-54/item/48705-মতিঝিল-গণহত্যা-সন্ত্রস্ত-গণমাধ্যমকে-সম্পূর্ণ-নীরব-রাখা-হয়েছে

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাতে ইসলামের লন্ডনের অংশটি খুবই শক্তিশালি। তাদের প্রভাবেই লন্ডন ভিত্তিক
ইকোনমিষ্টের কিছু প্রতিবেদক গত ৪ বছর জাবত অবিরাম বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সম্প্রতি নিবন্ধটিও বিভ্রান্তিকর, তারা খবরের সুত্র হিসাবে উল্লেখ করেছে কিছু বিম্পি-জামাতপন্থি কিছু পত্রিকা, কিছু পাতিনেতার ভাস্য।
"স্থানীয় মিডিয়াকে সম্পূর্ণভাবে নীরব রাখা হয়েছে" - এর সুত্র হিসাবে উল্লেখ করেছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির বিবৃতি!
মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশী আর কি, হেফাজতের কাছে কোন সাড়া না পেয়ে বিএনপির বিবৃতিই ভরসা।
এইসব ফালতু রিপোর্টে কিছু বেকুব লাফালাফি করলেও জনমনে কোন প্রভাব ফেলবেনা।

১৬| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: -

টের পাইবা হাসিনা ক্ষমতা থাইকা নামলে, নিজ দেশের মানুষের উপড় গন হত্যার দায়ে হাসিনা-আশরাফুল-হানিফ আর পোষা পুলিশ-র‌্যাবের যার যারা সেই গন হত্যায় অংশ নিছে সব গুলারে সাইদি-কামরুলের পরিনতি ভোগ করতে হইবো|

তোমার মত আবাল আওয়ামীরা পারবো না রক্ষা করতে, এই সব বাল্ছাল পোস্টে পইরা মানুষ ভুলবো না, শত শত ভিডিও নেটে আছে| আর অপারেশনে অংশ নেওয়া শত শত পুলিশ হাসিনা-মখা-আশরাফুলের বিরুদ্বে সাক্ষী দিতে অলরেডী বিএনপির সাথে যোগাযুগ করতাছে|

তত্বাবধায়ক সরকার যেই দিন আসবে, সেই রাতেই অনেক আওয়ামী নেতা পালাইবো, জাস্ট ওয়েট ফর সেভেন মোর মান্থস!

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খালি ক্ষমতা ক্ষমতা! ক্ষমতায় যাওয়ার সপ্ন দেহছ!

ক্ষমতায় আইতে হইলে তো নির্বাচনে জিত্যা আইতে হইবো!
দেড়কোটি ভুয়া ভোটার তো নাই, জিতিবি ক্যামনে?

আর হ্যাফাজতির লগে যেই বেইমানিটা করছস, হ্যারা তোগো ভোট দিব কিনা সন্দহ!

১৭| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

তীর্থক বলেছেন: একদিকে জামাতি-হেফাজতি আর অন্যদিকে আওয়ামিলীগ :-)

Click This Link

১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কোরান কারা পোড়াল.?
হেফাজত? জামাত-বিম্পি? আম্লিগ?

যে কোন আন্দলনে কোন দুর্ঘটনা ঘটলে উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া নতুন কিছু না।

যেখানে কোরানের এক পাতা ছিড়লে ১ সপ্তাহ আন্দলন চলে সেখানে শত শত কোরান পোড়ানোর পরও কোন প্রতিবাদ নেই!

বিম্পি-জামাতের এত মিটিং-মিছিল, প্রেস কনফারেন্স। কোথাও তো শুনিনাই কোরান কেউ পোড়ানোর প্রতিবাদ করছে! খালি দায়সারা ভাবে এককথা বলেই খালাশ - সব আওয়ামী-বাকশালিরা করেছে। হেফাজতও এ ব্যাপারে নিশ্চুপ, কোন প্রতিবাদ করে না।

কোরান পোড়ানোর প্রতিবাদে ১ টাও হরতাল হয়েছে?

এখন বুইঝা লন কারা পোড়াইলো পবিত্র কোরান!

১৮| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

তীর্থক বলেছেন: ভাইজান, তত্ত্বাবাধায়ক সরকারে এত ভয় কেন?

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: তত্ত্বাবাধায়ক সরকারে ভয় থাকার কথা না।
তত্ত্বাবাধায়ক সরকারের আবিষ্কারক আম্লিগ!

আম্লিগ নিরপেক্ষ নির্বাচন করে, এটা বুঝতে বিম্পির ৪ বছর লেগেছে।
দেখেন না ছেচড়ার মত মেওর নির্বাচনে ফিরে এসেছে!

১৯| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
ইলেকশনে কে ভোট পাইবো সেইটা জানতে ঢাকার মেয়র ইলেকশনটা দে, টের পাবি ;) আর তোর নেত্রী তত্বাবধায়ক সরকারের কথা শুনলে কাপড় নস্ট কইরা ফেলে, ঘটনা কী??

১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেয়র ইলেকশনের সাথে সাধারন ইলেকশনের তুলনা করলে ভুল হবে।
সাধারনত মানুষ মনস্তাত্তিক ভাবে চাইবে ক্ষমতাসিনদের বলয়ের বাইরের কোন ভদ্রলোক।
সে দুর্নিতি করলে সরকার নিজেই চেপে ধরবে। এতে সিটি কর্পোরেশন দুর্নিতিমুক্ত থাকবে।
সাধারন নির্বাচনে এ জিনিসটা থাকবে না।

২০| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই সব কিছু বাদ দেন। ২৫০০/৩০০০ এইসব সব হিসাব বাদ দেন। আমাদের ক্ষমতার রাজনীতিতে মিছা কথার যে অভাব নাই সেটা আমরা সকলেই জানি। ভাই আমি বাড়তি কোনো কথা কইতে চাই না।

আপনি আগা টু গোড়াঁ ঐদিন কি হয়ছিলো সব জানেন। ভিডিও, ছবি , ঘটনা তথ্য সবই আপনার কাছে আছে। আপনি নিজেই কনতো ঐদিন কতজন লোক মারা গেছে? সোজা সোজা উত্তর দিয়েন প্লীজ।

আর এমন কইরা নয়তো আলীগ আরো ৬-৭ বৎসর ক্ষমতায় থাকলো কিন্তু তারপরে যে পুলিশ বাহিনী থাকবো তারা কি অবস্থায় থাকবো এট্টু বইলেন।

১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আগা টু গোড়াঁ কেন তেমন কিছুই জানিনা।
তবে আমি সেদিন ভোরে টিভিতে দেখে ঘটনার পর সকাল ৭ টার দিকে সেখানে যাই। তখনো ফুটপাতে ও সিপিবি অফিসের নিচতালা থেকে গতকালের আগুনের ধোয়া বেরচ্ছিল, অস্ত্র হাতে বিপুল সংখক পুলিশ ছিল। সবার মত আমারও ধারনা ছিল অনেকে নিহত হয়েছে। কিন্তু ফুটপাতের কিছু লোককে জিজ্ঞেস করে বুঝলাম তারা খুবই উল্লোসিত! বলছিল "বানাইছে হালাগো ... সরকারের লগে লাগতে আইসে .. পুলিশ ভালা মত শিক্ষা দিছে"!
সিটি কর্পোরেশনের কর্মিরা ততক্ষনে আবর্জনা, ইটের টুকরা পরিষ্কার করে রাস্তার একপাশ চালু করে দিয়েছে, রিক্সাও চলছে দুএকটা।
আমি মুলত খুজছিলাম গুলির দাগ, থাকবে দেয়ালে, আইল্যান্ডের প্রান্তে, দোকানের শাটারে, বৈদুতিক খুটিতে। কোথাও পাইনি। কোথাও একফোঁটা রক্তও দেখিনি।
এটিএম বক্সের সিকুরিটিরাও তেমন কিছু জানে না। বলল, গুলির শব্দে কানে আঙ্গুল দিয়া ভেতরে বসে ছিলাম। পুলিশ সাক্সেস্ফুল হওয়াতে তারাও খুব সন্তুষ্ট বোঝা যাচ্ছিল।

১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কনতো ঐদিন কতজন লোক মারা গেছে?
আমি নিজে একটাও দেখিনি, তবে সেই রাতে কিছু লোক মারা গেছে, আমি শিওর।
কারন সেদিন দুপুরেই ভিড়ের চাপে চারজন সাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল, প্রতি হজে ভিড়ের চাপে শতাধিক লোকের সাভাবিক মৃত্যু হয়।
ঘটনাস্থলে যে পরিমান জুতা সেন্ডেল দেখেছি, পুলিশের পিটুনি এবং হুরোহুরিতে কিছু হতভাগ্য হেফাজতি চাপাচাপি ও পদদলিত হয়ে মারা গেলে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
তবে এই সংখা ১৫-২০ জনের বেশী হবেনা বলে আমার ধারনা।

বিপুল সংখক পুলিশের হাতে এসল্ট রাইফেল ও সাবমেশিনগান ছিল, বিজিবির হাতেও ভারি অস্ত্রসত্র ছিল, তারা যে কোন মুল্যে অপারেশন সাক্সেস করতে বদ্ধপরিকর ছিল।
হেফাজতিরা বিন্দু মাত্র বাধাপ্রধান করেনি, তাই সেসব ব্যাবহারের প্রয়োজন পরেনি।

২১| ১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

হাসানুর বলেছেন: বর্তমানে আমরা যে সব মোবাইল ব্যাবহার করি তার ৬০-৭০ শতাংশতেই ভিডিও ধারন করা যায় । হাজার-হাজার মানুষের উপর গণহত্যা চালানো হলো সেখানে কি দু-চারজন সাহসী মানুষও ছিলনা যারা নিজের মোবাইলে এই হত্যার ভিডিও ধারন করেছে ! অভিযানের সময় কিছু মানুষ ভয়ে শুয়ে পড়ে পরে তাদের ছবিকেই মৃত মানুষের ছবি সাজিয়ে বা এডিট করে প্রচার করা হয়। পরে যা আমরা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে দেখতে পাই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গুতিয়ে তাদের উঠিয়ে দিচ্ছে !
৩০০০ লাশ গুম করা এতই সোজা ! শুনেছি ৯ ট্রাক লাশ পিলখানায় নেয়া হয়েছে ! কপাল ! এরপর কোথায় গেল এত লাশ ! এমন যদি হতো পুরো পিলখানাই সিলগালা করে দেয়া হত । পুরো দেশেই হাহাকার পড়ে যেত । সাভার ট্রাজেডিতে যেমন হয়েছিল ।
শুধুই কিছু ছবি দেখলাম যার থেকে কিছুই প্রমান হয়না । সবারই একই কথা, বিশ্বস্ত সূত্রে শুনেছে । বাঁশেরকল্লা ছাড়া সত্যি কোন রেফারেন্স নেই !

তবে সত্যি প্রকাশ হতে আরো কিছু সময় লাগবে, মানুষ জানবেই আসলে কি হয়েছিল । আমরা মিথ্যুককে কখনো ক্ষমা করবনা ।

১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৩০০০ লাশ গুম করতে হইলে কারফিউ জারি করতে হোত, একটানা।
অতচ এলাকাটি সাধারনের জন্য উম্মুক্তই ছিল, সকালে অনেককেই অফিস করতে দেখেছি।

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: অতচ পিলখানার স্কুল- কলেজ ও অন্যান্ন দফতর খোলা ছিল। গেট লক করেনি।
তার মানে এ সবই বাঁশের কেল্লার রেফারেন্সে অপপ্রচার ছাড়া কিছুই না।

২২| ১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

মামদোভুত বলেছেন: জামাতরে চু*র টাইম নাই!

