নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোন খুনিই রাত্রি যাপনের মত এই অদ্ভুত ঝুঁকি নিবেনা

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

সাগর-রুনি হত্যাকান্ড নিয়ে অনেক ভেবেছি। পত্রিকা ও টিভির ইসভেষ্টিগেটরি রিপোর্টগুলো খুবই দুর্বল ছিল। একটি টিভির রিপোর্টেতো দেখলাম ঘটনার গভীরে না যেয়ে হয়রানির ভয়ে পলাতক সামান্য বেতনের গার্ড ও সিকুরিটি ঠিকাদারের পিছনে দৌড়ে দু দিন মুল্যাবান এয়ারটাইম নষ্ট করছে। পত্রিকাগুলো একই অবস্থা।

ভাবলাম, আমার কিছু লেখা উচিত।



দু বছর পার হয়ে গেলেও তদন্তকারিরা সাগর-রুনি হত্যাকান্ডের কোন কিনারা করতে সক্ষম হয়নি।

দির্ঘ তদন্তেও কোন ক্লু খুজে পায় নাই পুলিশ। RAB ও CID একাধিক তদন্ত, পুনতদন্ত করেও কিছু পায়নি। হত্যার বিশ্বাসযোগ্য কোন মোটিভও পাওয়া যায়নি। খুনিকে খুজে পাওয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার।

কিছু গোষ্ঠি কাল্পনিক কাহিনী ফেদে এটাকে রাজনৈতিক রঙ দেয়ার আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে গেছে বছরব্যাপি। এজন্য দায়ী অবস্যই ATN বাংলা চেয়ারম্যান নিজেই। লোকটিকে আমার মানসিক অসুস্থ মনে হয়, লন্ডনে একটি পত্রিকায় অকারনেই সাংবাদিক রুনি কে নিয়ে নোংড়া মন্তব্য করে, এই মানসিক অসুস্থ ব্যক্তিটি কিভাবে যে ২টি চ্যানেল চালায় ভাবতে অবাক লাগে।



আমার মনে হয়না এই জোড়া হত্যাকান্ড পলিটিকালি মোটিভেটেড। মাছরাঙ্গা টিভির সাগর এবং এটিএনের রুনির ডেস্ক তন্ন তন্ন করে কোন পেন্ডিং দুর্নিতির ইনভেস্টিগেসন রিপোর্ট পাওয়া যায় নি। এসব টিম ছাড়া একা করা সম্ভব হয় না কখনোই। কোন কাজ পেন্ডিং থাকলে তার সহকর্মিরা বা নিউজ এডিটর অবস্যই জানার কথা, এরকম কিছু হলে তা সারভারে থাকতো বা পোর্টেবল হার্ড্ডিস্কে থাকতো। দুর্মুখরা বলে তার ল্যাপটপে ছিল। এটাও একটা ফালতু কথা। গনমাধ্যমে যারা কাজ করে এদের কে জিজ্ঞেস করে দেখবেন গুরুত্বপুর্ন নাজুক জিনিস কখোনোই ল্যাপটপে রাখা হয় না। কারন এদের প্রায়ই গভীররাতে বাসায় ফিরতে যেয়ে ল্যাপটপ খোয়াতে হয়েছে ছিনতাইকারিদের হাতে। আর থাকলেই বা কি, খুনি কিভাবে শিওর হবে এই রিপোর্টের কপি অন্য কারো কাছে নাই? এইসব ফালতু কাহিনী কারা যে বানায়, কারা যে গেলায়। তবে অনেক শিক্ষিত আবাল এসব সত্য বলে বিশ্বাসও করে।



দু বছর ব্যাপি টিভি ও পত্রিকায় প্রকাশীত অনুসন্ধানী লেখাগুলো পড়ে দেখেছি। খুনিকে পাওয়া তো দুরের কথা, খুনের মোটিভই পাওয়া যায় নি।



