নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই দুই দিন টকশো ..

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আমাদের সংবিধান বাতিল করে নতুন করে লিখতে বললেন লুঙ্গি মাজাহার!

গণমাধ্যম অফিস আর সাংবাদিকদের উপর বোমা হামলা্কে উলংগ ভাবে সমর্থন করে গেলেন! ETV র সঞ্চালক মনিরকেও দেখা গেল চতুরতার সাথে কথার পিঠে কথা ধরিয়ে দিতে।



বংলাভিশনে মাহাফুজুল্লাহকে বিচারপতিদের বাসার গেইটে, ব্যারিষ্টার তুরিন আফরোজের বাসার উঠনে বোমাহামলার সাফাই গাইতে দেখা গেল? বলল নিজেরাই মেরে বিপক্ষকে দোষ দিচ্ছে ...



তৃতীয় মাত্রায় তুহিন মালিক (শু োরের বাচ্চা) আক্ষেপ করছিল কেন বিম্পির সাথে জামাতও গণভবনের নৈশভোজে আমন্ত্রীত হবে না!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: মানুষ গুলা যে সাইকো, কেউ বুঝে না, এই গুলার চিকিৎসা দরকার।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিজে সাংবাদিক হয়েও অপর সহকর্মি ভাইয়ের প্রতি কোন সহমর্মিতা নেই!
পুরাই সাইকো ..
শুনছিলাম কাক কাকের মাংশ খায় না। এখন দেখি সুধু খায় না! মচ্ছবও করে!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

রাহুল বলেছেন: মাহাফুজুল্লাহকে লেংটা কইরা পাছায় ব্লেড দিয়া কেচানো দরকার যাতে হারামি টক শোত বসতে না পারে।ওর মুখ দিয়া কথা বের হয়না বের হয় গু। X(

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠিক

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

খোমেনী বলেছেন: ভাইয়া মন্তব্য করেন সমালোচনা করেন সমস্যা নাই। ব্রাকেটে গালি কেন? এসব চারিত্রিক অবক্ষয়ের কারন। মাইন্ড খাইয়েন না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনিচ্ছা সত্বেও গালি এসে যাওয়ার জন্য দু:খিত।
ডঃ তুহিন মালিক অত্যন্ত অশ্লিল নোংড়া ভাবে বিম্পির সাথে নিষিদ্ধ জামাতকেও গণভবনের নৈশভোজে যোগদান অধিকারের কথা বলছিল।

অতচ যুদ্ধাপরাধের কথা বাদ দিলেও জামাত একটি 'রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হওয়া নির্বাচনের অযোগ্য দল'।

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: হিংসা উস্কানী বোমাবাজি জাতিকে সবদিক থেকেই পিছিয়ে দিতেসে.....দেশের সবকিছুতেই এসবের প্রভাব পড়তেসে

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

খোমেনী বলেছেন: আচ্ছা কাউকে গালি দেয়া এটা কোন ধর্মে উল্লেখ আছে আমার জানা নাই। যখন কারো সমালোচনা আমি করছি তার যোগ্যতার সাথে নিজের যোগ্যতার পরিমাপ করা দরকার। তারপর সে অনুযায়ী রুচিশীলতার সহিত সমালোচনা করা দরকার।

কোন মুসলমান কাউকে শুয়োরের বাচ্চা বলে গালি দিবে এমন শিক্ষা রাসুল (সা) শিখিয়ে যান নি। আর কেউ যদি নিজেকে অমুসলিম ভেবে এমন করে থাকেন তাহলে সে তার ধর্মের ব্রান্ডীং করছেন।

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

খোমেনী বলেছেন: কেন জামায়াতকে নিমন্ত্রন জানানো হলো না। বাম পন্থিদের সাথে তাদের ভোটের ফারাক আসমান জমিন। তারা যদি দাওয়াত পায় কেন জামায়াত পাবে না। জনগন যাদেরকে চায় তাদেরকে বঞ্চিত করা কোন ধরনের ন্যায়ের বিচার।

আমাদের নবী (সা) ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে কাফির মুমিন সবার সাথে মিলেমিশে চলেছেন। মদিনা রাষ্ট্রের মত যদি বাংলাদেশ গড়ার ইচ্ছা সরকার প্রধানের থাকে তাহলে কেন ইসলাম ভিত্তিক দলগুলোকে দুরে সরিয়ে রাখা।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংগত কারনেই জামাত দাওয়াত পেতে পারে না।

জামায়াতের যুদ্ধাপরাধের কথা বাদ দিলেও জামাত একটি 'রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হওয়া নির্বাচনের অযোগ্য দল'।

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

খোমেনী বলেছেন: ভাইরে আপনার রাজনৈতিক জ্ঞানের বহর দেখে আমার হাসি পাচ্ছে। নিবন্ধন বাতিল আর রাজনীতি নিষিদ্ধ এর মধ্যে আপনি পার্থক্য করতে শিখেন নি। ব্লগ লিখেন আর এতটুকু জ্ঞান রাখেন না, এটা কেমনে হয়। ধরে নিলাম জামায়াত দাওয়াত পাবার যোগ্যতা রাখেন না। কিন্তু ৬ শতাংশ ভোট পাওয়া দলটি যদিও গত নির্বাচনে সঠিক গণনা হয়েছে কিনা সন্দেহ, প্রায় ১ কোটি লোককে আপনি কোথায় পাঠাবেন বঙ্গপসাগরে নাকি সবগুলোকে গুলি করে মেরে ফেলবেন। এতগুলো গুলি আছে তো আপনাদের কাছে। আর পাকিস্তানে পাঠালেও তারা তাদের গ্রহন করবে না বলেই জানি। কি সিদ্ধান্ত তাদের নিয়ে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিরোধী সবাইকে মেরে ফেলার চিন্তা তো ফ্যাসিস্ট চিন্তা, যা একাত্তরে পাকিস্তানি দখলদাররা ও তাদের দোশররা করেছিল।

