নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবাই শক্তের ভক্ত, এটাই নিয়ম

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫

অবশেষে ইইউ এর বোধোদয়।

সবাই শক্তের ভক্ত, এটাই নিয়ম। যারা শক্ত ভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম, সবাই তাদের পক্ষে থাকে।

অবশেষে 'জামায়াতে ইসলামী' ও 'হেফাজতে ইসলাম' থেকে দূরে থাকতে বিএনপিকে আহ্বান জানালো ইউরোপীয় পার্লামেন্ট।

আর সরকারি দল আওয়ামীলীগ কে পরামর্শ দেয়া হয়েছে বিরোধী দল দমন না করে সন্ত্রাসী-জঙ্গি দল দমন করার জন্য, প্রয়োজনে নিষিদ্ধ করার জন্য।

গতকাল পুর্বনির্ধারিত ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে ৫ পৃষ্টা ব্যাপি এক দির্ঘ রেজুলেশনে বাংলাদেশে বিবাদমান দুই পক্ষকে সমঝোতায় এসে সঙ্কট সমাধানের আহ্বানও জানানো হয়েছে। রেজুলেশনের ৬ নং দফায় সুস্পষ্ট ভাবে বিএনপিকে জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলাম থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

আগে নানা কাহিনী গাইলেও এবার প্রস্তাবে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারের (ICT) প্রশংসা করা হল। বলা হয়, সরকারের সীমাবদ্ধতা-বাধা সত্ত্বেও তারা ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের নির্যাতিতদের ক্ষত প্রশমনে এই ICT ট্রাইব্যুনাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে তারা ইউরোপের মত মৃতুদন্ড রদ আইন পাস করতে পরামর্শ দিয়েছে।

এর আগে হুমকি দিলেও এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নবনির্বাচিত সরকারকে মেনে নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আগের মতই কাজ চালিয়ে যাবে, বিবৃতিতে বলেছে।

চীন, রাশীয়া সহ পরাশক্তিগুলো আগেই নবনির্বাচিত আওয়ামী সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে।



সুত্র - ইউরোপীয় পার্লামেন্টে গৃহিত প্রস্তাব

Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৪

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: খুব খুশি না?? ১৬ কোটি বাঙালী সহ বিশ্ববাসীর চোখের সামনে ডাকাতি হলো এখন কেউ কেউ বৈধতা দিলো বলে এতো খুশি হলেন ভাই? ইতিহাসে কিন্তু ডাকাতি হিসেবেই লেখা থাকবে, কে বৈধতা দিলো আর কে দিলনা তা লেখা থাকবেনা জনাব।
সরকার প্রধান,রাষ্ট্রপতি,স্পীকার, বিরোধীদলের নেত্রী সহ দেশের প্রায় ৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি সে নির্বাচন বৈধ!!
জনাব, আমেরিকা সরাসরি অভিনন্দন জানানি, বলেছেন '৫'জানুয়ারির নির্বাচনে জনগনের অংশগ্রহন ছিলোনা বা আশার প্রতিফলন ঘটেনি,সরকারের সাথে আমরা কাজ করবো তবে সব দলকে নিয়ে যতদ্রুত সম্ভব গ্রহনযোগ্য একটা নির্বাচনের ব্যবস্থার আহবান জানিয়েছেন'।

৫/১০ বা ১৫% জনতার ভোটে নির্বাচিত সরকার কখনো বৈধ সরকার হতে পারেনা এবং গ্রহনযোগ্যতা পেতে পারেনা। এমন জরজ সরকার নিয়ে এতো আস্ফালন বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আস্ফালন দেখে মনে হয় আলীগ নেতা গং ও আপনার মতো অন্ধ সমর্থক গং বুদ্ধী প্রতিবন্ধী হয়ে গেছেন। আপনাদের শুভ বুদ্ধী উদয় হোক এবং খুব দ্রুত হোক এটা ঐ ১৫% বাদে বাকি ৮৫% জনগনের চাওয়া। এতো মানুষের চাওয়া নিশ্চই পুরন হবে তা আপনি নিশ্চিত থাকুন .....

