নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেশমাকে নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদনকারি সিমন রাইট এর আগেও ধরা খাইছিল

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৫

জালিয়াত সিমন রাইট আমারদেশ অফিসে, হাতে ছবি নিচ্ছেন? ছবিটি 'আমার দেশ' পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মাহমুদা ডলির টাইমলাইন থেকে নেয়া।



সাদা চামড়া হলেই সব ধনান্তরি সত্য নয়।

রেশমাকে নিয়ে প্রতিবেদনকারি ডেইলি মিররের সাংবাদিক সিমন রাইট এর প্রতিবেদনটি আমারদেশের ভুয়া রিপোর্টির টেবিলওয়ার্ক। জালিয়াত সিমন রাইট এই প্রতিবেদন আমারদেশ অফিসে বসেই করেছে।

এনাম মেডিকেলের রেকর্ড তন্ন তন্ন করে চেক করে রেশমা বা জয়া নামে কোন রোগির নাম পাওয়া যায় নি। সেখানে সাংবাদিকদের শত শত ক্যামেরার কোন ছবিতেই রেশমার মত কোন মেয়ে পাওয়া যায় নি!

রেশমাকে নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদনকারি সিমন রাইট এর আগেও কয়েকবার ভুয়া খবর সাজাতে গিয়ে ধরা খাইছিল। ২০১০এ কেপটাউনে ঘুশ দিয়ে ভাড়াকরা লোক দিয়ে খবর সাজানোকালে পুলিশের হাতে ধরা পরে জেল-জরিমানা গুনতে হয়েছিল।

http://www.bd-pratidin.com/2013/07/02/3769

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৪

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: শুনেন হাসান ভাই এত কথা কয়া লাভ নাই। রেশমা ষ্টোরী আমার দেশ ছাপাইছে মাত্র ঐদিন। আর তার আগে থিকাই রেশমা ষ্টোরী যে একটা বানানো ষ্টোরী তাতে কোনো সন্দেহ ছিলোনা। রেশমা ষ্টোরী ইজ টু গুড টু বিলিভ। কিন্তু আপনাদের তো আর গায়ে লাগেনা তাই জাষ্ট একটা রেফারেন্স দরকার ছিলো। সরকার'রে কন এত হ্যাডম থাকলে বিদেশী পত্রিকারে রিমান্ডে নিক।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: রেশমা স্টোরী সত্য না মিথ্যা সেটা আমার কাছে ব্যাপার না।
ব্যাপার হচ্ছে রেশমাকে নিয়ে প্রতিবেদনকারি ডেইলি মিররের সাংবাদিক সিমন রাইট জালিয়াতি করছে, আমারদেশের প্রতিবেদন হুবুহু নকল করেছে।
রিপোর্ট দুটো পাসাপাসি রাখলেই বুঝতে পারবেন।

এই সব এদেশেরই একটি অশুভ গোষ্টির ফরমাইসি কাজ।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: পারেন তো খালি মানুষের চরিত্র নিয়ে টানাটানি করতে। এত কাহিনির কাম কি। রেশমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তার জবাব দিলে তো পারেন এমন কি সেনাবাহিনির আজকের সাংবাদিক সম্মেলনেরও তার জবাব দেয়া হয় নাই। লাইনে আসেন, সিস্টেমিক তর্ক করেন

গোয়া দিয়ে পাহাড় ঠেলা অফ করেন

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: দুনিয়ার সবদেশেই সেনাবাহিনী মাথামোটা টাইপের হয়। এইসব বিতর্কের জন্ম দেয়ার জন্য সেনাবাহিনীই দায়ী। আজকের সাংবাদিক সম্মেলনেরও বিব্রত হইছে!

কোন দরকারই ছিলনা এই লুকোচুরি করার। তাকে সিলেক্টেড কিছু সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে দেয়া উচিত ছিল প্রথমেই, তার যা ইচ্ছা বলত, তারা তো রিমান্ডে নিয়া পিটাইয়া কথা বলাইতো না। রেসমাকে এত বোকা ভাবা ঠিক হয় নাই।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ওক্কে তাহলে সরকার মিররের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিয়া হ্যাডম দেখাক। আর অশুভ গোস্ঠি কইতেছেন ভালো কথা। এই আপনার দলই কিন্তু বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় এই অশুভ গোষ্ঠই ছিলো। আর মিরর নিশ্চয়ই আমার দেশের রিপোর্টের সত্যতা পাইছে তাই এই প্রতিবেদন ছাপাইছে। আর আপনি এই কথা কন যে রেশমা ষ্টোরী সত্যি নাকি মিথ্যা তা নিয়া আপনার কোন মাথা ব্যাথা নাই। আরে একটু দুধের বয়সী ব্লগারও তো জানে আজকে হাসান ভাই সিমনের পিছে লাগছে কারন একটাই সিমন সরকারের নাটক ভন্ডুল কইরা দিছে। নাইলে এই সিমন'রে হাসান ভাই আজীবনেও গোনায় ধরতো নাকি

