নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরেক 'উত্তরা ষড়যন্ত্র' মনে হচ্ছে

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আবার ষড়যন্ত্র সুরু হয়ে গেছে। এবার ড. তুহিন মালিকের বাসায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহবুব উল্লাহ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান, মাহমুদুর রহমান মান্না, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা. জাফর উল্লাহ, চ্যানেল আইয়ের জিল্লুর, মাহফুজ উল্লাহ, পীর হাবিব ও রুহুল আমিন গাজী এবং পিয়াস করিম .. আন্দালিব রহমান পার্থ, কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমকেও দেখা গেছে।



ইউনুসও আসার কথা ছিল, গেইটে সাংবাদিক দেখে পালিয়েছে। আরেক 'উত্তরা ষড়যন্ত্র' মনে হচ্ছে।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: sudhu gondho khuji

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি এটাকে মোটেই ষড়যন্ত্র ভাবতাম না, সাধারন ঈদ পুনর্মিলনী হিসাবেই ধরে নিতাম,

যদি না 'আল্লামা ড:ইউনুস বাবুনগরি' গেটের কাছে সাংবাদিকদল দেখে ফিরে না যেতেন। এখানে সবার ভেতরে একটা লুকুচুরির ভাব স্পষ্ট ছিল, যা স্পষ্টতই ষড়যন্ত্রের আলামত!

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

মহসিন৭১ বলেছেন: ঘটনা কখন, জানান

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গত রাতের ঘটনা।
Click This Link

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: অস্বাভাবিক কিছুনা।ইউনূসের ব্যাপারে এমন সৎ অবস্হান প্রমাণ করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ দেশের একমাত্র সাহসীদল।ইউনূসের সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে খুব বিরক্ত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইউনুস এখন ওপেনলি দলিয় হয়ে গেছে।
আগেও উলঙ্গ দলবাজি করেছে।

২০০৬ এ রক্তাক্ত ২৮সে অক্টবরের পর বিএনপিকে আবার ক্ষমতায় আনার জন্য অনেক বক্তৃতা বিবৃতি দিয়েছিলেন। এমনকি বিতর্কিত নির্বাচন কমিশনার আজিজের সাফাই গেয়ে বক্তৃতাও দিয়েছিলেন।

এরপর ১-১১র পর খালেদা-হাসিনাকে জেলে রেখে আর্মি নায়কদের সহায়তায় সেই সময় উনি একটি রাজনৈতিক দল করেছিলেন। জেঃ ইব্রাহিম, বদ চৌ সাপোর্ট দিয়েছিল, আর্মি ডাইরেক্ট সাপোর্ট দিয়েছিল, এরপরও ফ্লপ মেরেছিল দলটি।

এরপর উনি তওবা করেছিলেন আর রাজনীতি করবেন না উনি বলেছিলেন ন্যাড়া বার বার বেল তলায় যায় না। কিন্তু এরপর এবার আবার গেলেন, কারন বিম্পি মুলা দেখাইছে, মুলা খাইতেই হবে .....

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

মুণণা বলেছেন: ai aita sorojontro mone holo apnar kase??? ami to aasar alo dekhtesi... ja kortese... BAL party tike khomotay tike thakar jonno.. ta sovvo somaj e dekha jay na .. lojja lageee...

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অংশগ্রহনকারিদের আচরনে এটা কে ষড়যন্ত্র বলেই মনে হচ্ছে।

ইউনুসের আরো কিছু কাহিনী

দেশবিরোধী কুখ্যাত লবিষ্ট ফার্মটির ক্লায়েন্ট ডঃ ইউনুস!
Click This Link

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: গাঞ্জা বেশী টানসস নাকি বাল?

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

রাজ্জাক রাজ বলেছেন: তুই ঐশির বন্ধুঃ নাকি ?

Typed with Panini Keypad

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

রাজ্জাক রাজ বলেছেন: তুই ঐশির বন্ধুঃ নাকি ?

Typed with Panini Keypad

গাঞ্জা বেশী টানসস
নাকি বাল?

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৩

nurul amin বলেছেন: গালাগালি কেন। হাসিনাকে নামাতে হবে এত ষড়যন্ত্র বুঝিনা

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসিনাকে নামাতে সেই বুদ্ধি রাখে নাকি বিম্পি?

হাসিনা যেই চাল দিছে গতরাতে, সেইটা নিয়েইতো হিমসিম খাইতেছে ....!
বগলতলায় একদলা কাগজ নিয়া সকাল থেকে একবার ইউনুস সেন্টার, একবার আমরিকান এম্বেসি এরপর মগবাজার ... চরকির মত ঘুরতেছে! কোন ডিসিশানে এখন পর্যন্ত যাইতে পারেনাই!

