নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শারমিন! এইসব ফরমায়েসি লেখা খুনিদেরই উৎসাহিত করবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২২

শারমিন! এইসব ফরমায়েসি লেখার কোন গুরুত্ব নেই। এইসব আবর্জনা বাঁশের কেল্লায় পাওয়া যায়।

৭১ এ তোমার বয়স কত ছিল? যে ২৭ সে মার্চ জিয়ার ভাষন শুনে মুগ্ধ হয়ে গেলে! ফালতু!

কিভাবে ফরমায়েসি মিথাচার করতে গিয়ে জেলহত্যার খুনিদের সাফায় গাইলে, নিজ বাপের খুনিদের কথা ভুলে গেলে! ৪৩ বছর পর, মায়ের মৃত্যুর মাত্র অল্পদিন পর এই ফরমায়েসি লেখা লিখলে। ৬ মাস আগেও মা বেঁচে থাকলে এই মিথ্যাচার লিখায় মায়ের রেফারেন্স টানার জন্য মা জোহরা তাজউদ্দীনের হাতে থাপ্পোর খেতে।

পাকিস্তানি হানাদার আর্মি অফিসাররা যে কথা বলার সাহস পায়নি সেই মিথ্যাচার করে বসলো তাজউদ্দিন কন্যা। এত হিংসা এত বিদ্বেষ কিভাবে যে মনে পুষে রাখলে?

তুমি কি ভুলে গেছ যে মুজিব হত্যাকারি ও জেলহত্যাকারিরা একই গোত্রের? একই নেতার নির্দেশে!



এরচেয়ে জল্লাদ টিক্কা খান ভাল বলেছিল, স্পষ্টভাবেই



একটি সংবাদ সম্মেলনে -

"আমি নিজে ওয়ারলেসে শেখ সাহেবকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে শুনলাম, আমরা তাকে সন্ধার পর থেকে বাড়িটি নজরে রাখছি। কারণ, শেখ সাহেবের কণ্ঠস্বর আমি ভালো করেই চিনতাম। এ ঘোষণা তখন দেশদ্রোহিতার শামিল ছিল। সেক্ষেত্রে শেখ সাহেবকে গ্রেপ্তার করা ছাড়া আমার কোনো বিকল্প ছিল না"। -টিক্কা।



এই ওয়ারলেস ঘোষনার রেকর্ড ও স্ক্রিপ্ট একটি ইপিআর এ এবং আরেকটি চট্টগ্রামে জহুর আহমদ ও অন্যান্নদের এর কাছে পৌছায়, যাতে করে তা চট্টগ্রাম বেতার সহ অন্যান্ন মুক্ত বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হতে পারে, যদিও আতঙ্ক ও বিশৃক্ষল চট্টগ্রামে তা জহুর আহমদ এর কাছে না এসে এম, এ, হান্নান এর কাছে পৌছে।



যে লোক প্রাণ দিয়ে দেশকে ভালোবেসে গিয়েছেন তাঁকেই আজ তার পিতার খুনিদের ফরমায়েসে এই মহান নেতাকে বিতর্কিত করতে বাধছে না শারমিনদের।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৮

হ্যারিয়ার-৩ বলেছেন:
তার বাবা যা কোনদিন দাবী করেননি আজ মেয়ে লোকমুখে শুনে তাই দাবী করে বসেছেন।

দেশের দুঃসময়ে নতুন আরেকটি অপ্রয়জনিয় বিতর্কের বোঝা এই প্রজন্মের ঘাড়ে তুলে দিলেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শারমিনরা কার ফরমায়েসে এইসব লিখেছে সময়ই বলে দিবে।
বঙ্গবন্ধু ঘাতক, মিশরের ব্রাদারহুড (জামাতের ফিলসফার) লিঙ্ক পাওয়া গেছে।

যদিও ব্যাক্তিআক্রমন আমার ঘোরতরো অপছন্দ।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

তিক্তভাষী বলেছেন: বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস। এই লিঙ্কে ওদের জরুরী ফোন নম্বরগুলো দেয়া আছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কোথাও আগুন লাগলো না কি?