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আমি মনে করি না রেশমা ষ্টোরী সরকারের তৈরি।
রেশমা ষ্টোরীর কোন পলিটিক্যাল ভ্যালু নেই, আওয়ামীলীগের কোন উপকার নেই।

সেনাবাহিনীর ৯বম পদাদিক ডিভিশনের ইউনিটটি রেশমা ষ্টোরী মত কাহিনী তৈরি করার ঝুকি নিবে না কোন কারনেই। কারন সেখানে সেনাবাহিনী চেয়ে বেসামরিক লোকজন বেশী ছিল। সেখানে ফায়াব্রিগেডের শত শত সদস্য ছিল, তাদেরকে সেনাবাহিনীর বাড়াবাড়ির কারনে সুরুতেই অসন্তষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে, আরো ছিল রিকুজিশন করে আনা বেসরকারি যন্ত্রচালক, ট্রাক চালক, ছিল স্থানীয় শ্রমিকরা। আর সাংবাদিকরা তো ছিলই, লাইভ ব্রডকাষ্টিং ইউনিট সহ।
এত বৈরি লোকজনের সামনে দিন দুপুরে এত বড় জালিয়াতি করা একপ্রকার অসম্ভব!
যেখানে এই জালিয়াতির কোন পলিটিকাল ভ্যালু নেই বললেই চলে।

আপনার কি মনে হয় 'রেশমা স্টোরি' হলমার্ক, ডেষ্টিনি, বিসমিল্লাগ্রুপ কে ভুলিয়ে দিয়েছে?

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৯

নষ্ট ছেলে বলেছেন: এত প্যাচালের দরকার কি। রেমশার সাথে সাংবাদিকদের কথা বলতে দিচ্ছে না কেন? তাকে কেন এত সিকিউরিটি দিয়ে রাখা হচ্ছে?
নাকি এখনো ট্রেনিং শেষ হয় নাই? ;)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কোন দরকারই ছিলনা এই লুকোচুরি করার। তাকে সিলেক্টেড কিছু সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে দেয়া উচিত ছিল প্রথম দিনই, তার যা ইচ্ছা বলত, তারা তো রিমান্ডে নিয়া পিটাইয়া কথা বলাইতো না।
রেসমাকে এত বোকা না, সে জামাইকে নিজেই তালাক দিছে, একা দিনাজপুর থেকে ঢাকা এসেছে, চাকুরি জুটাইয়া ঘর ভাড়া করে থাকতো, কিছু বুদ্ধি তার অবস্যই ছিল। তাকে কিছু সাংবাদিকদের সামনে স্বাধিনভাবে কথা বলতে দেয়া উচিত ছিল।
সেনাবাহিনী অকারনে বাড়াবাড়ি করেছে।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৯

জগ বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: এত প্যাচালের দরকার কি। রেমশার সাথে সাংবাদিকদের কথা বলতে দিচ্ছে না কেন? তাকে কেন এত সিকিউরিটি দিয়ে রাখা হচ্ছে?

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

রবিনহুড বলেছেন:
আপনি কিছু কিছু সময়ে অনেক বেশী বুঝে যাচ্ছেন, আবার কখনো কিছুই বুঝতে পারছেন না.. এই রকম একটা মনভাব নিয়ে লেখাটা লিখেছেন।

১. (রেশমাকে নিয়ে প্রতিবেদনকারি ডেইলি মিররের সাংবাদিক সিমন রাইট এর প্রতিবেদনটি আমারদেশের ভুয়া রিপোর্টির টেবিলওয়ার্ক। জালিয়াত সিমন রাইট এই প্রতিবেদন আমারদেশ অফিসে বসেই করেছে।)