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

কষ্টবিলাসী বলেছেন: যাদের নাম বললেন তাদের এতো খারাপ মনে হয় আপনার? আপনি যদি তাদের বিরোধীতা করেন তাহলে বোঝাই যায় আপনি কেমন মানুষ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যাদের নাম বললাম এরা আপাত দৃষ্টিতে নিরিহ ভদ্র সুশীল। টকশোতে সুন্দর সুন্দর কথা বলে। আসলে এরা ইবলিশের চেয়েও খারাপ।
জিল্লুরও ক্রীমিনাল, খুনি রশিদকে পৃথিবীর কেউই খুজে না পেলেও জিল্লুর তাকে তৃতীয়মাত্রায় ডেকে আনতে পারে।

১-১১র পর এদের অনেকেই হাসিনা ও খালেদাকে জেলে রেখে কয়েকটি কিংস পার্টি গঠন করেছিল। বাকিরা সর্বাত্ত্বক সমর্থন দিয়েছিল। এরা এখন খালেদাকে উষ্কানি দিচ্ছে চরমপন্থা অবলম্বন করতে। কাজ হাসিল হয়ে গেলে খালেদাকেও লাথি দিবে নিশ্চিত!

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: হাসিনাকে গদিথেকে নামাইতে হইবে। এক কথা। তা যেমনেই হোক। গলায় রশি বাইন্ধা, কোমরে সজোরে লাথ্থি মাইরা অথবা রেন্ডিয়াতে পাঠাইয়া যেমনেই হোক এই শয়তানের সন্তানরে বাংলাদেশের মাথা থেকে নামাতেই হবে।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

এম আর ইকবাল বলেছেন: X( X(( |-)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
X(( X( X((

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

মুণণা বলেছেন: jai bolen .. mojar bapare... BAL re r kew chay na.. dusto gorur theke sunno goal valo. doya kore BAL er ondho vokto der moto hoien na.. kada churle .. khledar ja obistha hasinar same i obostha.. kintu ekhon BAL ekhon ranking e upor e ase.. karon last 5 yrs taka khaia pet fulaise.. r 8 yrs jara khomotar baire tader pet khali.. pet khali lok der pise laiga lav nai.. vora pet er dike takan.. ondho hoien na vai.. khaleda, unus . bla bla ki korlo ai nia gola fataia asole lav nai .. tar akew khomotay nai.. ami apni tader TAX di na.. amare apnare se hoyranoi kore na.. iader tax di, jara hoyrani kore.. jader jonno desh ajke ei obosthay corrupted.. tader bapare kisu bolen... mora soytan re maira khub lav nai.. jibito soytan re pathor maren... jani kotha gula chorom sotto ty valo na o lagte pare.. ami jare tax di tare gali di.. ami kono dol er ondho vokto na..

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বালেরে কেউ চায় না .. ঠিক আছে।

আবার দাগি চোর চোট্টা নিয়ে গঠিত বিম্পি আর ফ্যাসিস্ট জামাতরে সবাই ক্ষমতায় দেখতে চাইতেছে, এটাও ঠিক না।

অনলাইন জনমত কে নিয়ে এত মাতামাতি করা ছাগলামির নামান্তর, একজনে দশ ভোট দেয়া যায়! বাশের কেল্লার মাত্র শখানেক সদস্য একেক জনের শতাধিক একাউন্ট, এরা ঘন্টায় ১ লক্ষ লাইক দিতে পারে।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

স্বাধীকার বলেছেন:
হাসান ভাই,

বাংলাদেশের রাজনীতিতে জনতার মঞ্চ আমদানীকারক আম্লীগ-আজো সেসব রাষ্ট্রীয় অফিসার নামক কুলাংগারদের পুরুষ্কৃত করছে-যাদের কোনো বিধিবিধানেই রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ ছিলোনা। এরকম একটি মঞ্চ তৈরী করে, এর সাথে সংশ্লিষ্টদের পুরুষ্কৃত করে আপনার আম্লীগ প্রশাসনের বুকে ছুরি চালিয়ে যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে-তার দায় জীবনভর বাংলাদেশকে বইতে হবে, অথচ সুবিধা নিয়েছে আম্লীগ। তারই ধারাবাহিকতায় এখন বেসরকারী নাগরিকগণও কোনো বিষয়ে এক সাথে বসলে আম্লীগ তার চরিত্রানুযায়ী সব খানে ষড়যন্ত্র খুজেঁ পায়, সবাইকে নিজেদের মতো করে ভাবে। ষড়যন্ত্রের মতো কুলাংগারীতে আম্লীগের সমকক্ষ বাংলাদেশে কোনোদিন কেউ পারবেনা কিংবা করবেনা। ক্ষমতাপাগল আম্লীগ সেদিন যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে-তার রেশ আমাদের প্রশাসন থেকে কোনোদিনই যাবেনা। দলীয়করণ কম বেশী সব সরকারের সময়েই হয়েছে, কিন্তু জনতার মঞ্চ কোনোদিন ছিলোনা, এর মাধ্যমে পুরুষ্কার প্রথাও ছিলোনা।