সবগুলাই জারজ।

২৩| ১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ভাই সাহেব, জামাত-শিবির আওয়ামী লীগ থাইকা অনেক হিংস্র! একবার ক্ষমতা থাইকা নামেন দেখবেন জামাতের তান্ডব কি জিনিস।
আর যদি মনে করেন এইবার ক্ষমতা থাইকাই জামাত নিশ্চিন্ন কইরা দিবেন তাইলে ডাইরক্ট জামাতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেন। কিন্তু জামাতের লগে যদি বিএনপি সহ কওমীদের মিলাইয়া ফালান তাইলে হাইরা যাইবেন।

জামাতের সাথে কওমীদের বিরোধ অনেক পুরানো সেই হিসাবে আওয়ামী লাগের উচিত ছিল কওমীদের পাশে রাখা কিন্তু উলটা জামাত তাদের পাশে পাইতাছে। এখানে আপনাদের কৌশলগত পরাজয় হইছে। বামগুলার কয়টা সমর্থক বাংলাদেশে আছে? ইনু, মেননদের নৌকা প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করতে কন, দেখেন কয়টা ভোট পায়। আওয়ামী লীগের বিপদ দেখলে এই বামরা দৌড় দিয়া পালাইব।

বাই দ্যা ওয়ে, দেশে থাকলে এইটা ভিসা রেডী রাইখেন!

২৪| ১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: একটি লাশ খুজে এনে লোডিং করতে ৩মিনিট ধরলাম (আরো বেশী সময় লাগার কথা)
৩০০০ লাশ এনে লোডিং করতে ১৫০ ঘন্টা....


ভাই এইভাবে ঐকিক নিয়ম এ্যাপ্লাই করলে তো হবে না!
১টা লাশ =৩ মিনিট
৩০০০ লাশ = ৩*৩০০০=৯০০০মিনিট=১৫০ঘন্টা

ভুলটা কোথায় করেছেন ধরতে পারছেন? ঊপরের হিসাবটা ঠিক আছে যদি আপনে ১জনা কামলা ব্যাবহার করেন, আর যদি ৩০০০ কামলা/লোডার ব্যাবহার করেন? তাইলে ৩ মিনিটেই ৩০০০ লাশ লোড হয়ে যাবে! বুঝতে পারছেন?

১২ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঐকিক নিয়ম তো আপনিই এ্যাপ্লাই করলেন!

সবকিছু বেশী লোক লাগিয়ে করা সম্ভব হয় না, আপনি সর্বচ্চ লোক লাগিয়েও একটা বিল্ডিং দুইদিনে বানাতে পারবেন না।

সেখানে দ্রুত কিছু করা টেকনিক্যালি অসম্ভব ছিল।
পল্টন থেকে শাপলা চত্তর পর্যন্ত রাস্তাটি যান চলাচলের সম্পুর্ন অনুপোযোগি ছিল। বিপুল স্লাব ভাঙ্গা ও ইট দিয়ে স্তুপ করে রাখা ছিল। রাস্তার বিভিন্ন স্থানে কিছু অংশ পরিখা করে গভীর গর্থ করে রাখা ছিল। বৈদুতিক খুটি ও গাছের গুড়ী ফেলে ইরাকের যুদ্ধবিধ্বস্ত রাস্তা বলা যায়!
অবষ্ট্রাকশান সরিয়ে যান চলাচলের একটি সরু চ্যানেল বানিয়ে একমাত্র আর্মির ফোর হুইল ড্রাইভ মার্সিডিজ ট্রাক ছাড়া অন্য কিছু যাওয়া সম্ভব ছিল না।
একটি ট্রাক লোডিং সম্পন্ন হওয়ার পর আরেকটি ট্রাক লোডিং করতে প্রবেশ করতে হত। একই সাথে ৩০টি ট্রাকে লোডিং করা সেখানে বাস্তবে অসম্ভব ছিল।

একইসাথে ৩০টি ট্রাকে লোডিং করা অন্য কোথাও পর্যাপ্ত যান্ত্রিক সুবিধা সম্পন্ন নরমাল যায়গাতেও সম্ভব না।
উদাহরন দেই।
দাউদকান্দিতে একটি বিশাল বালুমহল আছে (৪লেন রাস্তা তৈরি করতে) বালু লোডিং এর জন্য ৬ টি এস্কাভেটর আছে (লোডারদের ভাষায় 'বেকু মেসিন'), সেখানে ৬টি ট্রাক একসাথে লোডিং করতে পারে, কিন্তু করে না। ৫ টি এস্কাভেটর বালু টেনে এনে রাস্তার কাছে স্তুপ করে রাখে, আর একটি এস্কাভেটর সুধু ট্রাকে বালু লোড করে।
৬ টি এস্কাভেটর ইচ্ছা করলে বালু স্তুপ না করে সরাসরি ৬টি ট্রাকেই লোড করতে পারত, কিন্তু করে না কারন এতে সময় অনেক বেশী লাগে।

২৫| ১২ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

জুবায়ে১২ বলেছেন: হিফাযতে জামাতের ভুয়া ছবি দিয়ে হাস্যকর মিথ্যাচারিতার দলীলভিত্তিক জবাব তাদের মিথ্যুক প্রমান করে ( ছবি ব্লগ )

২৬| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

মাহবুব সোহেল বলেছেন: যাদের বুঝাতে এত বিস্তারিত বর্ণনা লাগে তাদের মানব সভ্যতা থেকে নিক্ষীপ্ত করা উচিত । তাদের উদ্দ্যেশ্য কত খারাপ হলে এমন প্রচারনা চালাতে পারে । তারাই আবার ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সরকার পরিচালনা করতে চায় । ৫০/৬০টা ট্রাক ভরে ভরে অস্ত্র আনবে আর আওয়ামীলীগের জনসভায় ব্রাশ ফায়ারের পরিক্লপনা করবে ।

সুন্দর লিখেছেন । ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস এবং টাম্বলারে শেয়ার করলাম ।

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই।
উদ্দ্যেশ্য কত খারাপ হলে এমন প্রচারনা চালাতে পারে!

২৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:২৯

ঢাকা থেকে বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন।

মিথ্যা ছড়াতে জামাত-শিবির কত যে ধুরন্ধর তা ফ্রী ম্যাসন - মোসাদের সত্যকে মিথ্যা বা মিথ্যাকে সত্য বানানোর পারদর্শীতাকেও হারমানায়।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।
মিথ্যা ছড়াতে জামাত-শিবির গোয়েবলসকেও হার মানায় ......

২৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫০

akash3269 বলেছেন: হিটলার বলেছিল একটি মিথ্যাকে হাজার বার বললে সেটি সত্য হয়ে যায়। আজকে জামাত-শিবির সেই একই পথ অবলম্বন করছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাত-শিবির গোয়েবলসকেও হার মানায় ..

২৯| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

আজিব শিমু বলেছেন: আপনার কথা সত্য কিনা জানি না। তবে আপনার লেখায় গোঁজামিল দেয়ার প্রবনতা স্পষ্ট। কিভাবে আমি দেখাচ্ছি।
১। প্রথমেই আপনি আমার দেশের যে নিউজের লিংক দিয়েছেন , সেটি ৫ তারিখের সারা দিনের সংঘর্ষের হতাহতদের খবর। এই খবরের সাথে মূল আলোচনা, মানে রাতের অভিযানের কোনো সম্পর্ক নাই। আপনি সন্ধ্যা পর্যন্ত হতাহতের যে খবরকে রেফারেন্স করলেন, তাতেই তো আপনার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হলো।
২। মিডিয়া নিয়ে মিথ্যাচার করছেন। রাত ৮ টার পরে থেকে কোনো চ্যানেলই হেফাজতের সমাবেশ স্থলের লাইভ প্রচার করেনি। সবাই অনলাইন এডিটিংএর মাধ্যমে প্রচার করেছে।
৩। পুরো এলাকার আলো বন্ধ থাকায় আর যে স্থানে গোলাগুলি হয় সেই স্থানটিতে কোনো সাংবাদিক সরাসরি থাকা প্রায় অসম্ভব। সবাই ই আশেপাশে ছিলেন। হয়তো কোনো বিল্ডিংএ বসে ক্যামেরা ঘুরিয়েছেন মাত্র। আর সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারে , আমরা তো রাত জেগে দেখেছি এডিটিং ভিডিও। কিছুই পরিস্কার দেখা যাচ্ছিল না।
৪। হেফাজতের উপরে হামলার সাথে দুটি চ্যানেল বন্ধ করে দেয়ার যে স্পষ্ট সম্পর্ক আছে , একথা কি আপনি অস্বিকার করছেন?
৫। বিএনপি যদি অনেক বেশি লাশের দাবি করে মিথ্যাচার করে থাকে, সরকার কি মিথ্যাচার করেনি? তথ্যমন্ত্রী বললেন যে সেদিন কেউ মারাই যায় নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে বলা হলো তিন জন মারা গেছে। দিপু মনি বললেন, তেমন কেউ মারা যাওয়ার কথা না। ঢাকা পুলিশ প্রধান বললেন ৬ জন মারা গেছে। বিজিবির প্রধান বলেছেন বিজিবির হাতে কেউ নিহত হয় নি। এগুলো প্রপাগান্ডা।
আবার ঘটনার সাত দিন পরে একটি প্রেস নোটে সরকার বললো মোট সাত জন মারা গেছে। এই ধরনের একটি ঘটনায় সাত দিন পরে প্রেস নোট কি পৃথিবীর কোনো সরকার দিয়েছে, আমার সন্দেহ আছে।
খোদ সরকারের কথাবার্তায়ই যদি এত এত অসঙ্গতি থাকে, তাহলে বিরোধী দল তো তালগাছের দাবি করবেই। আর চায়ের দোকানে যারা আলোচনা করেন , সেই সাধারন মানুষেরা তো এমনিতেই গুজব প্রবন হয়। এটাই স্বাভাবিক।
৬। আপনার ধারনা মৃতের সংখ্যা ১০০ এর মধ্যে। হয়তো এটাই সঠিক। কিন্তু সেই কথাটি সরকার প্রতিষ্টিত করতে পারেনি। বরং তারা নিজেরা নিজেরাই লেজেগোবরে করে ফেলেছে। সবথেকে বড় কথা গভীর রাতে কেন এটি করা হলো, দু"ঘন্টা পরে দিনের আলোতে কেন নয়, তার কোনো যোগ্য ব্যাখ্যা আসলে এই সরকার দিতে পারে নি।
আপনার বিশ্লেষনটি সুন্দর, তবে আপনিও অনেক সত্য আড়াল করার চেষ্টা করেছেন। এভাবে সত্য প্রতিষ্টিত করা যায় না। আমি আবারো বলছি, হয়তো আপনার দাবিটিই সঠিক। এমোনেষ্টি, অধিকার, বিএনপির সবাই, হেফাজতের নেতারা, ইকোনোমিষ্ট , এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন , ব্রিটিশ এমপি জর্জ গ্যালওয়ে সবাই ভুল , আমি ধরে নিলাম। কিন্তু সেই ভুল প্রমান করতে যে পরিমান সত্যের আশ্রয় নিতে হয় , যে পরিমান স্বচ্ছতার আশ্রয় নিতে হয় সেখানে যথেষ্ট অভাব ছিলো। একজন সাধারন নাগরিক হিসেবে আমি মনে করি সরকার বিষয়টিকে সঠিকভাবে হ্যান্ডেল করতে পারে নি।
যে কোনো ঘটনায়, আপনি যত রহস্য রাখবেন, ততই গুজব ছড়াবে। এতে কোনো সন্দেহই নাই।

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫ তারিখের এই খবরের সাথে মূল আলোচনা, মানে রাতের অভিযানের কোনো সম্পর্ক নাই।
আছে।
এটা ঘটনার পরদিন ৬ তারিখের পত্রিকার রিপোর্ট। হেফাজতের নিজস্য বক্তব্য।
এটার গুরুত্ব আপনি ধরতে পারেননি।
হেফাজত বোঝাচ্ছে রাতের ক্রাকডাউন এর চেয়ে বিকেল-সন্ধার সহিংতায় বেশী লোক মারা গেছে। পত্রিকাটির আরেকটি রিপোর্ট পড়লেই মর্ম বুঝতে পারবেন।
এই পত্রিকার রিপোর্টারও ঘটনাস্থলে ছিলেন। গভীর রাতের ক্রাকডাউনে মাত্র ৯ জন মারা গেছে বলে পত্রীকাটি দাবি করেছে।
Click This Link

