নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওরা অপরাধ স্বীকার করে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। নিশ্চিত।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

ওরা অপরাধ স্বীকার করে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। সত্য।
এখন সবই পরিষ্কার হয়ে আসছে।
তা না হলে পরিবারকে আবার দেখা করতে দেয়া হত না। পোলা কে জিজ্ঞেস করতে দিত না "আব্বা! এইটা কি করলা"?

যে ফরমে দরখাস্তটা তাঁরা করেছেন, সেটা হচ্ছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার যে ক্ষমতা, সেজন্যই আবেদন। সেই ফরমেটেই "দোষ স্বীকার করিয়াছি" এটা এডমিট করে স্বাক্ষর করেই বাকি লেখা লিখতে হয়, বাকি লেখাতে হয়ত ছিল বিচার বাতিল করে নতুন করে বিচার করার আবেদন .. ... ইত্যাদি বাল ছাল, এব্যাপারে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা প্রয়োগ করার জন্য তাঁরা আবেদন করেছেন। এটাই হয়েছে।
ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় হয়তো একটু কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মুচলেকাটি নিয়েছেন। সময়েই সব জানা যাবে।

সর্বশেষ খবর - এই প্রানভিক্ষা নাকচ করা হল, রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর সহ দরখাস্ত কারাগারে ফিরে এসেছে,। আইজি প্রিজন ও উপস্থিত ম্যাজিষ্ট্রেট এটা নিজ চোখে না দেখলে এদেরকে ঝোলানো যাচ্ছিলনা। সবার বোঝা উচিত এসব জালিয়াতি হয় না।

তার পরিবারের সদস্যরা প্রেসকনফারেন্স করে বড় বড় কথা বলছে। বলে বাবা প্রানভিক্ষা চাইতেই পারেন না।
অতচ সাকা-মোজাহেদের সাথে দেখা করে তার আগের দিন বলেছিল -
"তার পিতা প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি চাইবেন না সেটা আইনজীবির সাথে কথা বলেই সিদ্ধান্ত জানাবেন"
আইনজীবি নিয়ে বিকেল পর্যন্ত জেলগেটে ঘোরাঘুরি করেছে হুকা
তারা তো তখন একবারও বলেনি 'প্রাণভিক্ষা চাওয়ার প্রশ্নই আসে না'। "প্রাণভিক্ষা চাওয়া হবে না"।
বরং মোজাহিদের স্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের পিটিশন দেয়ার আগেই রাষ্ট্রপতির স্বপ্রনদিত ভাবে দন্ডমৌকুফ করতে পারেন।
তার মানে পিটিশন দেয়া বা না দেয়ার একটা সিদ্ধান্থীনতা ছিল।
"প্রাণভিক্ষা চাওয়ার প্রশ্নই আসে না'। প্রাণভিক্ষা কখনোই চাওয়া হবে না" এটা তখনি বলা হলে এসব বিতর্ক এখন হয় না।
আজ ফাসির দিনে এসব নিয়ে কিছু একটা পাকিয়ে তুলতে চাইছে। আর্টিকেল 49 এ দরখস্ত অর্থই হচ্ছে দোষ স্বীকার করে প্রেসিডেনশিয়াল পার্ডনের আবেদন।
নথি এখনো সংরক্ষিত আছে। সাকা ইংরেজিতে লিখেছে (কারন সে আগেই ঘোষনা দিয়েছিল বাংলা তার মাতৃভাষা না)
৬ফুট ২ইঞ্চি লম্বা বেকুব শাকার সই সহ দরখাস্তটি দেখিয়ে কৌশলে মোজাহিদের কাছ থেকে একই ফরমেটে দরখাস্ত আদায় করা হয়।
মোজাহিদ বাংলায়ই লিখেছেন। এটা ১০০% রিজেক্ট হবেই নিশ্চিত জেনেই করেছেন। সুধু অনেকগুলো টেবিল ঘুরে দেরি হয়ে দুএক দিন সময় হাতে পাবে ভেবেছিল ওরা। নিরুপায় মৃত্যুপথযাত্রী ফাসি দুএকদিন ডিলে করতে খড়-কুটো যা পায় যেকোন পদ্ধতি অবলম্বন করবে (কারন মিলিয়ন ডলার মুল্যে লবিষ্টরা বলেছিল এবার ওবামাকে দিয়ে ফোন করাবে হাসিনাকে, থামাবে। আসলে াল ফেলেছে। মার্কিন ষ্টেট ডিপার্টমেন্ট ফাসির নিন্দা করে মামুলি বিবৃতি দিয়ে দায় সেরেছে)

এরা বলে, জামাত একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কখনো মাফ চায়না,
এসব বলে ব্লগ সয়লাব করে ফেলছে।
কিন্তু দুবছর আগে এক হরতালে এয়ারপোর্ট রোডে আম্রিকান এম্বেসির গাড়ীতে ঢিলমেরে ফেসে গেছিল জামাত।
এরপর ক্ষতিপুরন দিয়ে কাফের মুসরিকদের কাছে মাফ চাইতে চাইতে রাস্তায় গড়াগড়ি খাইতে সবাই কি দেখে নাই?

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২

মিতক্ষরা বলেছেন: ওরা তো অনেক আগে থেকেই বলছিল প্রানভিক্ষা চাইবে না। পরিবারের মানুষজনও জানে না। জানে দেখি শুধু সরকার!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডাহা মিথ্যা। ওরা কখনোই আগে এ ধরনের কথা বলেনি।
বরং তার আগের দিন বলেছিল -
"তার পিতা প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি চাইবেন না সেটা আইনজীবির সাথে কথা বলেই সিদ্ধান্ত জানাবেন"
তারা তো তখন একবারও বলেনি 'প্রাণভিক্ষা চাওয়ার প্রশ্নই আসে না'। "প্রাণভিক্ষা চাওয়া হবে না"।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জীবন চলতে থাকবে