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৭

উপপাদ্য বলেছেন: ভাই সত্যটা তাইলে বাংলাদশে শুধু লেডি হিটলারই বলে মনে হচ্ছে।


এই যেমন,
শাপলা চত্বরে হুজুরেরা সবাই রং মেখে শুয়ে পরেছিলো।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেডি হিটলারই সঠিক প্রমানীত।

গোলাপিদের মিথ্যা রূপকথা রচনা ঈশপকেও হার মানায়!
রূপকথা কারা রচনা করছে?

প্রথমে - ৩০০০ (বিম্পির দাবি)
তারপর - ২,৫০০ (বিম্পির গায়েবানা জানাজা, যদিও হেফাজতের প্রত্যাক্ষান)
এরপর - ১২৬ (আদিলুর)
এর কিছুদিন পর - ৬১ ( কিন্তু নাম প্রকাশে অসম্মতি)

এই আদিলুর-বিম্পি গং একের পর এক বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে মানবধিকারের নামে উদ্দ্যেশ্যমুলক মিথ্যাচার করে যাচ্ছে নির্লজ্জ বেহায়ার মত!
Click This Link

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:০৫

রাফা বলেছেন: কাদের সিদ্দিকি, মেজর জিয়া, আ স ম রব যদি পথভ্রস্ঠ হোতে পারে- শারমিনরা তো কিছুই নয়, স্বার্থের বিনিময়ে।যা খুশি লিখতেই পারে এতে ইতিহাস বিন্দুমাত্র পাল্টে যাবেনা।
যা ঘটে গেছে তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো সাধ্য নেই বদলে দেবার।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোল পালটানো কাদের সিদ্দিকি, জিয়া, আ স ম রব ও রিপিদের ধিক্কার!

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
Click This Link

http://www.samakal.net/2013/07/23/7512

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

এই আমি সেই আমি বলেছেন: তাজ উদ্দীন আহমেদের মৃত্যুর সময় রিপির বয়স ১১ আর ৭১ এ তার বয়স ৬/৭ । সে বেতারে জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ শুনে অনুপ্রাণিত হয় আর সে স্বাধীনতার ইতিহাস লিখে , বংগবন্ধু স্বাধীনতা চেয়েছিল কিনা ।
সে আমেরিকার ডলারের মত তার পিতার ছবি ও টাকায় উঠাতে চায় । তার এই বই বর্তমানে তারেক রহমানের কনসেপ্টের সাথে যায় । কিন্তু তারেকের মাতা খালেদা জিয়া এই সেদিন মুক্তিযুদ্বে বিশেষ অবদানের (?)জন্য সম্মাননা প্রাপ্তির সভায় উল্লেখ করেছেন রিপির পিতারা থিয়েটার রোডে ঘুমিয়েছে আর জিয়া দেশ স্বাধীন করেছে ।

অপ্রাপ্তির যন্ত্রনায় ক্ষুব্দ হলে এ রকম ভারসাম্য হারানো নতুন কিছু নয় । রব , অলি , কাদের সিদ্দিকি এমনকি সাংবাদিক এবিএম মুসাও কোন মেরুতে অবস্থান নেন আমাদের কাছে অজানা নয় ।
জোহরা তাজুদ্দীন জীবদ্দশায় আওয়ামীলীগের ১ নং প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন । শেখ হাসিনা তাকে সব সময় যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন করেছেন । বোনকে এমপি আর ভাইকে মন্ত্রী বানিয়েছেন ।

শোনা যায় শেখ সেলিম সোহেল তাজকে অপমান করেছেন । এটা শেখ হাসিনার জন্য ছিল উভয় সঙ্কট । এর জন্য শেখ হাসিনা যথেস্ট বিব্রত । শেখ সেলিমকে এখনও সাইড লাইনে বসিয়ে রেখেছেন । সোহেল তাজকে মন্ত্রী রাখার জন্য যথাসাধ্য চেস্টা করেছেন । দীর্ঘদিন তার পদত্যাগ পত্র ঝুলিয়ে রেখেছেন , দেশে আসলে মন্ত্রীর প্রোটকল দিয়েছেন । শেষ পর্যন্ত রিমিকে এমপি বানিয়েছেন ।