প্রতিবেনটা যে আমার দেশ অফিসেই বসে করেছে সেটা আপনি সাইমনের আমারদেশ অফিসে বসা ছবি দেখেই নিশ্চিত হয়ে গেলেন "প্রতিবেদন আমারদেশ অফিসে বসেই করেছে।" (এটা আপনি কিভাবে নিশ্চিত হয়েছেন সেটা কিন্তু পরিষ্কার না, এটা অফিসে গেলেই সেখানে বসেই রিপেট তৌরি করেছে এটা কিভাবে প্রমানিত হল?)। একজন সাংবাদিক তার পেশাগত কারনে যে কোন পত্রিকা অফিসেই যেতে পারেন। নাকি যে কোন পত্রিকা অফিসে যাওয়া তার জন্য অনৈতিক বা আইন বিরুদ্ধ?
বরং খবরের সতত্য যাচাইযের জন্য বিভিন্ন জনের সাথে মত বিনিময়টা এটা পেশাগত দূরদর্শিতার পরিচায়।

২. (এনাম মেডিকেলের রেকর্ড তন্ন তন্ন করে চেক করে রেশমা বা জয়া নামে কোন রোগির নাম পাওয়া যায় নি। সেখানে সাংবাদিকদের শত শত ক্যামেরার কোন ছবিতেই রেশমার মত কোন মেয়ে পাওয়া যায় নি!)

আপনার মনে হয় সংবাদের অনেক তথ্য সম্পর্কে জ্ঞানের স্বল্পতা রয়েছে। এনাম মেডিকেল ইতিমধ্যে প্রেসব্রিফিং করে বলেছে যে তারা ১৭শত লোকের চিকিৎসা দিয়েছেন। তার মাঝে ৭শত জনের নামা এন্ট্রি করা হয়েছিল বাদ বাকী ১০০০ লোকের নাম এন্ট্রি করা হয় নাই,

বিভিন্ন কারনে সেটা সম্ভব হয় নাই। সেই ১০০০ লোকের মাঝে যে রেশমার নাম এন্ট্রি হয় নাই সেটা আপনি কি করে নিশ্চিত হলেন.... এনাম মেডিকেল কলেজ কিন্তু এটা স্বীকার করেছে যে, বাদ বাকী ১০০০ জনের মাঝে রেশমা থাকতে পারে....

আর আপনি নিশ্চত হয়ে গেলেন ... রেশমার নাম নেই মানে সে এনাম মেডিকেলে যায় নাই....

রেশমার প্রেমিকা আমিনুল যে নিজেই বলেছিল.. তারা দুইজন এক সাথে বের হয়ে আসে এবং মেডিকেলে চিকিৎসা নিয়েছিল... সেটা আপনার কাছে প্রত্যক্ষদশীর কোন বক্তব্য নয়.... এই বক্তব্য এখন আপনি গ্রহন করছেন না.... আবার অন্য সময় হাজারটা প্রশ্নের সম্মক্ষীন হয়েও সেই বক্তব্য গুলো গ্রহন করছেন....


Click This Link


৩. (রেশমাকে নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদনকারি সিমন রাইট এর আগেও কয়েকবার ভুয়া খবর সাজাতে গিয়ে ধরা খাইছিল। ২০১০এ কেপটাউনে ঘুশ দিয়ে ভাড়াকরা লোক দিয়ে খবর সাজানোকালে পুলিশের হাতে ধরা পরে জেল-জরিমানা গুনতে হয়েছিল।)

এই ঘটনাটা কিন্তু কোন সংবাদ না... এটা তার ব্যক্তিগত অপরাধ....পৃথিবীর বহু বড় বড় সাংবাদিক তাদের ব্যক্তিগত জীবনে বহু অপরাধ আর কেলেংকারীর সাথে জরিত হয়ে পরেন... তার মানে এটা না যে, পরবর্তীতে তার কোন সংবাদ গ্রহন যোগ্যতা হারায়। পৃথিবীর বিখ্যাত সব নিউজ গুলো দেখুন.. নিউইয়াক টাইমস...লন্ডন টাইমস... খালজি নিউজ ইত্যদি বহু নিউজের সাংবাদিকরা বহু অপরাধে যুক্ত ছিলনে .. তাই বলে তাদের সংবাদ কি নিউজে ছাপা হয় নি... আর সেই সংবাদগুলো গ্রহন যোগ্যতা পায় নি?

সুনির্দিষ্টা কোন সংবাদ ভূল প্রমানিত হলেই শুধু মাত্র সেটা ভূল বলে ধরতে হয়। কারো পূর্বের কোন অপরাধের জন্য বাদ বাকী সারা জীবনের সংবাদ ভুল বলে কি প্রমানিত হয়?