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখনও নাকি অনেকে বিশ্বাস করে সাকা চৌধুরী নিরপরাধ এবং অন্যতম প্রমাণ পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট।
নেটে দেখলাম তার জীবনীতেও লেখা হচ্ছে ৭১ সালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার কথা। মিথ্যাচারের পক্ষে বার্গম্যান, ক্যাডম্যানস বাংলাদেশী ও পাকিস্তানী কয়েকজন নামকরা ব্যক্তির সাফাই অত্যন্ত লজ্জার! গবেষণার প্রয়োজন নেই, সাধারণ বিবেচনাতেই তাদের জালিয়াতি ধরা সম্ভব:

১। সাকা চৌধুরী পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি সনদ প্রচার করা হয়েছে; এর একটি আদালতে উপস্থাপন করা হয় যা মূলত সার্টিফিকেট নয়, প্রত্যয়ন পত্র। সার্টিফিকেটের কপি দেখা গেছে ডেভিড বার্গম্যানের ওয়েব-সাইটে। সার্টিফিকেটের কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবির চেয়ে ছোট যা দেখে শুধু অনুমান করা যাবে যে এটি সার্টিফিকেট http://bit.ly/sakacrt।

২। আদালতে উপস্থাপন করা প্রত্যয়ন পত্রে জানা যায়, সাকা ঢাবিতে ভর্তির পর ১৯৭১ এর আগস্টে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। আগে তিন বছরের অনার্স কোর্সে সেমিস্টার সিস্টেম ছিল না; বছরের ভিত্তিতে পরীক্ষার সেশন গণ্য হত। এক বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাজুয়েশন করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন করা যায়, কিন্তু বছর-ভিত্তিক কারিকুলামে থার্ড ইয়ারে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফার স্টাইলে ভর্তি সম্ভব বলে আমার জানা নেই।
৩। লেখা রয়েছে, সাকা ৭০-৭১ সেশনের ছাত্র ছিল। আদালতের ভাষ্য এটি ১৯৬৮-১৯৭১ হবে যা সম্ভবত ঠিক নয়। তখন ভর্তির বছরকে সেশন ধরা হত। তিন বছরের অনার্স কখনোই তিন বছরের হিসাবে শেষ হয় না। ৭১ সালে পরীক্ষা দিতে হলে সেশন হওয়ার কথা ১৯৬৬-৬৭ অথবা ১৯৬৭-৬৮।

৪। সাকার সাবজেক্ট ছিল পলিটিক্যাল সায়েন্স যা সোশ্যাল সায়েন্সের অন্তর্ভুক্ত, অথচ তাকে ডিগ্রী দেয়া হয়েছে আর্টস-এর! পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান থেকে পাশ করলে কি বিএসএস ডিগ্রীর পরিবর্তে বিএ ডিগ্রী দেয়া হয়?

৫। পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারপার্সনের স্বাক্ষরিত টেস্টিমোনিয়ালে ইমেইল এড্রেস দেয়া আছে [email protected] অথচ প্রকৃত ইমেইল এড্রেস হচ্ছে [email protected]. নীলক্ষেতে তৈরি সার্টিফিকেট ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাডে এমন ভুল হওয়া অসম্ভব। সবচেয়ে হাস্যকর মনে হয়েছে রোলের পরিবর্তে ক্লাস রোল লেখা। http://bit.ly/sakatst

সাকার মামলায় তার পক্ষের সাফাই দিতে আগ্রহী ব্যক্তিদের বক্তব্যে এত বেশি কন্ট্রাডিকশন যে দুজন সাক্ষীর তথ্য যাচাই করে হাল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছি।

১। সাফাই-দাতা ওসমান সিদ্দিকীর এফিডেভিটে সাকা ১৯৬৬ সালে নটরডেম থেকে পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। http://bit.ly/sakaosman

২। পাকিস্তানী সহযোগীদের মধ্যে সবচেয়ে একটিভ দেখা গেছে ইসহাক খান কাকোয়ানীকে। সাকার গ্রেফতারের পর ২০১০ সালে পাকিস্তান টুডেতে লেখা আর্টিক্যালে কাকোয়ানী উল্লেখ করেছে - সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী পাকিস্তানের সাদিক পাবলিক স্কুল থেকে ১৯৬৩ সালে থেকে মাধ্যমিক এবং ১৯৬৫ সালে সিনিয়র ক্যামব্রিজ (এইচএসসি/এ লেভেল সমমান) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ১৯৬৬ সালে বাংলাদেশে আসে। বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান যখন আসে তখন কাকীয়ানী পাকিস্তান রেলওয়েতে জয়েন করে।
http://bit.ly/kakwani

৩। হাইকোর্টে দেয়া এফিডেভিটে কাকোয়ানীর ভাষ্য: সাকা সাদিক পাবলিক স্কুল থেকে ৬৪ সালে এইচএইসসি পাশ করে। ১৯৭১ সালের মার্চে সাকা পাকিস্তান যায় এবং দুজনই পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭১ এ ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র ছিল। ১৯৭১ সালের নভেম্বরে তারা এক সাথে বাই রোডে লন্ডন যায়।

৪। ইসহাক খানের জীবনীতে উল্লেখ রয়েছে কাকোয়ানী সাদিক স্কুল থেকে পাশ করার পর ১৯৬৭ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করে। পরবর্তীতে রেলওয়ের চাকুরী ছেড়ে ১৯৭৩ সালে পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশনে সিএসপি ক্যাডার হিসেবে যোগদান করে। সরকারী চাকুরীর প্রক্রিয়া শেষ হতে থেকে দেড় বছর সময় প্রয়োজন। রেলওয়েতে চাকুরী নিয়ে যদি সিএসপি ক্যাডার হতে হয় তাহলে কাকোয়ানীকে ১৯৭০ বা তার আগে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে হবে। তার ডেইলি পাকিস্তানে দেয়া তথ্যই সঠিক ছিল যে সাকা যখন পাকিস্তান যায় তখন সে রেলওয়েতে কর্মরত ছিল (১৯৭২)। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের আগস্টে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দেয়ার ঘটনা বানোয়াট।
http://bit.ly/kakwanip