আমার ব্যক্তিগত ধারনা এই জোড়া হত্যাকান্ড কোন একক স্যাডিষ্ট উম্মাদের কাজ হতে পারে।

বিদেশেও এই ধরনের মোটিভলেস খুন এই ধরনেরই হয়ে থাকে। খুনির কোন সহকারি থাকে না। একক আততায়ি খুবই আত্নকেন্দ্রিক এবং নিরিহ-ভদ্র টাইপ হয়ে থাকে বলে এদের কে খুজে পাওয়া খুবই দুষ্কর হয়ে দাঁড়ায়। পুলিশের তদন্ত ও ময়না তদন্ত রিপোর্টেও এর সত্যাতা পাওয়া যায়। প্রাপ্ত স্পেসিমেনে একজন অজ্ঞাত ব্যাক্তির ডিএনএ পাওয়া যায় যার ডিএনএ সন্দেহজনক কারো সাথেই মিলেনি।(কালেরকন্ঠ)



আমি মোটামুটি নিশ্চিত যে এটি কোন পেশাদার খুনির কাজ না। খুনি আগেই ডুব্লিকেট চাবি যোগার করে বা অন্য ভাবে ঘরে লুকিয়েছিল। সারা দিন সারারাত কাজের পর ক্লান্ত পরিশ্রান্ত সাগর কে ছুরিকাঘাতে ভুপাতিত করে বেধে ফেলে। তার আগে বা পরে রুনি কে মাত্র একটি ছুরির আঘাতে আহত করেছিল, পরে এই আঘাতেই রুনি রক্তক্ষরনে মারা যায়। খুনি পেশাদার কিলার না নিশ্চিত, কারন সে সাগর কে ২০-২৫টা ছুরিকাঘাত করেছিল, কিন্তু ভাইটাল যাগায় (হার্ট, মেইন আর্টারি) একটাও লাগাতে পারে নাই, আবার মৃত্যু হওয়ার পরও গলা কেটেছে, প্রতিটি আঘাতই আনড়ি হাতের! বোঝাই যায় উম্মাদ পাগলের কাজ।

আরো শিওর হলাম যখন জানা গেল এই স্যাডিষ্ট খুনি খুন করার পর দুই দুইটা লাশের সাথে রাতযাপন করেছে, ঘুমিয়েছে! (খোদ শয়তানেরও মনে হয় এত বড় কইলজা নাই!) সকাল সাতটায় ফ্রেস হয়ে দরজা লক দিয়া ভদ্র ভাবে ল্যাপ্টপের ব্যাগ কাধে ঝুলিয়ে অফিস যাত্রীর মত সিড়ি দিয়ে নেমে গেট দিয়া বের হয়ে গেছে। গার্ড কিছু জিজ্ঞেস করেনি, করার কথাও না। কেউ বের হওয়ার সময় সাধারনত কাউকে জিজ্ঞেস করা হয় না, সুধু ঢুকার সময় সন্দেহ হলে চ্যালেঞ্জ করে।



কোন পেশাদার কোন খুনিই রাত্রিযাপনের মত এই অদ্ভুত ঝুঁকি নিবেনা, পেশাদার আততায়ী কাজ শেষ করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করবে, সাধারনত এটাই হয়।



এই ধরনের একক স্যাডিষ্ট ঊম্মাদ বিদেশেও উচ্চ টেকনোলজি ইউজ করে খুজে পাওয়া যায় না। সিরিয়াল কিলার হলে খুনি হয়তো ধরা পড়ত। আমাদের দেশের পুলিশ এই খুনিকে আর পাবে বলে মনে হয় না। যদিও এক অজ্ঞাত ব্যাক্তির ডিএনএ স্পেসিমেন এখনো হাতে আছে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো নিয়ে ভেবে দেখা দরকার। কিন্তু আমাদের মাথা মোটা তদন্তকারীরা সে দিকে না এগিয়ে নাটকীয়তার খোজ নিচ্ছেন বলেই মনে হচ্ছে।