আর কেপটাউনের কেলেংকারীর জন্য কিন্তু সানডে টাইমন তাকে চাকুরী থেকে বের করে দেয় নাই...
একটা কথা মনের রাখবেন... আমাদের দেশের সংবাদ পত্রের দায়ীত্বশীলতা থেকে ইংলেন্ডের সংবাদ পত্রের দায়িত্বশীলতা হাজার গুন বেশী নির্ভর যোগ্য... সেই লেভেলের একটি নির্ভরযোগ্য সংবাদ পত্রর সাংবাদিকের সংবাদ নিয়ে প্রশ্নতোলাটা কতটা গ্রহনযোগ্য?



এই ভাবে চোখ বন্ধ করে কোন তথ্য যাচাই না করেই ঘরে বসে আপনি মনগড়া ভাবে লেখাটা লিখলেন... .এখন আপনাকে কি বলা উচিৎ?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রতিবেনটা যে আমার দেশ অফিসেই বসে করেছে সেটা আপনি বসা ছবি দেখেই নিশ্চিত হয়ে গেলেন!

না। সুধু অফিসে বসা দেখেই বলিনি।

ব্যাপার হচ্ছে রেশমাকে নিয়ে প্রতিবেদনকারি ডেইলি মিররের সাংবাদিক সিমন রাইট জালিয়াতি করছে, আমারদেশের প্রতিবেদন হুবুহু নকল করেছে। নাম, গ্রামের নাম, মানুষের নাম .... রিপোর্ট দুটো পাসাপাসি রাখলেই বুঝতে পারবেন।

পেশাগত কারনে পত্রিকা অফিসে গেলে কোন সমস্যা ছিল না, কিন্তু ব্যাটা গেছে সুধু একটি বিতর্কিত একটি পত্রিকা অফিসেই ... সকাল-বিকাল। এটা মারত্বক সন্দেহ জনক।

আমার জ্ঞানের সল্পতা থাকতে পারে অবস্যই।

এনাম মেডিকেলে হাজার খানেক সল্প আহত রোগি সামান্য চিকিৎসা নিয়ে চলে যায়, এদের নাম রেজিষ্টার্ড হয়নি ঠিক আছে, কিন্তু সেখানে শতাধিক সাংবাদিক ও ফটোসাংবাদিক ছিল, এদের একেক জন দিনে ১০হাজার ছবিও উঠিয়েছে বলে জানা যায়, শত ঘন্টা ভিডিও ফুটেজের কথা বাদই দিলাম। প্রথম দুতিন দিন আরো বেশী ছিল।
রেশমা যদি সত্যই সেখানে যেত কার না কারো ক্যামেরায় ধরা পরতোই।

রেশমার সহকর্মী গাইবান্ধার বাসিন্দা, বর্তমানে ফেরিওয়ালা এনামুল সংবাদ সম্মেলনে মিররের সাংবাদিকের সঙ্গে সাক্ষাত্কার দেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমি কোনো সাক্ষাত্কার দিইনি।
কিছু বেকুব সাংবাদিক ফেরিওয়ালা এনামুলের আইডি কার্ড চায়, বেকুব কাহাকে বলে। তার বাড়ী্র কাছের লোকজনকে জিজ্ঞেস করলেইতো জানা যায় তার নাম-পরিচয়ের সত্যতা।

কোন সাংবাদিক ব্যক্তিগত অপরাধ, নারীক্যেলেঙ্কারি .. ইত্যাদি অপরাধে জরিত থাকার হিস্ট্রি থাকাটা অপরাধ না, ঠিক আছে।

কিন্তু ঘুশ দিয়ে, ভাড়াকরা লোক দিয়ে খবর সাজানো ভুয়া প্রতিবেদন তৈরি করা সাংবাদিক হিসেবে গুরুতর নৈতিক অপরাধ। এরপর সে আর সাংবাদিক থাকেনা, হয়ে যায় জালিয়াত!
ট্যাবলয়েড পত্রিকা মালিকদের কাছে এইসব জালিয়াত সাংবাদিক 'সম্পদ' হিসেবাই গন্য হয়। বর্খাস্ত করবে কেন? পাড়লে বেতন বাড়িয়ে দিবে!

