নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা কি এসিড টেষ্ট?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯



বসুন্ধরা .. আসিয়ানসিটি যাদের শতকোটি টাকার প্রজেক্ট রিজওয়ানারা মামলা করে হাইকোর্টের মাধ্যমে বন্ধ করে দিয়েছে তারাই রিজওয়ানাদের সায়েস্তা করার জন্য একটা হুশিয়ারি দিয়ে এসিড টেষ্ট করলো। পাবলিক রিয়েকশান, পুলিশ এক্টিভিটি কেমন সেটাও দেখলো।

শার্ট ছিরেছে প্রথমদিন গাড়ীতে উঠানোর সময় ধাক্কাধাক্কিতে। পুলিশের হাতে ইনফরমেশন ছিল, তা না হলে তাকে আটকালো কেন?

পুলিশ র‍্যাবের ব্যাপক তৎপরতায় কিডন্যাপারদের মুভমেন্ট আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।

নীল মাইক্রোবাস ঢাকার দিকে গেছে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে দ্রুততার সাথে। টোলপ্লাজার ভিডিওতে। পুলিশ যথেষ্ঠ এলার্ট ছিল যে কারনে ভিক্টিম একা মুভ করেও পুলিশের চোখ এড়িয়ে বাসা পর্যন্ত যেতে পারে নাই।





The blue microbus crossed the toll plaza of Mayor Hanif Flyover at 2:53pm



ভিক্টিম এবি সিদ্দিক সাহেব কে হত্যা করা বা ছেড়ে দেয়া ছাড়া অপহরনকারিদের আর কোন উপায় ছিল না।

কিডন্যাপারদের মোটিভ আরো নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরো কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে হয়তো।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

আলী খান বলেছেন: দেখি কোন দিকের পানি কোন দিকে যায়>>>>>>>>...

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোটিভ আরো নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরো কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: politics

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
politics?

Kidnapping but demanding no ransom!
real motive Finding may be difficult.

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: শুরুতেই খটকা, কোন অপহরণকারী সাদা মাইক্রোবাস ব্যবহার না করে নীল মাইক্রোবাস ব্যবহার করল কেন? পুলিস/প্রত্যক্ষদর্শীরা যেন সহজেই চিনতে পারে এবং উদ্ধার অভিযান সফল হতে পারে - এটা অপহরণ পরিকল্পনার অংশ ছিল মনে হয়!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সাদা, এশ কালার বা আকাশী রঙের মাইক্রো হলেও আপনি বলতেন এটা হল কেন?

নীল রঙ হওয়ার পরও অনেক নীল মাইক্রো চেক করার পরও চট্টমেট্রো গাড়ীটি পুলিশ এখনো খুজে পায় নি।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

আই ঠগ বলেছেন: চোরাবালিতে ডুবে যাবে নাতো তদন্ত ???

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: দেখা যাক ....

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

হাদী নয়ন বলেছেন: পুলিশ তাকে চিনতে পারেনি এটা সব পত্রিকাতেই এসেছে,আর ঢাকায় এমন রুটিন চেক পুলিশের নিত্য দিনের ঘটনা,তারা ২টা গাড়ি দেখলেই থামায় তা হলো সিএনজি আর মটরসাইকেল।আপনি যে কেনো ভুলভাল লিখছেন বুঝতে পারলাম না,বা আপনি এতো ছোটো কোরে কি বুঝাতে চান আপনার দায়িত্ব শেষ?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এমন রুটিন চেক পুলিশের নিত্য দিনের ঘটনা সত্য।
তবে vip অপহরন ঘটনার পর তারা অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক বেশী এলার্ট ছিল।
একজন কন্সটেবল ডিউটির আগে একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি দেখে মনে রেখে ৪-৫ ঘন্টা পর আধো অন্ধকারে পরিচিত একজনকে তাৎক্ষনিক চিনে ফেলা অসম্ভব।

নামে মিলে যাওয়ার পর উর্ধতন অফিসারকে ফোন করলে তাকে পর্যাপ্ত প্রহরা দিয়ে সিএঞ্জি সহ ধানমন্ডি থানায় নিয়ে আসতে বলা হয়।
এখানে কোথাও কর্তব্যে অবহেলা হয়নি।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

টেকনিসিয়ান বলেছেন: রানা প্লাজার আশে পাশে ২৪ঘন্টা ধরে কারফিউ সৃষ্টিকরে কাউকে ঘেষতে না দেওয়ার পর হঠাৎ করে ঝলমলে নতুন পোষাকে রেশমা আবস্কিার.....

সমকাল পত্রিকার মতে-অপহরণকারীরা আনসার ক্যাম্প এলাকায় আবু বকর সিদ্দিককে চোখ বাঁধা অবস্থায় ছেড়ে দিয়ে যায় বলে তিনি জানিয়েছেন। তবে ঘটনার সময় ওই এলাকায় অবস্থানকারী কেউ তা লক্ষ্য করেননি। আনসার ক্যাম্প মার্কেটের নিরাপত্তা কর্মী রবিউল ইসলাম সমকালকে জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত তিনি ও আরেক নিরাপত্তা কর্মী শাহীন দায়িত্ব পালন করেন। রাত ১২টার দিকে ওই এলাকায় যানবাহন ও লোকজনের চলাচল ছিল। কিন্তু কাউকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যেতে তারা দেখেননি। অবশ্য রাত সোয়া ১১টার দিকে টহল পুলিশ এসে রাস্তার সব চায়ের দোকান ১২টার আগেই বন্ধ করার নির্দেশ দিয়ে যায়। এ কারণে দোকানপাট সব তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। তাহমিদ ফুড কর্নারের মালিক শাওন সমকালকে একই তথ্য জানান।

প্রতিদিন চায়ের দোকান খোলাই থাকে তবে ঐদিন পুলিশ এসে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়ে যায়.............