তবে কথিত স্যাডিস্টই বা নির্বিঘ্নে এমন কাজটি করলো কীভাবে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমাদের মাথা মোটা তদন্তকারীরা সেইরকম দক্ষ ও পেশাদার হয়ে উঠবে সেই সুদিন এখনো আসেনি। তার প্রথমেই অনেক লোক ঢুকতে দিয়ে বেশ কিছু আলামত নষ্ট করে ফেলে।
এধরনের একক খুনিরা খুব নির্বিঘ্নেই কাজ সারতে পারে। কারন অকারন হত্যা, খুনির কোন সহকারি থাকেনা, টাকা-পয়সা, গহনাগাটির প্রতিও লোভ থাকেনা। হতে পার খুনি এই বিল্ডিঙ্গেরই কেউ বা আত্নিয়স্বজন বা অন্য কেউ। মোটিভবিহীন হত্যাকান্ডের কোন কুল কিনারা পায় না তদন্তকারিরা।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

উদাস কিশোর বলেছেন: ভাল বলেছেন ।
অনেকেই কিন্তু বলে থাকেন , এ ঘটনার কলকাঠি অনেক উপর থেকে নাড়ানো ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমিও প্রথম দিকে এরকমই ভেবেছিলাম, পরে প্রকৃত ঘটনা ও খুনির কিছু আচরন দেখে এটাকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে মনে হয়নি।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

রাজ হাসান বলেছেন: উন্মাদ বলি কিংবা স্যাডিস্ট যাই বলি না কেন এটা সত্য যে এই হত্যার রহস্য অনাবৃত হবে কোন একদিন,কিন্তু সেদিন হয়ত দেখা যাবে শাস্তি দেয়ার মত উন্মাদ কিংবা স্যাডিস্ট কিংবা এদের কাউকেই পাওয়া যাবে না।

আর সবচেয়ে ভাববার বিষয় হল একটা মিনিমাম রিপোর্টও এখন পর্যন্ত তৈরী হলোনা যেখানে খুউব গুরুত্বপূর্ন তথ্য কিংবা এমনও কিছু স্বয়ং কর্তাধারীরা স্বীকার করল মিডিয়াতে।
আসলে তদন্ত কাজে ব্যার্থতার জন্য কোনো ধরনের শাস্তির বিধান নাইতো,থাকলে মনে হয় তদন্ত অন্তত ব্যার্থ হত না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাধারন খুনি বা ভাড়াটে খুনি হলে খুনিকে খুজে বের করা সহজ ছিল।
এই জোড়া হত্যার কোন আলামত তো দুরের কথা কোন কারনও খুজে পাওয়া যায় নি। তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করার জন্য পাওয়া যায়নি তেমন গুরুত্বপুর্ন উপাত্ত।

২০১২ শেষের দিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সাতজনকে। তখন নতুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি মখা। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ছিলেন রুনির পারিবারিক বন্ধু তানভীর রহমান।
গ্রেপ্তার দেখানো হয় ২০১২ সালের আগস্টে মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসক নারায়ণ চন্দ্র হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচ শিদেল চোর রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, সাইদ, মিন্টু, কামরুল হাসান ওরফে অরুণকে। একই সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় সাগর-রুনির বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী পলাশ রুদ্র পালকে। মখার পরামর্শে একপর্যায়ে একজন কে জজ মিয়া সাজানোর প্রকৃয়াও চলে, কিন্তু সরকারে উচ্চ পর্যায়ে থেকে প্রবল বিরোধিতা থাকায় 'জজ মিয়া' র চিন্তা বাতিল করা হয়।

ওই সময় ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ফ্ল্যাটের আরেক নিরাপত্তাকর্মী হুমায়ুন কবীর ওরফে এনামুলকে ধরিয়ে দিলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। গত বছর র‌্যাব এনামুলকেও গ্রেপ্তার করে; যদিও প্রথম দিকে দুই নিরাপত্তাকর্মীকেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর কিছু না পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিল ডিবি।