মিথ্যাচার সব্দটি আপত্তিকর।
আপনি রাত ৮ টার পরে থেকে কোনো চ্যানেলই হেফাজতের সমাবেশ স্থলের লাইভ প্রচার করেনি বললেন!
রাত ৮ টা কেন সারা রাতই থেমে থেমে লাইভ সম্প্রচার করেছে, টকশো গুলোতে লাইভ ভিডিও বক্তব্য প্রচারিত হচ্ছিল। সময় টিভি ও দিগন্ত টিভি লাইভ সম্প্রচার করছিল, দিগন্ত ভোর ৪ টায় সংবাদে পুলিশের অভিযান সমাপ্ত হয়েছে বলা হয়েছিল। বিপুল হতাহত বা রক্তের বন্যা বয়েগেছে - এধরনের কোন সংবাদ শুনিনি।

সঠিক রিপোর্ট পেতে সাংবাদিকদের গোলাগুলির মাঝে থাকা লাগে নাকি!!
১০ মিনিটের অভিযান শেষে সব সাংবাদিক ভবন থেকে নেমে সবকিছু অবলোকন করে।

সরকারি মন্ত্রিরা বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছে, সে কথা আমাকে বলে তো লাভ নেই। আমি কি সরকার? বরং আমার পোষ্টে কোন বিভ্রান্তি থাকলে বলুন।

এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন তাদের নিজস্য রিপোর্ট নেই, বাঁশের কেল্লার ছবি ও উপাত্ত নিয়ে রিপোর্টটি করেছে , ব্রিটিশ এমপি জর্জ গ্যালওয়ে বাষ্টার্ডটা লন্ডনে জামাতি-ওহাবিদের প্রতিনিধিত্ব করে। তার ফাউল বক্তব্য এদেশে গুরুত্বহীন।

১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গভীর রাতে কেন এটি করা হলো?
কাউকে কাবু করতে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানের সময়ে আঘাত করতে হয়।
চেচেন সংসদভবন অবরোধ বা এন্টেবি বিমানবন্দর জিম্মি মুক্ত আভিযান গভীর রাতেই হয়েছিল।
আর একদিন দেরি করলে বিএনপির গুন্ডারা তাদের সাথে যোগদিয়ে কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলতো। শিশুদের মানব ঢাল হিসাবে রাখা হতো।
তখন ১০ মিনিটে তো দুরের কথা ১০ ঘন্টাও না, ১০ দিন লাগতো পরাস্ত করতে।
হত বিপুল রক্তক্ষয়।

৩০| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: @ আজিব শিমুর মত এরকম লিখতে না পারলেও , আমার মাথায়ও এই কথা গুলিই ঘুরছিল ।

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার প্রতিমন্তব্যে কি আপনার মাথাঘোরা বন্ধ হয়নাই?

৩১| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: এই সব কইয়া কুনু লাভ নাই, মানবতা বিরোধী অপরাধে আওয়ামী নেতা ও কিছু দালাল পুলিশ-র‌্যাবের বিচার হবে, খাী ইলকশনটা দিতে কও|

আর সাক্ষী?? শত শত পুলিশ রেডি আম্লীগের বিপক্ষে সাক্ষী দেওয়ার জন্য, পত্রিকা রিপোর্ট আর অন লাইনে ভিডিও ক্লীপই যথেস্ঠ ফাঁসির দড়িতে ঝুলাইতে|

৩২| ১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

যাযাবরমন বলেছেন: সবাইকে তার পয়সার হিসাব দিতে হবে।
আর হিসাব দেয়ার সময় "আমার মনেহয়" এই কথা কোন দাম পাবে না। ১ লাখ ৫৫ হাজার রাউন্ড গোলা বারুদ , ৮০ হাজার টিয়ার শেল, ৬০ হাজার রাবার বুলেট, ১৫ হাজার শটগানের গুলি, ১২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড আর মাত্র ৩৫০ স্মল আর্মস এর গুলিরই হিসাব দিতে হবে।

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গোলাবারুদ কেনার হিসাব আগেই হয়ে গেছে গত বাজেট পেশের সময়।
তখন সংসদে কিছু বলেন নি কেন?

আমার মনে হয় পুলিশী ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে সার্থক সফল অপারেশন,

বিশ্ব 'মব কন্ট্রল' ইতিহাসেও এটি সফল মাইল ফলক হিসাবে থাকবে, দু লক্ষ মারমুখি অবরোধকারিদের প্রায় বিনা রক্তপাতে, নন লেদাল ওয়েপন ইউজ করে মাত্র ১০ মিনিটে সরিয়ে দিয়ে .. এভরিথিং আন্ডার কন্ট্রল!

লিবিয়ায় গাদ্দাফি পতন আন্দলোনের শুরুতে প্রায় একই ধরনের জমায়েত হয়েছিল, কিন্তু গাদ্দাফি বেকুবের মত বিমান হামলা করেছিল।

৩৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

আজিব শিমু বলেছেন: নিউজ নিয়ে আবারো বলছি, আমার দেশ ও ইনকিলাব পরেরদিন মুল যে রিপোর্ট করেছে তা রাত ২ টার পরে আর আপডেট হওয়া সম্ভব নয়। আপনি জেনে বা না জেনে এটি এড়িয়ে গেছেন।
৬ তারিখ রাতের ঘটনার মূল রিপোর্ট পাবেন ৭ তারিখের পত্রিকায়। সেটাই স্বাভাবিক। আর সেই পত্রিকায় আমার দেশ বলছে , মতিঝিলে গনহত্য, নির্বিচারে গুলি, কমপক্ষে ৬০ জন নিহত, হেফাজতের দাবি ৩০০০। আর ইনকিলাব লিখেছে, নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে পুলিশ। অজ্ঞাত সংখ্যক নিহত।

আমি আবারো বলছি, হেফাজতে ইসলামের মুল সবাবেশ স্থলের লাইভ প্রচার রাত ৮ টার পরে বন্ধ করে দেয় মিডিয়াগুলো। কেন বন্ধ করে দেয় সেটা আপনিই ভাল বলতে পারবেন।

আপনি লাইভ সম্প্রচার আর অনলাইন এডিটিংয়ে সম্প্রচারের মধ্যে পার্থক্য ধরতে পারেননি।
আপনি রাতের অভিযানের পক্ষে যে সব যুক্তি দেখিয়েছেন তা নিতান্তই খোঁড়া যুক্তি। আমি আপনাকে অনেকটা নিরপেক্ষ ভেবে যে মন্তব্য করেছিলাম তাতে আপনি ছাই ঢেলে দিলেন।

একটি জিম্মি উদ্ধারের উদাহরন দিলেন। শুধু তাই নয়, পৃথিবীর অনেক বড় বড় অঘটনও রাতেই হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডও ভোর রাতে শুরু করে সকালের মধ্যে শেষ করা হয়।
কথা হচ্ছে, এরা কেউ সশস্র ছিল না। পুলিশ দেড় লাখ রাউন্ড বুলেট ব্যবহার করেছে, যুগান্তরে সেই নিউজ এসেছে। কাদের বিরুদ্ধে করেছে? তারা সবাই নিরস্র। নিরস্র এবং নিরীহ।

নিরীহ বলছি এই কারনে যে , মূল সমাবেশস্থলে তাদের কর্মীদের লাশ আসা সত্বেও তারা অনেক ধৈর্য দেখিয়ে লাশগুলো হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। রাতের বেলা তারা জিকির করছিলো।
আর আপনি যে বললেন, পরেরদিন যুবদলের ক্যাডাররা সেখানে যেত, বিএনপির আলটিমেটাম , সরকার পতন। এ কথাগুলো যে সরকারের ধারনায় ছিল তা তো আমরাও বুঝি। এভাবে নিরস্র লোকজনের উপরে উম্মাদের মত সরকারী বাহিনী গুলি ছোড়ে, অবশ্যই তাদের এসব ধারনা থেকেই।
তবে আমি সাধারন মানুষ হিসেবে শেখ হাসিনা বা তার মন্ত্রীপরিষদের দেখানো কারনগুলো কেন বিশ্বাস করবো? তাদের নিজস্ব পুলিশ বলেছে মতিঝিলে হেফাজত ব্যাংক ডাকাতির প্লানে ছিলো।
বোঝেন ঠ্যালা। এই করতে পারতো, সেই করতে পারতো, এসব বলে যাকে খুশি তাকে গুলি করা যায়?
আপনার দাবি অনুযায়ীই বলা যায়, এই সরকার স্রেফ ক্ষমতা নিয়ে টানাটানি বাধে কি না , সেই ভয়ে এতগুলো মানুষকে গিনিপিগ বানিয়েছে। আপনি এত যুক্তি না দিলেও তা আমরা জানি, সাপ ভয় পেলে কামড়ায়।
তাই বলে সাপের কামড় বৈধ হয়ে গেল?

হেফাজত দাবি করেছে, তাদের নেতাকে পলাশী মোড় থেকে পুলিশ ফেরত যেতে বাধ্য করে। তারা দাবি করেছে সরকারের সাথে রাতে তাদের আলোচনা হয়েছে। সকাল বেলায়ই এই সমাবেশ চলে যাবে বলে তারা সরকারকে অবহিতও করেছিলেন।

আমি দুঃখিত ভাই, আমি আওয়ামী অনিরপেক্ষ পুলিশবাহিনী ও সাত দিন পরের প্রেস নোট বিশ্বাস করছি না। আর আমি মনেও করি না যে হেফাজতে ইসলাম কোনোভাবে সরকারের দাবি অনুযায়ী ব্যাংক ডাকাতি করতো। এমনকি হুজুররা ইনটেনশনাললি কোরআন শরীফ পোড়াবে তাও বিশ্বাস করছি না।
আমি নিশ্চিত যে আমার মত কোটি কোটি লোক আছে যারা আওয়ামী এই দাবিগুলো বিশ্বাস করে না।
সুতরাং রাতের আঁধারে নিরস্র মানুষগুলোর উপরে যে হামলা চালানো হয়েছে, তার পক্ষে সাফাই গাওয়ার মত অমানবিক এখোনো হতে পারিনি। সম্ভবত আমার শিক্ষায় কোনো ঘাটতি আছে। সম্ভবত আমার দাদু যিনি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন, তিনি ভুল শিক্ষা দিয়েছেন। ভবিষ্যত ই বলে দেবে কে সঠিক আর কে বেঠিক ছিলো।

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গুজব এক অতি অদ্ভুত মজাদার, মুখরোচক ও শ্রুতিমধুর জিনিস।
আগে এটি পড়ে দেখুন, পরে জবাব দিচ্ছি-
Click This Link

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আবারো বলছি রাত ৮ টা কেন সারা রাতই থেমে থেমে লাইভ সম্প্রচার করেছে, টকশো গুলোতে লাইভ ভিডিও বক্তব্য প্রচারিত হচ্ছিল। সময় টিভি ও দিগন্ত টিভি লাইভ সম্প্রচার করছিল, দিগন্ত ভোর ৪ টায় সংবাদেও পুলিশি অভিযানের বিষয়টি ছিল।
আপনি বলছেন এডিটেড সম্প্রচার।
ভিডিও হয়তো এডিটেড হতে পারে, কিন্তু অডিও লাইভ। কারন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘটনার বিবরন দেয়া হচ্ছিল, অর্থাৎ সাংবাদিকরা সবাই সেখানে ছিলেন। সুধু সাংবাদিক না, পথচারিদেরও বাধা দেয়া হচ্ছিলনা। আমিও হেটে চলতে কোন বাধা পাইনি।
সেখানে ব্যাপক হত্যাকান্ড ঘটলে যায়গাটা অবস্যই কর্ডন করা থাকতো।