তারপরও আপনার ক্ষোভ প্রশমিত হল না । আর সে কারণে আপনি এখন যাদের হাতের ক্রীড়নক তারা কিন্তু আপনার বাবার অবদান স্বীকারই করেনা , সেলুকাস আপনার বাবার হত্যাকারীদের সাথে মিলে যায় আপনার বক্তব্য ।


২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
এই আমি সেই আমি ভাল বলেছেন।

রিপি এখন যাদের হাতের ক্রীড়নক তারা কিন্তু ওনার বাবা (তাজুদ্দীনের) অবদান স্বীকারই করেনা।

সেলুকাস আপনার বাবার হত্যাকারীদের সাথে মিলে যায় আপনার বক্তব্য ।

০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৮:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা ওনার বাবার হত্যাকারিদের বক্তব্যের সাথে মিলে যায়।

৮| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৮:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিনি আজ একটি পত্রিকায় বলেছেন -

অনুষ্ঠানে আমাকে বিভিন্নভাবে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে- আপনি কি করে জানলেন, মুজিব বাহিনী আপনার আব্বুকে অ্যাটাক করতে এসেছিল। আপনিতো তখন অনেক ছোট। আমার জবাব ছিল, আমার বয়স তখন এগারো। এটা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলবেন এটা কি করে হয়? কথা হচ্ছে, তখনকার এসব ঘটনাতো ১৯৮৫-৮৬ সালে প্রকাশিত লেখক মাঈদুল হাসান রচিত মূলধারা একাত্তর বইয়ের মধ্যেই আছে।

এছাড়া সমপ্রতি ইউপিএল থেকে প্রকাশিত রোড টু লিভারেশন সিরিজে ড. কাইয়ুম খান লিখেছেন, মুজিব বাহিনীর সে সময়ের নানা ষড়যন্ত্রের কথা; তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের কথা। তার মানে এটা তো কোন দলকে অ্যাটাক করা নয়। স্বাধীনতা যুদ্ধ করতে গিয়ে তাজউদ্দীন আহমদ ও তার সহকর্মীদের কি ধরনের বাধা অতিক্রম করতে হয়েছে- এটা তো সেই সত্য।
একদিকে ছিলেন খন্দকার মোশতাক, অন্যদিকে লাখ লাখ শরণার্থীর চাপ। একদিকে আওয়ামী লীগের একাংশ চেয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর স্বীকৃতির দরকার নেই, তারা এসে দেশ স্বাধীন করে দিক। অন্যদিকে সিআইএ’র সঙ্গে খন্দকার মোশতাকের নানা ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের ইতিহাসে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সবচাইতে মর্যাদাশীল চুক্তিটিও সম্পন্ন হয় তাজউদ্দীন আহমদের দূরদর্শিতার কারণে? সেখানে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র রূপে বাংলাদেশের স্বীকৃতি অর্জন এবং বাংলাদেশ সরকার যখন চাইবে তখন ভারতের সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে চলে যাবে তা উল্লেখ ছিল। এতকিছু অতিক্রম করে একটা স্বাধীনতা অর্জন কোন খেলার কথা নয়। এটাই ছিল আমার মুখ্য বিষয়। কেউ যদি সেটা স্বার্থের দিকে দেখে তাহলে তো খুব ভয়াবহ ব্যাপার। মানুষকে তো তার দৈন্যতার ঊর্ধ্বে উঠতে হবে।

আমি পাঠককে অনুরোধ করবো- প্লিজ, আপনারা পুরো বইটি পড়ুন। ডোন্ট রিড টিটস এন্ড বিটস। এই বইতে ব্যারিস্টার আমীরুল ইসলাম, সে সময় এনা’য় কাজ করতেন সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ মাহমুদ উল্লাহ, গোলাম মোরশদ এবং প্রকৌশলী নূরুল হকের স্ত্রীসহ আরও অনেকের সাক্ষাৎকার রয়েছে। যাদের সাক্ষাৎকারে সে সময়ের অনেক ঘটনার প্রত্যক্ষ বর্ণনা রয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.