নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিতর্কিত ড.পিয়াস করিম।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

পিয়াস করিম, একজন টকশো তারকা। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাধারন অধ্যাপক, এতদিন আমেরিকায় শিক্ষকতা করেছেন, কিছুদিন আগে ফিরে এসে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে যোগ দেন।
পিয়াস করিম পারিবারিক ভাবেই স্বাধিনতা বিরোধী বলয়ে বড় হয়েছেন। বাবা এমএ করিম ও নানা জহিরুল হক (লিল মিয়া) ছিলো কুমিল্লায় শান্তি কমিটির নেতা। দালালি গুরুতর পর্যায়ে যাওয়ায় একাত্তর সালে লিল মিয়া এবং এমএ করিমের বাসায় গ্রেনেড হামলা করে মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযুদ্ধের পর এমএ করিমকে দালালির অপরাধে দালাল আইনে গ্রেফতার করা হয় এবং অনেকদিন সে কুমিল্লা কারাগারে বন্দী থাকে। এসময় ধূর্ত পিয়াস করিম তার বাবাকে বাঁচাতে ছাত্রলীগে যোগ দেয়। পরবর্তিতে যোগ দেয় বাম রাজনীতিতে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার পর একসময় তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটিরও সদস্য ছিলেন। মুলত আনু মোহাম্মদের এই তেল-গ্যাস কমিটির ছায়াতলেই প্রথম টকশো করার সুযোগ পান। এরপর থেকেই তিনি বিভিন্ন চ্যানেলের টকশো ‘র পরিচিত মূখ হয়ে ওঠেন, পরে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির কথা ভুলেগিয়ে বিম্পি-জামাত তোষন সুরু করেন।

একজন টকশো তারকা হলেও হাইলাইটে আসেন গণজাগরণ মঞ্চের সময়ে। উলঙ্গ ভাবে যুদ্ধাপরাধ বিচার বিরোধী মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। চ্যানেল ৭১ এ যুদ্ধাপরাধী ও স্কাইপ হ্যাকারদের সাফাই গাইতে যেয়ে চরম ধরা খেয়েছিলেন শাহারিয়ার কবিরের হাতে, আর ছিলেন ছিলেন ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত। রাগে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলেন পিয়াস, বললেন “আগে জানলে এখানে আসতাম না”।
সাহাবাগ গণজাগরণ তুঙ্গে থাকাকালিন জামাতি পক্ষে জনমতের বিরুদ্ধ মন্তব্য করতে থাকায় বিভিন্ন টকশোতে নাস্তানাবুদ হতে থাকেন। কয়েক মাস আগে একাত্তরের উপস্থাপক সামিয়া রহমান অধ্যাপক পিয়াস করিমকে প্রশ্ন করেছিলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক শেয়ার হোল্ডার গরিব নারীরা কখনই লাভের অংশ পান না। তাহলে তারা ওই ব্যাংকের মালিক থাকেন কীভাবে? পিয়াস করিম সচেতনভাবে এই প্রশ্নের এড়িয়ে গেলে সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম কিছু বলেন। এতে তার ওপর চটে বসেন, ক্ষিপ্ত হয়ে ঢাকাইয়া রিকশাওয়ালাদের মতো ঝগড়া করতে থাকেন এই অধ্যাপক। ইউনূস সাহেব তার ৮ লাখ নারী ঋণগ্রহিতাকে গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক বানিয়েছেন এটা নাকি একটা ফিলোসফি? নাইমুল ইসলাম কিছু বললে অধ্যাপক সাহেব ‘মিথ্যা বলছেন’ ‘মিথ্যা বলছেন’ বলে চেঁচাতে থাকেন এবং নাঈমুলকে ‘বাজে সাংবাদিক’ বলে মন্তব্য করেন। নাইমুল তার পাশে থাকলে নিশ্চিত ডঃ পিয়াস গায়ে হাত তুলতেন! এই টকশোজীবী অধ্যাপক RTV, এনটিভি, দিগন্ত চ্যানেলগুলোতে প্রায় প্রতিরাতে সরকার দলের মন্ত্রী-নেতাদের বিভিন্ন উপদেশ দিয়ে থাকেন। তাদের কাণ্ডজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেন। কিন্তু এই অধ্যাপক সেদিন নিজে একটি অনুষ্ঠানে যে আচরণ করেছিলেন তা শুধু দৃষ্টিকটূ নয়, অসোভনও।