আমাদের দেশের সংবাদ পত্রের দায়ীত্বশীলতা থেকে ইংলেন্ডের সংবাদ পত্রের দায়িত্বশীলতা হাজার গুন বেশী নির্ভর যোগ্য, ঠিক আছে। সেগুলো হচ্ছে, টাইমস, গার্ডিয়ান, টেলিগ্রাফ প্রভৃতি।
মিরর, ডেইলি মেইল ইত্যাদি হচ্ছে ট্যবলয়েড পত্রিকা, মেইন্সট্রিম পত্রিকা না।

এসব আমাদের দেশের চিকিৎসা সাময়িকী, অপরাধ কন্ঠ, টাইপ পত্রিকা!

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এই ব্যাপারে আমার একটা প্রস্তাব আছে -

যে রেশমা ঐরকম বিপজ্জনক অবস্থায় না খেয়ে ১৭ দিন বেঁচে থাকার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে তার পক্ষে স্বাভাবিক পরিবেশে ১০-১৫দিন না খেয়ে থাকা কোন ব্যাপারই হওয়ার কথা না। রেশমা এখন এরকম একটা অনশনের উদ্যোগ নিতে পারে।

সকল মিডিয়ার উপস্থিতিতে প্রকাশ্য স্থানে দুই/তিন সপ্তা অনশন করার পরও যদি তার চেহারায় কোন চিন্হ না দেখা যায় বা উদ্ধারের সময় যেমন দেখা গেছে তেমনই চমৎকার থাকে তাহলে মানুষ হয়ত বিশ্বাস করবে যে সে সত্যি সত্যি ১৭দিন ওখানে বন্দি ছিল। তা না হলে মানুষের মধ্যে যে অবিশ্বাস ইতিমধ্যে তৈরী হয়েগেছে তা সেনাবাহিনীর ধমকে বা বিভিন্ন যুক্তিপুর্ণ আলোচনায় দুর হবে বলে মনে হয় না।

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সে ১৭ দিন না খেয়ে ছিল না,
তার কাছে খাবার, শুখনো খাবার ও পানি ছিল, শেষ হয়ে গেলে, নিহতদের কাছে পড়ে থাকা পচা খাবার-পানি খেয়েছে। এছাড়া নিচে প্রচুর পানি জমেছিল, সে পানি খেয়েছে
তাকে বের করার ৩ ঘন্টা আগেই তাকে ছিদ্রদিয়ে পর্যাপ্ত খাদ্য ও পানির বোতল দেয়া হয়েছিল, টর্চলাইটও দেয়া হয়।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কাঙ্গাল মুরশিদ জটিল কথা বলছেন। আমি এই কথাটাই কাওকে বোঝাতে পারিনাই ঠিকমতো। আরে আপনি শুধু ৩ দিন না খেয়ে থাকেন তারপরে দেখেন আপনার চেহারার অবস্থা। যখনই টিভিতে লাইভ রিপোর্ট করা শুরু করলো যে রেশমা'কে সতেরদিন পরে উদ্ধার করা হবে তখনই আমি বলছিলাম যে ঘটনা সত্যি নাকি মিথ্যা ওর চেহারা দেখার সাথে সাথেই ক্লিয়ার হয়ে যাবে। আর যখন দেখলাম যে এক্কেবারে ফকফকা তখনই বুঝছি কি ঘটনা হইছে।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন: এখানে সায়মন রাইট প্রতিবেদনT

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেষ করার আগেই কমেন্ট সেন্ড হয়ে গেছে মনে হয় ..

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫০

ইসপাত কঠিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুনিয়ার সবদেশেই সেনাবাহিনী মাথামোটা টাইপের হয়। এইসব বিতর্কের জন্ম দেয়ার জন্য সেনাবাহিনীই দায়ী। আজকের সাংবাদিক সম্মেলনেরও বিব্রত হইছে!

একটু বুঝিয়ে বলতেন যদি..।

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ইস্পাত ভাই।
আমি আসলে কাউকে আঘাত দেয়ার জন্য বলিনি।

দুনিয়ার সবদেশেই সেনাবাহিনী মাথামোটা টাইপের হয়, এরা সবসময় বাড়াবারি করে, জোড় করে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়, কারো যুক্তি সুনতে চায় না।
এসব দেখেছিলাম আমেরিকান সেনাদের নিয়ে একটি কমেডি ছবিতে, ছবির নামটা মনে নেই।
সিনেমা সিনেমাই .. বাস্তবের সাথে মিল নাও থাকতে পারে।