জামাতের সুধু নিবন্ধন বাতিল হয়েছে, দলের গঠন্তন্ত্রে দুএকটি সংবিধান বিরোধী ধারা থাকার কারনে।
নির্বাচন কমিশন বলেছে দলটির গঠন্তন্ত্রের কয়েকটি বাক্য সংশোধন করলে নিবন্ধন ফিরে পেতে কোন বাধা নেই।

গঠন্তন্ত্র সংশোধন করে ও দলের কিছু যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও শাস্তি সমাপ্ত হওয়ার পর জামাত একটি পরিচ্ছন্ন ইসলামি দল হিসাবে দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক ভুমিকা রাখবে বলেই আমি মনে করি।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

খোমেনী বলেছেন: ভাই একটি উচ্চতর আদালতে একটি মামলার রায় তখনই নিষ্পত্তি ঘটে যখন তা আপিল বিভাগ থেকে চুড়ান্ত রায় আসে। এমনিতে হাইকোর্টের রায় দ্বিধাবিভক্ত তারউপর আপিল বিভাগের জন্য অপেক্ষা না করে নির্বাচন কমিশন দলীয় ক্যাডারের মত বলে ফেললো জামায়াতের প্রতিক নিয়ে কেউ নির্বাচন করতে পারবে না। এটা সংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের ভাষা হতে পারে না। আইন কানুন তো আপন গতিতেই চলে তাই নয় কি। এখন ইসি যদি সরকারী দলের নেতার মত কথা বলে তাহলে তো সাধারন জনগন আমরা একটু চিন্তিতই হয়ে পড়ি।

আর ফ্যাসিস্ট বলছেণ বর্তমান সরকারের আচরন কোন গনতান্ত্রিক আচরন একটু ব্যাখ্যা করবেন কি?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাতের নিবন্ধন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছিল ২০০৮এ তত্তাবধায়ক আমলেই।
জামাত তখন বাধ্য হয়ে দলের নাম পরিবর্তন করে ও গঠন্তন্ত্র সংসোধন করে আংশিক ভাবে। বাকি সংসোধন এক্সপার্টদের সাহায্যে নির্বাচনের পর করা হবে বলে মুচলেকা দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহনের সুযোগ পেয়েছিল।

বর্তমান ইসি নিজে থেকে কিছু করেনি, গনজাগরন মঞ্চ অবস্য কিছুটা ক্যাটালিষ্ট হিসেবে কাজ করেছিল। আদালতের রায় পেয়ে ইসি বাধ্য হয়েই দলটির নিবন্ধন স্থগিত করে। দলকে নিষিদ্ধ করেনি।
দলটির গঠন্তন্ত্রের কয়েকটি বাক্য সংশোধন করলে নিবন্ধন ফিরে পেতে কোন বাধা নেই।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

খোমেনী বলেছেন: ভাই আপনি ভুল বললেন মনে হয় ২০০৮ সালে ইসি খুশি হয়েই জামায়াতকে নিবন্ধন দেয়। ২০০৯ সালে তরিকত ফেডারেশনের একটি রীট মামলা আমলে নিয়ে সরকারের ইচ্ছায় নিবন্ধন বাতিলের জন্য আবার তোড়জোর চালু করে।

মহামান্য হাইকোর্টে মামলার শুনানীকালে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিযুক্ত আইনজীবী জামায়াতের নিবন্ধন প্রদান বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে কোর্টে উপস্থাপন করেন। তিনি নির্বাচন কমিশনে আবেদন না করে আদালতে আসাটাকে সংবিধান সম্মত নয় বলে উল্লেখ করেন। নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী রীট পিটিশনটিকে অপরিপক্ক হিসেবে আখ্যায়িত করেন। কিন্তু সেসব বিবেচনায় না নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ বিভক্তি রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ বলে ঘোষণা করে।

সেই সাথে হাইকোর্ট সার্টিফিকেট প্রদান করে। অতএব রীট মামলাটির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি মহামান্য সুপ্রীম কোর্টে নিষ্পত্তি হবে। সুপ্রীম কোর্টে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পূর্বেই মাননীয় নির্বাচন কমিশনের একজন সদস্য ‘জামায়াত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেনা’ মর্মে ঘোষণা দিয়ে জামায়াতকে নির্বাচনের বাইরে রাখার সরকারী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তাহলে ২০০৮ এ দলের নাম ও গঠন্তন্ত্র পরিবর্তন করতে বাধ্য হল কেন?

আদালতের প্রথম রায়টিই মুল রায়। হাইকোর্ট ও সুপ্রীম কোর্টএ মুলত কোন সুনানি হয় না। সুধু মামলায় কোন ত্রুটি ছিল কিনা সেটাই দেখে।

বিদেশে মামলা প্রথমটাই ফাইনাল। দুএকটি বিরল মামলা ছাড়া সাধারনত কোন আপিলই করা হয়না। নাফিজ বোমা হামলা মামলার রায়ে সর্বচ্চ শাস্তি বিনা তর্কে মেনে নিছে, আপিল করে নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.