এই আট আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাদের ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করতে আমেরিকা পর্যন্ত পাঠানো হয়েছিল।
তবে সব কিছুরই ফল হয় শূন্য।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ৪৮ ঘণ্টার হিসাব এখনও খুনিদের বাঁচাতে চায়
সরকার ব্যর্থ কে নেবে এর দায়

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডাকাতির জন্য খুন বা কোন মহলের ভাড়াটে খুনি হলে ৪৮ ঘন্টার আগেই খুনিকে খুজে বের করা যেত। ঘটনাস্থল গ্রীন সুপার মার্কেটের পেছনে পশ্চিম রাজাবাজারের মোবাইল বিটিএস এর সেই শেষ রাত্রের সকল মোবাইল কল তন্ন তন্ন করেও সন্দেহজনক কোন কথা পাওয়া যায়নি।

খুনিদের বাঁচাতে চায়?

খুনি তো দুরের কথা, খুনের কারন, খুনের মোটিভ এসব কিছুই পাওয়া যায় নি।
বহুল আলোচিত এটিএন বাংলা চেয়ারম্যানকে একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল র‍্যাব ও ডিবি, এটিএন বাংলা কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছিল কয়েক দফা। কিন্তু কোন ক্লু পাওয়া যায় নি।

সরকার ব্যার্থ এইটা সরকার মেনে নিছে।
কয়েক শ মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রযুক্তির ব্যাপক সহায়তা নিয়েও কিছু পাওয়া যায় নি। আদালতের নির্দেশে তদন্তভার গ্রহণ করে র‌্যাব। ২০১২ সালের ২৬ এপ্রিল কবর থেকে নিহত দম্পতির লাশ উত্তোলন করে সংগ্রহ করা হয় ভিসেরা ও ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা। এরপর দুই দফায় ডিএনএ নমুনা পাঠানো হয় যুক্তরাষ্ট্রে। রক্তমাখা জামাকাপড়, বঁটি, ছুরি, মোজা ব্যবহার করা হয় ডিএনএর আলামত হিসেবে।
২০১২ সালের ডিসেম্বরে একটি ডিএনএ রিপোর্টে রুনির কাপড় থেকে তৃতীয় এক ব্যক্তির পূর্ণাঙ্গ ডিএনএ প্রফাইল পাওয়া যায়। কিন্তু ১১৬ জন সন্দেহভাজন ব্যাক্তির ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মেলেনি সেই ডিএনএ প্রফাইল।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০২

রন৬৬৬ বলেছেন: Compulsory installation of closed circuit tv camera in the multi-storied flats will solve the problem.

২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
True.

installation of cc tv camera in the entrance and exit area is good idea.

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯

রাজ হাসান বলেছেন: হত্যার কারন যাই হোক না কেন কিন্তু ঘটনাস্থলে খুনের আলামত খুজে পাওইয়া গেল না এটাই কিন্তু বলে দেয় যে খুনী উন্মাদ না।সে অত্যন্ত ভালভাবেই সজ্ঞানে হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছে।



এরকম কত হত্যাকান্ডের বিচার কাজ যুগের পর যুগ ঝুলে আছে,আসামী আছে বলে বিচারকও পরিবর্তন হইতেছে।আর সাগর রুনিরতো আসামীই নাই এর আবার কি বিচার হবে???আদতে তদন্তে ব্যর্থ হওয়া এটাই প্রমান করে যে বিচারেরও দরকার নাই আসামীরও দরকার নাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঘটনাস্থলে খুনের আলামত খুজে পাওয়া গেছিল ঠিকই। ছুরি, হাতের ছাপ, পায়ের ছাপ, ইত্যাদি ..