আপনার আলোচিত এখানের ব্যক্তিবর্গ যেকোনো বিষয়ে যেকোনো প্রয়োজনে যেকোনো সময় এক সাথে বসতে পারে। তাতে আমাদের মাথাব্যাথা নেই, কিন্তু জনতার মঞ্চওয়ালাদের মাথা ব্যাথা থাকবেই, কারণ তাদের অতীত চরিত্র। দেশের বিষয়ে কথা বলা, মতামত দেওয়ার অধিকার প্রতিটি নাগরিকের আছে, একদল লোকের আছে, কোনো ধর্মীয় গোষ্টিরও আছে এবং থাকবে। দেশটি আম্লীগের হাতে বন্ধক দেওয়া হয়নি কিংবা কারো বাপেরও না। এখানে অগ্রাধিকার প্রাপ্ত কেউ নেই, থাকার প্রশ্নই উঠেনা। জনতার মঞ্চখ্যাত আম্লীগের মুখে ষড়যন্ত্রের কথা শুনলে মানুষ হাসে, আর লোক হাসানোর চেষ্টা করবেন না। তৈরী হোন আগামী নির্বাচনের জন্য, দেখুন জনতার রায় কোনদিকে যায়।

ষড়যন্ত্র শব্দটির সাথে আম্লীগের সম্পর্ক বহুমাত্রিক, ষড়যন্ত্র নামক মুলাটি অন্যের কাধেঁ চাপালে নিজের সততার প্রতিই অবিচার করবেন কেবল। শুভ কামনা।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জনতার মঞ্চ কোন পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল বলে আমি মনে করিনা।
একে আওয়ামীলীগের দলীয়করনের ফল বলতে পারছিনা, 'দলীয়করন' কথাটি আসে কিভাবে? আওয়ামীলীগ তো রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে অনেক দূরে ছিল দির্ঘ দুই যুগ। দেশ বিভাগের ৫০ বছরে দলটি মাত্র ৩ বছর ক্ষমতায় ছিল, তাও যুদ্ধবিধ্বস্ত রাজকোষ শুন্য প্রথম আনিশ্চিত তিনটি বছর। ২৩ বছর পর ১৯৯৬ তে আওয়ামীলীগ আবার ক্ষমতায় আসবে তখনো কারো ধারনার মধ্যে ছিল?

আওয়ামীলীগ ষড়যন্ত্র করে প্রশাসনের বুকে ছুরি চালিয়ে জনতার মঞ্চ তৈরি করেছে, একথা মোটেই সঠিক নয়। এই পাবলিক সার্ভেন্টররা সবাই উম্মুক্ত ভাবে ঘোষনা দিয়েই দিন দুপুরেই জনতার মঞ্চ করেছে, উত্তরা ঘটনার মত গভীর রাতে আমলার দল মুখে ঘোমটা দিয়ে দৌড় দেয় নি, বা ইউনুসের মত সাংবাদিক দেখে গাড়ী ঘুড়িয়ে চলে যায় নি। তাদের চাকুরি থাকবে না ধরে নিয়েই জনতার মঞ্চ তৈরি করেছে। সরকার পতনের পর জনতার মঞ্চ সংঘটক নেতারা প্রায় সবাই চাকুরিতে ইস্তফা দিয়েছিলেন।

"ষড়যন্ত্র শব্দটির সাথে আম্লীগের সম্পর্ক বহুমাত্রিক" - কথাটি আপত্তিকর। "ষড়যন্ত্র" করেছে এমন উদাহরন নেই বললেই চলে। জেনারেল নাসিমের হটকারিতাকে তাৎক্ষনিক ভাবে আওয়ামী ষড়যন্ত্র বলা হয়েছিল, যা পরে মিথ্যা প্রমানীত হয়েছে।