তবে এইসব বিতর্কের জন্ম দেয়ার জন্য সেনাবাহিনীকে কিছুটা দায়ী করা যায়।
কোন দরকারই ছিলনা তাকে নিয়ে এই লুকোচুরি করার। তাকে সিলেক্টেড কিছু সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে দেয়া উচিত ছিল প্রথম দিনই, তার যা ইচ্ছা বলত, রেশমাকে এত বোকা ভাবা ঠিক হয়নি।
রেশমাকে নিয়ে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে প্রায় ৩০ জন ইউনিফরম ধারি অফিসার থাকার কোন দরকার ছিলনা, এতে একটা ভুল ধারনা শৃষ্টি হয়েছে, সবার কাছে মনে হয়েছে রেশমাকে আটকে আগলে রেখেছে সেনাবাহিনী।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে আগতদের ভালভাবে ব্রিফ করা হয়নি বলেই মনে হয়েছে। এখানে এনাম মেডিকেলের পরিচালক অকারনে বেশী কথা বলেছেন, বিব্রত হয়েছেন।

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১৮

ইসপাত কঠিন বলেছেন: হাসান ভাই @ সরি। গ্রহন করতে পারলাম না

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বুঝলাম না কেন? :(

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: I always felt the Reshma story true. Torka torkir time nai. Amar bibechona koilam.

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - Exactly

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: রেস্মা কে নিয়ে দালালি আর যরযন্ত্র
মুলে রিপোর্টার ভুয়া
আর বাস্তবে কিছুই না হাল্কা হাওয়া
গুজবে বিশ্বাসী মানুষের উল্টা মন্ত্র

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না, - একটু বুঝিয়ে বলুন

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৩

ইসপাত কঠিন বলেছেন: এই কারনেই গ্রহণ করতে পারলাম যে, সিলেক্টেড সাংবাদিক নিলে আরো অনেক সাংবাদিক সাংঘাতিক রূপ ধারন করতো।

একটা সামরিক এলাকায় সামরিক লোক থাকবে। ওখানে বেশ কয়েকজন চিকিৎসক ছিলেন। আইএসপিআর এর লোক ছিলেন। সমন্বয়কারী ছিলেন। নিরাপত্তার লোক ছিলেন। আর সামরিক লোক অন ডিউটিতে ইউনিফরমে থাকবে (গোয়েন্দা ছাড়)।

এনাম মেডিক্যাল এর লোকেরও দোষ হয়ে গেলো?

আর আপনার লেখার সাথে ভালোই পরিচিত আমি।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সামরিক এলাকায় সামরিক লোক থাকতেই পারে। তবে সংবাদ সম্মেলনে প্রায় ৩০ জন ইউনিফরম ধারি অফিসার থাকায় ভুল মেসেজ গেছে।
সেখানে সুধু ISPR এর এক জন আর ডাক্তার, নার্স থকলেই চলত।

সিলেক্টেড সাংবাদিক নিলে অন্য সাংবাদিক সাংঘাতিক হওয়ার কারন নেই। বিদেশেও ক্ষেত্রবিশেষে সিলেক্টেড সাংবাদিক নেয়া হয়।

আমার লেখার সাথে ভালো পরিচিতি থাকার জন্য আপনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১৯

ইকবাল পারভেজ বলেছেন: @ইস্পাত কঠিন:

আপনি না খাইয়া কয়দিন থাকতে পারবেন? আর মাথামোটা আওয়ামী চামচা আর্মি অফিসার গুলা যে বলদ সেইটা আরেকবার প্রমান হইলো, কেম্নে??

১| আর্মীরাই বলেছিল ৭২ ঘন্টার পরই হেভি মেশিন দিয়ে উদ্বার শুরু করা হবে কারন না খেয়ে মানুষ ৭২ ঘন্টার বেশী বাচে না!!
আবার সেই আর্মিই ১৭ দিন পরে রেশমাকে জিবীত হাজির করলো??!!!

২| সারা গায়ে ময়লা কিন্ত ওরনা ছিল লাল চকচকা !!! ;)

৩| ১৭ দিন দাত না মাইজাও কি ফকফকা দাত !!! :)

৪| ১৭ দিন ঘুটঘুটে আধারে থাকার পর চকচকে সূর্ষের আলোতে চোখ খুলে দিব্যি তাকিয়ে আছে !! :)

৫| ১৭ দিন না খেয়ে, হাগা-মুতা-দাত ব্রাশ না করে কি সতেজ ফুরফুরে রেশমা !! :)

৬| তাকে এখন প্রোটেকশন দিয়ে রাখার কারন কি?? ধরা খাওয়ার ভয়ে??