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুধু সন্দেহ!

আমার মনে হয়না রেশমা ষ্টোরী সরকারের তৈরি।
রেশমা ষ্টোরীর কোন পলিটিক্যাল ভ্যালু নেই, আওয়ামীলীগের ১ পয়সারও উপকার নেই।

সেনাবাহিনীর ৯বম পদাদিক ডিভিশনের ইউনিটটি রেশমা ষ্টোরী মত কাহিনী তৈরি করার ঝুকি নিবে না কোন কারনেই। কারন সেখানে সেনাবাহিনী চেয়ে বেসামরিক লোকজন বেশী ছিল। সেখানে ফায়াব্রিগেডের শত শত সদস্য ছিল, তাদেরকে সেনাবাহিনীর বাড়াবাড়ির কারনে সুরুতেই অসন্তষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে, আরো ছিল রিকুজিশন করে আনা বেসরকারি এস্কাভেটর যন্ত্রচালক, ট্রাক চালক, ছিল স্থানীয় শ্রমিকরা। আর সংখায় কম হলেও সাংবাদিকরা ছিল, লাইভ ব্রডকাষ্টিং ইউনিটও ছিল।
এত বৈরি লোকজনের সামনে দিন দুপুরে এত বড় জালিয়াতি করা একপ্রকার অসম্ভব! যেখানে এই জালিয়াতির কোন পলিটিকাল ভ্যালু নেই বললেই চলে।
Click This Link

পুলিশ সাধারনত ১১টার দিকে নিয়মিত চাদা নিতে আসে, চাদা কম দিলে বন্ধ করার হুমকি দেয়।
"চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে দিল" একথার মানে কি?
রাত ১১টায় আধো অন্ধকারে একজন কে নামিয়ে দেয়া কোন ব্যাপার না। এটা দিনের বেলায়ও সম্ভব।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমার মনে হয়না এটি সাজানো।
এবি সিদ্দিক ছাড়া পাওয়ার পর পুলিশের আগেই সাংবাদিকদের সাথে তাৎক্ষনিক ভাবে কথা বলেছেন, অনেক্ষন বলেছেন। রিজওয়ানাকেও বাধা দিতে দেখিনি, পুলিশেরাও তাকে আগলে রাখেনি। কোন লুকচুরি দেখা যায়নি।

সাংবাদিক সম্মেলনেও সাংবাদিকরা এবি সিদ্দিককে অজস্র প্রশ্ন করেছেন, বাসায়ও একাধিক চ্যানেলের সাংবাদিককে আলাদা ভাবে দির্ঘ একান্ত ইন্টারভিউ দিয়েছেন। সাবলিল ভাবে, সন্দেহ করার মত কোন কিছু পাওয়া যায় নি। এত কথার ভেতরে দুএকটি ভুলভাল হতেই পারে। আমার নিজ বিবেচনায় এটাকে সাজানো ঘটনা মনে হয় নি।

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৪৯

@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: সিদ্দিকী এইদেশের একজন চেটের বাল ছিল।

ধন্যবাদ আপনার জ্ঞানগর্ব লেকার জন্য।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বাঙ্গালির দোষ একটাই সবকিছুর মধ্যে পলিটিক্স খুজে।

এবিসিদ্দিক এমন কোন চেটের বাল না সত্য।
এই কথা অপহরনকারিরাও বলেছিল - "তুই এমন কি হইয়া গেছস যে তোরে নিয়া এত মাতামাতি সব চ্যানেলে"।

আবাল বিম্পির ছাগলগুলো মাইক হাতে নিয়ে কি কি বলল না বলল এইসব আমি এক পয়শাও গুরুত্ব দেই না।

কিডন্যাপারদের সাম্ভাব্য মোটিভ -

১। তিন বার চ্যালেঞ্জের পরও পরিবেশবাদিদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের 'আসিয়ানসিটি বাতিল' রায়। এতে জামাতি সংস্থাদের পরিচালিত বিশাল প্রজেক্টটি পথে বসে পরে।

২। ধানমন্ডি মাঠের আওয়ামী ছত্রছায়ায় জবরদখলকারি অবকাঠামো নির্মানকারিদের বিরুদ্ধে পরিবেশবাদিদের শক্ত ভাবে মামলা লড়ে পক্ষে রায় আদায়। Click This Link

এইসব প্রভাবশালি ভুমিদশ্যু বা জবরদখলকারিদের আক্রোশ .. এদের কেউ এই পরিবেশবাদিদের শক্ত আইনি লড়াই থামানো বা গতি কমানোর জন্য এই অপহরনের মাধ্যমে একটা থ্রেট দিল।

কিডন্যাপারদের মোটিভ নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরো কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজাকার পরিবার বা বিম্পি পন্থি হলেও ....
চূড়ান্ত বিচারে রিজওয়ানা গং সরকার তথা স্ট্যাবলিশমেন্টের বিপক্ষের শক্তি হিসাবে বলা যাছে না।

পরিবেশবাদিদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের 'আসিয়ানসিটি বাতিল' রায় ও ধানমন্ডি মাঠের আওয়ামী ছত্রছায়ায় জবরদখলকারি অবকাঠামো নির্মানকারিদের বিরুদ্ধে রিজওয়ানাদের শক্ত ভাবে মামলা লড়ে পক্ষে রায় আদায়।

এই দুটি বহুল আলচিত ইস্যুতে রিজওয়ানা হাসানের অবস্থান গণমানুষের পক্ষেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.