গণজাগরণ মঞ্চের সময়ে। উলঙ্গ ভাবে যুদ্ধাপরাধ বিচার বিরোধী মন্তব্য করে আক্রান্ত হতে থাকেন বিভিন্ন দিক থেকে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা হয়। গতবছর জামাত-শিবিরের বিরামহীন নাসকতার সময়কালে তার বহুতল এপার্টমেন্টের সামনের রাস্তায় একটি ককটেল ফুটলে বিম্পি-জামাত পক্ষের পত্রিকাগুলো ও চ্যানেল একে তার বাসায় বোমা হামলা বলে দাবি করতে থাকে।
এরকম অবস্থায় তার পাশে এগিয়ে আসে বিএনপি। তিনিও এগিয়ে যান বিএনপির পাশে। বিএনপি-জামাত নেতাদের সংগে জনসভায় এক মঞ্চেও উঠতে শুরু করেন ড.পিয়াস করিম। বিএনপির দলিয় সংবাদসম্মেললেও তাকে দেখা যেতে থাকে প্রায়ই। টকশো ‘র আলোচনায় সরাসরি কথা বলতে শুরু করেন বিএনপির পক্ষে। এমন আলোচনা, মঞ্চে ওঠা …নিয়ে শুভাকাংখী বুদ্ধিজীবিরা অনেকেই তাকে সতর্ক করেছেন। কিন্তু তাকে অবস্থান পরিবর্তন করতে দেখা যায়নি। হয়ত ক্রমাগত আক্রমণের মূখেও দলবাজী পরিবর্তন করতে পারেন নি। ইদানিং দূ ‘একটি অনুষ্ঠানে সামান্য কারণে অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়ছিলেন ড.পিয়াস করিম। এটা শারীরিক কোনো সমস্যার কারণে হচ্ছিল কিনা, ঠিক জানা যায়নি।
পিয়াস করিম সাহেব এইতো মাত্র একহপ্তা আগে বিদেশে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লবি করে গেছেন। ওয়াসিংটনে জামাতি লবির সাহায্যে বিএনপির নেতাদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশবিরোধী সেমিনারে আযোজন করে, সেমনারে আমন্ত্রিত মার্কিন ডিপুটি সেক্রেটারি অব স্টেট বক্তৃতার একপর্যায়ে মৌলবাদি মিলিট্যান্ট দমনে বাংলাদেশ সফল ইত্যাদি বলতে থাকলে জবাবে পিয়াস উত্তেজিত হয়ে তীব্র ভাবে এর বিরোধিতা করেন।

মৃত ব্যক্তির নামে খারাপ কিছু বলতে নেই, তবু বলতে হয় -
আমৃত্যু পিয়াস করিম রাজাকার, আলবদর ও স্বাধীনতাবিরোধীদের দালালি করে গেছেন। পিয়াস ছিলো বাংলাদেশের এক বুদ্ধি বেশ্যা। তার মৃত্যুতে দেশ খানিকটা জঞ্জাল মুক্ত হয়েছে। এই বহুরুপি দালালকে আল্লাহ্‌ তার কৃত কর্মের উপযুক্ত শাস্তি দিবেন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

