নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরা জানলোই না কি কারনে শহিদ হইলাম

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৯



মোবাইলে প্রেম, এরপর একটি পরকিয়ার মত ঘটনা, পরে পরস্ত্রী নিয়ে পলায়ন,
এরপর বাকবিতন্ডা পরে একটি পারিবারিক সালিশে বৌ ফেরত।
কিছুদিন পর আবার স্ত্রী নিজেই প্রেমিকার সাথে চলে যাওয়া, এরপর পরকিয়া, বউ অপহরনের অভিযোগ,
আবার বাড়ীর উঠানে সালিশ। বিচারে অভিযুক্ত প্রেমিককে পিটুনি (যদিও অভিযোগ বস্ত্রহরন) উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় অকথ্য গালি এরপর তার মা বাধা দিতে আসলে ধাক্কাধাক্কি .. মারধর .. বাধাদান, হট্টগোলের ভেতর মায়ের বস্ত্র বিচ্যুত (অভিযোগ করা হয় বিবস্ত্র করে নির্যাতন) অবস্য মামলা হয়েছে ধর্ষনের, নারীশিশু নির্যাতন আইনে। (বাড়ীর উঠনে এত লোকজনের সামনে ধর্ষন?)
উভয় পক্ষই প্রভাবশালি, রেমিটেন্সে ব্যাঙ্কভর্তি। থানায় কত কঠিন মামলা করা যায়, যতটাকা লাগুক। উভয়পক্ষই থানায় দোড়াদৌরি ..
এভাবে ৫ দিন চলে যায়।
এরপর অপেক্ষাকৃত প্রভাবশালি পক্ষ কালিহাতি বাসষ্ট্যান্ডে লোকজন জড়করে খেপিয়ে তুলে, ফেবুতে অনলাইন পত্রিকার ভুয়া খবর-ছবি দেখিয়ে বলে ছেলের সামনে মাকে বিবস্ত্র করে ধর্ষন করা হয়েছে! এতবড় ঘটনা আমাদের এলাকায়? আমরা তো চুপ থাকতে পারি না।
এরপর রাস্তা অবরোধ, বিক্ষোব, ভাংচুর। পুলিশের পিটুনি, ঢিল-পাটকেল নিক্ষেপ, থানা আক্রমন ... এরপর গুলি ..
ব্যাস্ত ময়মনসিংহ রোড ৪ ঘটা বন্ধ, ২০০ গাড়ী ভাংচুর, ৩ জন নিরিহ লোকের মৃত্যু।
এরা জানলোই না কি কারনে শহিদ হইলাম।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সুত্র -

টাঙ্গাইলে জনতা-পুলিশ সংঘর্ষে নিহত ৩

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

সিপন মিয়া বলেছেন: জন্মই কি আমাদের আজন্ম পাপ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২

কাজী নজরুলের ছাত্র বলেছেন: no comment

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ওকে

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জনতার বিক্ষোভের কারণ
ঘটনার মূল হোতা রফিকুল ইসলাম রমার বড় ভাই পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মঞ্জুর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ মো.শহিদুল ইসলাম। আর এ কারণেই ওসির উপর প্রভাব খাটিয়ে শফিকুল ইসলাম মঞ্জু ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।

পুলিশের এরকম ভূমিকার বিষয়টি টের পেয়ে আল আমিন ও তার পরিবার পুলিশের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। এলাকার মানুষ জানায়, মা-ছেলেকে বিবস্ত্র করা, ছেলেকে দিয়ে মা-কে ধর্ষণের চেষ্টা, পরে মা-কে ধর্ষণ-- এতোকিছুর পরও পুলিশ ধর্ষণ মামলা না নেওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।

পুলিশের সঠিক তদন্ত ও দোষীদের ফাঁসির দাবিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী।

পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সেসময় রমা ও হাফিজুরের লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগ দেয় বলে জানায় এলাকার মানুষ। এতে এলাকাবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।

পরদিন শুক্রবার বিকেলে কালিহাতী ও ঘাটাইল উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের লোকজন প্রথমে হামিদপুর বাজারে আসলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। বাধা উপেক্ষা করে জনতা কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হয়ে রমার বাড়ি ও থানা ঘেরাওয়ের চেষ্টা চালায়।

সেসময় প্রথমে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে এবং গুলিও চালায়।

পুলিশের গুলিতে শামীম ও ফারুক নামের দুইজন মারা যান। রাতে ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায় শ্যামল চন্দ্র দাস নামে ১৫ বছরের আহত কিশোর। গুলিবিদ্ধ রুবেল নামে আরো একজনের অবস্থা আশঙ্কাজন।

যেভাবে চরম অসভ্যতার জের ধরে টাঙ্গাইলে রক্তাক্ত ঘটনা

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনি কি বলছেন?
বাড়ীর উঠনে এত লোকজনের সামনে ধর্ষন করা সম্ভব?