৫। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রামে সাকার উপর গ্রেনেড হামলা হয় এবং এ ঘটনায় তার ড্রাইভারের মৃত্যু হয়। এ সংবাদের নিউজক্লিপ প্রকাশিত হয়েছে ডেইলি স্টারে। http://bit.ly/sakaacc

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৬

নতুন বলেছেন: তার পরিবারের সদস্যরা প্রেসকনফারেন্স করে বড় বড় কথা বলছে। বলে বাবা প্রানভিক্ষা চাইতেই পারেন না।
অতচ সাকা-মোজাহেদের সাথে দেখা করে তার আগের দিন বলেছিল -
"তার পিতা প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি চাইবেন না সেটা আইনজীবির সাথে কথা বলেই সিদ্ধান্ত জানাবেন"
তারা তো তখন একবারও বলেনি 'প্রাণভিক্ষা চাওয়ার প্রশ্নই আসে না'। "প্রাণভিক্ষা চাওয়া হবে না"।


৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

কবি এবং হিমু বলেছেন: ভাই,আপনি দেখি আর ও বড় নাটক দেখাইলেন।তা সরকার কি আপনার হাতে তাদের প্রানভিক্ষার আবেদনখানা তুলে দিছে নাকি।প্লিজ দেখাবেন।রাজাকারগুলো প্রানভিক্ষার জন্য আকুতি করতেছে দেখতেই জোশ লাগবে।নাকি আপনি ও নাটক করেন????

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কাগজ দেখলেই বিশ্বাস করে ফেলবেন?
আমার তো মনে হয় কাগজ দিলে কেন, কাগজ পানিতে গুলে খাইয়ে দিলেও আপনার বিশ্বাস হবে না।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই সিক্রেটটা শুধু আপনিই!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিচার কার্য, বিচার পরবর্তি কাজ কর্ম আদালত-কারাগারের কফিডেসিয়াল দলিল দস্তাবেজ, এ সব কিছু ক্লাসিফাইড নথি।
এগুলো পদে পদে স্টুপিড মিডিয়াকে, ছাগুকে দেখিয়ে হুজুর হুজুর বলে সব সরকারি কাজকর্ম করতে হবে নাকি?
যারা জালিয়াতি আদালতে চৌর্যবৃত্বি করে রায়ের কপি চুরি করে, পাকিস্তানি ভুয়া স্বাক্ষী এনে, জাল সার্টিফিকেট এনে জালিয়াতি করে ধরা খায়,
এই সব জোচ্চোরদের প্রমান চাওয়ার কোন অধিকার নেই।
ছাগু আবদারের একটা সীমা থাকা দরকার।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৯

নীলকথা বলেছেন: পৌনে ১১টার দিকে দেখা করে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদিকরা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়ে আবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে সালাউদ্দিন কাদেরের ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী বলেন, “বাবাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তুমি কি মার্সি পিটিশন করেছে? তিনি বলেছেন, ‘এরকম বাজে কথা কে বলেছে?’

“তখন আমি তাকে বলি, সরকার থেকে এটা বলা হয়েছে, জেল গেইট থেকেও কাগজ গেছে। শুনে তিনি বলেন, ‘তোমরা দেখ, এই সরকারের আমলে কত ধরনের কাগজই না বের হবে।”
bdnews24
link

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মড়ার পর বিচার ব্যবস্থা প্রশ্নবিদ্ধ করতে হুক্কারা না না কথা বলবে।
আগেও নানা ধরনের আকাম করেছে হুকারা। মিছা কথা এদের কাছে ডালভাত।
তবে আমার মনে হয় এই দরখাস্ত একটু কৌশলকরেই নেয়া হয়েছিল। আসামিরা যা লেখার নিজহাতেই লিখেছে। এসব জালকরা সম্ভব না।
ফালতু জিনিস জাল করে নিজের পায়ে কুড়াল মারবে সরকার?

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি নিশ্চিত? আমি নিশ্চিত হতাম যদি খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতো।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনেরে দোষ দেই না।
এদেশের অনেক শিক্ষিত মানুষও নিশ্চিত প্রমান থাকার পরও অনেক কিছু বিশ্বাস করে না।
যেমন অনেক প্রমান দেয়ার পরও অনেক শিক্ষিত আবাল হেফাজত তান্ডবের রাতে ৩০০০ নিহত হয়েছিল বলে এখনো বিশ্বাস করে।
চাঁদে মানুষ গেছে বিশ্বাস করে না, কিন্তু নিল আর্মস্ট্রং মুসলমান হয়ে গেছে বিশ্বাস করে, সাইদি চাঁদে আছে বিশ্বাস করে।

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩১

নীল জানালা বলেছেন: হাচান বালবোশেকির কথা সবাই বিশ্বাস করে ফেলেন। সে হইল আম্লেকের হেড চামচা। অয় যা কইসে হাচা কইসে। বাকি সবাই মিছা কইসে।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০৯

মিতক্ষরা বলেছেন: সেই কবে থেকেই তো দেখছি পেপারে নিউজ "প্রানভিক্ষা চাইবেন না"।

http://www.somoyerkonthosor.com/archives/311396

কিন্তু প্রানভিক্ষা চেয়েছে কি চায়নি - এটা কেন এত গুরুত্ব পাচ্ছে?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রাণভিক্ষা চাইবে কি চাইবে না' এটা কখনোই স্পষ্ট ভাবে বলেনি হুকারা বা মোজাহিদরা।
সবকিছুতেই অষ্পষ্টতা রেখেছিল, 'প্রাণভিক্ষা কখনোই চাইবে না' একথা একবারও বলেনি।
বার বার বলেছে আইনজীবির সাথে কথা বলেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।
শেষদিন বিকেল পর্যন্ত আইনজীবি নিয়ে ঢুকতে চেয়েছেন বার বার।
এখন ধরা খেয়ে আবলতাবল বলছেন।
আর এই কুলাঙ্গারদের সমর্থকরা ফেসবই না থাকায় গতকাল সন্ধ্যা থেকে ব্লগ জুড়ে কান্নাকাটি করে যাছে।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৩