াহো বলেছেন:
বাকস্বাধীনতার সীমাবদ্ধতা
জার্মানিতে ও ইউরোপিয় দেশগুলোতে যুদ্ধাপরাধী নাৎসিদের পক্ষে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিলে তাকে তাৎক্ষনিক গ্রেফতার করা হয়। এমনকি নাৎসি চিহ্ন দেখালেও।
ইরান বা অন্যান্ন রক্ষনশীল দেশে এই ধরনের প্রকাশ্য দেশবিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী মতামত দিলে তার মৃত্যুদন্ড অবধারিত
In February 2006 David Irving was imprisoned in Austria for Holocaust denial, he served 13 months in prison before being released on probation.
In 2008 UK , Frederick Toben, a convicted Holocaust denier, was taken off a plane at Heathrow airport by Metropolitan Police officers

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: পিয়াস করিম পারিবারিক ভাবেই স্বাধিনতা বিরোধী বলয়ে বড় হয়েছেন। বাবা এমএ করিম ও নানা জহিরুল হক (লিল মিয়া) ছিলো কুমিল্লায় শান্তি কমিটির নেতা।
আপনার কাছ থেকেই প্রথম জানতে পারলাম!!!!!!!!!!!!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ শাহ্‌রিয়ার ভাই।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

লাশ নিয়ে যাও পাকিস্তান...

শহীদ মিনারের পাদদেশে চারুশিল্পীদের প্রতিবাদ।
পিয়াস করিমের লাশ যেন অপবিত্র করতে পারেনা শহীদদের স্মৃতির মিনার।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

তিক্তভাষী বলেছেন: গরম ভাতে বেড়াল বেজার!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের মত উদার দেশেই সম্ভব স্বাধীনতাবিরোধীদের পক্ষে প্রকাস্য বক্তব্য দেয়া, আদালত বিরোধী বক্তব্য দেয়া!

অন্যান্য দেশে এরকম হলে পরদিনই লাইত্থাইয়া দেশ ছাড়া করত, ইরান বা অন্যান্ন রক্ষনশীল দেশে হলে প্রকাস্যে ফাসিতে ঝুলাইত!

যে দেশে জন্মেছে , যে দেশের আলো বাতাস খেয়ে গায়ে গতরে মোটাতাজা হয়ে ফ্যাস ফ্যাসে গলা নিয়ে বেড়ে উঠেছে ,
দেশের মাটিতে দাঁড়িয়েও জন্মভূমির বিরোধীতা করার মত গর্হিত কাজ করে পিয়াসরা ইতিহাসের অস্তাকুড়েই থাকবে।

বাংলার মাটিও এদের লাশ নিতেও লজ্জায় কুঁকড়ে যাবে!

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

অশিক্ষিতের সাক্ষর বলেছেন: পিয়াস করিম পারিবারিক ভাবেই স্বাধিনতা বিরোধী বলয়ে বড় হয়েছেন। বাবা এমএ করিম ও নানা জহিরুল হক (লিল মিয়া) ছিলো কুমিল্লায় শান্তি কমিটির নেতা।


এটা যদি কউ প্রথম শুনে তবে সে অনেক কিছুই জানে না

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

বিডিট্রন বলেছেন: স্বাধীনতার চেতনা ব্যাবসায়ীদরে গাত্রদাহ দেখে মনে হচ্ছে পিয়াস করিম লোকটা ভাল ছিল। আপনি উনার বাবা এবং নানার তথ্য কোথায় পেলেন? আশা করি এটা মুরগী শাহারিয়ার বা কামরুল ইসলাম সাহেবের আবিষ্কার নয়।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রথম আলোর লিঙ্কে গিয়ে তার সন্বন্ধে মানুষের মূল্যায়ন (মন্তব্য ও লাইক-ডিজলাইক) দেখে নিন আর নিজেকে মানুষের কাতারে ফেরত আনুন...
পিয়াস করিমের জন্য পাঠকের ভালবাসার মন্ত্যব্য

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রথম আলোর লিঙ্কে বা অনলাইন সামাজিক সাইটে লাইক-ডিজলাইক দেখে লাফানো গাধামি ছাড়া কিছু না।