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: কালিহাতী বাসস্ট্যান্ডে দক্ষিণ-পূর্ব পাশে একটি চায়ের দোকানে বসা ছিল আটজন। তাদের মধ্যে একজন বৃদ্ধ। তাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে সবাই চুপ হয়ে যায়। অনেকক্ষণ চেষ্টার পর সেই বৃদ্ধ পরিচয় প্রকাশ না করে বলেন, 'এমনি এমনি কেউ আন্দোলন করে না। মাকে বেইজ্জতি করা হয়েছে। এটা কেউ মানতে চাবো? আর পুলিশ গুলি কি এমনিতেই করছে? খোঁজ নিয়ে দেখেনগা, তাগোরে কে মিছিলে বাধা দিতে বলছিল।' সেখানে উপস্থিত এক শ্রমিক নেতা বলেন, 'মা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্তরা প্রভাবশালী। তাদের ক্ষমতাও আছে, টাকাও আছে। পুলিশ তো তাগো কথাই শুনবো।' পাশ থেকে আরেকজন বলেন, 'রোমার (মা-ছেলেক নির্যাতনের মামলার প্রধান আসামি) ভাইয়ের বাসায় কালিহাতী থানার ওসি ভাড়া থাকেন। আর কিছু বলন লাগবো?' পরিচয় জানতে চাইলে তারা বলে, পরিচয় বললে পুলিশ ধরে নিয়ে সাক্ষী বানাবে। না হলে রাজনৈতিক নেতারা হয়রানি করবে।

সুত্র কালের কন্ঠ

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কালেরকন্ঠে কোথাও লেখা দেখলাম না মাকে ধর্ষন করেছে। কোথাও লেখেছে 'নির্জাতন, আবার লিখেছে বস্ত্রহরন।
তাহলে ধর্ষন মামলা নেয়ার জন্য থানায় সুপারিশ কেন? ধর্ষন গুজবে মাইকিং করে হাঙ্গামা উষ্কে দেয়া কেন? রাস্তায় গাড়ী ভাংচুর কেন?
ভুয়া গুজন ছড়িয়ে ৩ জনের প্রাণ গেল। মানুষের জীবনের কোন মুল্য নেই?

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: স্থানীয়রা জানায়, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার আঠার দানা গ্রামের শ্রমিক আল আমিন এবং কালিহাতী পৌর এলাকার সাতুটিয়া গ্রামের মোজাফ্ফর চেয়ারম্যানের ছেলে রফিকুল ইসলাম রমার স্ত্রী হোসনে আরা তিন মাস আগে পালিয়ে বিয়ে করেন।

জানতে পেরে রমা ১৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে আল আমিনের বাড়িতে গিয়ে মীমাংসার আশ্বাস দেয়। রাজি না হলে রমা ও তার সহযোগীরা মা-সহ আল আমিনকে রমার ভগ্নিপতি কালিহাতী উপজেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমানের বাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।

সেখানে তাদেরকে আটকে রেখে বিবস্ত্র করে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে এলাকাবাসী জানতে পারে।

তারা জানায়, আটকে রাখার সময় আল আমিনকে দিয়ে তার মাকে ধর্ষণ করানোর চেষ্টাও করানো হয়। পরে মা ও ছেলের বিবস্ত্র ছবি তুলে আল আমিনের মাকে বিকৃত রুচির রোমা ধর্ষণ করে বলে এলাকাবাসী জানায়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষিতা ও তার ছেলেকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় কালিহাতী থানা পুলিশ।

এ ঘটনায় আল আমিনের মা বাদী হয়ে রফিকুল ইসলাম রমা, রমার ভগ্নিপতি হাফিজুর রহমান এবং কাজী নামের তিন ব্যক্তিসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামী করে ধর্ষণ মামলা করতে চাইলে পুলিশ তা না করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা গ্রহণ করে।

তবে ওইদিনই রফিকুল ইসলাম রমাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আর দুইদিন পর গ্রেপ্তার করা হয় হাফিজুর রহমানকে।

যেভাবে চরম অসভ্যতার জের ধরে টাঙ্গাইলে রক্তাক্ত ঘটনা

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এসব নাম সর্বস্ব অনলাইন পত্রিকার ভুয়া খবর।
আপনি প্রথমআলোর ১৯ তারিখের পৃন্টেড ভার্শনে দেখুন

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: তাহলে কালের কন্ঠও নাম সর্বস্ব অনলাইন পত্রিকা।আর প্রথম আলোও দেখলাম,আপনার লেখার সাথেতো মিল নাই।ভালো করে পড়ুন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রথমআলোর ১৯ তারিখের পৃন্টেড ভার্শন প্রথম পাতায় দেখুন

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আমি মনে করি দালালীর জন্য আপনাকেও পুরুষ্কার না দেয়াটা সামুর দীনতা।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ভাই,একটু চোখ কান খুলুন।আপনি কি প্রমান করতে চাইছেন,সেখানে ধর্ষন হয়নি।ধরে নিলাম ধর্ষন হয়নি।কিন্তু পুলিশ কিভাবে বুঝলো ধর্ষন হয়নি।এটাতো ডাক্তারী পরীক্ষার ব্যাপার। কেউ ধর্ষনের অভিযোগ করলে পুলিশ মামলা নেয়,পরে ডাক্তারী পরীক্ষা এবং আদালতের মাধ্যমে প্রমান হয়,আসলে কি ঘটেছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নৈতিক ভাবে উভয়পক্ষই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে।
বাড়ীর উঠনে শালিসে উভয় পক্ষের লোকজন ছিল, এত লোকজনের সামনে ধর্ষন করা সম্ভব?
পুলিশ তো ঘাষ খায় না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.