মিতক্ষরা বলেছেন: ও আচ্ছা। সাকার পরিবার মিসট্রায়াল ঘোষনার আবেদন করেছিল (ইনকিলাব)। এটা প্রানভিক্ষার আবেদন নয়।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সোজা বাংলা বুঝেন না?
আর্টিকেল 49 ধারায় দরখস্ত অর্থই হচ্ছে দোষ স্বীকার করে প্রেসিডেনশিয়াল পার্ডনের আবেদন।
এই দরখাস্তে মিসট্রায়াল ঘোষনা, রিট্রায়াল আবেদন ইত্যাদি বালছাল থাকতে পারে। কিন্তু দরখাস্তের নাম "প্রানভিক্ষার আবেদন" নামেই রাষ্ট্রপতির কাছে গেছে।
এই সোজা বাংলা যারা বুঝে না, তাদের ব্লগিং ছেড়ে সাকার কবরের খাদেমগিরি করা উচিত।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২১

অগ্নি সারথি বলেছেন: হ হ। মনে পড়ছে। আব্বার গাড়ির ক্ষতি পূরন দিসিল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবারই মনে পড়বো। বেশিদিন হয়নি।
সুধু আব্বাদের গাড়ির ক্ষতি পূরন দিসে না। মাফও চাইছে।

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১

রাফা বলেছেন: এটাতো খুব সহজ সরল হিসেব ছিলো হয় ঝুলে যাও অথবা ক্ষমা চাও।এর মাঝখানে আর কোন হিসাব নিকাশ ছিলোনা।কারন সব অপশনই ব্যাবহার করা শেষ হয়ে গিয়েছিলো।দুই পিশাচের আশা ছিলো শেষ মুহুর্তে এই নাটকটা করতে পারলে হয়তো আরো ২/১ দিন সময় পাবে ,তখন বিকল্প কোন পথ খুলেও যেতে পারে।
আর কাপুরুষ খবিসরা বার বার মরে ।এটাই হলো মূল কথা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই হয়েছিল।
সকালে সাকা পুত্র হুকা দুই আইনজিবী নিয়ে জেল গেটে আসেন। ভেতরথেকে বলাহল -
"এখন সকল আইনি প্রকৃয়া শেষ ভেতরে আইনজিবীদের কোন ভুমিকা আইনে নেই, কিছু বলার বা লেখার কিছু থাকলে আসামি নিজেই জেলার কে বলবেন"। হুকা বিতর্ক করে যাচ্ছিল - বাবা রিট্রায়াল বা মার্সি পিটিশন করবে আমরা কিভাবে বুঝবো? তখন বলা হল আমারা লোক পাঠিয়ে জানাচ্ছি।
তখনই সরকার একটা সুযোগ নেয়, দুজন তুখোর ম্যাজিষ্ট্রেট ভেতরে পাঠানো হয়।
বলা হয় আপনারা কি চান?
আমার আইনজিবীর সাথে পরামর্শ করবো, এটা মিসট্রায়াল, আমরা রিট্রায়াল চাই।

জবাবে বলা হয় এসব বলার এখন আইনি কোন সুযোগ নেই। উকিল ঢুকার সুযোগ নেই, আমরা আইনের লোক ম্যাজিষ্ট্রেট, আপনাদের সাহায্য এসেছি।
জেলকোড অনুযায়ী আপনাদের এখন কোন কথা বলার সুযোগ নেই। সুধু মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জেলকোড, সেই ফরমেটে স্বাক্ষর করে দরখাস্ত করতে হবে। আপনারা যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। এটা সরাসরি মহামান্য রাষ্ট্রপতির টেবিলে যাবে।
মহামান্য রাষ্ট্রপতির জবাব ফিরে না আসা পর্যন্ত ফাসি বন্ধ থাকবে। আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

ইরাইথ্রোসাইট বলেছেন: রাজাকার গুলর মধ্যে যে বেশি উদ্ধ্যত ছিল সেই প্রান ভিক্ষা চাইলো, আর প্রান ভিক্ষা চাইতে হলে অবশ্যই অপরাধ স্বীকার করেই চাইতে হবে। অর্থাৎ মরার আগে সাকা- মুজা প্রমান করে গেল তারা আসলেই যুদ্ধাপরাধী। এইটা বাংলাদেশের আরেক বিজয়। এখনও যারা যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নেয় তাদের কে কিছু বলে লাভ নেই। প্রানভিক্ষা তারা চেয়েছেন- এইটাই সত্যি। কারন রাষ্ট্রপক্ষের কি লাভ ভুয়া কাগজ বের করে- কেউ কি বলতে পারবেন! বরং প্রানভিক্ষা না করলে হয়তো ফাঁসি টা আরেকটু তাড়াতাড়ি হত! তাতে তো রাষ্ট্রপক্ষের কোন ক্ষতি হত না!

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

আল ইফরান বলেছেন: *লবৈশাখি আগাচৌর মত মারেফতি লাইনের লোক।
গায়েবি সুত্রে খবর পাইছে মার্সি পিটিশনের।
আরে যেই খাসিরে জবাইয়ের জন্য রেডি করছে তার আবার পিটিশনের ভ্যালু কি?
সাকা-মুজাহিদেও খাসী আর তার চাইতে বড় খাসী আপনের BAL এর লোকজন /:) :P

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় হয়তো একটু কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মুচলেকাটি নিয়েছেন। সময়েই সব জানা যাবে।

লেখক বলেছেন:
হ্যা সেটাই হয়েছিল।
সকালে সাকা পুত্র হুকা দুই আইনজিবী নিয়ে জেল গেটে আসেন। ভেতরথেকে বলাহল -
"এখন সকল আইনি প্রকৃয়া শেষ ভেতরে আইনজিবীদের কোন ভুমিকা আইনে নেই, কিছু বলার বা লেখার কিছু থাকলে আসামি নিজেই জেলার কে বলবেন"। হুকা বিতর্ক করে যাচ্ছিল - বাবা রিট্রায়াল বা মার্সি পিটিশন করবে আমরা কিভাবে বুঝবো? তখন বলা হল আমারা লোক পাঠিয়ে জানাচ্ছি।
তখনই সরকার একটা সুযোগ নেয়, দুজন তুখোর ম্যাজিষ্ট্রেট ভেতরে পাঠানো হয়।
বলা হয় আপনারা কি চান?
আমার আইনজিবীর সাথে পরামর্শ করবো, এটা মিসট্রায়াল, আমরা রিট্রায়াল চাই।