ব্যাঙ্কে ডাকাতি করুক, আগুন লাগাক বা ফুটপাতের মালপত্রে আগুন লাগাক, নগর কেন্দ্রে আনলিমিটেড নৈরাজ্য চলতে দিবেনা কোন সরকারই।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হেফাজত দাবি করেছে, মো সফিকে পলাশী থেকে পুলিশ ফেরত যেতে বাধ্য করে।
চরম মিথ্যা।
হেফাজত কিছুই দাবি করেনি। মওলানা সফিকে ফোন করে ফিরিয়ে দেয় বাবুনগরি, বিম্পি-জামাতের পরামর্শমত। পুলিশ ফোন কনভারসেশন চেক করে বাবুনগরিকে গ্রেফতার করে।
পলিটিকালি মোটিভেটেড কট্টর র‌্যাডিক্যাল নেতা বাবুনগরিকে গ্রেফতারে সন্তোষ প্রকাশ করে মওলানা সফি, নিজে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে পুলিশী প্রটেকশন চায়।
পরে কট্টরপন্থিরা হরতাল ডাকলে মওলানা আল্লামা শফির কড়া ধমকে হরতাল প্রত্যাহার করা হয়।
কোন গনহত্যা হয়নি এটাই প্রমান। হত্যাকান্ড ঘটলে আনলিমিটেড হরতাল হতো।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি আপনার সাথে একটি বিষয়ে একমত -
হুজুররা ইনটেনশনাললি কোরআন শরীফ পোড়ায়নি।
অন্যান্ন যাগার মত ফুটপাতে ঢেকে রাখা মালপত্রেও আগুন লাগানো হয়েছিল, সেই আগুন বইয়ের দোকানেও লেগে কোরআন শরীফ পোড়া যায়।

৩৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আজিব শিমু বলেছেন: গুজবের মনস্তত্ব মকসুদ সাহেবের কাছে শিখতে হবে না। আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্রী ছিলাম। আমি জানি গুজব কিভাবে ও কি কারনে ছড়ায়। আর কোনটা গুজব আর কতটুকু বাস্তবতা তাও বোঝার মত জ্ঞান আমার আছে।
আমার প্রথম কমেন্টটিতে শেষ লাইনে কি বলেছিলাম সেটা আপনি আবার পড়ে দেখেন।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মনোবিজ্ঞানের ছাত্রী!
এজন্যই তো কলমের সমস্ত কালি শেষ করেও বোঝাতে পারছিনা!

৩৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: হাফজতিরা পরের দিন ব্যাংক ডাকাতি করার সম্ভাবনা ছিল??????!!!!

আওয়ামী আবালরা ব্যংক নাম শুনলেই সাথে সাথে ডাকাতির কথাও মনে করে, পুরানা ইতিহাস!! :)

হাফাজতিরা ব্যংক ডাকাতি করলে সারাদিন গেল, রাত ২ টা বাজলো, তাও ডাকাতি শুরু করলো না???!!!


আর আগামীকাল কে কি করবো সেইটা তোমরা মনে মনে ঠিক কইরা মানুষ মারতে শুরু করলে দেশ সাফ হইয়া যাইবো|

আর পুরুষাংগ থাকালেই কাউকে "ধর্ষন করতে পারে" এমন অভিযোগে কাউকে গ্রেফতার করতে পারো না|


৩৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩০

নিয়েল হিমু বলেছেন: ভাল লিখেছেন বলতেই হয় । কিন্তু যুক্তির পাশেও আসবেনা ছাগলের দল

১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগুরা এত বড় রাজনৈতিক মাইর আগে খাইছে কি না সন্দেহ,

নিরিহ হেফাজতিদের নিয়া একটা বিশাল চাল চালছিল!

৩৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আফগান ছাগু বাবুনগরিকে ২০ দিনের রিমান্ড দিয়েছে।

বিএনপির হয়ে কাজকরা এই বাবুনগরির জন্য বিএনপি কাঁদেনা কেন?
হরতাল দেয় না।

বিএনপির কথামত চলে হেফাজতিরা সুধু মার খায়নি, রাজনৈতিক মৃত্যুও ঘটেছে

১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আফগান ছাগু বাবুনগরিকে ২০ দিনের রিমান্ড দেয়া হয়েছিল।

বিএনপি কাঁদেনা কেন?
কেন? বুক ভাসায়ে কাঁদতেছে কয়েকদিন জাবত ... =p~ =p~

৩৮| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০১

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
আজ প্রথমআলোর এই লেখাটিতে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে
Click This Link

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আরো কিছু পেলাম।

মানব্জমিনের অমিত হাসানের লেখা থেকে -

বিএনপি নেত্রী ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেয়ার পর সরকারের কাছে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় হেফাজত ঢাকায় অবস্থান নেবে। তখনই কৌশল নির্ধারণ করা হয়। ক্র্যাকডাউনের একটি পরিকল্পনা নিয়ে রাখা হয়।
৫ই মে শাপলায় বিস্ফোরণ, চারপাশে আগুন, নানা ঘটনা যখন চলছিল তখন সরকারের প্রতিনিধিরা বড় হুজুরের সঙ্গে কথাবার্তা বলছিলেন- যাতে বিকাল ৫টার মধ্যে সমাবেশের সমাপ্তি টেনে তারা যার যার বাড়ি চলে যান। দুপুর পর্যন্ত এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছিল হেফাজত নেতাদের মধ্যে। দুপুর গড়াতেই 'অন্য একটি শক্তি' আলোচনায় না যেতে পরামর্শ দেয়। তখনই সিদ্ধান্ত হয় অবস্থানের। সরকার জানতে পেরে হার্ডলাইনের সিদ্ধান্ত নেয়। দফায় দফায় বৈঠক বসে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সন্ধ্যার মধ্যে শাপলা চত্বর ত্যাগ করার আহ্বান জানান। হেফাজত নেতারা এটা জেনেও বুঝতে পারেননি এভাবে রাতে অপারেশন চালানো হবে। তাদের ধারণা কি ছিল বা খবর কি ছিল তা এখনও অস্পষ্ট। উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেছেন, লাগাতার অবস্থানের মধ্য দিয়ে তারা সরকার হটাতে চেয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, বিরোধীদের আলটিমেটাম ব্যর্থ হয়েছে। খালেদা হুকুমের আসামি হবেন এটাও বলে দিয়েছেন।
শাপলায় অবস্থানের পর যে কেউই বুঝতে পারেন এর পেছনে কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল। সে উদ্দেশ্য এখনও পরিষ্কার নয়। তবে ১৩ দফা দাবি তো অবস্থান করলেই আদায় হবে না। বড় হুজুর যদি সমাবেশ স্থলে আসতেন বা আসতে দেয়া হতো তাহলে হয়তো বিষয়টি খোলাসা হতো। যারা টিভির পর্দায় চোখ রাখছিলেন তাদের মনে থাকার কথা- শাপলা চত্বর থেকে হেফাজত নেতারা বার বার বলছিলেন, হুজুর এখনই আসছেন। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা। এরপর গভীর রাত। হুজুর এলেন না। এলেন না হুজুরের বড় ছেলেও। এখানে কোন রহস্য থাকলেও থাকতে পারে। আর বিরোধী নেত্রীর পক্ষ থেকে রাত পৌনে ন’টার সময় দলীয় কর্মীদের সমাবেশ স্থলে যোগ দেয়ার কথা বলা হলো। এমন কি ঢাকাবাসীকেও।
কেউ কি নেমেছিলেন?
এর আগের খবর ৪ তারিখের জনসভা শেষে ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের অবস্থান নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু দলের একটি অংশের তাৎক্ষণিক পরামর্শে পাল্টে যায় সিদ্ধান্ত। খালেদা জিয়া ৪৮ ঘণ্টার সময় দেন। এ নিয়ে জোটের প্রধান শরিক বিএনপির ভেতরেই প্রচণ্ড ঝড় বইছে। অপারেশন তো নটর ডেম কলেজ ও পুরানা পল্টনের দিক থেকে শুরু হয়েছিল। সরকারের কৌশলের সঙ্গে বিরোধীরা পেরে ওঠেননি।
আওয়ামী লীগ কর্মসূচি দিলো তাদের দলীয় কার্যালয়ের সামনে ৬ই মে দুপুরে। বিএনপি দিলো বেলা ৩টায় তাদের অফিসের সামনে রাজপথে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে বসলো। কৌশলটা বুঝুন। বিরোধীরা পল্টনের দিকে পা বাড়ালেন না। দু’দিনের হরতাল ডেকে দায়িত্ব সারলেন। তারা ভাল করেই জানেন হরতালে সরকার নড়ে না। দেশের ক্ষতি হয়। ১৭৩ দিন হরতাল দিয়েও বিএনপিকে নড়াতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

হরতাল ডেকে বাড়িতে বসে বসে শুধু আফসোস করলেন। হা হুতাশ করলেন। তখন চারদিকে শুধু গুজব আর গুজব। কি ঘটেছে শাপলায়।

অপারেশনের সমাপ্তিতে সরকারে স্বস্তি। দলীয় নেতাকর্মীরা চাঙ্গা। যারা সরকারের সীমাহীন ব্যর্থতায় হতাশ হয়ে পড়েছিলেন তারা নড়েচড়ে বসলেন। বিরোধীরা মুষড়ে পড়লেন। পড়ারই কথা। অন্যের ওপর ভর করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন এভাবেই ভেঙে যায়। যদিও আমাদের দেশে নিজে না পারলে অন্য শক্তির দিকে তাকিয়ে থাকা একটি পুরনো কৌশল।
সরকার এখান থেকে কি ফায়দা তুললেন?
এক. সরকার বিরোধী শক্তিকে দমিয়ে দিলেন শক্তি প্রয়োগ করে। এখানে হেফাজতের ওপর নির্ভরশীল শক্তিকেও বুঝিয়ে দিলেন ভবিষ্যতে অন্য কোন তৎপরতার পরিণতি এমনই হবে।
দুই. হেফাজতের ওপর দমন পীড়ন বাড়িয়ে তাদের মধ্যে বিভক্তির রেখা টেনে দেয়া।
তিন. পশ্চিমা দুনিয়ার কাছে এই বার্তা পাঠালো যে, হাসিনার সরকারই মৌলবাদ ঠেকাতে সক্ষম।
চার. দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে বাধ্য করা।
ক্ষতির দিকটা কিন্তু ভারি, অন্তত ভোটের রাজনীতিতে। হেফাজত ছিল জামায়াত বিরোধী শক্তি। বিশেষ করে বড় হুজুর জামায়াতের সঙ্গে বসতেও রাজি হননি কখনও।
এখন কি দাঁড়ালো পরিস্থিতি? বিএনপি, জামায়াত, হেফাজত এক হলো?

অমিত হাসানের লেখাটি পরে মানবব্জমিন সরিয়ে ফেলেছে
Click This Link

৩৯| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

আল-মুনতাজার বলেছেন: একথা অস্বীকার করার উপায় নাই যে হেফাজতের মহাসমাবেশে প্রচুর লোক আওয়ামী সরকার খুন করেছে।আরো জানা গেল লাশ গুলো পিলখানায় নিয়ে গিয়ে এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে।

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিখোজদের আত্নীয়-স্বজনরা কোথায়?
কয়েকজন নিখোজ দাবিকারিদের দেখা যায় মাদ্রাসায় পরিক্ষা দিচ্ছে!

সাভারের রানাপ্লাজায় একজন নিখোঁজের পেছনে দশবারজন আত্নীয়-বন্ধুবান্ধব ছবি হাতে খোঁজ করেছিল।
এই কথিত নিখোঁজদের কি কেউ নেই?