৭| ধ্বংস স্তপের ভিতর থেকে রেশমা বললো " স্যার আমারে বাঁচান" !!! স্যার বলবে কেন? ১৭ দিন পর বাচার সুযোগ পাইলে যে কোন লোক বলবে বাবারে আমারে বাচান বা ভাইরে আমারে বাচান| স্যার আমারে বাচান কেন বলবে?? সে-কি জানতো বাইরে যে দাড়িয়ে আছে সে সেনা বাহিনীর কোন অফিসার?? ;)



আরো কত লিখবো??

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২১

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আমার মনে হয় না রেশমা ঘটনা সাজানো।

ওর নতুন ওড়না-জামার ব্যাখ্যা প্রথম দিনই দিয়েছে।
১৭ দিনে নিজেই বের হতে চেষ্টা করা সময় বিভিন্ন চাপাপড়া স্লাব, সুরংগ, পিলারের চিপা-চাপা দিয়ে গোলক ধাঁধায় ১৭ দিনে তার জামা কাপড় ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যায়, নিম্নাংগে কিছুই ছিল না। একপর্যায়ে সে নিচে আসলে কাপড়ের দোকানের গোডাউনে কিছু জামাকাপড়ের সন্ধান পায়।

তার পরিচ্ছন্ন ফ্রেস থাকার কারন -
সে ১৭ দিন না খেয়ে ছিলনা, তার কাছে খাবার ও পানি ছিল, শেষ হয়ে গেলে, নিহতদের কাছে পড়েথাকা পচা খাবার-পানি খেয়েছে। এছাড়া নিচে প্রচুর পানি জমেছিল।
তাকে বের করার ৩ ঘন্টা আগেই তাকে ছিদ্রদিয়ে পর্যাপ্ত খাদ্য ও পানির বোতল দেয়া হয়েছিল, ফ্রেস থাকা, ফ্রেস হওয়া মানুষের একটি স্বাভাবিক প্রবনতা।

তাকে প্রথম দেখে একজন পিচ্চি শ্রমিক, রড নাড়িয়ে দৃষ্টি আকর্ষন করছিল। তখন সে স্যার বলেনি।

শুরংগ বড় করে খাদ্য-পানি দেয়ার সময় বলেছিল স্যার।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রেশমা স্টোরী সত্য না মিথ্যা সেটা নিয়ে আমি পোষ্ট লিখিনি।
আমি লিখেছি ভুয়া প্রতিবেদন লেখক জালিয়াত সিমন রাইট আমারদেশ অফিসে বসে আমারদেশের রিপোর্টের নকল করেছে, প্রতারনা করেছে।
এই রকম কাজ করতে যেয়ে আগেও কয়েকবার ধরা খেয়েছে।

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইকবাল পারভেজ @ পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা হোক। আমি কয়দিন না খেয়ে থাকতে পারবো তা আমি যখন সেই পরিস্থিতিতে পড়বো তখন জানতে পারবো। খাবার থাকলে তো খাই খাই করবো। আর খাবার না থাকলে তখন কি হবে তা জানি না। আপনার ক্ষেত্রে কি হবে তা কি আপনি জানেন? অন্যরে মাথামোটা বলার আগে আপনার কাছে যে প্রশ্ন টা রাখলাম তার জবাব খুঁজে নিবেন।

১। রেশমার ঘটনা যদি সত্য হয় তাহলে রেশমা পৃথিবীর সম্ভবত তৃতীয় দীর্ঘ সারভাইভার। আর সাজানো হলে অনেকগুলো অপশনের একটা হতে পারে তার চেয়ে দীর্ঘ সময় পরে যে ২ জন উদ্ধার হয়েছে তাদের ঘটনাও সাজানো নাটক। নাকি তাঁর ১৭ দিন পরে উদ্ধার হওয়া আল্লাহর কুদরত? হ্যাঁ, ঘটনা সাজানো কি না তা আমি বলছি না। আমি বলছি ১৭ দিন পরে উদ্ধার হওয়াটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না যদি আল্লাহর ইচ্ছা থাকে। এখন আপনি যদি নিশ্চিত থাকেন যে আল্লাহর ইচ্ছা না, এটা সরকারের নাটক, তাহলে আমি আছি আপনার দলে। আর যদি নিশ্চিত থাকেন যা এটা আল্লাহর ইচ্ছা, তাহলেও আমি আছি আপনার দলে। আর যদি রাজনৈতিক সমর্থন আপনার কথার মূল সুর হয় তাহলে আমি নাই। আর সেনাবাহিনী যখন দেখলো ৭২ ঘন্টা পরেও জীবনের স্পন্দন পাওয়া গেছে তখন নিশ্চয় ভারী যন্ত্রপাতি ব্যাবহারের কথা আরেকবার চিন্তা করবে। না কি নিজের কথায় অটুট থাকবে ভেতরে জীবিত থাকুক আর না থাকুক?