জবাবে বলা হয় এসব বলার এখন আইনি কোন সুযোগ নেই। উকিল ঢুকার সুযোগ নেই, আমরা আইনের লোক ম্যাজিষ্ট্রেট, আপনাদের সাহায্য এসেছি।
জেলকোড অনুযায়ী আপনাদের এখন কোন কথা বলার সুযোগ নেই। সুধু মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জেলকোড, সেই ফরমেটে স্বাক্ষর করে দরখাস্ত করতে হবে। আপনারা যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। এটা সরাসরি মহামান্য রাষ্ট্রপতির টেবিলে যাবে।
মহামান্য রাষ্ট্রপতির জবাব ফিরে না আসা পর্যন্ত ফাসি বন্ধ থাকবে। আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি।

উপরেরর সবগুলো আপনারই কথা।
এবং তাতে পরিস্কার এখানে প্রতারণারই আশ্রয় নেয়া হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীর ফাসিতে কোন দেশপ্রেমিকের আপত্তি নেই। কিন্তু অযথাই কেন বারবার একে কলংকিত করা হচ্ছে বুঝতে পারছী না। তার স্বাক্ষীদের ভীসা দিলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যেত?
বরং এখন তাদের সুযোগ রয়ে গেল- আমাদের সাফাই স্বাক্ষীদের আসতেই দেয়া হয় নি।
সকল নাটক, সকল পথ পদ্ধতিতে যত বেশী কৌশলের নামে প্রতারণা আর মিথ্যাচার প্রয়োগ করা হয়েছে তাতে বলা যেতেই পারে ভবিষ্যতে আওয়ামী নেতাদের কিভাবে ফাসির ফান্দে ফেলতে হবে তার ট্রায়াল শিখিয়ে গেল!!!??? নাকি?

অতীত বলে আগেরবার আওয়ামীলীগ যা যা করে পরের বার বিএনপি তাকে আরও পরিশীলত রুপে প‌্রাকটিস করে। তো সেই হিসাবে এইবাররে ফাসির প্রাকটিস গুলো ভালই শিখীয়ে যাচ্ছে! আর শাস্ত্রেই বলে এক মাঘে শীত যায় না! চিরদীন কেউ ক্ষমতায় থাকে না।
তাই এমন প্রাকটিস করা ঠিক না যা আইন, বিচার আর গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

শেষ কথা- এইবার আমরা আওয়ামী রাজাকারদের বিচার দেখতে চাই।আপনি কি একমত?

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এক বিন্দুও প্রতারণা হয়নি। সামান্য ভদ্র কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে।
জালিয়াতি হয়নি, নির্যাতন করে বা ভয় দেখিয়ে স্বাক্ষর নেয়নি। এই মামুলি জিনিষটা বিচার আর গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করে কিভাবে?
জামাত-সাকারা যেই হারে ভয়াবহ জালিয়াতি কুটকৌশল নিয়ে যাচ্ছিল সেই তুলনায় তো এটা কিছুই না। আমাদের দুর্ভাগ্য দেশটির প্রধান বিরোধীদল ও সাপোর্টার, জনসংখার বড় একটি অংশ না বুঝেও মনেপ্রানে স্বাধীনতা বিরোধীদের সমর্থক।
তবে কট্টর জাতিয়তাবাদি দল সমর্থক হলেও আপনাকে একজন সচেতন সজ্জন ভদ্রলোক হিসেবেই জানতাম। আপনি একমাত্র জাতিয়তাবাদি যে এটাকে জাল বা বানোয়াট বলেন নি।
তবে আমি আশ্চর্য হলাম কিভাবে দুই কুলাঙ্গার কুকুরের সমর্থনে আপনার প্রাণ কাঁদে।
আপনি বললেন - আমাদের সাফাই স্বাক্ষীদের আসতেই দেয়া হয় নি, ভিসা দেয়া হয়নি।
পাকিস্তানিরা আপনাদের? এটা কি বললেন? টাইপিং এরর না বলেই ত মনে হয়।
বাংলাদেশে বা ভারত উপমহাদেশে কোথায় উদাহরন আছে বিদেশী স্বাক্ষি, বিদেশী লইয়ার এলাও করেছে? তাও আবার পাকিস্তানী!
৭১এর শত্রুপক্ষ পাকিস্তান। সেই দেশের শাকার সাফাই বন্ধুরা কার পক্ষে কথা বলবে? পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের জাল সার্টিফিকেট হাতে নিয়ে কার সাফাই গাইবে?
সর্বশেষে জল্লাদ কুকুরের সমর্থনে হুমকি দিয়ে গেলেন, এক মাঘে শীত যায় না! বোঝালেন একই ভাবে ফাসির মাধ্যমে প্রতিশোধ নেয়া হবে। আপনাকে সেই পক্ষের লোক ভাবতে এখনো কষ্ট হচ্ছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামী রাজাকারদের বিচার আমিও চাই।
বিচার কিন্তু চলছে আওয়ামী নেতাদের। আপনার খবর নেই। জাপা, মুসলিম্লীগের নেতাদেরও হচ্ছে।
কদিন আগেই যুদ্ধাপরাধী দুই আওয়ামী ছোট নেতার বিচার শেষ হয়েছে। ফাসির রায় হয়েছে মোবারককের, আরেকজনের জাবৎজীবন।
লীগে ৮-১০ টা রাজাকার ঢুকে গেছে সত্য।
তবে সুধু রাজাকার হইলেই শাস্তি পাইতে হবে এমন কোন কথা নাই।
আইসিটি আইনে "কোলাবরেশন উইত ভায়োলেন্স" মানে হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষন ইত্যাদির প্রমান থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই মোশাররফ রাজাকার না।
তার পিতা ছিল রাজাকার, মানে সান্তিকমিটির চেয়ারম্যান ছিল। বাপের পাপ পোলায় নিবে কেন?