৪০| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আল-মুনতাজার বলেছেন: আহতদের কোন হাস্পাতাল যেন চিকিতসা না দেয় সেই নির্দেশ জারী করেছে কে,খালেদা জিয়া নাকি শেখ আওয়ামী হাফ মালাউন সরকার?বলবেন সেই নির্দেশ্নামা কোথায়?গোয়েন্দা বাহিনী কোন নোটিশ ছাড়াই যে জাহান্নামীপানা করছে তা আর নাই বললাম।১৯৭১ সালের দিকে আমরা শুনতাম,এক নেতা এক দেশ বঙ্গবন্দ্বুর বাঙ্গলাদেশ।কয়েকদিন পর দেখা গেল,এক নেতা একদেশ,এক রাতে গুস্টি শেষ।সুতরাং বেশী না ফালাইতে অনুরোধ করি।

৪১| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ঢাকা মেডিকেল সুত্রে জানা গেছে ঐ দিন ৪০-৫০ জন লোক বিভিন্ন আঘাত নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছিল, কয়েকজনের চোখে আঘাত ছিল, তাদেরকে পরে আই ইনসটিটিউটে পাঠানো হয়েছিল। তবে কেউই গুরুতর আহত ছিলনা।

দুপুরের পরে কিছু আহত নিহত আসতে থাকে, সেটা কাঁচপুর-শানারপারের ঘটনা।
Click This Link

০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গত ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধের সময় গুলিতে নিহত বলে প্রচারিত মাদ্রাসাছাত্র মো. সোহেল (১৮) বেঁচে আছেন। সোহেল চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার উজানী মাদ্রাসার ছাত্র।
রোববার চাঁদপুরের স্থানীয় সাংবাদিকরা উজানী মাদ্রাসায় গিয়ে দেখতে পান, অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সোহেল ক্লাস করছেন, পরিক্ষা দিচ্ছেন!
গত শনিবার (১১ মে) দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় চাঁদপুর জেলা সংবাদদাতার বরাত দিয়ে সোহেলের মৃত্যুর খবরটি ছাপা হয়। এছাড়া আগের দিন (১০ মে) চাঁদপুরের স্থানীয় দৈনিক ইলশেপাড় পত্রিকায়ও সংবাদটি প্রকাশিত হয়।
ইনকিলাবের সংবাদে বলা হয়, '৫ মে দিবাগত রাতে র‌্যাব, পুলিশ এবং বিজিবির সাঁড়াশি অভিযানে কচুয়ার উজানী মাদ্রাসার ছাত্র শাহাদাতবরণ করে। হেফাজতে ইসলামের ওই কর্মীর নাম সোহেল (২৩)। বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে।' দাউদকান্দি উপজেলার গোয়ালমারি ইউনিয়নের দক্ষিণ নর্দী গ্রামের আবদুল আজিজ মিয়ার ছেলে সোহেল উজানী মাদ্রাসার ছাত্র।

রোববার স্থানীয় চাঁদপুর প্রবাহের সাংবাদিক মো. মহিউদ্দিন এবং ভোরের কাগজের জেলা সংবাদদাতা মো. রাকিবুল হাসান কথা বলেন সোহেলের সঙ্গে। সোহেল তাদের বলেন, গত ৫ মে ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে তিনি অংশগ্রহণ করেননি। ওইদিন তিনি উজানী মাদ্রাসাতেই ছিলেন। প্রকাশিত সংবাদটি গুজব বলেও জানান তিনি।
উজানী মাদ্রাসার শিক্ষক মওলানা আবদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মাদ্রাসার সোহেল নামে ৫ জন ছাত্র রয়েছে। তারা সবাই মাদ্রাসায় অধ্যায়নরত। এছাড়া ওইদিনের হেফাজতের সমাবেশে তাদের মাদ্রাসার কেউ নিহত হয়নি বলেও তিনি নিশ্চিত করেন।
সোহেলের মৃত্যুসংক্রান্ত এ সংবাদটি গুজব, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তিনি।

৪২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

আমাজোন বলেছেন: ১২ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
লেখক বলেছেন:
ঐকিক নিয়ম তো আপনিই এ্যাপ্লাই করলেন!

সবকিছু বেশী লোক লাগিয়ে করা সম্ভব হয় না, আপনি সর্বচ্চ লোক লাগিয়েও একটা বিল্ডিং দুইদিনে বানাতে পারবেন না।

সেখানে দ্রুত কিছু করা টেকনিক্যালি অসম্ভব ছিল।
পল্টন থেকে শাপলা চত্তর পর্যন্ত রাস্তাটি যান চলাচলের সম্পুর্ন অনুপোযোগি ছিল। বিপুল স্লাব ভাঙ্গা ও ইট দিয়ে স্তুপ করে রাখা ছিল। রাস্তার বিভিন্ন স্থানে কিছু অংশ পরিখা করে গভীর গর্থ করে রাখা ছিল। বৈদুতিক খুটি ও গাছের গুড়ী ফেলে ইরাকের যুদ্ধবিধ্বস্ত রাস্তা বলা যায়!
অবষ্ট্রাকশান সরিয়ে যান চলাচলের একটি সরু চ্যানেল বানিয়ে একমাত্র আর্মির ফোর হুইল ড্রাইভ মার্সিডিজ ট্রাক ছাড়া অন্য কিছু যাওয়া সম্ভব ছিল না।
একটি ট্রাক লোডিং সম্পন্ন হওয়ার পর আরেকটি ট্রাক লোডিং করতে প্রবেশ করতে হত। একই সাথে ৩০টি ট্রাকে লোডিং করা সেখানে বাস্তবে অসম্ভব ছিল।

একইসাথে ৩০টি ট্রাকে লোডিং করা অন্য কোথাও পর্যাপ্ত যান্ত্রিক সুবিধা সম্পন্ন নরমাল যায়গাতেও সম্ভব না।
উদাহরন দেই।
দাউদকান্দিতে একটি বিশাল বালুমহল আছে (৪লেন রাস্তা তৈরি করতে) বালু লোডিং এর জন্য ৬ টি এস্কাভেটর আছে (লোডারদের ভাষায় 'বেকু মেসিন'), সেখানে ৬টি ট্রাক একসাথে লোডিং করতে পারে, কিন্তু করে না। ৫ টি এস্কাভেটর বালু টেনে এনে রাস্তার কাছে স্তুপ করে রাখে, আর একটি এস্কাভেটর সুধু ট্রাকে বালু লোড করে।
৬ টি এস্কাভেটর ইচ্ছা করলে বালু স্তুপ না করে সরাসরি ৬টি ট্রাকেই লোড করতে পারত, কিন্তু করে না কারন এতে সময় অনেক বেশী লাগে।
.............................................................

আপনার অন্য কথাগুলোর উত্তর দিতে পারছিনা কারণ হাতে এতো সময় নাই তাই আপনার উপরোল্লিখিত কমেন্টের উত্তরটুকুই দিচ্ছি......
আপনি শুধু আমাকে বলেন যে
১। (বিপুল স্লাব ভাঙ্গা ও ইট দিয়ে স্তুপ করে রাখা ছিল......) দৈনিক বাংলা থেকে মতিঝিল এবং মতিঝিল থেকে ফকিরাপুল (এইটুকুন এর ভিতর হেফাজতের অবস্থান ছিলো) এর রাস্তার কোন কোন অংশে বিপুল স্বাব এবং ইটা স্তুপ করে রাখা ছিলো? স্বাব না হয় রাস্তা থেকে ভেঙে রাখা হয়েছে, কিন্তু বিপুল স্বাব ভাঙ্গা হলে তো সিটি কর্পোরেশন সেই ভাঙ্গা স্লাব এর অংশগুলো আবার মেরামত করতো!কই আজতো ০১ মাস হতে চললো দেখলামনাতো যে কোনো মেরামত এর কাজ সিটি কর্পোরেশন করছে অথবা এই রাস্তাটুকুন এর সেই বিপুল অংশের স্লাব ঙেঙ্গে রয়েছে। আর বিপুল পরিমাণ ইট কোথা থেকে আসলো? ইটগুলো কি ট্রাকে করে ৫ই মে সকাল বেলা ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে আনা হয়েছে? কই কোনো ট্রাক্ ভর্তি ইট মতিঝিল এ যাওয়ার ভিডিও তো কোনো টিভি চ্যানেলে দেখলামনা/নাকি মতিঝিল এর কোনো বিল্ডিং হেফাজতি ইসলাম এর সমর্থকগণ ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে তারপর বড় বড় হাতুরী ও বাটাল দিয়ে ভেঙে তারা ইট জোগাড় করেছে। আইচ্ছা ভাই কইনছেন দেহি হেফাজতি ইসলাম এর সমর্থকগণ মতিঝিল এর কোন বিল্ডিং ভাইঙ্গা ইট জোগাড় করছে আর তাইনেরা ইটা ভাঙ্গোনের হাতুড়ী আনছিলো কি না? আফনে বিপুল পরিমান স্লাব ও ইটা স্তুপ করে রেখেছিলো বলতে কি বুঝাইলেন তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না। অবশ্য আওয়ামী বলদ লীগ এর দাবি অনুযায়ী যদি ধাক্কা দিয়ে তাও আবার বিল্ডিং এর কলাপসিবল গেট ধরে নাড়াচাড়া করে যদি বিল্ডিং ভাঙা যায় তাহলে হয়তো হাত দিয়ে রাস্তার স্লাব এবং ইটা ভাঙ্গা সম্ভব হতে পারে.......

২। আপনি আরো বলেছেন যে....রাস্তার বিভিন্ন স্থানে কিছু অংশ পরিখা করে গভীর গর্থ করে রাখা ছিল).....তা ভাই রাস্তার কোন কোন জায়গায় সেই গভীর গর্ত করে রাখা হয়েছিলো। আপনার পোষ্টে বিভিন্ন কমেন্টে উপরে যে সব লোক বিভিন্ন লিংক দিয়েছেন আপনি সে সবকে দাবী করেছেন যে সেগুলো জামাতী লিংক। তা ভাই আপনি যদি সকাল ০৭ ঘটিকায় সে সব স্থান পরিদর্শন করে দেখে থাকেন যে সেইসব জায়গায় বিভিন্ন গভীর গর্ত করে রাখা আছে তাহলে আপনি সেই সব স্থানের ছবি পোষ্ট না করে একটা কল্পনা মিশিয়ে গল্প লিখলেন...তাহলে আপনি কি আওয়ামী লিংক। আপনার দাবী অনুযায়ী যদি ৩০০০ লাশ এক রাতের মধ্যে সরানো সম্ভব না হয় তাহলে কি করে রাস্তার বিভিন্ন অংশের সেই সব গভীর গর্তগুলো মেরামত করে পরদিন সকাল হওয়ার পূর্বেই আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব হলো। আচ্ছা ভাই বলেন তো দেখি হেফাজতি রা সেই সব গভীর গর্তগুলো করেছে কি দিয়ে? ওদের হাতে কি বড় বড় শাবল/কোদাল/ড্রিলিং মেশিন ছিল? নাকি সবই আপনার আওয়ামী লিংক হবার প্রাণান্ত চেষ্টা......
৩।(বৈদুতিক খুটি ও গাছের গুড়ী ফেলে ইরাকের যুদ্ধবিধ্বস্ত রাস্তা বলা যায়!) কয়েকটি গাছ উপড়ানো ছিল তা সবাই দেখেছে কিন্ত আজ পর্যন্ত তো শুনলামনা যে সেখানে বৈদুতিক খুটি উপড়ে ফেলা হয়েছে..............
উপরের কথার উত্তরগুলো তর্কের খাতিরে দিতে গিয়ে বাচলামী আর মিথ্যাচার কইরেন না, পারলে যুক্তিসংগত উত্তর দিয়েন আর না হইলে এইসব ভন্ডামী আর মিথ্যাচার থামান

০৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি ঘটনার ১ মাস পর ছবি চেয়ে বসলেন!
এখন বেশীরভাগ পুরাতন পত্রিকার লিঙ্ক ও ছবি পাওয়া মুসকিল হবে।

তারা কিভাবে ইট পাথর যোগার করে রাস্তায় অবরোধ প্রতিবন্ধক শৃষ্টি করেছিল গর্থ করেছিল সেটা তো আমার বলতে পারার কথা না।
আমি ভোরে যখন বের হই তখন ঢাকা একটি ভুতুরে শহর, রাস্তায় একটি লোকও নেই, রিক্সাও নেই! অতচ এই সময়ে ধানমন্ডির রাস্তায় জগাররা হাটতে বের হয়, গার্মেন্টস কর্মিরা যেতে শুরু করে কর্মস্থলে। সবার মত আমারও ধারনা ছিল রক্তগংগা বয়ে গেছে মতিঝিলে। ক্যামেরা নেইনি সংগত কারনেই, ধারনা ছিল ছবি তুলতে গেলে কেড়ে নিবে পুলিশ! মোবাইলের ক্যামেরাই সম্বল।
ছবিগুলো তখন আপলোড করতে পারিনি সামুর টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে।

৮০টাকায় একটি রিক্সা পেলাম, পল্টন পৌছাই পনে সাতটার দিকে, তখন গুরি গুরি বৃষ্টি পড়ছে,
আমি ঘটনাস্থলে সেখানে হত্যাকান্ডের কোন একটি আলামতও দেখিনি।

৪৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন:
আমি দুঃখিত ভাই, আমি আওয়ামী অনিরপেক্ষ পুলিশবাহিনী ও সাত দিন পরের প্রেস নোট বিশ্বাস করছি না। আর আমি মনেও করি না যে হেফাজতে ইসলাম কোনোভাবে সরকারের দাবি অনুযায়ী ব্যাংক ডাকাতি করতো। এমনকি হুজুররা ইনটেনশনাললি কোরআন শরীফ পোড়াবে তাও বিশ্বাস করছি না।
আমি নিশ্চিত যে আমার মত কোটি কোটি লোক আছে যারা আওয়ামী এই দাবিগুলো বিশ্বাস করে না।
সুতরাং রাতের আঁধারে নিরস্র মানুষগুলোর উপরে যে হামলা চালানো হয়েছে, তার পক্ষে সাফাই গাওয়ার মত অমানবিক এখোনো হতে পারিনি। সম্ভবত আমার শিক্ষায় কোনো ঘাটতি আছে। ভবিষ্যত ই বলে দেবে কে সঠিক আর কে বেঠিক ছিলো।

০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রেসনোটে অনেক বিভ্রান্তি ছিল। এটি অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়ে দেয়া সম্ভব ছিল।
তবে হুজুররা ইনটেনশনাললি কোরআন শরীফ পোড়ায়নি।
জামাত শিবিরের গুন্ডারা অন্যান্ন যাগার মত ফুটপাতে ঢেকে রাখা মালপত্রেও আগুন লাগিয়েছিল, সেই আগুন ফুটপাতে বইয়ের দোকানে লেগে কোরআন শরীফ পোড়া যায়। এর দায় জামাত শিবির কে নিতেই হবে।

তারা ব্যাঙ্ক ডাকাতি করুক বা না করুক, বা সুধু বসে থাকুক, নগর কেন্দ্রে এই আনলিমিটেড নৈরাজ্য চলতে দেয়া যায় না কোন ভাবেই। তারা ওয়াদা ভংগ করেছে। তারা বলেছিল বিকেল ৫টায় সভা সমাপ্তি করে চলে যাবে।
এখানে সাফাই গাওয়ার কিছু নেই, যেকোন সরকারই এই কাজ করতো।

৪৪| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: হাকা ভাই আপনার দয়া লাগে এই লিংক আর বিলায়েননা। আমি ১২'ই মেতেই আপনার এইখানে এসে কমেন্ট করে গেছি আর তারপরেও আপনি আরো দুইবার আমার লেখায় লিংক দিয়া আসেন। আপনার যদি আমার লেখার কোন অংশের সাথে দ্বিমত করেন তাহলে আমার লেখার ওখানেই কমেন্ট করুন।কুরুচিকর ভাষা না হলে কোনভাবেই কমেন্ট ডিলিট করা হবে না। তাও দয়া করে লিংক দিবেন্‌না প্লীজ।

০৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দিতাম না। যেহেতু আপনি অব্যাহত ভাবে রিপোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন তাই নিরুপায় হয়ে দিয়েছি।
আমার পোষ্টে অনেকেই বিভিন্ন পাঠক লিঙ্ক দিয়েছে, জামাতি লিঙ্কও দিয়েছে, আমি কিছু মনে করিনি, ডিলিট বা ব্লকও করিনি। আমি মনে করি সত্য জানতে হলে সব ধরনের লেখাই পড়া উচিত।
ধন্যবাদ।

৪৫| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: স্যরি আমি অব্যাহতভাবে রিপোষ্ট দেইনি। শুধু কয়েক পর্বে দিয়েছি। আর তাতে আপনার নিরুপায় হওয়ার কি হলো তাও তো বুঝলাম না। আপনাকে লিং দিতে মানা করিনি কিন্তু বার দেওয়ার মানটা কি সেইটা বুঝিনা

৪৬| ০৯ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

হ্যারিয়ার টু বলেছেন:
আপনার সাথে একমত,
পুলিশী ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে সার্থক সফল অপারেশন,

বিশ্ব 'মব কন্ট্রল' ইতিহাসেও এটি সফল মাইল ফলক হিসাবে থাকবে,
দু লক্ষ মারমুখি অবরোধকারিদের প্রায় বিনা রক্তপাতে, নন লেদাল ওয়েপন ইউজ করে মাত্র ১০ মিনিটে সরিয়ে দিয়ে .. সবকিছুর নিয়ন্ত্রনে নিয়ে নেয়া!

বাবুনগরিকে গ্রেফতার করে হেফাজতিদের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটানো হয়েছে।
হতবুদ্ধি বিএনপি,

বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছিল, "মহাবিপাকে বিএনপি"

১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বাবুনগরিকে গ্রেফতার করে হেফাজতিদের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটানো হয়েছে!

৪৭| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

রাজু মাষ্টার বলেছেন: হায়রে দেশ আর জনগন ?

২ দল কাদা ছোড়াছুড়ি করে আর আমরা ম্যাঙ্গ পিপল নাটক দেখি


আমরা কম বুদ্ধি শুদ্দির মানুষ,আসল সত্য কই পাই?

৪৮| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: বাঙ্গালী সেটায় বিশ্বাস করে যা সে শুনতে ও পড়তে চায়।হাসান ভাই,উপরে বাঁশেরকেল্লাভক্তরা এসে গিয়েছে।ওদের কাছে আপনার সামান্য কয়েক লাইনের যুক্তি হেসেখেলে উড়িয়ে দেওয়ার ব্যাপার।আর বাঁশেরকেল্লার এডমিনের গাজাখেয়ে সূর্যপশ্চিমদিকে ওঠার বিশ্বাস বিনাপ্রশ্নে মেনে নেওয়ার ব্যাপার।১৮ দলীয়জোট নামে এমন আরেকটা বিনোদনমূলক পেইজ আছে।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ, দেরিতে হলেও আসার জন্য।
বাঁশেরকেল্লাভক্তদের জন্য লিখিনি, তাদের বুঝিয়ে লাভ নেই।

আমি আরো কিছু যুক্তি তুলে ধরতে পারতাম,
যেমন ৬ টন রক্ত ধুয়ে সরাতে হলে কত হাজার গ্যালন পানি লাগতে পারে?
রক্তপচা পানি জলাবদ্ধ হয়ে যে পচা গন্ধ বের হত তা ১৫ দিনেও দূর হোত না।

লাশ ট্রাকেকরে সরানোর সময় ফোটা ফোটা রক্তে ট্রাকের গতিপথের রাস্তা সয়লাব হয়ে যেত। মানুষের চোখে মিডিয়ার চোখে পড়তই।

৪৯| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

হিমেল০৭১১ বলেছেন: ভাই যেভাবে কাটা ছেড়া হিসাব দেখালেন, আপনাকে বাহবা না দিয়ে পারছি না। এভাবে ৩০ লাখ আর ৩ লাখের একটু কাটা ছেড়া দেখালে মনটা খুশি হতো।

৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ৩০ লাখেও সন্দেহ? আজব!

সোভিয়েট রাশিয়ায় দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ২ কোটি লোক মারা গিয়েছিল।

কেউ গুনে দেখেনি, তবুও এনিয়ে কেউ সন্দেহ প্রকাশ করেনি। কারন তারা সবাই দেশপেমিক ছিল, সেদেশে কোন রাজাকার ছিলনা।

৫০| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: জামাত-শিবিরদের দরকার ছিল লাশ, আর ৬মে সকাল বেলায় বঙ্গভবনের কুর্সি। দুইটার কোনটাই তারা পায় নাই, কিন্তু যেটা করতে পেরেছে তা হল আহত মানুষের স্থির চিত্র ঘরে ঘরে দেখানো। খুলনা-সিলেট-রাজশাহী-বরিশাল-এর পরে তা দেখানো হচ্ছে গাজীপুরেও। গণহত্যা জাতীয় কিছু ছবি দেখানো হচ্ছে যা বিদেশের ছবি এবং অনেক বছরের আগেকার।

এইসবের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ বা প্রচারণা চালানো হয় নাই। আর চালাবেই বা কে বলেন? ছাত্রলীগ শেষ সময়ের চান্দাবাজিতে ব্যস্ত, যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ ব্যস্ত টেন্ডার নিয়ে। আম্লিগ ব্যস্ত নির্বাচনের আগের ফান্ড যোগাড় করা নিয়ে।

ফাঁক তালে নির্বাচনে আম্লিগের বিরুদ্ধে কাজ করা মানে জালিমের বিরুদ্ধে কাজ করা -- এই ধর্ম বিশ্বাসে বলীয়ান শিবিরগুলা ঠিকই কাজ হাসিল করে যাচ্ছে। দেখা যাক বাংলার মানুষ ধর্মান্ধ জামাতকে কাছে টেনে নেয় না কি জামাতকে এইবারে আসাকুঁড়েতে পাঠায়!

৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন -
জামাত-শিবির এই প্রপাগান্ডা নিয়ে প্রায় হাজার হাজার স্ট্যাটাস, পোষ্ট দিয়েছে।
ভুয়া ছবি,বিদেশী পুরোনো ছবি এড করে ফেবুতে দিয়েছে।

সেই তুলনায় এইসবের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ বা প্রচারণা চালানো হয় নাই।

৫১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৯

বলশেভিক বলেছেন: পস্চিমবংগ তেকে ঘিয়ের সাপ্লাই এসে গেচে নাকি দাদা?দাদাদের দেশে ঘরবাড়ি ঠিকঠাক করতে লোক পাঠিয়ে দিন।ছয় মাস অনেক সময় মনে হয়েও বাস্তবে বেশ দ্রুত চলে যায়।

৫২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৩

হাসান বৈদ্য বলেছেন: ভালো লিখেছেন

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৪

শিক্ষানবিস বলেছেন: আমি রাজধানীর বাড্ডায় একটি হাসপাতালে চাকরী করি। ৬ ই মে ভোর থেকে ৭ই মে সন্ধ্যা পর্যন্ত শত শত গুলি খাওয়া রোগী এসেছিল আমাদের হাসপাতালে। আমরা পুলিশ ও যুবলীগের ঝামেলার ভয়ে তাদের সেবা না দিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছি।

এভাবে বহু হাসপাতাল রোগীদের সেবা দিতে অস্বীকার করেছে।
আমার মনে হয় সরকার ও বিরোধী উভয়ে বাড়াবাড়ি করছে। মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের রিপোর্ট ভারসাম্যমূলক মনে হয়। তারা ৬২ জন নিহতের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করেছে।

৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: যুবলিগের অযুহাত ফালতু।
সাধারনত বেসরকারি হাসপাতালে ইমার্জেন্সি সেবা থাকে না। গুলিতে আহত ব্যক্তিকে সেবা দিতে চায় না সংগত কারনেই। মামলায় হাজিরা দেয়ার অযাচিত ঝামেলায় যেতে চাইবেনা কেউ।
অবস্য ঢাকার বড় বড় বেসরকারি হাসপাতালে ইমার্জেন্সি সেবা চালু করেছে।

অধিকারের রিপোর্টটি পড়েছি, অনেককিছুই অস্পষ্ট মনে হয়েছে। তারা এই ৬২ জনের নাম-ঠিকানাও প্রকাশ করেনি।

এক হিসাবে হয়তো ঠিকই আছে-

৫ তারিখে সারা দিনে ১০-১২ জন
৬ তারিখ শাপলা চত্তর ১১ জন (সরকারি হিসাব)
৬ তারিখ নারায়নগঞ্জ, সানার পার, কাচপুরের সহিংসতায় ২ পুলিশ এক বিজিবি সহ ৩২ জন = মোট ৫৫ জনের মত ...

