নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত দেখিয়ে দিল! আমরা কি করলাম?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

দেবযানী ইশুতে ভারত সাহসি প্রতিক্রীয়া দেখালো, সারা ভারত এক হয়ে গেল। বিরোধী দলও সরকারকে সর্বাত্ত্বক সমর্থন দিল।

ভারত দেখিয়েছে.... 'সরকারীদল ও বিরোধী দল' দুই দল এক হয়ে আমেরিকার মত দেশ কে মাফ (দু:খ্য প্রকাশ) চাইতে বাধ্য করলো।



কিন্তু আমাদের দেশে কি হল?



ইওরোপিও ইউনিয়ন জামাতি লবিষ্টদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসকে অবজ্ঞা করে ফুল দিতে অস্বীকার করে।

পাকিস্তানিরা নগ্ন ভাবে আমাদের বিচার ব্যাবস্থা ও স্বাধীনতা কে অনাস্থা জানিয়ে নিন্দা প্রস্তাব পাস করে।

সরকার, গনজাগরন মঞ্চ ও সাধারন জনগন তীব্র প্রতিবাদ করলো।



কিন্তু আমাদের প্রধান বিরোধী দল নগ্ন ভাবে নিজ দেশ কে বাদ দিয়ে ইইউ কে সমর্থন জানালো। পাকিদের নিন্দা করা তো আরো দুরের ব্যাপার!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

মদন বলেছেন: এক বাঙ্গালী একাই একশ, একশ বাঙ্গালী কখনই এক নয়।


(একবারই এক হয়েছিলো, ৭১ এ)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এক বাঙ্গালী একাই একশো।
একশো বাঙ্গালীও এক। ৭১ এ এক ছিল। ৭৫ পর্যন্ত এক ছিল,
এমন কি বহুল বিতর্কিত বাকশাল প্রশ্নে রব, ভাষানী, মোজাফফর সহ ছোট বড় সবগুলো দলই বাকশালে যোগ দিয়েছিল। বিনা তর্কে বিনা প্রশ্নে! সবাই মিলে দেশের দুর্বিক্ষ ও দুর্যোগ কাটিয়ে উঠার জন্য।
কারন তখন কোন ছাগু ছিল না। ছাগুদের মুত্রখোরও ছিলনা।

৭৫ এর পট পরিবর্তনের পর পলাতক ছাগু চিফ + ছাগুদের পাকিস্তান ও বিভিন্ন স্থান থেকে আমদানি করা হয়, ব্যাবসা বানিজ্যে অবাধ সুবিধা, বিশ্ববিদ্যালয়, সেনাবাহিনী প্রভৃতি ভাইটাল যাগায় উচ্চপদে চাকরি বাকরি, মন্ত্রী, ব্যাঙ্ক, বীমা, শিল্প প্রতিষ্ঠান দেয়া হয় অবাধে। সবগুলো সামরিক সরকারই তাদের ব্যাপক সুবিধা করে দিয়েছিল।
২১ বছরে ততক্ষনে তারা বিশাল দানবে পরিনত হয়েছে।
৩৩ বছর পর এখন তারা দেশের বড় রাজনৈতিক দলকেও নেপথ্যে চালনা করার ক্ষমতা রাখে।
বাঙ্গালি বিভক্ত হয়েছে, দেশ বিভক্ত হয়েছে সংগত কারনেই।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

HHH বলেছেন: হ্যা গো দাদা, ভারত তো দেখিয়ে দিল। শাড়ি ব্লাউজ ছায়া খুলে একদম দেখিয়ে দিয়েছে। এখন আর লুংগি পেচিয়ে কি হবে বলুন। জাত গেল জাত গেল। ছ্যা ছ্যা ছ্যা ছ্যা

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগল কোনদিনই বুঝবে না। কথা ঘুরিয়ে ম্যা ম্যা .. করবেই ...

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনার ভারত মুগ্ধতা মনে হয়না কোন দিন শেষ হবে!! ভারত আর পাকিস্তানের প্রতি মোহ যেদিন বাঙ্গালী ত্যাগ করতে পারবে বিশেষ করে রাজনোইতিক দলগুলি সেদিন বাংলাদেশে সমস্যার পরিমাণ ৯০% কমে যাবে ইনশাল্লাহ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখানে ভারত মুগ্ধতা কোথায় পেলেন?
আপনার কাছে এরকম মন্তব্য পাওয়া দুঃখজনক।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিএনপি তো পাকিদের সমালোচনা করলো।


আর ভারতের এটা রাজনৈতিক চাল। কংগ্রেস ডুবতে বসছিলো, ভাবমূর্তি শূন্যের কোঠায় তাই সবাই মিলে একটু স্ট্যান্টবাজী করলো। আর আমেরিকার যেহেতু সেই দিন নাই বাইরে সবাইকে শাসিয়ে বেড়াবে, তাই ইরান যেমন আগে গুতাইতো এখন ভারত গুতাচ্ছে কিন্তু প্রেক্ষাপট একটু ভিন্ন।

তবে সবার মতো আমারও একটা প্রশ্ন আওয়ামী লীগের ভারতমুগ্ধতা যায় না কেন?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপির অবস্থান খুবই অস্পষ্ট।
একটা স্থবির, আদর্শহীন দলের কাছে এর চেয়ে বেশী কিছু আশা করা যায় না।
ঘটনার ৮ দিন পর্যন্ত বিভিন্ন মহলে প্রবল সমালচনা হওয়ার পর বিএনপি খালেদার ভাষনে পাকিদের একলাইনের একটা দায়সারা নিন্দা করল। এতে দলটির রাজারারেরের পক্ষে অবস্থানের কোন পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হ্য় না।

আর দেবযানী ইশুতে ভারত কংগ্রেস একটা রাজনৈতিক সুযোগ নিয়েছে ঠিকই, বিরোধীদলগুলো এসব বুঝেও সরকারের অবস্থান কে সর্বাত্ত্বক সমর্থন দিয়েছে। কারন জাতীয় ইশুতে এক থাকতে হয়, এটাই নিয়ম।

আওয়ামী লীগের ভারতমুগ্ধতা এতদিনে কেটে গেছে বলে মনে হয়।
ভারতকে এত কিছু দেয়ার পরও তিস্তা চুক্তি, সিমান্ত ছুক্তি, ছিটমহল বিনিময়, ভুটান নেপাল করিডোর ইত্যাদি কিছুই দেয় নি।

ভারত ১০০% প্রতিশুতি দিয়েছিল কিন্তু বিরোধীদলের চাপের কাছে নতি স্বীকারকরে কিছুই পারেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.