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

মান্নান খান বলেছেন: সাকার পরিবার এই পর্যন্ত কোনটি মেনে নিয়েছ?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে ফরমে দরখাস্তটা তাঁরা করে ধরা খেয়েছেন, সেটা হচ্ছে সংবিধানের ৪৯ ধারা মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার যে ক্ষমতা, সেই ধারায় প্রাণভিক্ষার আবেদন।
সেই ফরমেটেই "দোষ স্বীকার করিয়াছি" এটা এডমিট করে স্বাক্ষর করেই বাকি লেখা লিখতে হয়,
বাকি লেখাতে হয়ত ছিল বিচার বাতিল করে নতুন করে বিচার করার আবেদন .. ... ইত্যাদি বাল ছাল।
সেটা নিশ্চিতই 49 ধারা ফরমেটে মার্সিপিটিশন দরখাস্ত। এটাই হয়েছে। সাকা ইংরেজিতে লিখেছে (কারন সে আগেই ঘোষনা দিয়েছিল বাংলা তার মাতৃভাষা না) বেকুব শাকার দরখাস্ত দেখিয়ে মোজাহিদের কাছ থেকে একই ফরমেটে দরখাস্ত আদায় করা হয়েছে।

মোজাহেদ বাংলায়ই লিখেছেন। এটা রিজেক্ট হবেই নিশ্চিত জানত। সুধু অনেকগুলো টেবিল ঘুরে দুদিন দেরি হবে ভেবেছিল ওরা।
নিরুপায় মৃত্যুপথযাত্রী ফাসি দুএকদিন ডিলে করতে খর-কুটো যা পায় যেকোন পদ্ধতি অবলম্বন করবে (কারন মিলিয়ন ডলার মুল্যে লবিষ্টরা বলেছিল ওবামা ফোন করবে হাসিনাকে, থামাবে। আসলে াল ফেলাইছে। ওরা একটি মামুলি বিবৃতি দিয়ে দায় সেরেছে)
ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় এই একটা সুযোগ নিয়ে কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মার্সিপিটিশন মুচলেকাটি নিয়েছেন। জালিয়াতি করেন নি, বেয়াইনি বা অনৈতিক কিছু করেন নি।

১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

চাঁনপুইরা বলেছেন: একটি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পুরো ক্ষমতা যদি আমার হাতে থাকে আর সেই রাষ্ট্রের আওতাধীন কোন অপরাধ সংঘটিত হওয়ার পর অপরাধী এবং সাক্ষ্য প্রমান বরতমান থাকে তাহলে ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি – সে অপরাধ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমান করে তার বিচার সম্পন্ন করতে পারব, এবং সেটা যত লম্বা সময়ই লাগুক।
যদি তাই হয় তাহলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচ্য বিচার প্রক্রিয়া এবং তৎপরবর্তি শাস্তি বিধানের বিষয় টিকে বিতর্ক মুক্ত রাখতে পেরেছেন কি ? নিশ্চয় না। যিনি কিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার যথেচ্ছ ব্যবহারের কারনে তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েও বিশ্বের ১০ ক্ষমতাবান নারীর একজন হন, সেই তিনি জাতীর কলংকমুক্ত হওয়ার মত বড় একটি ইস্যু তে এই রকম বিতর্ক যুক্ত হতে দিলেন কেন ? তিনি তো নিশ্চিন্তে আর ৩ বছর ক্ষমতায় আছেন বা তার ও বেশী সময়কাল ক্ষমতায় থাকার আশা করেন।আর তাই উনি মনে প্রানে চাইলে এই বিচার কাজ আরও বেশী সময় নিয়ে বিতর্কিত বিষয়গুলো সুরাহা করে অনেকটা ই সন্দেহ মুক্ত করার যথেষ্ট সুযোগ ছিল । আসলে এই বিচার এ ইচ্ছাকৃত কিছু বিতর্ক রেখে আবেগি বাংলাদেশীদের ব্যস্থ রাখছে আর পর্দার আড়ালে “ ন্যপয় ঠিকই নিশ্চিন্তে মনের সুখে দই মেরে যাচ্ছে”। অনেকটা গজা মারে খাজা ভাই মধ্য থেকে ঘুম কামাই।

তারপর আসে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা এবং সেখানেও বিতর্ক। যার ফলেই আবার আওয়ামী তথা শেখ হাসিনার ঢোল বাদকদের আবার কসরত করতে হয় ভোদাই পাবলিক কে জানাতে যে ক্ষমা প্রার্থনা আসলে হয়েছিল কি হয় নাই। এই বাহাসের ফাঁকে প্রায় সবাই একটি বিষয় স্কিপ করে যাচ্ছে , রাজার নতুন পোশাক- গল্পের দিগম্বর রাজার মত, কেও বলছে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা আবার কেও ( মেননের মত) বলছে জনগনের ক্ষমা। আসলে আমরা সবাই জানি হাসিনা রাজ্যে ক্ষমা করার একমাত্র এক্তিয়ার কার ?

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জাতীর কলংকমুক্ত হওয়ার মত বড় একটি ইস্যু তে এই রকম বিতর্ক যুক্ত হতে দিলেন কেন ?