৫৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: হেফাজতের কল্পিত মৃতদের নিয়ে আর কোন কথা বার্তা হচ্ছে না। অধিকার টেনেটুনে ৬২ সংখ্যার উপরে উঠতে পারল না। আল-জাজিরা বাশেরকেল্লা থেকে শুনে বলেছিল ৫০। একজন মৃতকে ক্লাস করতে দেখা গেল!

১১ জুন থেকে কওমি মাদ্রাসায় পরীক্ষা হচ্ছে। এখনই তো মৃত-শুমারী করার শ্রেষ্ঠ সময়। জাজিরা-অধিকার কেন তা করছে না? হেফাজতিরাই বা কেন সেই হিসাব দিচ্ছে না? কেননা পুরা দাবীটাই মিথ্যার উপরে দাঁড় করানো।

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এখন বিএনপির সাংসদরা মৃতের ৩০০০ সংখা নিয়ে আর কিছু বলে না! অস্পষ্ট ভাবে সুধু বলে "অনেক" ম্যাডাম খালেদাও লিখিত বাজেট বকৃতায় মৃতের সংখা কৌশলে এড়িয়ে গেলেন!

টকশোতে এখন একমাত্র তুহিন মালিক এ নিয়ে একতর্ফা দাবি করে যাচ্ছে নির্লজ্জের মত!

৫৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

সাবু ছেেল বলেছেন: তুহিন মালিককে চিনি আমি,থার্ড জেনারেশনের একটি ফালতু রামছাগল!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রামছাগল বললে একটু কমই বলা হয়।
ছাত্রজীবনে সে প্রথমে শিবির করত, পরে ছাত্রদলে নাম লেখায়।

টকশোতে এখনো নির্লজ্জ বেহায়ার মত বলে যাচ্ছে ৩ হাজার নিহত!

৫৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৮

রবিনহুড বলেছেন:
আপনি কতদূর লেখা পড়া সেটা এখন প্রশ্নের সম্মুখীন।

আপনার যুক্তির বহর দেখলে ২ ক্লাস পড়া জ্ঞান বুদ্বির লোক বলে মনে হয়।

(একটি লাশ খুজে এনে লোডিং করতে ৩মিনিট ধরলাম (আরো বেশী সময় লাগার কথা)
৩০০০ লাশ এনে লোডিং করতে ১৫০ ঘন্টা, দুইট্রাক একসাথে লোডিং তাই ৭৫ ঘন্টা (তিন দিন) লাগতো, সর্বশক্তি লাগিয়েও দুইদিনের আগে লাশ সরাতে পারতনা।)

এই ধরনের যুক্তির ক্ষেত্রে ঐকিক নিয়ম প্রয়োগ করে মস্তিক্ষ ্প্রসুত যুক্তি দেখানোটা বোকার কাজ...

ছোট বেলায় একটা অংক করানো হত... ১টা আম পাড়তে ৫ মিনিট লাগলে ১০ আম পাড়তে কত মিনিট লাগেব? এর সহজ উত্তর তৌরি করাতম ৫*১০=৫০ মিনিট....


এই দেশের গ্রামের বৌ দেখার সময় পাত্রির বুদ্ধিমত্ত্ নির্নয়ে একটা প্রচলিত ধাধা দেয়, সেটা হলে ডিম সিদ্ধের অংক...

এবার আসি সেই ডিমের অংকে....

একটা ডিম সিদ্ধ করতে ১৫ মিনিট লাগলে ১০ ডিম সিদ্ধ করতে কত মিনিট লাগবে?

আপনার মত আয়োডিনের ঘারতি থাকলে সেই সময় উত্তর টা হয় উপরের আমের অংকের মত...এই ভাবে....
১৫*১০=১৫০ মিনিট।

আর যে পাত্রির মাথায় বুদ্ধি আছে সে আস্তে করে বলে "১০ টি ডিম সিদ্ধ করতে ১৫ মিনিট সময়ই লাগবে...কারন সবগুলো ডিম একটি পাতিলে একবারেই সিদ্ধ হতে দেয় হবে...."

আপনি এখন আর ডিম সিদ্ধ করার দরকার নেই... শুধু একটু আয়োডিন খেয়ে নিন... তাতেই ডিম সিদ্ধের সময়টা বুঝতে পারবেন..


-------------------------------------------------------

আপনার জন্য একটা অংক দিলাম দেখি উত্তর দিতে পারেন কি না?

এখন আপনি বলুন তো... "একটি লাশ খুজে এনে লোডিং করতে ৩মিনিট সময় লাগলে (আপনার যুক্তির সময় সাপেক্ষে ৩ মিনিটই ধরলাম).......৩০০০ লাশ এনে লোডিং করতে কত সময় লাগবে... যেখানে পুলিশের সংখ্যা যদি নিয়েগ করা হয়... ৩০০০....?????


এবার বলুন তো সেইদিনের অপরেশনে মোট কত জন পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনর সদস্য নিয়োগ করা হয়েছিল?

--------------------------------------------------------------

সামনে সময় খারপ আসছে... ঢাকার ২০০০ বিলবোর্ড রাতের আধারনে ছিনতাই করে যতই উন্নয়নের ঢাক ঢোল পেটানের চেষ্টা করা হোক না কেন... জনগন বুঝে গেছে এরা ছিনতাই করতেই অভ্যস্থ....এরা ছিনতাই কারী.... জনগনের বন্ধু নয়.... এগুলো বিলবোর্ড পাবলিকের কাছে গ্রহন যোগ্যতা পায় নাই... এটা এখন দিনের মত স্পষ্ট... তাই আজ বিলবোর্ড গুলো নিজেরাই নামিয়ে নিচ্ছে....

আমি বলি ছিনতাই করার পর ৭ দিন পর বিলবোর্ড ফেরত দিলে কি হবে....

সামনে নির্বাচনে জনগন যখন লাত্থি দিয়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দিবে তখন কি ফেরৎ দিবেন? এখন সেটাই বসে বসে ভাবেন....
যায় দিন ভাল আসে দিন খারাপ.... কথাটা মাথায় রাইখেন...

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনে এখনো ৩,০০০ এর সপ্ন নিয়ে পড়ে আছেন।

আপনের বাবারা কিন্তু ৩ হাজার থেকে সরে এসেছেন!
প্রথমে - ৩,০০০
তারপর - ২,৫০০
এরপর - ১২৬
এর কিছুদিন পর - সুধু ৬১

ম্যাডাম আগে হাজার হাজার গণহত্যা বললেও এবার সংসদে কোন সংখা বলেন নি, সুধু নির্যাতন বলেছেন।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৩০০০ লাশ এনে লোডিং করতে কত সময় লাগবে?

লাশগুলো কি ট্রাকের পাশেই পড়েছিল?
৩০০০ যদি মারা যেত ৩০০০ লাশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার কথা ৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে! একটা মৃতদেহ টেনে আনতে ৪ জন লাগে। অন্ধকারের ভেতর কিছু লাশের ১ টি খুজে পরে টেনে আনতে আধা ঘন্টা - একঘন্টা লেগে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকতো না।

আপনার এক পাতিলে সব ডিম সেদ্ধ করার মত থিউরি এখানে খাটানোর চেষ্টা করা গাধামির নামান্তর।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান পুড়িয়েছিল কারা?
হেফাজত? জামাত-বিম্পি? আম্লিগ?

যেখানে কোরানের এক পাতা ছিড়লে ১ সপ্তাহ আন্দলন চলে সেখানে শত শত কোরান পোড়ানোর পরও একটি প্রতিবাদও হয়নি।

সাংবাদিকরা রিজভিকে চেপে ধরলে নিরস কন্ঠে বলে 'এসব আওমিলিগের কাজ'
বিম্পি-জামাতের এত মিটিং-মিছিল, প্রেস কনফারেন্স। কোথাও তো শুনিনাই কোরান কেউ পোড়ানোর প্রতিবাদ করছে!
কোরান পোড়ানোর প্রতিবাদে ১ টাও হরতাল হয়েছে?

এখন বুইঝা লন কারা পোড়াইছিলো সেদিন বইয়ের দোকানে পবিত্র কোরান!