২। রেশমার নতুন জামার কথা ব্যাখ্যা কিন্তু সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া হয়েছে। আপনি বলতে পারেন গার্মেন্টস এ কি ঐ ধরনের জামা তৈরী হয়? তাহলে জেনে রাখুন ঐ ভবনে গার্মেন্টস এর পাশাপাশি ব্যাংক এবং মার্কেট ছিলো। আর মার্কেটে নিশ্চয় ঐ ধরনের জামা পাওয়া যেতে পারে। না কি পারে না? আবার কথা আছে ঐখানে মসজিদ ছিলো। বাংলাদেশের কোন মার্কেটে পূরো একটা ফ্লোরকে মসজিদ বানানো হয়েছে? সব জায়গায় একটা ফ্লোরের এক কর্নারকে মসজিদ ঘোষনা করা হয় যদি সেখানে মসজিদ রাখা হয়।

৩। উনার দাঁতের একটা ছবি যদি দিতেন। আর হাই-ডেফিনিশন ক্যামেরার ক্লোজ শট ছাড়া দাঁত কি আদৌ হলুদ নাকি সাদা সেটা বোঝা কি খুব সহজ?

৪। রেশমা কিভাবে যোগাযোগ শুরু করে? যে তথ্য দেওয়া হয়েছে সে একটা গর্ত জাতীয় কিছু থেকে পাইপ বা লাঠি জাতীয় কিছু নাড়িয়ে দৃষ্টি আকর্ষন করে। তো সেই গর্ত থেকে কি আলো বাতাস যেতে পারে না? তো সেরকম একটা গর্ত বা ফুটো দিয়ে হালকা আলো গিয়ে ধীরে ধীরে আলোক সংবেদনশীলতা কমে গিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আসা কি অসম্ভব? আর উদ্ধার কারীরাও তো লাইট নিয়ে গিয়েছিলো এবং উদ্ধারের জন্য গর্ত করে তাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তো গর্ত ছোট থেকে যত বড় হচ্ছিলো তত আলো বাড়ছিলো। এইভাবে ধীরে ধীরে আলোর প্রতি নরমাল রেসপন্স টা কি খুব অস্বাভাবিক?

৫। সে হাগামুতা করেছে কি করে নাই সে ব্যাপারে আমার আগ্রহ কম। বিপরীত দিকে আপনার আগ্রহ থাকায় জবাব পূরোটা দিতে পারছি না। তবে তার সতেজ ভাবটা শুধু পোষাক ছাড়া আর কোথাও আমি দেখি নাই। দাঁত ব্রাশের কথা তো বলেছি। ঐখানে কোন টিভি এইচডি ক্যামেরা নিয়ে গিয়েছিলো বললে সেই টিভির ফুটেজ দেখে রেশমার ময়লা দাঁত দেখে নিজেকে ধন্য করতাম।

৬। আমাদের সাংবাদিক তো আটকে পড়া মানুষকে প্রশ্ন করে "আপনার অনুভূতি কি?" তো এরকম লোক থেকে দুরে রাখাও কারন হতে পারে, তার স্মৃতি থেকে ভয়াবহ ঘটনাগুলো মুছে তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনাও কারন হতে পারে। অথবা ঘটনা যদি সাজানো হয় তাহলে তা ফাঁস হওয়া থেকে বাচাতে এরকম করা হতে পারে। আমি কিন্তু বেশ কয়েকটা অপশন বললাম। আপনাকেও অপশন গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে। একপেশে হলে আপনাকেই কিন্তু মানুষ মাথামোটা বলবে।

৭। এমন কি হতে পারে না যে, রেশমা প্রথমে "ভাই/বাবা, আমারে বাচান" বলেছিলো? পরে উদ্ধারের সময় সেনাবাহিনীর সদস্য দেখে স্যার বলা শুরু করলো? তারপর বেরিয়ে আসার পর স্যার, ভাই, বাবা সম্বোধন এক হয়ে গেলো? না কি পারে না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.