আপনি কোন দেশে বাস করেন?
এদেশের কোন খবর রাখেন বলে তো মনে হয় না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
’৭১’ ইস্যু আওয়ামী লীগের হাতে আছে সত্য।
এর কারন বাকি বড় দলগুলো ’৭১’ ইস্যুকে ধারন করে না, বরং বিরোধীতা করে। এর দায় নিশ্চয় লীগের একার নয়।

এদেশে কখনো সার্বজনিন ভাবে জনমত জাচাই বা গণভোট হয় নি।
৭০ এর পর কোন জাতীয় নির্বাচনেই দেশের জনমতের ফলাফল সঠিকভাবে পাওয়া যায়নি।
একমাত্র ২০০৮ এ সাধারন নির্বাচনে একটি সঠিক ভোটার তালিকায় সবাই নিজ ইচ্ছায় ভোট দিতে পেরেছিল।
সেই নির্বাচনেই আধিকাংশ জনগন ’৭১’ ইস্যু ধারন করে রায় দিয়েছিল, দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল ’৭১’ ইস্যু ধারনকারি স্বাধীনতা পক্ষ। সেটাই একমাত্র ভেরিফাইড জনমত বলা যায়।

১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৪

নীল জানালা বলেছেন: ক্ষেমতাওয়ালা প্রতারনার আশ্রয় নিলে স্বয়ং প্রতারনা নাম পাল্টায়া কৌশল নাম ধারন করে! মজাই মজা!! ক্ষেমতার মজা!

১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩১

নীল জানালা বলেছেন: তার মানে প্রানভিক্ষাটাও অরা আপ্নেগো মতন কৌশলগত কারনেই চাইসিল? নিছক কালক্ষেপনের উদ্দেশ্যে? তাইলে এমুন প্রানভিক্ষা নিয়া ফালাফালি করার দরকাট্টা কি? আম্নে এমুন বেকুব হয়া গেসেন জান্তে পাল্লে কিন্তু বুবু আপ্নেরে ডিমুশন দিয়া হেড চামচা থিকা সাধারন চামচা বানাই দিবেনে।

২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৪

উদাসিন পথিক বলেছেন: "তার পিতা প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি চাইবেন
না সেটা আইনজীবির সাথে কথা বলেই
সিদ্ধান্ত জানাবেন" এটা এজন্যই বলা।হয়েছে , যাতে প্রাণ ভিক্ষা চাওয়ার কথা বলে কিছু সময় পাওয়া যায়।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এইতো লাইনে আইছেন।
এটা এজন্যই বলা।হয়েছে , যাতে প্রাণ ভিক্ষা চাওয়ার কথা বলে কিছু সময় পাওয়া যায়।

যে মার্সিপিটিশন ফরমে দরখাস্তটা করেছেন সেটাও একই কারনে করে ধরা খেয়েছেন, ভেবেছিলেন ২-১ দিন সময় পাবেন।
কারন বাবারা কইছিল ওবামা আব্বা ফোন কইরা বাচাইবো।
ওবামাতো এত ছাগল হয় নাই, জানে এখন ফোন দিলেই একটা থাপ্পোর খাইতে অইবো।

২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০০

রাফা বলেছেন: আপনি ছাগি্যতাবাদিদের কি বুঝাবেন-এরা এখন পুরোপুরি জামাতের পারপাস সার্ব করার কাজে ব্যাস্ত।গো.আজমের ছেলের ১টি কথা কি আপনার মনে আছে।?ঐ রাজাকারের জানাজায় বিএনপির প্রথম সারির কোন নেতা না যাওয়াতে এবং শোক না জানানোতে বলেছিলো বিএনপি জামাতের সাহায্য ছাড়া জিবনেও ক্ষমতায় যায়নি এবং ভবিষ্যতেও যাবেনা।আপনি একটু সতর্ক দৃষ্টিতে বাংলাদেশের রাজনিতীতে চোখ বুলালে বুঝতে পারবেন কথাটার অনেক মূল্য আছে।জামাত /বিএনপি একে অপরের পরোপুরক।৯০ -এ আওয়ামিলীগের নিশ্চিত বিজয় চলে গেছে জামাত/বিএনপির অলিখিত চুক্তির আড়ালে।৯৬ আলাদা নির্বাচন করে জামাত নিশ্চিন্হ হওয়ার পথে চলে গিয়েছিলো।সেই ভয়ে ২০০১ থেকে তাদের পথচলা শুরু,আজ ১৫ বছর হোতে চললো।এখন বুঝতেই পারছেন দল ২টা হোলেও আত্মা কিন্তু একটাই।কাজেই এদেরকে আলাদা ভাবার কোন কারন নেই।

আশা করি আপনি এই মন্তব্যের মর্মার্থ বুঝতে পারছেন,ধন্যবাদ।

২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১০

আমি মিন্টু বলেছেন:

২৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

জনি চৌধুরী বলেছেন: শুনেন মহামান্য লেখক, আমার একটি প্রশ্নঃ প্রাণ ভিক্ষা চাওয়ার জন্য সে তার পরিবার এবং তার উকিলকে জানাবেন কিন্তু কেন কারা কর্তৃপক্ষ তাদের দেখা করতে দিলেন না আর দুইজন ম্যাজিস্ট্রেট জানালেন তারা প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করেছেন আর সেটা মিডিয়াকে প্রচার করতে বললেন অন্য সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে? আগের ফাঁসি গুলোতে যে নিয়ম মানা হয়েছিল উকিল কিংবা পরিবারের সদস্যরা কারাগার থেকে দেখা করে সাংবাদিকদের জানাতেন যে তারা প্রাণ ভিক্ষা চাইবেন কি চাইবেন না? আমার মূল কথা হলো ফাঁসিতো হবে তবে কেন শেষ কাজটা এইভাবে করা হলো? সরকার চাইলে জিনিসটা ক্লিয়ার করতে পারতেন, সেটা করেননি বলে আজ এমন প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। আমার লিখাটি পড়তে চাইলেঃ Click This Link

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তারা প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করেছেন আর সেটা মিডিয়াকে প্রচার করতে বললেন অন্য সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে?