৫৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

পালের গোদা বলেছেন: রবিনহুড কে বলছি: ওনার যুক্তি খন্ডন করা বাদ দিয়ে নিজে ৩ মিনিটের জন্য হলেও একটু মাথা খাটান না। ৩০০০ লাশ। প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে, এই তথ্যটার সূত্র কি? যেটা আপনারা বলছেন কেউ দেখেনি, সেই তথ্যটা আমরা জান্লামটা কথা থেকে? যারা এটা সত্য বলে দাবি করছেন এবং প্রচার করে বেড়াচ্ছেন, তারা এটা কোথা থেকে জেনেছেন? আমারদেশ নামক পত্রিকা থেকে? আমারদেশ যে মিথ্যুক এবং উদ্দেশ্যমূলক একটি পত্রিকা তা কিন্তু ইতিমধ্যে প্রমানিত হয়েছে। আর যদি তারপরেও আমারদেশ পত্রিকার কথা বিশ্যাস করতে চান, তাহলেও প্রশ্ন থাকে যে আমারদেশ এই তথ্য কথা থেকে পেল? তাদের কোনো প্রতিনিধি কি সেখানে গিয়ে পুলিশকে গুলি করে ৩০০০ মানুষ মারতে দেখেছে? এই বিষয়ে প্রশ্ন তুললেই bnp ভাইরা উত্তর না দিয়ে উল্টো কিছু প্রশ্ন করেন, যেমন কেন সরকার রাতের আধারে অভিযান চালালো, কেন বাতি নিভিয়ে দিল, ইত্যাদি, as if এসব প্রশ্নের একমাত্র যৌক্তিক ব্যাখ্যা হতে পারে এই যে সরকার ৩০০০ লোক গুলি করে মেরেছে। এটা ছাড়া আর কোনো লজিকাল উত্তর হতে পারে না এইসব প্রশ্নের? এইসব করার পিছনে সরকারের ১০০ রকম কারণ থাকতে পারে। ১০০ রকম যৌক্তিক উত্তর থাকতে পারে এইসব প্রশ্নের (যেমন রাতের আধার কে সময় হিসেবে বেছে নেয়াটা সরকারের strategy হতে পারে এই কারণে যে অন্তত সাধারণ মানুষ ওই সময় সেখানে থাকবে না কাজেই সাধারণ কারো তখন অভিযানে দুর্ঘটনায় পড়ার সম্ভাবনা থাকবে না, ইত্যাদি)। এতগুলো সম্ভব্য কারণের মধ্যে সবচেয়ে আজগুবি এবং অবাস্তব উত্তরটাই আপনারা শিক্ষিত মানুষ হয়ে আপনারা ধরে নিচ্ছেন তা আমার বোধগম্য নয়। ৩০০০ মানুষকে গুলি করে মারা হলে সেখানে অন্তত ৬০০০ গুলি চালানোর কথা এবং যথেষ্ট রক্তের আলামত থাকার কথা। বুলেটের দাগ থাকার কথা। এত রক্ত ধুতে হলে বালতি বালতি পানি লাগার কথা এবং অন্তত সকালে রাস্তা ভেজা থাকার কথা। ৩০০০ মানুষ মারা হয়েছে এই আজগুবি দাবি যে শুধু মিথ্যায় নয় বরং চরমভাবে অবাস্তব তার পক্ষে আরো অসংখ্য যুক্তি দেয়া যায়, কিন্তু কোনো লাভ নেই। কারণ যে বোঝে না তাকে বোঝানো যায়। যে বুঝেও না বোঝার ভান করে তাকে বোঝানো অসম্ভব। এইরকম আজগুবি ও অবাস্তব কথা অশিক্ষিত মুর্খ মানুষ বিশ্বাস করতে পারে, কিন্তু কোনো শিক্ষিত মানুষ সত্যিকার অর্থে বিশ্বাস করতে পারে তা আমার পক্ষে বিশ্বাস করা সম্ভব না। সত্যতা জেনেও আপনারা এটাই প্রচার করে যাবেন যে সরকার ৩০০০ আলেমকে রাতের আধারে গুলি করে মেরেছে। কারণ আমাদের মানসিকতাই হচ্ছে মব মেন্টালিটি। অর্থাত আমি যার পক্ষে সে মিথ্যা বললেও জেনে শুনে সেটাকে সাপোর্ট করে যাব। আমি যার বিপক্ষে তার বিরুদ্ধে যত অবাস্তব ও মিথ্যা রটনাই রটুক সেটা প্রচার করে যাব। কারণ দেশের অধিকাংশ মানুষ অশিক্ষিত। তারা যুক্তি দিয়ে ভাবতে শেখে নি। ১০ জন এসে কারো নামে উল্টোপাল্টা যাই রটাক, সেটাই তারা বিশ্বাস করে। যুক্তি দিয়ে সত্য মিথ্যা যাচাই করতে তারা পারে না। এইজন্যই এদেশে চাদে সাইদীকে দেখার মত হাস্যকর অপচেষ্টা হয় ওয়ার ক্রিমিনাল দেরকে বাচাতে, এবং কিছু মানুষ এই লেভেল এর হাস্যকর ব্যাপারও বিশ্বাস করে। bnp এর সম্পূর্ণ স্ট্রাটেজিই হচ্ছে এইরকম smear tactics। গাজীপুরের ইলেকশনেও সেটাই হয়েছে। bnp জামাত হেফাজৎ ঘরে ঘরে গিয়ে মানুষকে প্রচার করেছে যে সরকার রাতের আধারে ৩০০০ আলেম খুন করে ২/৩ ঘন্টার মধ্যে লাশ গুম করেছে। এবং এই লেভেল এর একটা সম্পূর্ণ অবাস্তব কথা যেটা নাকি সামান্যতম যুক্তিজ্ঞান থাকলেও কেউ অন্তত মন থেকে বিশ্বাস করবে না (আমি সিওর bnp ও এটা বিশ্বাস করে না, তারা অত বেকুব না, যদিও কোনরকম প্রমান ছাড়াই ঢাক ঢোল পিটিয়ে সেটা প্রচার করবার বেলায় ষোলোআনা) সেটা তারা সরল মানুষগুলোকে খাওয়াতে পেরেছে, যেকারণে গাজীপুরের মত আওয়ামী এলাকাতেও আজমতউল্লাহ এর মত candidate হেরেছে। দেশের অধিকাংশ মানুষই এইরকম অশিক্ষিত ও সরল এবং এদের ভোটই bnp এর টার্গেট।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ,

খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।

৫৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১০

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: বববব..........

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: .... ? ?

৫৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

গরম কফি বলেছেন:
হা হা হা দারুন ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: হা হা হা ..

তবে হ্যারিয়ার টু ভাল বলেছে।

পুলিশী ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে সার্থক সফল অপারেশন,
বিশ্ব 'মব কন্ট্রল' ইতিহাসেও এটি সফল মাইল ফলক হিসাবে থাকবে,
দু লক্ষ মারমুখি অবরোধকারিদের প্রায় বিনা রক্তপাতে, সাঊন্ড গ্রেনেড, রাবার গুলি প্রভৃতি নন লেদাল ওয়েপন ইউজ করে মাত্র ১০ মিনিটে সরিয়ে দিয়ে .. সবকিছুর নিয়ন্ত্রনে নিয়ে নিয়ে পরিস্থিতি সম্পর্ন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়।

যেটা মিশরও পারেনি, মিশরে এরচেয়ে কমসংখক ব্রাদারহুড সমর্থকদের তাড়াতে পুলিশ ও আর্মি প্রায় একহাজার মানুষ হত্যা করে, এরপরেও দমন করতে পারেনি।

হেফাজত দমনের পর হাসিনার পুলিশ বাহিনী এখন বিপুল মনবলের অধিকারি।
জামাত-বিএনপির যে কোন বড় মানব আন্দোলন দমন করা তাদের কাছে কোন ব্যাপার না।

৬০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 3645

গতকাল হেফাজত নেতা আল্লামা সফি আবারো বলেছেন -

“হাসিনা সরকার, বা আওয়ামী লীগ বলেন আর ছাত্রলীগ বলেন, সবাই আমাদের বন্ধু। এদের সাথে আমাদের কোনো আদাবত নাই"
“কেউ যদি হাসিনা সরকার, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগকে আমাদের দুশমন বুঝে থাকেন তাহলে ভুল হবে।”

৬১| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অবশেষে 'আমারদেশ' নিজের অজান্তে স্বীকার করে নিল যে গতবছর ৫ই মে কোন গনহত্যা হয়নি।

গত বছরের ৫ মে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরের সমাবেশকে ঘিরে হেফাজতে ইসলাম ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। দিনব্যাপী এই তাণ্ডবের সময় হত্যা, গাছকাটা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়। ওইদিন হাজার হাজার হেফাজত কর্মী শাপলা চত্বরে অবস্থান নেয় এবং পুরো এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়।
এই অবস্থতায় মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থাকায় সবগুলো ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এরপরই মধ্যরাতে পুলিশ র্যাব এবং বিজিবি যৌথ অভিযান চালিয়ে হেফাজত কর্মীদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। হেফাজত কর্মীদের উচ্ছেদ করতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে হাজার হাজার লোক নিহত হয়েছে- এমন অভিযোগ উঠলেও কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

Click This Link

৬২| ০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০২

বাংলার ঈগল বলেছেন: গুলি হয়েছে কি না? কেউ মারা গিয়েছে কি না? এটা জানি না!!

তবে গত ফেব্রুয়ারী মাসে -১৪ তে বেশ কয়েকবার ক্রিড়া কমপ্লেক্সে ( আইসিবি) তে গিয়েছিলাম (৯তলা)। সিড়ির পাশের কাচে গুলির ছিদ্র তখন পর্যন্ত ছিল(আমি দেখেছি)

০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ২:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশ রাইফেলের নল কিছুটা উচু করে ব্লাঙ্ক ফায়ার করতে পারে, বিল্ডিঙ্গের জানালায় লাগতে পারে।

তবে আপনি হয়তো ভুল বলছেন বা ভুল দেখেছেন।

এটা গাড়ীর কাঁচ না যে গুলির ফুটো দেখা যাবে। বাসাবাড়ীর দরজা জানালার কাঁচে গুলি লাগলে চুর্নবিচুর্ন হয়ে যায়। কিন্তু গাড়ীর কাঁচ 'মাল্টিপুল লেয়ার সেফটি গ্লাস', গুলি ভেদ করে গেলেও কাঁচ ঝড়ে পরে না।

৬৩| ০৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

বাংলার ঈগল বলেছেন: নিজেকে কি ভাই মহাজ্ঞানী মহাভারত ভাবেন?

আমি হয়ত ভুল দেখেছি মানে কি? নিজের মত নিজের কাছে রাখবেন/অন্যকে দিবেন ভালো, কিন্তু অন্যের মতকে এডিট করার প্রবনাতা জঘন্য। অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করতে শিখুন।

আর গ্লাস কত প্রকার ও কি কি তা সম্পর্কে যা জানেন বলেন দেখি!

যাই হোক আগামী সপ্তাহে আবার যাবো, যদি এখনও গ্লাস না পাল্টায় তবে ছবি তুলে এনে দিয়ে দিবো পোষ্টে।

১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার দাবী সত্য হলেও এত উঁচু বিল্ডিঙ্গের জানালায় একটি মাত্র ফুটো ব্যাপক গণহত্যার কোন প্রমান হতে পারেনা।

তবে আমি সেদিন ভোরে টিভিতে সব দেখে ঘটনার পর সকাল ৬-৭ টার দিকে সেখানে যাই। ঢাকা তখন জনশুন্য ভুতুরে রাস্তা, একটি গাড়ীও চলতে দেখিনি, রাইফেলস্কোয়ারের কাছে একটি রিক্সা পেলাম, মৎসভবন প্রেস্ক্লাবের রাস্তায়ও মানুষ নেই। ঘটনাস্থলের কাছে তখনো ফুটপাতে ও সিপিবি অফিসের নিচতালা থেকে আগেররাতের আগুনের ধোয়া বেরচ্ছিল, অস্ত্র হাতে বিপুল সংখক পুলিশ-বিজিবি ছিল। তবে মতিঝিল যেতে আসতে কাঊকে বাধা দেয়া হচ্ছিলনা দেখে আমিও ভিতরে যাই। সবার মত আমারও প্রথমে ধারনা ছিল অনেকে নিহত হয়েছে। কিন্তু ফুটপাতের কিছু লোককে জিজ্ঞেস করে বুঝলাম তারা তেমন কিছু দেখেনি।
পুলিশ ও সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মিরা ততক্ষনে পরেথাকা গাছ, আবর্জনা, ইটের টুকরা পরিষ্কার করছে, ভারি যন্ত্রপাতির সাহায্যে ব্যারিকেড অপসারন করে রাস্তার একপাশ চালু করে দিয়েছে, রিক্সাও চলছে দুএকটা। (ছবিতে দেখুন)

আমি মুলত খুজছিলাম গুলির দাগ, থাকবে দেয়ালে, আইল্যান্ডের প্রান্তে, দোকানের শাটারে, বৈদুতিক খুটিতে। কোথাও পাইনি। কোথাও একফোঁটা রক্তও দেখিনি।
এটিএম বক্সের সিকুরিটিরাও তেমন কিছু জানে না। বলল, গুলি-বোমার প্রচন্ড শব্দে কানে আঙ্গুল দিয়া ভেতরে বসে ছিলাম। তবে পরে কিছু লোক মারা গেছে শুনেছে, তবে সে নিজের চোখে কোন লাশ দেখেনি।

৬৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:১৯

চির চেনা বলেছেন: মন্তব্যের বাহার দেখছি,মিথ্যা তথ্য একটা আপনি ইতিমধ্যে দিয়েছেন সেটা হল দিগন্ত ৪ টায় বন্ধ হয়েছে,নাহ,দিগন্ত ৩ টার আগেই বন্ধ হয়েছে আর একটা কথা একটু বলবেন কি যে দিগন্ত ওই সময় কেন বন্ধ করা হল ?

২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দিগন্ত ৪ টায় সংবাদ প্রচার করাকালিন বন্ধ হয়েছে।
কোন এলাকায় ৩ টার আগেই বন্ধ হতে পারে কেবল অপারেটরদের কারনে।
দিগন্ত আরো আগেই বন্ধ করা উচিত ছিল।
দিগন্ত যেভাবে উলংগ ভাবে মিথ্যা সম্প্রপ্রচার করে যাচ্ছিল যে কোন সরকারই সেটা বন্ধ করে দিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.