খুনি নিশ্চিতভাবেই উম্মাদ
সাগর মরে যাওয়ার পরও ২০-২৫টা ছুরিকাঘাত করেছিল, এতে ছুরির বাটও ভেঙ্গে গেছিল। ভাঙ্গা ছুরি দিয়ে আবার গলাও কেটেছিল। এর পরও সারারাত এই ঘরেই ঘুমাইছে সকাল না হওয়া পর্যন্ত! উম্মাদ ছাড়া কি বলা যায়?

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

রাজ হাসান বলেছেন: ভাই উন্মাদ হইলে আরো হত্যাকান্ড কি ঘটত না???

নাকি শুধু তাদের দুইজনের মৃত্যুর জন্যই কি উন্মাদ হয়েছিল???যাদি তাই হয়ে থাকে তাহলেতো অবশ্যই কোনো মোটিভ ছিল।

আর খুনিকে উন্মাদ বলে কি এমনটাই বোঝাতে চেয়েছেন যে তার মানসিক কোনো ভারসম্য ছিলনা??এটা মোটেও ঠিক হবে না খুনিকে উন্মাদ বলে চালানো।

এরকম কত হত্যাকান্ডের বিচার কাজ যুগের পর যুগ ঝুলে আছে,আসামী আছে বলে বিচারকও পরিবর্তন হইতেছে।আর সাগর রুনিরতো আসামীই নাই এর আবার কি বিচার হবে???আদতে তদন্তে ব্যর্থ হওয়া এটাই প্রমান করে যে বিচারেরও দরকার নাই আসামীরও দরকার নাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকার ব্যার্থ! এটা সবাই জানে। সরকারও মেনে নিছে।

উন্মাদ হইলে আরো হত্যাকান্ড কি ঘটত না???
না।

আরো হত্যাকান্ড ঘটতো যদি সে সিরিয়াল কিলার হতো

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

লিংকন১১৫ বলেছেন: যেহেতু ল্যাপটপ টা নিয়েগেছে সেহেতু আমরা ধরে নিতে পারি লেপি তে এমন কিছু ছিল যা কিনা খুনির জন্য বা অন্য কারোর জন্য ভিতিকর ।
হয়তো তারা ভেবে ছিল ইনফর্মেশন তেমন বেশি গুরুত্ব পূর্ণ না তাই তারা অন্য কোথাও রাখে নি ।
বা বেশি সেন্সেটিভ হওয়ার কারনে তারা কাউকে জানায় নি ।
আর খুনি যখন বাসায় ঢুকেছে তখন সে অবশ্যই তার ফিঙ্গার প্রিন্ট রেখে গেছে
সে ফিঙ্গার প্রিন্ট কোথায় ? আর যদি ফিঙ্গার প্রিন্ট না রেখে যায় তাহলে সে অবশ্যই প্রফেশনাল খুনি ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার মনে হয় ল্যাপটপ টা নিয়ে গেছে খামখেয়ালি ভাবেই।
রুনিরটা নেয় নি, ল্যাপটপের পাসে পোর্টেবল হার্ড্ডিস্ক, পেন ড্রাইভ, নেয় নি।
ডেক্সটপের হার্ড্ডিস্ক ও খুলেনি! ইনফো তার কাছে গুরুত্ব পায় নি বোঝাই যায়।

খুনি তার ফিঙ্গার প্রিন্ট রেখে গেছে অবস্যই। সধু ফিঙ্গার প্রিন্ট না, হাতের ছাপ, পায়ের ছাপ, DNA সবই রেখে গেছে।

কিন্তু কিন্তু ১১৬ জন সন্দেহভাজন ব্যাক্তি কারো সাথেই মিলেনি।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সবই ফালতু,

আমার মনে হয় শরিরে ডি এন এ নাই এমন কাউকে ইন্তারোগেসানে নেয়া উচিৎ

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ফালতু আবস্য আপনার মন্তব্যটি

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৭

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: পড়লাম। ধন্যবাদ।

তবে আমার হতাশাটা এই খুন নিয়ে স্পেসিফিক নয়।
কমন হতাশা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.