না ভুল। সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ করা হয়েছিল তার ৩ দিন আগেই।
বিচার কার্য, পরবর্তি কাজ কর্ম সব কিছু পদে পদে স্টুপিড মিডিয়াকে মুচলেকা দিয়ে দিয়ে করতে হবে নাকি?
আবদারের একটা সীমা থাকা দরকার।

২৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: এই সরকার যদি ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন নিয়ে নাটক করতে পারে, ৫টি সিটি কর্পোরেশনে ধরা খাওয়ার পরে ঢাকা-চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নিয়ে নাটক করতে পারে, খালেদা জিয়ার বাড়ীর সামনে ইট বালুর ট্রাক রেখে নাটক সাজাতে পারে তাহলে এরা সবই পারে। রানা প্লাজার দুর্ঘটনার সময়েও সেই মেয়েটিকে নিয়ে যে নাটক করা হল সুন্দর পরিস্কার কাপড় পরিয়ে স্ট্রেচারে করে বেড় করে নিয়ে আনা(মেয়েটির নামটি ভুলে গেছি)। এরকম হাজারো উদাহরন দেয়া যায়।
আমার মনে হয় বাংলাদেশে ৯০% মানুষ রাজাকারের বিচার চায়। মুজাহিদের খারাপ কাজগুলো আমরা অনেকেই দেখিনি ১৯৭১ সালে কিন্তু সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যেভাবে দম্ভোক্তি দেখিয়েছেন সেটা আমরা অনেকেই দেখেছি। সেটা দেখেই ধারনা করেছি এই মানুষটা কতটা খারাপ হতে পারে।
কিন্তু শেষ সময়ে সরকার প্রাণ ভিক্ষা নিয়ে সরকার যা করলো তাতে আমরা হুম্মাম কাদের চৌধুরীর কথা বিশ্বাস করিনি ঠিকই কিন্তু সরকার যা করেছে সেটাও আমরা বিশ্বাস করিনি।
আর দ্বিতীয়ত কিছু কিছু কারণ আছে যার কারনে এই দুইজন যুদ্ধাপরাধী কখনই প্রাণ ভিক্ষা চাইবে না এই সরকারের কাছে।( অবশ্য প্রাণ ভিক্ষা চাইতেও পারে কেননা এর আগে পর পর বেশ কয়েকজন ফাঁসির আসামীকে এই সরকার এবং তার রাষ্ট্রপতি দলীয় বিবেচনায় মাফ করে দিয়েছে,তাই যদি এই আশায় সাকা এবং মুজাহিদও প্রান ভিক্ষা চাইতে পারে!!!!!!!!!)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন নাটক বা জালিয়াতি হবে কেন?
৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনে ৩ মাস চেষ্টার পরও একটি বড় দল অংশ নেয়নি। ৩০০ আসনের অর্ধেকই বিনাপ্রতিদ্বন্দিতায়। কোন নির্বাচন করা লাগেনি। বাকি নির্বাচন অনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠিন করা সম্ভব ছিল।
প্রিজাইডিং আফিসার সহ শতাধিক প্রাণহানী ২০০ কেন্দ্র জালিয়ে দেয়া, ভোটার হত্যার হুমকি, এসব বাদ দিলেও ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন। মানুষ জানে এম্নিতেই জিততেছে ভোট দিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই।
ভোটার উপস্থিতি কম দেখে যারা ভাবে ৮৫% মানুষ এতে অনাস্থা জানিয়েছে, ইহা অবৈধ নির্বাচন! তারা আস্তো রামছাগল।

১৯৭০ এর নির্বাচনের পর ২০০৮ এ সুধু সঠিক ভাবে সুষ্ঠ নির্বাচন হয়েছে। আপনার আমার জিবদ্বসায় আর কখনো সুষ্ঠ নির্বাচন হবে না বলেই মনে হয়।
অশিক্ষিত নেতৃত্বে জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা সুবিধাবাদি অথর্ব বিরোধীদল থাকলে দেশের অবস্থা এরকমই থাকবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রাণ ভিক্ষা অবস্যই চাওয়া হয়েছে। এখন কান্নাকাটি করে কোন লাভ নেই।

আর্টিকেল 49 ধারায় দরখাস্ত অর্থই হচ্ছে, বন্ধি আসামির দোষ স্বীকার করে প্রেসিডেনশিয়াল পার্ডনের আবেদন। সেটা প্রাণ ভিক্ষাই।
এই দরখাস্তে মিসট্রায়াল ঘোষনা, রিট্রায়াল আবেদন ইত্যাদি বালছাল থাকতে পারে। কিন্তু দরখাস্তের নাম "প্রানভিক্ষার আবেদন" নামেই রাষ্ট্রপতির কাছে গেছে।
এই সোজা বাংলা যারা বুঝে না, তাদের ব্লগিং ছেড়ে সাকার কবরের খাদেমগিরি করা উচিত।

২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
আপনার পোষ্টে এক শাকার এত গেলম্যান?

যুদ্ধাপরাধের কথা বাদ দিলেও শাকা একজন গালিবাজ অসভ্য রাজনিতিক।
গালিবাজি, গুন্ডামি আর হিন্দুজমি দখল ছাড়া বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের রাজনীতি তে তার একবিন্দু অবদান নেই।
বাংলাদেশ তার দেশ না, বাংলা ভাষা তার মাতৃভাষা না - দম্ভভরে বলতো।
তদুপরি সে একজন খাস চাটগাইয়া পাছামারা হোমোসেক্সুয়াল।
সুধু এই অপরাধেই ইসলাম পন্থিরা তাকে পাথর মেরে হত্যা হত্যার অধিকার রাখে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুদ্ধাপরাধের কথা বাদ দিলেও শাকা একজন গালিবাজ অসভ্য রাজনিতিক।
গালিবাজি, গুন্ডামি আর হিন্দুজমি দখল ছাড়া বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের রাজনীতি তে তার একবিন্দু অবদান নেই।
এরপরও এই গালিবাজ অসভ্য হোমোসেক্সুয়ালটাকে "বাঘ" বলা হচ্ছে।

২৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: এরা বলে, জামাত একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কখনো মাফ চায়না,
এসব বলে ব্লগ সয়লাব করে ফেলছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু মাফই চায়না,
ক্ষতিপুরন দিয়ে কাফের মুসরিকদের কাছে মাফ চাইতে চাইতে রাস্তায় গড়াগড়ি খায়।

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

গারো হিল বলেছেন: হাসান ভাইয়া :#) আমিও আসি না আফনার সাটে দেখাও হয় না :>

চুইট ভাইয়া কেমন আচেন :

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আফনারে তো ভুইল্লাই গেসিলাম ....!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.