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে।
৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে

ভোটার হত্যার হুমকি বাদ দিলেও ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে।
বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম।
এতে অকারন হাহুতাস করার কিছু নেই।

এ ধরনের অথর্ব, জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা বিরোধীদল থাকলে এরকমই হবে।
নির্বাচন পিছিয়েও কোন লাভ হতনা। নির্বাচনে আসতে দিতনা জামাত। এমনকি তত্তাবধয়ক পদ্ধতি রাখা হলেও কোন লাভ হতনা, তত্তাবধয়ক সরকার প্রধান সিলেক্সান নিয়ে দির্ঘ অচলাবস্থা থাকতো। দির্ঘদিন থাকতো ..
বিএনপি কখনোই জামাত বিহীন নির্বাচনে আসতনা। সকল অবকাঠামো ধ্বংশ না হওয়া পর্যন্ত জামাত বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে দিত না।

শুশিলরা এটাই চেয়েছিল, দির্ঘ অচলাবস্থা মানেই সুযোগ সন্ধানি 3rd party.

অচলাবস্থা আপাত অবসানের জন্যই শক্ত হাতে এই নির্বাচন করা।

দেশকে নব্য পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র কখনো সফল হতে দেয়া যায় না। দেয়া হবে না। এই নির্বাচনের পর এদেশটিতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধি শক্তি রাজাকারদের কবর রচিত হবে।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: আমি ভাই খুশি হইচি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোটামুটি সবাই খুশি।

অব্যাহত ভাবে ননস্টপ নৈরাজ্য বন্ধ হওয়ার পর বিরোধী সমর্থকরাও খুশী।
সুধু জামাতিরা হতাশ

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গতকাল ও আজ 'প্রথমআলো' এ নিয়ে প্রথম পাতার হেডলাইনে এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছে।
"জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর নেতিবাচক অবস্থান ভাবিয়ে তুলেছে বিএনপিকে"
Click This Link

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৪

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ইউরোপিয়ানরা ভেবে চিন্তে সময় নিয়ে কথা বলে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইউরোপিয়ানরা ভেবে চিন্তে সময় নিয়ে বলবে এটাই স্বাভাবিক।
কারন দেশ তো অনেকগুলো, সব সদস্যদেশের সম্মতি নিয়ে সর্বসম্মত ভাবে একমত হওয়ার পর ইউরোপিয় পার্লামেন্টে তা পাঠ করা হয়।
কট্টর মৌলবাদি মিলিট্যান্ট ইসলামি দলগুলো সভ্যতা ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। ইওরোপেও নিও নাতসি দলসহ সকল বর্ণবাদি দল নিষিদ্ধ।

অবশেষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশ সরকারকে মেনে নিয়েছে।
আলোচিত মার্কিন সহকারি পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিসা দেশাই গতকাল এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের নবনির্বাচিত সরকারকে 'নির্বাচিত বৈধ সরকার' বলেছেন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মার্কিন প্রবাসী পেশাদার জামাতি হয়ে লবিং করা একজনের পাছা এখনো জলছে ...
আজ মানবজমিন তার লেখাটি ছাপিয়েছে।
তার কান্না দেখে হাসবো না কাঁদবো?

বিশাল নিবন্ধ লিখেছে -
"যে কারণে বিরোধী দলকে হতাশ করলো ইইউ"

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর মতো একই আওতায় হেফাজতকে নিয়ে আসে ইইউ। এটা তাদের আরেকটি বড় ভুল।
হেফাজতে ইসলামী কোন রাজনৈতিক দল নয়। তারা কোন রাজনৈতিক প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশ নেয় নি। এটা একটি সামাজিক-ধর্মীয় আন্দোলন। তারা আন্দোলন করছে ইসলামী বিশ্বাসের পবিত্রতা রক্ষার দাবিতে। জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলাম থেকে বিএনপিকে দূরে সরে থাকার যে আহ্বান জানানো হয়েছে তাতে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। যেমন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কি বাংলাদেশের মৌলিক ইস্যুগুলো অনুধাবন করতে পেরেছে?

http://mzamin.com/details.php?mzamin= OTM3NQ==&s=MQ==

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.