বরং দলটি শত্রুপক্ষের ধারাবাহিক পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র + হত্যাকান্ডের শিকার হতে হয়েছে বার বার। আওয়ামীলীগ দলটি ভারত বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান আমল, বাংলাদেশের দির্ঘ দুই সামরিক সরকার আমলে কখনোই আমলা নির্ভর ছিলনা।
বরং তার প্রতিপক্ষ সামরিক সরকার নির্মিত দলগুলোই আমলা-সামরিক দ্বারা লালিত হয়েছিল।
প্রকৃতিগত ভাবেই আমলারা প্রগতীশীল রাজনীতি বিরোধী, সেভাবেই তারা গঠিত হয়েছে, মনস্তাত্তিক ভাবেই। কোন গণঅসহযোগ গণঅভুথ্যান পর্যায়ে তারা শ্রোতে গা ভাসিয়ে প্রতিবাদি হলে সেটা দলীয় চক্রান্ত- পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলাটা অন্যায়। আমলা-সামরিক দ্বারা নির্মিত দলগুলোর এসব বলার নৈতিক অধিকার নেই বলেই মনে করি।


দিনদুপুরে উম্মুক্ত মঞ্চ বা সমাবেশ করলে একে ষড়যন্ত্র বলে না। বরং সাংবাদিক দেখে রাতের আধারে মুখে কাপড় দিয়ে দৌড় দিলে বা গাড়ী ঘুরিয়ে সটকে পড়লে সেটাকে ষড়যন্ত্র বলে সন্দেহ করা যায়।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলোচিত সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ যেকোনো বিষয়ে যেকোনো প্রয়োজনে যেকোনো সময় এক সাথে বসতে পারে। তাতে আমার কোন সমস্যা নেই।

কিন্তু সমস্যা তখনি হয় যখন উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটা শান্তিপুর্ন নিগোসিয়েশনের চেষ্টা চলছে, এই প্রথম বারের মত প্রধান বিরোধি দল সংঘাতের পথথেকে ফিরে সমাধানের পথ খুজছে, সেই নাজুক পরিস্থিতিতে গনমাধ্যমকে এড়িয়ে এদের যেকোন উষ্কানিমুলক কর্মকান্ড নিন্দনীয়।

সরকারি কট্টরপন্থি অংশের উষ্কানিতে পুলিশের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি, সমাবেশ নিষেধাজ্ঞাও নিন্দনিয়।

ধন্যবাদ স্বাধীকার ভাই, ভাল থাকবেন।

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৯

মিতক্ষরা বলেছেন: এরা ষড়যন্ত্র করলেই বা কি এসে যায়। বিএনপি যেহেতু নির্বাচনে আসছে না সেজন্য আওয়ামী লীগই আগামী টার্মে ক্ষমতায় থাকছে। নির্বাচন হলেও থাকবে না হলেও থাকবে। এসব ষড়যন্ত্র তাই অর্থহীন। এসব নিয়ে পোস্ট দেয়াও সময়ের ক্ষেপন।

উত্তরা ষড়যন্ত্রের সাথে তো তুলনা করা যায় না। উত্তরার কারনে নির্বাচন ভন্ডুল হয়েছিল। তাতে বিএনপি লাভবান হয় নি। এখন নির্বাচন ভন্ডুল হলে যে আওয়ামী লীগের লাভ সেটা তো সেদিন সুরন্জিত বললেন। নির্বাচন না হলে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় থাকছে। উপরে অনেকে বিরুপ মন্তব্য করেছেন। আশা করি তারা সংবিধানের বাধ্যবাধকতার উপরে গুরুত্ব দেবেন। বিএনপি নির্বাচনে না এলে কিংবা নির্বাচন কোন কারনে না হলে আওয়ামী লীগই থাকবে। সংবিধান থেকে এক চুল নড়ার ক্ষমতা কারো নেই। জি্যাউর রহমান চেষ্টা করেছিলেন। দেরীতে হলেও তা ভুল প্রতীয়মান হয়েছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরা নির্বাচনে আসার যোগ্যতা রাখে না।

হাসিনা একটা অফার দিছিল ৪দিন আগে, সেইটা নিয়া হিমসিম খাইতেছে দেশনেত্রী ....!
বগলতলায় একদলা কাগজ নিয়া সকাল থাইক্কা একবার ইউনুস সেন্টার, একবার আমরিকান এম্বেসি এরপর মগবাজার ... আবার মগবাজার .... চরকির মত ৪ দিন জাবত ঘুরতেছে! কোন ডিসিশানে এখন পর্যন্ত যাইতে পারেনাই!
সামান্য একটা নিগোসিয়েটিং এটাও একক ভাবে পারে না
এরা বলে আবার দ্যাশ চালাইবো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.