এক একজন ছাগুর শতাধিক একাউন্ট শতশত পেশাদার পেইড এজেন্ট কমেন্ট দিয়ে যাচ্ছে, লাইক দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে, এসবের জন্য সফটওয়েয়ার ও আছে।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সময় ধূর্ত পিয়াস করিম তার বাবাকে বাঁচাতে ছাত্রলীগে যোগ দেয়।

একটা প্রশ্ন করতে চাই, স্বাধীনতা বিরোধীদের কেন ছাত্রলীগ আশ্রয় দেয়? আর ছাত্রলীগ কিংবা আওয়ামী লীগে থাকা কালীন সময় কেন তাদের বিরুদ্ধে কোন কথা বলা কিংবা কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয় না?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একজন ছাত্র তার কলেজেই কোন ছাত্র সংগঠনে যোগ দিতে চাইলে তাকে সাদরে গ্রহন করা হয়। কোন প্রশ্ন ছাড়াই।

এটা সব ছাত্র সংগঠনেই।

অনেক মুসলিম লীগ পন্থি ইসলামি পরিবার থেকে আসা ছাত্র আওয়ামী এমনকি বাম রাজনীতি করছে এমন ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন আছে।

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৬

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: উনি যেহেতু নিজে রাজাকার ছিলেন না,আমাদের ধর্ম মতে পিতার পাপের ভার তার ছেলের উপর বর্তায় না এবং মৃত ব্যাক্তি সম্পর্কে কটূ কথা বলা নিষেধ তাই শুধু এটুকু বলি আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকে তার কৃতকর্ম দেখেই বিচার করবেন।
আমাদের সবাইকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকে তার কৃতকর্ম দেখেই বিচার করবেন, সত্য।

উনি নিজে রাজাকার ছিলেন না। রাজাকার হলেও সমস্যা ছিল না।অনেক রাজাকারই প্রানের ভয়ে বিপাকে পরে রাজাকারি করেছে।
রাজাকার পুত্র হলেও সমস্যা ছিল না।

মুল সমস্যা হচ্ছে উনি কট্টর ভাবে রাজাকারি আদর্শ ধারন করতেন,
অবলিলায় টকশোতে ৭১এর ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন করে বক্তব্য দিতেন।

দেশের আলো বাতাস খেয়ে, দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে জন্মভূমির বিরোধী করা, শত্রুপক্ষ, গনহত্যাকারিদের উলঙ্গ ভাবে সমর্থন করা কোন কুলাঙ্গার পবিত্র শহীদ মিনারে স্থান পেতে পারে না। পায়নি।

পিয়াসরা ইতিহাসের অস্তাকুড়েই থাকবে।
বাংলার মাটিও ওদের লাশ নিতেও লজ্জায় কুঁকড়ে যাবে!

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

খাটাস বলেছেন: পিয়াস করিম কে নিয়ে আমি খুব বেশি কিছু জানি না- তবে যত টুকু বুঝি বিরোধী মতের বুদ্ধিজীবী।

সাইদি, গো আজমের মত রাজাকারের বছর বছর ভাতের টাকা নিতে যখন আমাদের বাধ্য করা হল,
সেখানে বিরোধী হউয়া সত্ত্বেও কোন চোর ভাল থাকবে, কোন চোর খারাপ থাকবে, কোন চোর কে শহীদ মিনারে যেতে দেওয়া হবে, কোন চোরকে দেয়া হবে না- তা তো আপনারাই ঠিক করবেন।
আপ্নারা দেশ নেতৃ শেখ হাসিনার সৈনিক কিনা।

জানতাম। ধর্ম মত নির্বিশেষে সবার জন্য গণতন্ত্র সমান।
আপনাদের গণতন্ত্র টা ঠিক বুঝতে পারছি না, শীঘ্র কোন না কোন আওয়ামি ব্লগারের মুরিদ হউয়ার আশা রাখি।

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১

শোভন মোস্তাফিজ বলেছেন: কেন?
আপনাদের আইনমন্ত্রী কি কয়েছিল?শোনেন নাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.